কথাবার্তা: কৃষক আন্দোলনে উত্তাল ভারত, মোদির সাফ কথা বাতিল হবে না আইন
(last modified Fri, 18 Dec 2020 12:46:05 GMT )
ডিসেম্বর ১৮, ২০২০ ১৮:৪৬ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: ১৮ ডিসেম্বর শুক্রবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।

বাংলাদেশের শিরোনাম :

  • সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামানোর আশ্বাস মোদির-কালের কণ্ঠ
  • অভিমত-ভারতকে আরও উদার হতে হবে-প্রথম আলো
  • মামলায় এগিয়ে বিএনপি, সম্পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা-দৈনিক যুগান্তর
  • `বন্দিদের মোবাইল ফোনে আলাপের সুযোগ দিয়ে মোটা টাকা হাতিয়ে নেয় সিন্ডিকেট-ইত্তেফাক
  • বিদেশিদের কাছে নালিশ দেওয়াই এখন বিএনপির প্রধান কাজ-কাদের-বাংলাদেশ প্র
  •  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়লো-দৈনিক মানবজমিন
  • বাঘা যতীনের ভাস্কর্য ভাঙচুর: জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক ৪ -দৈনিক সমকাল

ভারতের শিরোনাম:

  • ‘বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে দমনমূলক ব্যবস্থা নয়’, রাজ্যকে সুপ্রিম কোর্ট -আনন্দবাজার পত্রিকা
  • কৃষকদের ভুল বোঝাচ্ছে বিরোধীরা, ফসলের MSP দেওয়া হবে’, সাফ কথা মোদির-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন
  • বিহারে গরু চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, মৃত্যু সংখ্যালঘুর-দৈনিক আজকাল

পাঠক/শ্রোতা! এবারে চলুন, বাছাইকৃত কয়েকটি খবরের বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

ফের বাড়লো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি-দৈনিক ইত্তেফাক/প্রথম আলোসহ প্রায় সব দৈনিকের খবরে লেখা হয়েছে,

ফের বাড়লো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি

করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। আজ শুক্রবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী, কাল শনিবার ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ছিল। এখন তা আরও বাড়ল। করোনাভাইরাসের কারণে গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি চলছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকায় প্রায় চার কোটি শিক্ষার্থীর পড়াশোনা ঝুঁকিতে পড়েছে। ইতিমধ্যে এ বছরের প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষা এবং জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস-লক্ষ্য ছিল সাড়ে ৭ লাখ, গেছেন মাত্র ২ লাখ-দৈনিক প্রথম আলোর প্রতিবেদন

বিদেশি আয় কমে যাওয়ার শঙ্কা

করোনাভাইরাসের কারণে চাকরি হারিয়ে বিদেশ থেকে ফিরেছেন সাড়ে তিন লাখ কর্মী।বাংলাদেশ থেকে এ বছর সাড়ে সাত লাখ নতুন কর্মীকে বিদেশে পাঠানোর লক্ষ্য ছিল প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের। কিন্তু এখন পর্যন্ত দুই লাখও যেতে পারেননি। অর্থাৎ, বিদেশে এ বছর পাঁচ লাখের বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ হারাল বাংলাদেশ। এর প্রভাব নিশ্চিতভাবেই আগামী বছর প্রবাসী আয়ে পড়বে বলে জানিয়েছেন অভিবাসন খাতের সঙ্গে যুক্ত বিশেষজ্ঞরা।

প্রবাসফেরত কর্মীর সংখ্যা এখনও উদ্বেগজনক নয়-প্রবাসী কর্মসংস্থান মন্ত্রী

তবে যুগান্তরের খবরে বলা হয়েছে, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ জানিয়েছেন, প্রবাসফেরত কর্মীর সংখ্যা এখনও উদ্বেগজনক হয়ে উঠেনি।

সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামানোর আশ্বাস-দৈনিক কালের কণ্ঠ

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (ফাইল ফটো)

সীমান্তে বেসামরিক নাগরিকদের হত্যাকাণ্ড নিয়ে নিকটতম প্রতিবেশী ভারতের কাছে উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল বৃহস্পতিবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে এ উদ্বেগ জানান। জবাবে নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, তিনি ও তাঁর দেশ সীমান্তে হত্যার সংখ্যা শূন্যে নামাতে চায়। 

বাংলাদেশ সীমান্তে মারণাস্ত্র ব্যবহার না করার বিষয়ে তিনি আবারও নির্দেশনা দেবেন।

আর প্রথম আলোর অভিমত কলামে লেখা হয়েছে,ভারতকে আরও উদার হতে হবে। তিস্তা চুক্তি সই, ঋণ চুক্তির দ্রুত বাস্তবায়ন, রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানে সহযোগিতা এবং সীমান্ত হত্যা বন্ধে ভারত আরও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেবে।

