Pars Today

Bangla
  • হোম
  • রেডিও
  • Albanian shqip
  • Armenian Հայերեն
  • Assyrian ܐܬܘܪ̈ܝܐ
  • Azeri Azəri
  • Bangla বাংলা
  • Chinese 中文
  • Dari دری
  • English English
  • French français
  • German Deutsch
  • Hausa Hausa
  • Hebrew עברית
  • Hindi हिन्दी
  • Indonesian Bahasa Indonesia
  • Italian Italiano
  • Japanese 日本語
  • Kazakh қазақ тілі
  • Kiswahili Kiswahili
  • Pashto پښتو
  • Persian فارسی
  • Russian Русский
  • Spanish Español
  • Tajik Тоҷик
  • Taleshi Tolışə
  • Turkish Türkçe
  • Turkmen Türkmen
  • Uzbek узбек
  • রেডিও অনুষ্ঠানমালা
  • সব খবর
  • অনুষ্ঠান সূচি
  • আর্কাইভ
  • কিভাবে রেডিও তেহরান শুনবেন
  • কুরআনের আলো
  • ফ্রিকোয়েন্সি
  • পুরোনো ওয়েবসাইট
  • আর্কাইভ
  • iPhone
  • ডাউনলোড
  • অনুষ্ঠান সূচি
  • ফ্রিকোয়েন্সি

ইরানি গল্প ও রূপকথা

ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১৬ ১৪:০৮ Asia/Dhaka
সাবস্ক্রাইব
অন্যান্য অনুষ্ঠান
  • দর্পন
    দর্পন
  • আসমাউল হুসনা
    আসমাউল হুসনা
  • অমর কিংবদন্তি ওমর খৈয়াম
    অমর কিংবদন্তি ওমর খৈয়াম
  • দেখব ঘুরে ইরান এবার
    দেখব ঘুরে ইরান এবার
  • সুন্দর জীবন
    সুন্দর জীবন
  • প্রাচ্যবিদদের চোখে মহানবী (সা)
    প্রাচ্যবিদদের চোখে মহানবী (সা)
  • গল্প ও প্রবাদের গল্প
    গল্প ও প্রবাদের গল্প

