জুলাই ২৭, ২০২১ ১৮:৫৬ Asia/Dhaka

শ্রোতা বন্ধুরা, আপনাদের সবাইকে প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আপনাদেরই চিঠিপত্রের আসর 'প্রিয়জন'। আজও অনুষ্ঠানে উপস্থাপনায় রয়েছি আমি গাজী আবদুর রশিদ, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।

আশরাফুর রহমান: আসরের শুরুতেই আমি একটি হাদিস শোনাতে চাই। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, “তোমার এত বেশি সম্পদ নেই যা দান করে বিশ্বের সব মানুষকে খুশি করবে। কাজেই চেষ্টা করো হাসিমুখ দিয়ে সবার মন জয় করতে।”

আকতার জাহান: খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি হাদিস শুনলাম। আমরা সবাই পরস্পরের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলার চেষ্টা করব- এ কামনা করে নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে।

আসরের প্রথম চিঠিটি এসেছে বাংলাদেশের জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ থানার পূর্ব নলছিয়া গ্রাম থেকে। আর পাঠিয়েছেন জাগো রেডিও লিসেনার্স ক্লাবের সভাপতি হারুন অর রশীদ। 

তিনি লিখেছেন, “তথাকথিত গণমাধ্যম থেকে রেডিও তেহরান একদম ব্যতিক্রমী এক গণমাধ্যম। তাইতো ৩৯ বছরের পরিক্রমায় রেডিও তেহরান আজও তার স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল। আজও লাখো শ্রোতার কাছে রেডিও তেহরান ব্যাপকভাবে সমাদৃত ও প্রশংসনীয়। তথ্য, বিনোদন আর সংবাদের পাশাপাশি মানুষকে প্রকৃত শিক্ষায় আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে রেডিও তেহরান অক্লান্ত, অতুলনীয় এক গণমাধ্যম। সুস্থ সৃজনশীল কাজে সম্পৃক্ত করে রেডিও তেহরান গণমানুষকে উপহার দিয়ে যাচ্ছে আলোকিত ও সম্ভ্রমময় জীবনে সমৃদ্ধি নিয়ে বাঁচার প্রয়াস। জরাজীর্ণতা পেরিয়ে বিশুদ্ধ জীবনবোধে ইসলামের আলোতে পরিপূর্ণভাবে বাঁচার হাতছানি।”

গাজী আবদুর রশিদ: হারুন ভাইকে ধন্যবাদ বরাবরের মতো চমৎকার ভাষায় চিঠি লিখে রেডিও তেহরানকে মূল্যায়ন করার জন্য।

পরের চিঠিটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার ইসলামপুর থেকে। আর পাঠিয়েছেন রাজিব দত্ত। তিনি লিখেছেন, “অনেক দিন থেকেই রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান শুনছি, ভীষণ ভালো লাগছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক খবর- যেখানে কোনোরকম ভুল ভ্রান্তি নেই; আমি মিলিয়ে দেখেছি। আশা করি ভবিষ্যতেও এমন তথ্য ও প্রমাণসহ নির্ভুল সংবাদ শুনতে পাব।”

আশরাফুর রহমান: ‘সত্য ও ন্যায়ের কণ্ঠস্বর’ রেডিও তেহরান সবসময় যে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারে আন্তরিক; এর প্রমাণ আমরা রেখেছি। শ্রোতাবন্ধুরাও অকপটে তা স্বীকার করেন। তো ভাই রাজিব দত্ত, চিঠি লিখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ঢাকার মিরপুর থেকে মোঃ হাবিবুল হক মিঞা নিবরাস পাঠিয়েছে এই মেইলটি। রূপনগর মডেল স্কুল এন্ড কলেজের দশম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত এ বন্ধুটি আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব বাংলাদেশ-এর সভাপতি মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী যুবরাজের ভাগিনা। তার উৎসাহেই মূলত রেডিও তেহরান শুনছেন এবং প্রথমবারের মতো এ মেইলটি পাঠিয়েছেন।

আকতার জাহান: বেতারপ্রেমী যুবরাজ চৌধুরী উৎসাহে রেডিও তেহরান শোনা শুরু করায় নিবরাসকে ধন্যবাদ। তো আমাদের কোন্‌ কোন্‌ অনুষ্ঠান তার ভালো লাগছে সে সম্পর্কে কি কিছু লিখেছে?

