-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান (পর্ব-৩৩)
জুন ১৪, ২০২৩ ১৪:৪১গত আলোচনায় আমরা ইরানের আরেকজন খ্যাতনামা মনীষী ইবনে সিনার জীবনী ও তার গবেষণা কর্মের কিছু দিকের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দয়েছিলাম। আজকের আলোচনায়ও আমরা এ সংক্রান্ত আলোচনা অব্যাহত রাখবো।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-৩২)
জুন ১২, ২০২৩ ১৫:০২গত অনুষ্ঠানে আমরা ইরানের আরেকজন খ্যাতনামা মনীষী আবু বকর মুহাম্মাদ বিন যাকারিয়া রাযির গবেষণাকর্ম এবং চিকিৎসা শাস্ত্রে তার অবদান নিয়ে কিছু কথা বলেছিলাম। এ ছাড়া ইরানের আরো কয়েকজন রসায়নবিদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলাম। আজকের অনুষ্ঠানে আমরা ইরানের আরেকজন বিখ্যাত মনীষী ইবনে সিনার জীবনী ও তার গবেষণা কর্মের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-৩১)
জুন ১১, ২০২৩ ১৮:৩০গত আলোচনায় আমরা ইরানের আরেকজন খ্যাতনামা মনীষী আবু বকর মুহাম্মাদ বিন যাকারিয়া রাযির জীবনের কিছু দিক এবং চিকিৎসা শাস্ত্রে তার অবদান নিয়ে কিছু কথা বলেছিলাম। আজকের অনুষ্ঠানে আমরা ইরানের এই মনীষীর জীবনের আরো কিছু দিক এবং অনুষ্ঠানের শেষাংশে আরো কয়েকজন রসায়নবিদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-৩০)
জুন ১০, ২০২৩ ২০:৪৯গত দুই পর্বের অনুষ্ঠানে আমরা রসায়ন শাস্ত্রের উৎপত্তি ও এর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। সেখানে আমরা আলকেমি ও রসায়ন শাস্ত্রের পাথর্ক্য সম্পর্কে জেনেছি।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৯)
জুন ০৩, ২০২৩ ১৪:৫৮রসায়ন হল প্রাচীনতম বিজ্ঞানের একটি এবং বিশ্বের বৃহত্তম বৈজ্ঞানিক গবেষণার বিষয়বস্তু। এই বিজ্ঞানের গুরুত্ব ও এর বহুবিধ ব্যবহার পদ্ধতি বিশেষ করে জ্ঞানগবেষণা ও শিল্প ক্ষেত্রে এর ব্যাপক প্রয়োগের কারণে মানবজীবনে রসায়ন শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। খাদ্য, পোশাক, চিকিৎসা, ওষুধ, পারফিউম এবং রঙের উৎপাদন ও ব্যবহারের জন্য রসায়নের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে আমরা আলকেমি বিজ্ঞানের বিভিন্ন দিক এবং এ ক্ষেত্রে প্রাচীন ইরানের ভূমিকা নিয়েও কথা বলেছি। আজকের আলোচনায় আমরা রসায়নের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবো।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৮)
মে ২১, ২০২৩ ১৩:৫৭রসায়ন হল প্রাচীনতম বিজ্ঞানের একটি এবং বিশ্বের বৃহত্তম বৈজ্ঞানিক গবেষণার বিষয়বস্তু। এই বিজ্ঞানের গুরুত্ব ও এর বহুবিধ ব্যবহার পদ্ধতি বিশেষ করে জ্ঞানগবেষণা ও শিল্প ক্ষেত্রে এর ব্যাপক প্রয়োগের কারণে মানবজীবনে রসায়ন শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। খাদ্য, পোশাক, চিকিৎসা, ওষুধ, পারফিউম এবং রঙের উৎপাদন ও ব্যবহারের জন্য রসায়নের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। আজকের অনুষ্ঠানে আমরা মানবজীবনে রসায়নের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আলোচনা করবে। আশা করি শেষ পর্যন্ত আপনাদের সঙ্গ পাব।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৭)
