Pars Today

Bangla
  • হোম
  • রেডিও
  • Albanian shqip
  • Armenian Հայերեն
  • Assyrian ܐܬܘܪ̈ܝܐ
  • Azeri Azəri
  • Bangla বাংলা
  • Chinese 中文
  • Dari دری
  • English English
  • French français
  • German Deutsch
  • Hausa Hausa
  • Hebrew עברית
  • Hindi हिन्दी
  • Indonesian Bahasa Indonesia
  • Italian Italiano
  • Japanese 日本語
  • Kazakh қазақ тілі
  • Kiswahili Kiswahili
  • Pashto پښتو
  • Persian فارسی
  • Russian Русский
  • Spanish Español
  • Tajik Тоҷик
  • Taleshi Tolışə
  • Turkish Türkçe
  • Turkmen Türkmen
  • Uzbek узбек
  • বিশ্ব
  • পশ্চিম এশিয়া
  • ইরান
  • ধর্ম
  • পার্সপিডিয়া
  • ডিজইনফরমেশন
  • আর্কাইভ
  • iPhone
  • ডাউনলোড
  • অনুষ্ঠান সূচি
  • ফ্রিকোয়েন্সি

ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস

ইরান-ইরান যুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

নভেম্বর ০৩, ২০১৯ ২০:০১ Asia/Dhaka
অন্যান্য অনুষ্ঠান
  • শেষ ত্রাণকর্তা
    শেষ ত্রাণকর্তা
  • ইমাম হুসাইন (আ.)-এর চিরঞ্জীব মহাবিপ্লব
    ইমাম হুসাইন (আ.)-এর চিরঞ্জীব মহাবিপ্লব
  • চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন
    চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন
  • দর্পন
    দর্পন
  • ভার্চুয়াল জগত ও বাস্তবতা
    ভার্চুয়াল জগত ও বাস্তবতা
  • পারস্যের প্রতিভা বিশ্বের গর্ব
    পারস্যের প্রতিভা বিশ্বের গর্ব
  • ইসলাম ও শিশু অধিকার
    ইসলাম ও শিশু অধিকার