আশরাফুর রহমান: হ্যাঁ, লিখেছে। আমি বরং তার মেইল থেকেই কিছু অংশ পড়ে শোনাচ্ছি। নিরবাস লিখেছে, "আপনাদের সবগুলো অনুষ্ঠান আমার খুব ভালো লাগে। তার মধ্যে কুরআনের আলো, রংধনু আসর, গল্পও প্রবাদের গল্প বেশি ভালো লাগে।" চিঠির একাংশে নবীন এ শ্রোতাবন্ধু তার বন্ধুদের নিয়ে আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব গঠন করবে বলে জানিয়েছে। 

গাজী আবদুর রশিদ: রেডিও তেহরান শোনার পাশাপাশি আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব গঠনের ইচ্ছা পোষণ করায় মোঃ হাবিবুল হক মিঞা নিবরাস তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। সেইসাথে জাকারিয়া চৌধুরী যুবরাজ ভাইকেও ধন্যবাদ রেডিও তেহরানের শ্রোতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখার জন্য।

আকতার জাহান: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাস জেলার বারুইপাড়া থেকে এস এম নাজিমউদ্দিন পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি। তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরান-এর অনুষ্ঠান থেকে জানতে পারলাম যে, বিশ্বের ষষ্ঠ দেশ হিসেবে ইরান করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কার করে গোটা দুনিয়াকে তাক লগিয়ে দিয়েছে! সত্যি সত্যিই আমরাও অবাক হয়েছি বৈকি! পশ্চিমাদের একের পর এক অবরোধ সত্ত্বেও ইরানে করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কারের সংবাদে অবাক না হয়ে পারলাম না। আবার এটাও স্বাভাবিক যে, একটা স্বাধীনচেতা জাতির অদম্য ইচ্ছা শক্তির জয় হয়েছে এই ঘটনায়। এই উল্লেখযোগ্য সাফল্যের জন্যে ইরানের প্রতি রইল মোবারকবাদ।"

আশরাফুর রহমান: করোনার টিকা আবিষ্কারে ইরানের সাফল্যের বিষয়ে মতামত জানানোয় নাজিমউদ্দিন ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আশা করি আমাদের অনুষ্ঠানমালা সম্পর্কেও লিখবেন।

আসরের এ পর্যায়ে আমরা আমাদের অনুষ্ঠান সম্পর্কে সরাসরি মতামত জানব বাংলাদেশের সিনিয়র শ্রোতা আবদুল আজিজ জামালীর কাছ থেকে।

আশরাফুর রহমান: আসরের এবারে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ থেকে আসা একটি মেইলের দিকে নজর দিচ্ছি। এটি পাঠিয়েছেন মনীষা রায়।  

ইরানের জাতীয় সম্প্রচার সংস্থার সকল কলাকুশলীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাবার পর তিনি লিখেছেন, “২৭ জুন তারিখের পুরো অনুষ্ঠান শুনলাম। ওই দিনের অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় লেগেছে 'আদর্শ মানুষ গড়ার কৌশল 'অনুষ্ঠানটি। এতে  খেলাধুলা ও শরীর চর্চার গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। অনুষ্ঠান থেকে এও জানলাম যে, ইসলাম ধর্মের গ্রন্থে খেলাধুলার কথা উল্লেখ আছে যা আগে আমার জানা ছিল না।  চমৎকার অনুষ্ঠানটি উপহার দেওয়ায় রেডিও তেহরানকে ধন্যবাদ।”

গাজী আবদুর রশিদ: বোন মনীষা রায়, চিঠি আর মতামতের জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। আশাকরি আবারো লিখবেন।

