-
ইরানি শিশু-কিশোরদের কণ্ঠে ঈদে গাদিরের গান
আগস্ট ০৮, ২০২০ ১২:৫৭দশম হিজরির ১৮ জিলহজ বিদায় হজ শেষে সুরা মায়েদার ৬৭ নম্বর আয়াত নাজিল হওয়ার পর বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর চাচাতো ভাই ও জামাতা আমিরুল মুমিনিন হযরত আলী (আ.)-কে ‘গাদীর’ নামক স্থানে নিজের উত্তরসূরি বা স্থলাভিষিক্ত বলে ঘোষণা করেছিলেন। এই দিনটি ঐতিহাসিক গাদির দিবস বা ঈদে গাদির হিসেবে খ্যাত। প্রতি বছর ১৮ জিলহজ ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানসহ সারা বিশ্বের নানা অঞ্চলে পালিত হয় এই বিশেষ ঈদ উৎসব।
-
ঈদ-ই গাদীরে মহানবীর (সা) ভাষণ : হযরত আলীর (আ.) বেলায়েতের অকাট্য প্রমাণ
আগস্ট ২৯, ২০১৮ ২১:২৩১৮ যিল হজ্জ ঈদ-ই গাদীর যা মহান আল্লাহ পাকের কাছে সবচেয়ে বড় ঈদ )عِیدُ اللهِ الأَکبَر )ُ) বলে গণ্য এবং হযরত মুহাম্মাদ ( সা.)-এর পবিত্র আহলুল বাইত (আ.) -এর ঈদ (عِید آلِ مُحَمَّد عَلَیهِمُ السَّلَام )। এমন কোনো নবী মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত হননি যিনি এ দিবসটিকে ( ১৮ যিল হজ্জ ) ঈদ হিসেবে উদযাপন করেননি এবং এ দিবসের মর্যাদা সম্পর্কে জ্ঞাত ছিলেন না। আসমানে এ দিবসের নাম প্রতিশ্রুত প্রতিজ্ঞার দিবস ( রোয-ই আহদ-ই মওঊদ ) এবং জমিনে এর নাম রোয-ই মীসাক ( প্রতিশ্রুতির দিবস)।
-
খলিফা হিসেবে আলী (আ.)-কে নিজের পাগড়ী পরান বিশ্বনবী (সা.)
সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৬ ১৮:৩১আজ ঐতিহাসিক গাদীর দিবস। ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানসহ সারা বিশ্বের নানা অঞ্চলে পালিত হচ্ছে এই বিশেষ ঈদ উৎসব। প্রায় ১৪২৭ বছর আগের কথা।
-
ঐতিহাসিক ঈদে গাদিরের গুরুত্ব
সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৬ ১৭:৪৮আরবী ১৮ জিলহজ্ব ইসলামের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। ঈদে গাদির নামে এ দিনটি পরিচিত। দশম হিজরীর এ দিনে রাসুলে খোদা (সা.) যে ঐতিহাসিক ঘোষণা দেন তারই আলোকে এ দিনটি উদযাপিত হয় অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে।