মে ২০, ২০২১ ১৮:০২ Asia/Dhaka

শ্রোতাবন্ধুরা, কেমন আছেন আপনারা? পবিত্র ঈদুল ফিতর আপনাদের নিশ্চয়ই ভালো কেটেছে! ঈদের পর আজ থেকে আবারো বর্ধিত কলেবরে শুরু হচ্ছে চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন। আজকের আসরে আপনাদের সঙ্গে আছি আমি নাসির মাহমুদ, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।

আশরাফুর রহমান: আসরের শুরুতেই আমি একটি হাদিস শোনাতে চাই। ইমাম জাফর আসসাদিক (আ.) বলেছেন, “যদি আদম সন্তানের মালিকানায় দু’টি উপত্যকা থাকে যাতে স্বর্ণ ও রূপা প্রবাহিত হয়, তবুও সে তৃতীয়টি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা করবে।”

আকতার জাহান: আমরা সবাই লোভ-লালসা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করব- এ কামনা করে নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে। আসরের প্রথম চিঠিটি একটি ঐতিহাসিক চিঠি!

নাসির মাহমুদ: কী বললেন, ঐতিহাসিক চিঠি! কে লিখেছেন আর কী আছে এতে?

আকতার জাহান: হ্যাঁ, ঐতিহাসিকই বটে। ১৯৮২ সালের ১৭ এপ্রিল রেডিও তেহরান বাংলা'র উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শোনার স্মৃতিচারণ করে এ চিঠিটি পাঠিয়েছেন সিনিয়র শ্রোতা মোখলেছুর রহমান। তিনি কুষ্টিয়ার ‘বাংলাদেশ ডি-এক্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনালের প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক।

আশরাফুর রহমান: মোখলেছ ভাইয়ের চিঠিটি আমিও পড়েছি। তিনি জানিয়েছেন, ৩৯ বছর আগে ঢাকাস্থ ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত 'নিউজ লেটার' পত্রিকা থেকে তিনি জানতে পারেন যে, ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের বেতার-টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ বাংলা ভাষাভাষী শ্রোতাদের জন্য ৪৫ মিনিটব্যাপী বাংলা অনুষ্ঠান সম্প্রচার করতে যাচ্ছেন। এই ঘোষণাটি শুনে ভীষণ এক্সাইটেড হয়ে পড়েন তিনি! তার মনের অবস্থা বরং তার চিঠি থেকেই জানা যাক। মোখলেছ ভাই লিখেছেন,

নাসির মাহমুদ: “রেডিও তেহরানের বাংলা অনুষ্ঠান শোনার জন্য আমি দিন, তারিখ ও সময় গুণতে গুণতে অবশেষে ১৯৮২ সালের ১৭ এপ্রিল সন্ধ্যা ০৬:৩০ মিনিটের সেই মাহেন্দ্রক্ষণ পেয়ে গেলাম। শর্টওয়েভ ১৯ মিটারে কাঙ্ক্ষিত বেতারের নতুন অনুষ্ঠান শোনার জন্য রেডিও'র নব ঘুরাতে ঘুরাতে ক্লান্ত পরিশ্রান্ত হয়ে গেলাম! কিছুক্ষণ পর আবার নব ঘুরাতেই পেয়ে গেলাম আমার কাঙ্ক্ষিত 'বাংলা অনুষ্ঠান'! প্রথম অনুষ্ঠান আমি মাত্র ১৫ মিনিট মত শুনতে পেয়েছিলাম। তাও আবার উদ্বোধনী দিনের অনুষ্ঠান!! কী যে আনন্দ লেগেছিল- সেটা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। সেই ৩৯ বৎসর আগের প্রচারিত অনুষ্ঠানটির নাম আজও আমার হৃদয়ের খাতায় লিখা আছে। অনুষ্ঠানটির নাম ছিল- "কোরআনি শিক্ষার নূরানী ঝলক ও ইসলামী অর্থব্যবস্থা"। তারপর থেকে আজ অবধি সুদীর্ঘ ৩৯টি বছর যাবৎ নিরবে নিভৃতে প্রাণ প্রিয় বেতার রেডিও তেহরানের বাংলা অনুষ্ঠান শুনে আসছি! রেডিও তেহরানের পাশে ছিলাম, এখনো আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকবো ইনশাআল্লাহ।”