ভারতের পর আবারো বাংলাদেশের চিঠি। এটি এসেছে রাজবাড়ী জেলার খোশবাড়ীর রংধনু বেতার শ্রোতা সংঘ থেকে। আর পাঠিয়েছেন ক্লাব সভাপতি শাওন হোসাইন। তিনি লিখেছেন, আমি রেডিও তেহরানের একজন নিয়মিত শ্রোতা। নিয়মিত অনুষ্ঠান শোনা হলেও ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণে ইদানীং নিয়মিত লেখা হয়ে উঠছে না। এজন্য মনটা মাঝেমধ্যে ভীষণ খারাপ হয়। 

আকতার জাহান: প্রিয়জনের কাছে চিঠি না লিখতে পারলে মন খারাপ হওয়া স্বাভাবিক। আপনি নিয়মিত অনুষ্ঠান শুনছেন এটাই আমাদের বড় পাওয়া। আপনার ব্যক্তিগত সমস্যা কেটে যাক আমরা এ কামনাই করি। তো আবদুর রশিদ ভাই, শ্রোতাবন্ধু শাওন হোসাইন আর কী লিখেছেন- আমাদেরকে একটু পড়ে শোনান না!

গাজী আবদুর রশিদ: তিনি লিখেছেন, “আন্তর্জাতিক বেতার কেন্দ্রগুলোর বাংলা বিভাগের মধ্যে ‘রেডিও তেহরান বাংলা’ জীবনঘনিষ্ঠ ও ব্যতিক্রমী অনুষ্ঠান প্রচারের জন্য শ্রোতাদের মনে বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান আমাদের দৈনন্দিন জীবনের চলার পাথেয়। কারণ এই বেতারের অনুষ্ঠানমালায় মানব জীবনের সব প্রয়োজনীয় উপাদান রয়েছে। রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান আমার ও আমার শ্রোতা ক্লাবের অন্যান্য সদস্যদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করে চলছে। রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান আমাদের অনেক কিছুই দিচ্ছে কিন্তু আমরা সেই তুলনায় প্রিয় বেতার কেন্দ্রকে তেমন কিছুই দিতে পারছি না। তাই সকল শ্রোতাবন্ধুদের নিকট আমার অনুরোধ আসুন রেডিও তেহরানকে ভালোবেসে আমরা সপ্তাহে অন্তত একটি চিঠি উপহার দিই এতে করে কর্তৃপক্ষ অনুষ্ঠান নির্মাণে অনুপ্রেরণা পাবে।” 

আশরাফুর রহমান: শাওন ভাইকে ধন্যবাদ, গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য। 

আসরের এ পর্যায়ে রেডিও তেহরানের ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে 'আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব বাংলাদেশ' আয়োজিত প্রবন্ধ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্য থেকে একজনের লেখার কিছু অংশ তুলে ধরব। আজকের লেখাটি কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোঃ শাহাদত হোসেনের। তিনি ওই প্রতিযোগিতায় বিশেষ পুরস্কার জিতেছেন। তিনি লিখেছেন,

আকতার জাহান: “আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম হিসেবে রেডিও তেহরান বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলছে। দেশ-বিদেশের খবর প্রচারের সাথে সাথে ইসলাম ও ইরানকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার কাজে রেডিও তেহরান অভূতপূর্ব সাফল্য দেখিয়েছে। এছাড়া মজলুমের পক্ষে, ন্যায়ের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে জনমত গঠনে রেডিও তেহরানের প্রচেষ্টা ঈর্ষণীয়।” 

গাজী আবদুর রশিদ: শাহাদত ভাই আরও লিখেছেন, “রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগ থেকে প্রচারিত বিশ্বসংবাদে বাংলাদেশ, ভারত, ইরান, এশিয়া এবং বিশ্বের কোথায়-কখন কী ঘটছে- তার বস্তুনিষ্ঠ চিত্র পাওয়া যায়; পাওয়া যায় তরতাজা, বিচিত্র, দুর্লভ, অনুসন্ধানী ও চিন্তা-উদ্দীপক নানা খবর। বাংলাদেশ-ভারতসহ বিশ্বের অনেক শ্রোতা শুধু নির্মোহ বিশ্বসংবাদের কারণেই নিয়মিত রেডিও তেহরান শোনেন। কেননা, যেখানে অধিকাংশ মুসলিম দেশ আমেরিকা-ইসরাইলের তাঁবেদারে পরিণত হয়েছে, সেখানে ইরান তাদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বিশ্ববাসীকে সঠিক খবর দিয়ে যাচ্ছে।”