  • 40
    ইরানি গল্প ও রূপকথা: রঙশিল্পী ও নাপিত (পর্ব-৩)
    কাবতনের কথায় মহা খুশি হয়ে গেল আবুসাবর। সে আনন্দভরা মনে ফিরে গেল আবু গেইরের কাছে। আবু গেইর তখন ঘুমে অচেতন ছিল। তবু আবু সাবরের আগমনের শব্দে জেগে গেল। জেগেই দেখলো তার সামনে প্রচুর খাবার। দ্রুত সে উঠে বসলো এবং খাবার খেতে শুরু করে দিলো।
  • 39
    ইরানি গল্প ও রূপকথা: রঙশিল্পী ও নাপিত (পর্ব-২)
    আবু কির আবু সাবরকে বললো,নতুন কোনো শহরে গিয়ে দুজনেই মিশেমিশে কাজ করে নিজেদেরে ভাগ্য পরীক্ষা করবো। দুজনের কাজ থেকে যা উপার্জন হবে দুজন মিলেই খরচ করবে, অবশিষ্ট টাকা যা জমে তা একটি ব্যাগে জমা করবে। যখন তারা নিজেদের শহরে ফিরে আসবে তখন দু'জনে সেই জমা টাকা ভাগ করে নেবে। সেই টাকা দিয়ে তারা বাকি জীবন সুখে স্বাচ্ছন্দে কাটিয়ে দেবে। এই রকম পরামর্শ করে তারা দুজনেই রওনা হয়ে গেল নতুন কোনো শহরের উদ্দেশে। যেতে যেতে তারা গিয়ে পৌঁছলো একটি সমুদ্রের উপকূলে।
  • 38
    ইরানি গল্প ও রূপকথা: রঙশিল্পী ও নাপিত (পর্ব-১)
    আজ নতুন একটি গল্প শুরু করবো। গল্পটি এক রঙ মিস্ত্রি আর এক নাপিতকে নিয়ে। তারা ছিল প্রতিবেশি। প্রতিবেশি মানে দু'জনের দোকান ছিল পাশাপাশি। রঙমিস্ত্রি মানে কাপড় রঙ করার কাজ যাকে ডায়িং বলা হয়।
  • 37
    ইরানি গল্প ও রূপকথা: আহমাদ ও বাদশাহ-৫
    আহমাদ প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে বাদশাহর প্রাসাদে যেত রুটি রুজি আর কাজের সন্ধানে। এরকম একদিন বাদশাহকে খবর দেওয়া হলো যে প্রাসাদ তৈরি হয়ে গেছে। বাদশাহ একথা শুনে পরীকন্যাকে পয়গাম পাঠালো যে প্রাসাদ প্রস্তুত হয়ে গেছে এখন বিয়ে করতে চায়।
  • 36
    ইরানি গল্প ও রূপকথা: আহমাদ ও বাদশাহ-৪
    আহমাদ খিজির পয়গাম্বরের নির্দেশনা অনুসারে সাদা কবুতরের দেখানো কেবলামুখি পথেই রওনা হলো। নদনদী, বনজঙ্গল, পাহাড় পর্বত আর বিচিত্র প্রান্তর পেরিয়ে আহমাদ পৌঁছে গেল তার গন্তব্যে অর্থাৎ সেই বেহেশত বাগানে। বাগানের মূল গেইটের উপর নজর পড়তেই আহমাদদ দেখলো সেখানে বসে আছে সেই সাদা কবুতরটি,যে তাকে সঠিক পথের নির্দেশনা দিয়েছিল।
  • 35
    ইরানি গল্প ও রূপকথা: আহমাদ ও বাদশাহ-৩
    অনেকটা পথ যাবার পর হাতীর পালের কাছে গিয়ে পৌঁছলো আহমাদ। শরাবের মশকের মুখ খুলে হাতীর পালকে খাওয়ালো। কিছুক্ষণের মধ্যেই হাতিগুলো লুটিয়ে পড়তে শুরু করলো মাটিতে। হঠাৎ করে এদিক ওদিক থেকে দশজন জল্লাদ এসে হাজির হয়ে গেল। তারা এক এক করে হাতীগুলোকে মেরে চামড়া এবং মাংসগুলোকে আলাদা করলো।
  • 34
    ইরানি গল্প ও রূপকথা: আহমাদ ও বাদশাহ-২
    বলেছিলাম মা আহমাদের মনমরা অবস্থা দেখে জিজ্ঞেস করেছিলো: কী রে কী হয়েছে! মন খারাপ কেন? আহমাদ সব কথা মাকে খুলে বললো। বাদশার আচরণের কথা শুনে মায়ের মনটাও ভেঙে গেল। বললো: আল্লাহ মহান। কিচ্ছু ভাবিস না! রাতটা কাটুক। দেখা যাক কাল কী হয়।
  • 33
    ইরানি গল্প ও রূপকথা: আহমাদ ও বাদশাহ-১
    এক বুড়ির এক পুত্র সন্তান ছিল। নাম ছিল আহমাদ। সূতা কাটা ছিল বুড়ির পেশা। সূতা কেটে যা টাকা পয়সা পেত তা দিয়েই রুটি রুজির ব্যবস্থা করা হত। একদিন আহমাদ মায়ের সামনে এসে বললো সে কাজ করতে চায় এবং আজ থেকেই সংসারের রুটিরুজির সহযোগী হতে চায়। ছেলের কথা শুনে মা খুব খুশি হয়ে গেল।
  • 32
    ইরানি গল্প ও রূপকথা: তিগ তরুণ ( শেষ পর্ব)
    চেলগিসের সন্ধানে যায় হারুত মারুতের শহরের শাহজাদার পাঠানো বুড়ি। বুড়ি এক রাতের কথা বলে তিন সপ্তা চেলগিসের বাসায় থেকে তার বিশ্বস্ততা অর্জন করে। সুযোগমতো তার কাছ থেকে আংটির রহস্য জেনে নেয়। বুড়ি আংটিটা তেখতে চাইলে চেহেলগিস বলে:আংটি তো আমার কাছে নেই, জাভনতিগের কাছে। বুড়ির কূটবুদ্ধিতে চেলগিস খানিকটা চিন্তায় পড়ে যায়। রাতে জাভনতিগ যখন বাসায় ফেরে চেলগিস আংটির ব্যাপারটা তোলে। জাভনতিগ আংটিটা চেলগিসের হাতে দিয়ে বলে যেন সাবধানে রাখে, কোনোভাবেই যেন না হারায়।
  • 31
    ইরানি গল্প ও রূপকথা: তিগ তরুণ (পর্ব-৪)
    বলছিলাম জাভনতিগের বড় বোনের স্বামি একটি চিঠি লিখলো তার মায়ের উদ্দেশ্যে। একটি সোলায়মানি আংটিও জাভনতিগকে দিলো। তারপর বললো: এই চিঠিতে আমি আমার মাকে লিখেছি তোমাকে যেন চেলগিসের বাসার খোঁজ দিতে সহযোগিতা করে। এরপর মায়ের বাসার ঠিকানাও দিয়ে দিলো জাভনতিগকে। জাভনতিগ বড় বোন এবং বোনের স্বামির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে রওনা হয়ে গেল বোনের শ্বাশুড়ির বাসার উদ্দেশ্যে।
আরও খবর
Pars Today

© 2025 PARS TODAY. All Rights Reserved.

খবর
    বিশ্ব
    পশ্চিম এশিয়া
    ইরান
    ধর্ম
    পার্সপিডিয়া
    ডিজইনফরমেশন
Pars Today
    আমাদের পরিচিতি
    যোগাযোগ
    আরএসএস ফিড