আকতার জাহান: মোখলেছ ভাইয়ের ভালোবাসামাখা দুর্লভ চিঠিটি আমাদেরকেও আপ্লুত করেছে। সত্যিই আমরা এক ঐতিহাসিক চিঠি পড়লাম আজকের আসর। আপনার কাছ থেকে এরকম চিঠি আরও চাই। আপনি ভালো থাকবেন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকবেন আশা করি।

আশরাফুর রহমান: মোখলেছ ভাইয়ের চিঠিটি আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হওয়ার  পর অনেকেই প্রশংসা করেছেন। কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোঃ শাহাদত হোসেন প্রিয়জনের ফেসবুক মেসেঞ্জার গ্রুপে লিখেছেন, “রেডিও তেহরানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে কুষ্টিয়ার মোখলেছুর রহমান ভাইয়ের মতামত পড়লাম। প্রথম অনুষ্ঠানের স্মৃতি, বারবার পড়েছি। দারুণ ভালো লেগেছে। প্রথম অনুষ্ঠান না শুনলেও আমিও ১৯৮২ সাল থেকেই রেডিও তেহরান শুনি। তাই লেখাটা পড়ে স্মৃতি-পাগল হয়ে গিয়েছিলাম। চমৎকার ও সাবলীল ভাষায় লিখেছেন মোখলেছ ভাই। তাকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই।”

নাসির মাহমুদ: ফেসবুকে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া থেকে রুশিয়া জামান রত্মা লিখেছেন, “মাশাআল্লাহ!!! চমৎকার স্মৃতিচারণ। মোখলেছ ভাই অনেক আবেগ নিয়ে লিখেছেন কথাগুলো। সত্যিই ঐতিহাসিক চিঠি বটে।”

আকতার জাহান: মোখলেছ ভাইয়ের চিঠি সম্পর্কে তাৎক্ষণিক মতামত জানানোর জন্য শাহাদত ভাই ও রত্মা আপাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি আপনারাও রেডিও তেহরানের স্মৃতিচারণ করে চিঠি লিখবেন।

আশরাফুর রহমান: বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলার মল্লিকাদহ বালাপাড়া গ্রাম থেকে এবারের চিঠিটি পাঠিয়েছেন হরিদাস রায়। তিনি লিখেছেন, ১৪ এপ্রিল তারিখে রেডিও তেহরানের অনলাইন সংস্করণ পার্সটুডে ডটকমে আপলোড করা হয়েছে ধারাবাহিক আলোচনা ‘পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা’র ২৩তম পর্ব। এতে পাশ্চাত্য সমাজে মাদকাসক্তির বিস্তার এবং ব্রিটেনে পতিতাবৃত্তি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। প্রতিবেদন থেকে জানতে পারি যে, ব্রিটেনে পতিতাবৃত্তি ও মাদকখাতে অর্থ লেনদেনের পরিমাণ ব্যাপকভাবে বেড়েছে বলে সেদেশের জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো জানিয়েছে। এ কারণে জাতীয় পরিসংখ্যান দপ্তর কয়েক বছর আগে এই খাতকে জাতীয় রাজস্বের অন্তর্ভুক্ত  করেছে। এটাকে তারা ‘ছায়া অর্থনীতি’ হিসেবে অভিহিত করেছে। পাশ্চাত্যের এই ঘৃণ্য সংস্কৃতি এখন গোটা বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়ছে। পাশ্চাত্যে মাদকের অবাধ ব্যবহার ও পতিতাবৃত্তি এ শ্রোতাবন্ধুকে ভাবিয়ে তুলেছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছেন।

