জুন ৩০, ২০২১ ১৫:৪৩ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: ৩০ জুন বুধবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খবরের শিরোনাম:

  • কাল থেকে অফিস বন্ধ, চলবে না যন্ত্রচালিত যানবাহন-প্রথম আলো
  • বাংলাদেশসহ ছয় দেশ থেকে তুরস্কে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা-ইত্তেফাক
  • জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই গ্রেফতার-যুগান্তর
  • বাংলাদেশে পাঠাতে সিনোফার্মের ২০ লাখ টিকা প্রস্তুত–মানবজমিন
  • 'কঠোর লকডাউন' নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় মধ্যবিত্তরা -কালের কণ্ঠ
  • কী হবে লকডাউনে-বাংলাদেশ প্রতিদিন

এবার ভারতের কয়েকটি খবরের শিরোনাম:

  • কোভিডে মৃতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণে কেন্দ্রকে রূপরোখা তৈরির নির্দেশ কোর্টকে-আনন্দবাজার
  • ফের মামলা জট! উচ্চ-প্রাথমিকে সাড়ে ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগে স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের-আজকাল
  • ফের জম্মুর আকাশে সন্দেহজনক ড্রোন, নিশানায় ভারতীয় সেনঘাঁটি! -সংবাদ প্রতিদিন

এবার বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

কঠোর লকডাউনে যাচ্ছে গোটা দেশ

বাংলাদেশে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু উদ্বেগজনকহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হতে যাচ্ছে। আজকের প্রায় সব জাতীয় দৈনিকে এ সম্পর্কিত নানা খবর পরিবেশিত হয়েছে। যুগান্তর পত্রিকার কয়েকটি শিরোনাম এরকম-সর্বাত্মক লকডাউনের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে- জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হলেই গ্রেফতার করা হবে। ইত্তেফাক শিরোনাম করেছে-কাল থেকে সারাদেশে ৭ দিনের নতুন বিধিনিষেধ, মাঠে থাকছে সেনাবাহিনী। প্রথম আলোর খবর করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ছয়টা থেকে সারা দেশে সাত দিনের জন্য কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। বিধিনিষেধ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে আজ বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কাল থেকে সাত দিনের জন্য সব সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। গণপরিবহনসহ যন্ত্রচালিত সব যানবাহন বন্ধ থাকবে।

সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধের এই সময়ে জরুরি কারণ ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে এবার বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি সেনাবাহিনীও মাঠে থাকবে।

গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়নের কৌশল নিয়ে সভা হয়। সভায় তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউসসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

সরকারের সূত্রগুলো বলছে, প্রথমে সাত দিনের কঠোর বিধিনিষেধ থাকলেও তা আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।  করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে গত সোমবার থেকে সারা দেশে গণপরিবহন, শপিং মল, মার্কেটসহ বেশ কিছু কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যদিও গতকালও রাজধানীর সড়কে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ ছিল অনেক।

তবে প্রথম আলোর একটি রম্য রচনার শিরোনাম এবং ইন্ট্রোটা এরকম-

কঠোর লকডাউনের আগে ঘরে ফেরার তাড়া ছিল বলেই পেনাল্টি মিস করেছি। সামনে কঠোর লকডাউন। এখন বাইরে ঘুরে ফুটবল খেললে পুলিশের লাঠির বাড়ি একটাও মাটিতে পড়বে না..

বাংলাদেশে পাঠাতে সিনোফার্মের ২০ লাখ টিকা প্রস্তুত-মানবজমিন

সহসাই বাংলাদেশে আসছে সিনোফার্মের বিশ লাখ টিকা। ক্রয়চুক্তির আওতায় সিনোফার্মের এই টিকা বাংলাদেশে পাঠাতে বেইজিংয়ে প্রস্তুত রয়েছে। ঢাকায় চীনা দূতাবাসের কর্মকর্তা  হুয়ালং ইয়ান  আজ নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা জানান। উল্লেখ্য, এর আগে দুই দফায় ১১ লাখ টিকা উপহার দিয়েছে চীন। আর গতকাল সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,টিকা সংগ্রহে যত টাকাই প্রয়োজন হোক না কেন, সরকার তা দেবে। তিনি আরও বলেছেন,  টিকা নিয়ে সমস্যা হবে না। জুলাই মাস থেকে আরও টিকা আসবে। ব্যাপকভাবে টিকাদান শুরু হবে।