আশরাফুর রহমান: শাহাদত হোসেন ভাইকে ধন্যবাদ তথ্যবহুল লেখাটির জন্য।

আসরের পরের চিঠিটি এসেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রাম থেকে। আর পাঠিয়েছেন শামীম উদ্দিন শ্যামল। 

তিনি লিখেছেন, “আমি ফেসবুক লাইভে বরাবরের মতো রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান নিয়মিত শুনে যাচ্ছি। আর সেই অনুষ্ঠানের মধ্যে আছে প্রিয় অনুষ্ঠান ‘রংধনু’। এ সপ্তাহের ‘রংধনু’ অনুষ্ঠানে দরবেশের গাধা চুরি এবং তাকে বোকা বানানোর গল্পটি শুনে খুব মজা পেয়েছি। তাছাড়া শিশুদের সমবেত কণ্ঠে গানটিও খুব উপভোগ করেছি। তাছাড়া ‘কাজলা দিদি’ কবিতা আবৃত্তিটিও ভালো লেগেছে।”

চিঠির শেষাংশে এ শ্রোতাবন্ধু একটি প্রশ্ন করেছেন। জানতে চেয়েছেন- রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগ যে পেইজ থেকে ফেসবুক লাইভ সম্প্রচার করে সেটি কি সরাসরি তেহরান থেকে পরিচালনা করা হয়?

আকতার জাহান: facebook.com/RadioTehranBN নামের ফেসবুক পেইজটি সরাসরি তেহরান থেকেই পরিচালনা করা হয়। মতামতের পাশাপাশি প্রশ্ন করার জন্য শামীম উদ্দিন শ্যামল ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর থানার সাদিরচর থেকে আসরের শেষ চিঠিটি পাঠিয়েছেন মোঃ সাগর মিয়া। তিনি লিখেছেন, “আমি রেডিও তেহরানের একজন নিয়মিত শ্রোতা। একজন নিয়মিত শ্রোতা হিসেবে আমি ‘সর্বাধিক শেয়ারার পুরস্কার’ পেতে আগ্রহী। এজন্য আমি বিগত জুন মাসের ১৩ দিনে প্রায় ৩৯০টি শেয়ার করেছি।”

গাজী আবদুর রশিদ: সাগর ভাইকে ধন্যবাদ নিয়মিত অনুষ্ঠান শোনার পাশাপাশি আমাদের খবরাখবর ও ফেসবুক লাইভ শেয়ার করে অন্যদের শোনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। আশা করি আমাদের অন্য শ্রোতাবন্ধুরাও একই কাজ করে ‘সর্বাধিক শেয়ারার পুরস্কার’ প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন।

আসরের এ পর্যায়ে কয়েকজন শ্রোতার চিঠির প্রাপ্তিস্বীকার করছি- সময়ের অভাবে যাদের চিঠির জবাব দেওয়া আজ সম্ভব হচ্ছে না।
•    ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুপী থেকে হাফিজুর রহমান
•    উত্তর ২৪ পরগণার মহেন্দ্রনগর অগ্রগামী ক্লাব থেকে ভাস্কর পাল
•    দক্ষিণ দিনাজপুরের ঢাকা কলোনী থেকে বিধান চন্দ্র সান্যাল
•    মুর্শিদাবাদের নওপাড়া থেকে নিজামুদ্দিন শেখ
•    এবং বাংলাদেশের রংপুর থেকে এটিএম আতাউর রহমান রঞ্জু

আশরাফুর রহমান: চিঠি লিখার জন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তো বন্ধুরা, ঘড়ির কাঁটা টিক টিক করে জানিয়ে দিচ্ছে যে, আজ আর আমাদের হাতে সময় নেই। আপনারা ভালো ও সুস্থ থাকুন এ কামনা করে বিদায় নিচ্ছি প্রিয়জনের আজকের আসর থেকে।
 

ট্যাগ