নাসির মাহমুদ: শ্রোতাবন্ধু হরিদাস রায়, আপনার মতামত তুলে ধরা হলো। আশা করি আমাদের অন্যান্য অনুষ্ঠান সম্পর্কেও মতামত জানাবেন।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট থেকে বিধান চন্দ্র সান্যাল পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। তিনি লিখেছেন, “বাংলার প্রকৃতি সত্যি ঋতুরাজের রঙ্গশালা। ঋতুর এমন লীলা বৈচিত্র্য পৃথিবীর অন্যকোনো দেশে আছে কিনা সন্দেহ। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত, বসন্ত- ছয় ঋতুর রূপে, রসে, বর্ণে প্রকৃতির এই পরিবর্তন সত্যিই বিস্ময়কর। ঋতুকে স্বাগত জানাবার জন্যই যেন বাংলার ঘরে ঘরে যত পালা-পার্বণ এবং সামাজিক উৎসব। সারা বছর এমন একটি মাস নেই যে মাসে কোনো পার্বণ অনুষ্ঠিত হয় না। বারো মাসে তেরো পার্বণ-এর দেশ এই বাংলা। এই তেরো পার্বণকে ঘিরে বাঙালির সুখ দুঃখের জীবন আবর্তিত হয়।

আকতার জাহান: বাংলার ষড়ঋতু সম্পর্কে চমৎকার বর্ণনা দিয়ে চিঠি লিখায় বিধান চন্দ্র সান্যাল আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আসরের এ পর্যায়ে আমরা কথা বলব বাংলাদেশের সিনিয়র শ্রোতা এম. শামসুল ইসলামের সঙ্গে।  

নাসির মাহমুদ: মিউজিক বিরতির পর আবারো ইমেইলের ইনবক্সে নজর দিচ্ছি। বাংলাদেশের ময়মনসিংহের ভাটিকাশর থেকে এবারের ইমেইলটি পাঠিয়েছেন শুকুর মাহমুদ।

প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাবার পর তিনি লিখেছেন, “রেডিও তেহরানের বাংলা অনুষ্ঠান শুনছি দীর্ঘদিন ধরে। কিন্তু কখনো চিঠি লেখা হয়ে ওঠেনি। কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলেও চিঠি লেখার খুব একটা ফুরসুৎ পাই না। আর অনেকবার লিখব লিখব করেও শেষ পর্যন্ত লেখা হয়নি। কিশোরগঞ্জের বন্ধু শাহাদত হোসেন চিঠি লেখার জন্য বারবার উৎসাহিত করলেও তার অনুরোধ রক্ষা করা সম্ভব হয়ে উঠেনি।

আকতার জাহান: তাহলে এ চিঠি লেখার পেছনে কোনো শক্তিশালী কারণ নিশ্চয়ই আছে-তাই না?

নাসির মাহমুদ: হ্যাঁ, আপনি ঠিকই ধরেছেন। পবিত্র রমজান মাসে প্রচারিত ‘খোদাপ্রেমের অনন্য উৎসব’ নামের ধারাবাহিকটিটি তাকে চিঠি লিখতে বাধ্য করেছে!

আশরাফুর রহমান: তাই নাকি! তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে শুকুর মাহমুদ ভাইয়ের চিঠির বাকি অংশটা ঝটপট পড়ে শোনান।

নাসির মাহমুদ: পড়ছি। এ শ্রোতাবন্ধু লিখেছেন, “রমজান: খোদাপ্রেমের অনন্য উৎসব নামে যে ধারাবাহিকটি প্রচার হয়েছে তার অনেকগুলো পর্বই আমি শুনেছি। প্রতিটি পর্বই আমার খুব ভালো লেগেছে। প্রতিটি পর্ব থেকেই অনেক কিছু শিক্ষণীয় আছে, আর তা ঈমানী শক্তিকে সুদৃঢ় করে।”

আকতার জাহান: শুকুর মাহমুদ ভাইকে ধন্যবাদ চমৎকার চিঠিটির জন্য। আশা করি এখন থেকে নিয়মিত লিখবেন।

‘রমজান: খোদা প্রেমের অনন্য উৎসব’ শীর্ষক বিশেষ অনুষ্ঠান সম্পর্কে মতামত জানিয়ে এবারের চিঠিটি পাঠিয়েছেন কিশোরগঞ্জের খড়মপট্টি থেকে শরিফা আক্তার পান্না। তিনি আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব, কিশোরগঞ্জের অর্থ সম্পাদক।