বিএনপি’র প্রধান কাজ বিদেশিদের কাছে নালিশ দেয়া: সেতুমন্ত্রী-দৈনিক ইত্তেফাক

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যারা মন ও মননে এদেশের স্বাধীনতাকে মেনে নিতে পারেনি, তারাই স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তিবলয়কে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে। শুক্রবার সকালে রাজধানীর সেতু ভবনে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা এবং বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ কর্নারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপি কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধ ও সার্বভৌমত্বের কথা বলে অথচ বিদেশিদের কাছে নালিশ দেয়াই এখন তাদের প্রধান কাজ। স্বাধীন দেশের রাজনৈতিক দল হয়ে বিজয়ের মাসে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য প্রকাশ্যে বিদেশি শক্তির নৈতিক সাহায্য চাওয়া বিএনপি’র দেউলিয়াত্বের লক্ষণ।

এবার ভারতের কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

কৃষকদের ভুল বোঝাচ্ছে বিরোধীরা, ফসলের MSP দেওয়া হবে’, সাফ কথা মোদির-সংবাদ প্রতিদিন

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

কৃষক আন্দোলনে উত্তাল দেশ। চাষিদের বিক্ষোভে শীতের মরশুমেও উত্তপ্ত সিংঘু সীমান্ত। দিল্লি দরবারেও যে সেই আঁচ যথেষ্ট লেগেছে তা স্পষ্ট। এহেন পরিস্থিতিতে কৃষি আইনের সমর্থনে মধ্যপ্রদেশের কৃষকদের ‘উন্নয়নের গল্প’ শোনালেন আবেগপ্রবণ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

শুক্রবার মধ্যপ্রদেশের রায়সেন জেলায় অনুষ্ঠিত ‘কিষান কল্যাণ’ অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রের তিনটি নয়া কৃষি আইন নিয়ে বিতর্কের বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলির কাছে হাতজোড় করছি, আপনারাই সমস্ত কৃতিত্ব নিন, আমি আপনাদের নির্বাচনী ইশতেহারগুলিকে কৃতিত্ব দিচ্ছি। আমি শুধু চাই কৃষকদের জীবন আরও সহজ হয়ে উঠুক। কৃষিক্ষেত্রে আধুনিকীকরণ ও উন্নয়ন চাই আমি। ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (MSP) দেওয়া হবে।” কৃষি আইনের সমর্থনে নমো বলেন, “এই আইন একরাতে তৈরি হয়নি। বিগত ২০ থেকে ৩০ বছর ধরে কেন্দ্র, রাজ্য, অর্থনীতিবিদ ও কৃষকদের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনার পর এই আইনের রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে। আজ অনেক কৃষকদের কিষান ক্রেডিট কার্ড দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রদেশের ১৬ লক্ষ কৃষকদের ব্যাংক খাতায় ১৬ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।”

কৃষক আন্দোলন

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, নিজের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এটা স্পষ্ট করে দিচ্ছেন যে বিরোধিতা শুধুমাত্র বিরোধিতার জন্য আইনটির প্রতিবাদ করছেন। ক্ষমতায় থাকতে তারাই আইনটি প্রণয়ন করার কথা বলেছিলেন। অথচ এখন তারা কৃষকদের ভুল বোঝাচ্ছেন। এদিন, কৃষকদের উদ্দেশে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান জানান, কিষান মান্ডিগুলিকে বন্ধ করা হবে না। সব মিলিয়ে, এদিন প্রধানমন্ত্রী ইঙ্গিতে সাফ করে দেন যে কৃষকদের উন্নয়নের কথা ভেবেই নয়া আইন আনা হয়েছে। তাই আপাতত কৃষি আইন বাতিল হবে না।

হাথরস কাণ্ড:‌ ৪ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে গণধর্ষণ, খুনের চার্জ আনল সিবিআই-দৈনিক আজকাল

হাথরাস গণধর্ষণ কাণ্ড

হাথরসের পুলিশ মানতে চায়নি ২০ বছরের তরুণীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও গণধর্ষণের উল্লেখ নেই। এবার সিবিআই জানিয়ে দিল, অভিযুক্ত চার জন তরুণীকে গণধর্ষণ করেছে। এই মর্মে তাদের বিরুদ্ধে চার্জ এনেছে সিবিআই। পাশাপাশি খুনের চার্জও এনেছে। তফশিলি জাতি/‌উপজাতি (‌হেনস্থা প্রতিরোধ)‌ আইনেও চার্জ আনা হয়েছে। এই কথা জানালেন খোদ অভিযুক্তদের আইনজীবী।

১৪ সেপ্টেম্বর হাথরসে বাজরার ক্ষেতে মায়ের সঙ্গে কাজে গেছিলেন তরুণী। তাঁকে পাশের ক্ষেতে ডেকে নিয়ে চার উচ্চবর্ণের যুবক গণধর্ষণ করে বলে অভিযোগ ওঠে। তাঁর জিভ কেটে নেওয়া হয় বলেও অভিযোগ। তরুণী হাসপাতালে সেই বয়ানই দেন। যদিও উত্তরপ্রদেশ পুলিশ মানেনি।