মে ১৭, ২০২৩ ১৮:০৭গত অনুষ্ঠানে আমরা সমকালীন ইতিহাসে পদার্থবিজ্ঞানে ইরানি গবেষক অধ্যাপক মাহমুদ হেসাবির অবদান ও তার বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলেছি। গত অনুষ্ঠানে আমরা বলেছিলাম অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী মাহমুদ হেসাবি চিকিৎসা, গণিতশাস্ত্র ও জ্যোতির্বিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন। আজকের অনুষ্ঠানে আমরা অধ্যাপক মাহমুদ হেসাবির জীবনের আরো কিছু দিক এবং আরেকজন গবেষক ও চিন্তাবিদ ড. অলেনুশ তেরিয়ন সম্পর্কে কথা বলবো।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৬)
মে ১২, ২০২৩ ১৯:৩৯ড. মাহমুদ হেসাবির দিক নির্দেশনায় ১৯৩১ সালে 'ইরানিয়ান ফিজিক্স সোসাইটি'কে আরো উন্নত ও সমৃদ্ধ করার জন্য 'ফিজিক্স এ্যান্ড কেমেস্ট্রি সোসাইটি অব ইরান' নামে প্রথম একটি সংস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়। বিজ্ঞান গবেষণা সংক্রান্ত নব গঠিত এই সোসাইটির অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল ইরানে পদার্থবিদ্যা সংক্রান্ত গবেষণা ও শিক্ষার মানকে উন্নত করা এবং শিক্ষাবিদদের জ্ঞান ও তথ্যকে আরো সমৃদ্ধ করা। পদার্থ বিজ্ঞান এমন একটি বিষয় ইরানে যার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে এবং আধুনিক যুগেও এ ক্ষেত্রে ইরানি গবেষকরা কাজ করে যাচ্ছেন। আজকের অনুষ্ঠা
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৫)
মে ১০, ২০২৩ ১৭:২০গত পর্বের আলোচনা অনুষ্ঠানে আমরা ইরানের প্রখ্যাত মনীষী খাজা নাসির উদ্দিন তুসির জীবনের কিছু ঘটনার কথা উল্লেখ করেছিলাম। আমরা জেনেছি, খাজা নাসির উদ্দিন তুসি নিশাপুরে যখন পড়াশুনা শেষ করছিলেন তখন মোঙ্গল হামলার শিকার হয় এই শহর। মোঙ্গলদের বাগদাদ বিজয় সম্পন্ন হলে তুসিকে উত্তরপূর্ব ইরানের মারাগেহ শহরে একটি মানমন্দির বা মহাকাশ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৪)
মে ০৮, ২০২৩ ১৯:৫৮আজকের আলোচনায় আমরা ইরানের আরেকজন প্রখ্যাত মনীষী খাজা নাসিরুদ্দিন তুসির জীবনি ও তার গবেষণা কর্ম নিয়ে আলোচনা করবো। তিনি ইরানের সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজ্ঞানী ও পণ্ডিতদের অন্যতম। তিনি এই নামে বিখ্যাত হলেও তাঁর আসল নাম হল মুহাম্মদ ইবনে হাসান জাহরুদি তুসি। তিনি জন্ম নিয়েছিলেন উত্তর-পূর্ব ইরানের তুস শহরে খ্রিষ্টীয় ১২০১ সনের ফেব্রুয়ারি মাসে। খাজা নাসিরুদ্দিন তুসির কয়েকটি লেখায় তুস শহরকে তার জন্মস্থান হিসেবে উল্লেখ করা হলেও হামদুল্লাহ মোস্তোফিসহ কোনো কোনো ইতিহাসবিদ বলেছেন, খাজা নাসিরুদ্দিন তুসি আসলে ওয়ারশাহ