লকডাউন নিয়ে চিন্তিত মানুষ

বাংলাদেশ প্রতিদিনের একটি প্রতিবেদনের শিরোনাম-কী হবে লকডাউনে ? রাজস্ব খাত-ব্যাংক খোলা না রাখলে বিপদ, ঈদ সামনে রেখে নানামুখী জটিলতা, বেতন-বোনাস নিয়ে শঙ্কা, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বিপাকে…লকডাউনে পোশাক কারখানা খোলা রাখতে চান মালিকরা। তারা বলছেন কারখানা বন্ধ হলে ৪০ লাখ শ্রমিক ঘরমুখী হলে রাস্তাঘাটে ভয়ংকর সংকট ও সংক্রমণ বাড়বে। ব্যবসায়ীদের বড় অংশই বলছেন ঈদ, জুন ক্লোজিং ও নতুন অর্থ বছর শুরুকে ঘিরে ব্যাংক খোলা রাখা জরুরি। পাশাপাশি সরকারের উন্নয়ন ও মেগাপ্রকল্প ধরে রাখতে ভূমি কর, বিদ্যুৎ, পানিসহ রাজস্ব খাতে সব অফিস খোলা রাখা অপরিহার্য। কোনো কারণে সবকিছু বন্ধ হয়ে গেলে সামাজিক ও আর্থিক অস্থিরতা বাড়বে। এ কারণে বাস্তবতার নিরীখেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পক্ষে অনেক ব্যবসায়ী ও আর্থিক খাতের বিশেষজ্ঞরা।

আওয়ামী লীগ-তাপস–খোকনের বিরোধ, পেছনে ‘ক্ষমতার লড়াই’-প্রথম আলো

তাপস-খোকন দ্বন্দ্ব  এবার প্রকাশ্যে

রীতিমতো সংবাদ সম্মেলন করে ঢাকা দক্ষিণ সিটির বর্তমান মেয়র তাপসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন।-প্রথম আলোর এ খবরটিতে লেখা হয়েছে,দুজনের বিরোধের শুরু মেয়র পদে মনোনয়নকে ঘিরে। এরপর ‘টাকার হিসাব’ নিয়ে গত জানুয়ারিতে তাঁদের বিরোধ প্রকাশ্যে আসে। শুরু হয় কথার লড়াই, চলে অনুসারীদের পাল্টাপাল্টি মিছিল-মানববন্ধন। তাঁরা দুজন হলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বর্তমান মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস ও সাবেক মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। দুজনের পুরোনো তিক্ততা আবার সামনে এল গতকাল মঙ্গলবার।শুরুটা হয়েছিল গত জানুয়ারি মাসে। দলের নীতিনির্ধারকদের হস্তক্ষেপে মাঝখানে কয়েক মাস দুজনই চুপ ছিলেন। তবে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে আদালত গত রোববার সাঈদ খোকনের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও পরিবারের আটটি ব্যাংক হিসাব জব্দের আদেশ দিলে গতকাল রীতিমতো সংবাদ সম্মেলন করে তাপসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন সাঈদ খোকন। দুদকের তৎপরতার পেছনে তাপসের হাত রয়েছে বলেও মনে করছেন তিনি।অবশ্য তাপস পাল্টা জবাব না দিয়ে বিষয়টি আদালত ও দুদকের বলে এড়িয়ে গেছেন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির একাধিক নেতা বলছেন, বর্তমান ও সাবেক মেয়রের এই পাল্টাপাল্টি অবস্থান—আসলে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়া আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বেরই বহিঃপ্রকাশ। তাপস ও খোকনের এই বিরোধ অচিরেই শেষ হয়ে যাবে বলে মনে হচ্ছে না। কারণ, তাপসের কাছে মেয়র পদ হারানোর বিষয়টি সাঈদ খোকন এখনো মেনে নিতে পারছেন না। অন্যদিকে সাঈদ খোকনের মেয়র থাকাকালে নেওয়া নানা সিদ্ধান্তের দোষ-ত্রুটি খোঁজার কাজও চালিয়ে যাবেন তাপস।আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্র বলছে, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী বাছাই নিয়ে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত নানা নাটকীয়তা জন্ম দেয়। দলের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ থেকে সাঈদ খোকনকেই দ্বিতীয় মেয়াদে মেয়র পদে রাখার পক্ষে মত আসে। খোকনও মনোনয়ন চূড়ান্ত করার আগপর্যন্ত নিজের আশাবাদের কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা, দলীয় কোন্দলে যুক্ত হওয়া, সিটি করপোরেশনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ—সব মিলিয়ে মনোনয়ন পাননি তিনি। তাঁর পরিবর্তে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য তাপস মনোনয়ন পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হন। এরপর থেকেই খোকন ও তাপসের মধ্যে ঠান্ডা লড়াই শুরু হয়।

সাংসদ পদ ছেড়ে মেয়র নির্বাচিত হয়ে ফজলে নূর তাপস গত বছরের ডিসেম্বরে গুলিস্তান এলাকায় দুটি মার্কেটে নকশার বাইরে থাকা দোকান উচ্ছেদে গেলে দুজনের ঠান্ডা লড়াই প্রকাশ্য হয়। তখন মার্কেটের দোকানদারেরা বলেছিলেন, নকশাবহির্ভূত দোকান বৈধ করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে মেয়র থাকা অবস্থায় সাঈদ খোকন তাঁদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন। প্রায় ৩৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও করেন এক ব্যবসায়ী। এই মামলার তদন্ত করছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন।