পরে দিল্লির হাসপাতালে মৃত্যু হয় তরুণীর। তাঁর পরিবারের অমতেই মাঝরাতে দাহ করে দেয় পুলিশ। চরম বিতর্ক তৈরি হয়। প্রশাসন দাবি করে, তরুণীর পরিবারের মত নিয়েও দাহ হয়েছে। অক্টোবরে সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয়, এই মামলায় সিবিআই–এর তদন্ত পর্যবেক্ষণ করবে এলাহাবাদ হাইকোর্ট। 

সপ্তাহের শুরুতে সিবিআই তদন্ত শেষ করার জন্য আরও সময় চায়। এলাহাবাদ হাইকোর্টের লখনউ বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, পরবর্তী শুনানি ২৭ জানুয়ারি। তার মধ্যেই শেষ করতে হবে তদন্ত।

বিহারে গরু চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, মৃত্যু সংখ্যালঘুর-আজকাল

ফের গরু চুরির অভিযোগে গণধোলাই। এবারও মারধরের চোটে প্রাণ হারালেন ৩২ বছরের সেই ব্যক্তি। বিহারের রাজধানী পাটনার কাছে বুধবার হয়েছে এই ঘটনা। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। 

মৃতের নাম মহম্মদ আলমগির। জানা গেছে, মঙ্গলবার রাত তিনটে নাগাদ পাটনার কাছে ফুলওয়ারিশরিফে একটি গোশালায় গিয়ে মোষের দড়ি খুলছিলেন তিনি। সেই সময় কয়েক জন তাঁকে ধরে ফেলে। অভিযোগ তোলে, হত্যার জন্যই গবাদি পশু চুরি করছেন তিনি। শুরু হয় মারধর। চলে চার ঘণ্টা। আলমগিরের সঙ্গে আরও এক জন ছিলেন। তিনি আগেই সুযোগ বুঝে পালিয়ে যান।  

বুধবার সন্ধেবেলা হাসপাতালে মারা যান আলমগির। এফআইআর–এ ছ’ জনের নাম দায়ের হয়েছিল। সকলকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানায় পাটনা পুলিশ। 

২০১৫ সাল থেকে দেশে গোহত্যাকারী সন্দেহে গণপিটুনির ঘটনা বেড়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হেনস্থার শিকার হয়েছেন সংখ্যালঘুরা। গণপিটুনি দিয়েছে গোরক্ষকরা। ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদি জানিয়ে দেন, গরুর প্রতি ভক্তির কারণে কাউকে হত্যা মানা হবে না।

‘বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে দমনমূলক ব্যবস্থা নয়’, রাজ্যকে সুপ্রিম কোর্ট-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা

সুপ্রিম কোর্ট

এ রাজ্যে কোনও বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে আপাতত কোনও রকম দমনমূলক ব্যবস্থা নিতে পারবে না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার। নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। মিথ্যে মামলায় তাঁদের ফাঁসানোর চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার, এই অভিযোগ তুলে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ তথা পশ্চিমবঙ্গে দলের কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়-সহ রাজ্যের নেতারা। শুনানি ছিল শুক্রবার। শীর্ষ আদালত রাজ্যকে নোটিশ দিয়ে নির্দেশ দিয়েছে, ‘২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে মামলার পরবর্তী শুনানি না হওয়া পর্যন্ত সরকার বিজেপির কোনও নেতার বিরুদ্ধে কোনও দমনমূলক পদক্ষেপ করতে পারবে না’।

শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতি সঞ্জয় কিসানের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চে ওই মামলার শুনানি হয়। সেখানেই বিচাপরতিরা ওই মন্তব্য করে রাজ্যকে লিখিত নির্দেশ দিয়েছেন।

শুভেন্দুর পর বিধায়ক শীলভদ্র দত্ত, কবিরুল ইসলাম, ২৪ ঘণ্টায় তৃণমূল ছাড়লেন ৪ জন-দৈনিক আজকাল

শুভেন্দু অধিকারী

মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে চিঠি লিখে তৃণমূল থেকে ইস্তফা দিলেন বিধায়ক শীলভদ্র দত্ত। ইঙ্গিত অবশ্য আগেই দিয়ে রেখেছিলেন ব্যারাকপুরের বিধায়ক। জানিয়েছিলেন, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে তিনি তৃণমূলের টিকিটে লড়বেন না। যদিও দল ছাড়লেও বিধায়কপদ ছাড়েননি শীলভদ্র দত্ত। ইস্তফা দিলেন তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেল–এর নেতা কবিরুল ইসলামও।

শুভেন্দু অধিকারী

দু’দিনে এই নিয়ে তৃণমূল থেকে ইস্তফা দিলেন তিন জন। বৃহস্পতিবার তৃণমূল থেকে ইস্তফা দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী, জিতেন্দ্র প্রসাদ। শনিবার মেদিনীপুরে সভা করবেন অমিত শাহ। তবে দৈনিকগুলোতে লেখা হয়েছে শুভেন্দুর ইস্তফা গ্রহণ করলেন না স্পিকার, সোমবার তলব বিধায়ককে

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/‌১৮

  • বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।
     

ট্যাগ