বোন পান্না লিখেছেন, ১ রমজান হতে প্রচার শুরু হওয়া বিশেষ অনুষ্ঠানের প্রতিটি পর্ব শুনেছি এবং প্রতিটি পর্বই খুব ভালো লেগেছে। ধর্ম, রমজান ও রোজা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পেরেছি এসব অনুষ্ঠান হতে। অনুষ্ঠানটির ৮ম পর্বে মুত্তাকী বা খোদা-সচেতনতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। দারুণ উপভোগ্য ও তথ্যবহুল ছিল আলোচনাটি। এমন সুন্দর একটি অনুষ্ঠান উপহার দেয়ায় রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।

আশরাফুর রহমান: বোন শরিফা আকতার পান্না, রমজান মাসে প্রচারিত বিশেষ ধারাবাহিক অনুষ্ঠানটি সম্পর্কে মতামত জানানোয় আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভারতের অসমের হাইলাকান্দি থেকে বুরহান চৌধুরী পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, “প্রতিদিন মধ্যপ্রাচ্যকে জানতে রেডিও তেহরান আজও  এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ মাধ্যম। সুদূর ইরান থেকে রেডিও তেহরান বাংলা ভাষার প্রচার প্রসারে এক গৌরবোজ্জ্বল অবদান রেখে যাচ্ছে। যেটি একজন বাঙালি হিসেবে সত্যিই ভালো লাগে।  রেডিও তেহরান দীর্ঘজীবী হোক। ইরানিরা উত্তরোত্তর এক শ্রেষ্ঠ জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করুক। আমিন।”

নাসির মাহমুদ: মহান আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন- আমাদের কামনাও তাই। তো চিঠি লিখার জন্য বুরহান ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

ভারতের ছত্তিশগড়ের দুর্গ জেলার ভিলাই থেকে এবারের মেইলটি পাঠিয়েছেন আনন্দ মোহন বাইন। ১৮ এপ্রিলের রিসিপশন রিপোর্ট পাঠানোর পাশাপাশি তিনি লিখেছেন,

"অর্থসহ কোরআন থেকে তেলাওয়াত, বিশ্বসংবাদ ও দৃষ্টিপাতের পর  শুনলাম রমজানের বিশেষ  অনুষ্ঠান ‘খোদা প্রেমের  অন্যন্য উৎসব’ ও কথাবার্তা। আর প্রাপ্তিক আয়োজনে ছিল ‘আদর্শ  মানুষ গড়ার কৌশল’। আমি মনে করি রেডিও তেহরানের প্রতিটি  অনুষ্ঠান  শ্রোতাদের  কাছে  খুবই  জনপ্রিয়।" চিঠির একাংশে তিনি বার বার ফ্রিকোয়েন্সি পরিবর্তন না করার পরামর্শ দিয়েছেন।

আকতার জাহান: শ্রোতাবন্ধু আনন্দ মোহন বাইনকে ধন্যবাদ নিয়মিত শ্রবণমান রিপোর্টে অনুষ্ঠান সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য। অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আরও কয়েকজন ডিএক্সার বন্ধুর নাম-ঠিকানা জানিয়ে দিচ্ছি যারা আমাদের অনুষ্ঠানের শ্রবণমান রিপোর্ট পাঠিয়েছেন।

  • ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে এসএম নাজিমউদ্দিন
  • দক্ষিণ দিনাজপুর থেকে বিধান চন্দ্র সান্যাল
  • বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ থেকে মোঃ শাহাদত হোসেন ও শরিফা আক্তার পান্না
  • টাঙ্গাইল থেকে আবু তাহের
  • এবং গাজীপুর থেকে ফিরোজ আলম।

আশরাফুর রহমান: শ্রবণমান রিপোর্ট পাঠিয়ে সহযোগিতা করার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ। তো বন্ধুরা, অনুষ্ঠান থেকে বিদায় নেয়ার আগে আজও রয়েছে একটি গান। 'মুহাম্মদের একটি ডালে পাঁচটি ফুল তার ফুটেছে' শিরোনামের গানটি কথা ও সুর মনসুর আলীর। আর গেয়েছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর। (গান)

নাসির মাহমুদ: বন্ধুরা, আপনারা গানটি শুনতে থাকুন আর আমরা বিদায় নিই প্রিয়জনের আজকের আসর থেকে।#

পার্সটুডে/আশরাফুর রহমান/২০

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।

ট্যাগ