এর পাল্টা হিসেবে উচ্ছেদে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের নিয়ে গত ৯ জানুয়ারি হাইকোর্ট এলাকার কদম ফোয়ারার সামনে মানববন্ধন করেন সাঈদ খোকন। সেখানে সাঈদ খোকন অভিযোগ করেন, তাপস দক্ষিণ সিটির শত শত কোটি টাকা তাঁর নিজ মালিকানাধীন মধুমতি ব্যাংকে স্থানান্তর করেছেন। তাপসের উদ্দেশে সেদিন তিনি বলেন, রাঘববোয়ালদের মুখে চুনোপুঁটির গল্প মানায় না। মেয়র পদে থাকার যোগ্যতা তাপস হারিয়েছেন বলেও তখন উল্লেখ করেছিলেন তিনি।

ভারতের কয়েকটি খবরের বিস্তারিত

ফের জম্মুর আকাশে সন্দেহজনক ড্রোন, নিশানায় ভারতীয় সেনঘাঁটি!-সংবাদ প্রতিদিন

জম্মুতে (Jammu) ফের ড্রোন উদ্বেগ। এক নাগাড়ে চতুর্থ দিনেও ভারতীয় সেনাঘাঁটির আশপাশে উড়তে দেখা গেল সন্দেহজনক উড়ন্ত যান। ফলে উপত্যকায় সর্বত্র হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।

সূত্রের খবর, বুধবার ভোর ৪টে ৪০ থেকে ৫টার মধ্যে জম্মুর তিনটি জায়গায় ভারতীয় সেনার ঘাঁটিগুলির কাছে ড্রোনের দেখা মেলে। জায়গাগুলি হল কালুচক, মিরান সাহেব ও কুঞ্জওয়ানি। এর আগেও এই জায়গাগুলিতে ড্রোনের আনাগোনা লক্ষ্য করা হয়েছিল। বিগত চারদিনে সেনঘাঁটিগুলির কাছে অন্তত সাতটি ড্রোনের দেখা মিলেছে। ফলে রীতিমতো উদ্বেগ ছড়িয়েছে প্রতিরক্ষা মহলে। কেন্দ্রশাসিত প্রদেশ জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশপ্রধান আইজিপি বিজয় কুমার জানিয়েছেন, উপত্যকায় সর্বত্র হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। ড্রোনের আনাগোনা বিপদের সংকেত। নিয়ন্ত্রণরেখা সংলগ্ন জায়গাগুলিতে সতর্কতা বাড়ানো হয়েছে। তাঁর কথায়, ড্রোনের আনাগোনা ‘নতুন টেকনিক্যাল থ্রেট’।

উল্লেখ্য, কালুচক ও কুঞ্জওয়ানির সেনাঘাঁটিগুলির কাছে আগেও ড্রোন (Drone) দেখা গিয়েছে। ফলে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। ড্রোনের মাধ্যমে ফের হামলা চালাতে পারে পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসবাদীরা বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন। প্রসঙ্গত, গত শনিবার গভীর রাতে জোড়া বিস্ফোরণে কেঁপে উঠে জম্মু (Jammu) বিমানবন্দরের এয়ার ফোর্স স্টেশন। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি না হলেও অন্য এক আশঙ্কা তৈরি করে দেয় ওই হামলা। এই প্রথমবার, ভারতীয় সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালাতে ব্যবহৃত হয় ড্রোন। এতদিন সীমান্ত পার করে অস্ত্র পাচারে ব্যবহার হত এই যন্ত্র। এবার সরাসরি বিস্ফোরক ছুঁড়ে বিস্ফোরণ ঘটাতেও ব্যবহৃত হল এই ছোট্ট যন্ত্রটি। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে থাকা এলাকায় হামলা চালাতে তুরুপের তাস হয়ে উঠতে পারে এই ড্রোন। ফলে সতর্ক থাকতে হবে বাহিনীকে।

নারদ মামলায় পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে জমা পড়ল মুখ্যমন্ত্রী, আইনমন্ত্রীর হলফনামা –দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার এ শিরোনামের খবরে লেখা হয়েছে,নারদ মামলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়  ও আইনমন্ত্রী মলয় ঘটকের  হলফনামা গ্রহণ করল কলকাতা হাই কোর্ট। তবে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, হলফনামা জমা দিতে দেরি হওয়ায় ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা দিতে হবে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ১৫ জুলাই।

কোভিডে মৃতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণে কেন্দ্রকে রূপরোখা তৈরির নির্দেশ কোর্টকে-আনন্দবাজার পত্রিকার এ খবরে লেখা হয়েছে,করোনায় মৃতদের পরিবারকে ক্ষতিপূলণ দিতে হবে সরকারকে। তার নীতি নির্ধারণের জন্য ছয় সপ্তাহের সসময়সীমা বেঁধে দিল সুপ্রিম কোর্ট। ক্ষতিপূরণের অঙ্ক কত হবে, কী-ভাবে তা শোকগ্রস্ত পরিবারগুলোর হাতে তুলে দেয়া হবে, ওই সময়ের মধ্যেই তার রূপরেখা তৈরি করে ফেলতে হবে কেন্দ্রকে।শোকগ্রস্ত পরিবারগুলোর জন্য ৪ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ চেয়ে শীর্ষ আদালতে একটি আবেদন জমা পড়েছিল। কিন্তু এর আগে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল, এত টাকা দেওয়ার সামর্থ্য নেই তাদের।#

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/৩০

ট্যাগ