  • 150
    ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস (১৫০): যুদ্ধের ময়দানে ইরানি কিশোর ও তরুণদের অকুতভয় লড়াই
    খোররামশাহরের ওপর ইরাকি বাহিনীর আগ্রাসনের সময় ওই শহরের অধিবাসী সাইয়্যেদা জাহরা হোসেইনির বয়স ছিল ১৭ বছর। তার যুদ্ধের স্মৃতিকথা উঠে এসেছে ‘দ্যা’ নামক বইয়ে। জাহরার ভাষ্য লিপিবদ্ধ করেছেন সাইয়্যেদা আজম হোসেইনি। পবিত্র প্রতিরক্ষা যুদ্ধ সম্পর্কে যত বই লেখা হয়েছে তার মধ্যে ‘দ্যা’ হচ্ছে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বই এবং এটি বাংলাসহ বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুদিত হয়েছে।
  • 149
    ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস (১৪৯): যুদ্ধের ময়দানে ইরানি কিশোর ও তরুণদের অকুতভয় লড়াই
    পবিত্র প্রতিরক্ষা যুদ্ধে আগ্রাসী ইরাকি বাহিনীর হাত থেকে খোররামশাহর রক্ষা করতে কিশোর ও তরুণরা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিল। ইরাক সীমান্তে অবস্থিত এই শহরের প্রতিরোধ যোদ্ধারা আগ্রাসী বাহিনীকে ৩৪ দিন পর্যন্ত ঠেকিয়ে রেখেছিলেন।
  • 148
    ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস (১৪৮): যুদ্ধের ময়দানে ইরানি যোদ্ধাদের আল্লাহর স্মরণ
    পবিত্র প্রতিরক্ষা যুদ্ধে ইরানি যোদ্ধাদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল তাদের সাহসিকতা ও বীরত্ব। তাদের আরেকটি বৈশিষ্ট্য ছিল চরম প্রতিকূল পরিবেশ সহ্য করার মতো মানসিক শক্তি। আগ্রাসী ইরাকি বাহিনীর বিরুদ্ধে ইরানি যোদ্ধাদেরকে গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমে এবং শীতকালের হাঁড় কাঁপানো ঠাণ্ডায় লড়াই করতে হয়েছে।
  • 147
    ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস (১৪৭): যুদ্ধের ময়দানে ইরানি যোদ্ধাদের আল্লাহর স্মরণ
    পবিত্র প্রতিরক্ষা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ইরানি যোদ্ধারা আল্লাহ তায়ালার প্রতি গভীর ঈমান রাখতেন।  আগ্রাসী ইরাকি বাহিনীর বেশিরভাগ সেনা অধিক অর্থ পাওয়ার লোভে কিংবা সাদ্দাম সরকারের ভয়ে যুদ্ধে এসেছিল। কিন্তু ইরানি যোদ্ধারা ইসলাম ও দেশরক্ষার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বেচ্ছায় যুদ্ধক্ষেত্রে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।
  • 146
    ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস (১৪৬): যুদ্ধের ময়দানে ইরানি যোদ্ধাদের আল্লাহর স্মরণ
    পবিত্র প্রতিরক্ষা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ইরানি যোদ্ধারা আল্লাহর সঙ্গে গভীর সম্পর্ক স্থাপন করতে পেরেছিলেন। মহান আল্লাহ অশুভ শক্তি ও ইসলামের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে মুমিন যোদ্ধাদেরকে সহযোগিতা করার অলঙ্ঘনীয় প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। পবিত্র কুরআনের বাণী অনুযায়ী, যখনই মুমিন ব্যক্তিরা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে জিহাদ করবে তখন মহান আল্লাহ তাদেরকে সহযোগিতা করবেন।
  • 145
    ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস (১৪৫): যুদ্ধের ময়দানে ইরানি যোদ্ধাদের আল্লাহর স্মরণ
    পবিত্র প্রতিরক্ষা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ইরানি যোদ্ধাদের এই বিশ্বাস ছিল যে, আল্লাহর প্রতি ঈমান তাদেরকে সাহসী, প্রতিরোধকামী ও গৌরবময় মানুষে পরিণত করেছে। একজন শহীদ তার ওসিয়নামায় বিষয়টিকে এভাবে বর্ণনা করেন: “আমরা ইরানি যোদ্ধারা আল্লাহর প্রতি ঈমানের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে, তাঁর অদৃশ্য সহযোগিতায় এবং খোদাপ্রেমিক ইরানি জনগণের দোয়ার বরকতে রাত-দিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছি।
  • 144
    ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস (১৪৪): যুদ্ধের ময়দানে ইরানি যোদ্ধাদের আল্লাহর স্মরণ
    আগ্রাসী সাদ্দাম বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইরানি যোদ্ধারা আল্লাহকে স্মরণ করতেন এবং অবসরে জিকির-আসগারে মশগুল থাকতেন। তাদের কাছে আল্লাহর স্মরণ ও তাঁকে রাজি-খুশি রাখা ছিল বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে তারা যুদ্ধে জয়-পরাজয়কে অতোটা গুরুত্ব দিতেন না। এই মানসিক শক্তি নিয়েই তারা অত্যাধুনিক সমরাস্ত্রে সজ্জিত ইরাকি বাহিনীর বিরুদ্ধে ন্যুনতম অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে যুদ্ধ করার সাহস পেতেন।
  • 143
    ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস (১৪৩): ইরাকের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইরানের বিজয়ে ঈমানি শক্তির ভূমিকা
    ইরাকের আগ্রাসী সাদ্দাম সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধে শহীদ হাসান বাকেরি সর্বোচ্চ বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে ইরানি যোদ্ধাদেরকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিজয় উপহার দিয়েছিলেন। তিনি ইসলামি চিন্তাধারার আলোকে ‘আল্লাহর প্রতি দৃঢ় ঈমান’কে যেকোনো যুদ্ধ জয়ের প্রধান হাতিয়ার মনে করতেন। তিনি নিজে মহান সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা আল্লাহ তায়ালার ওপর পরিপূর্ণ নির্ভরশীল হতে পেরেছিলেন।
  • 142
    ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস (১৪২): তরুণ রণকৌশলবিদ ও কমান্ডার শহীদ হাসান বাকেরি (২)
    ইরাকের আগ্রাসী সাদ্দাম সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সময় কেউ যদি ইরানি শিবিরগুলোতে যেতেন তাহলে তিনি এক অদ্ভুত বিষয় দেখতে পেতেন। তিনি দেখতেন, নিরীহ প্রকৃতির ঈমানদার কিছু মানুষ নানা কাজে ব্যস্ত রয়েছে এবং তাদের মধ্যে ধর্মকর্ম পালন করার প্রতি আগ্রহ প্রবল। একেবারেই মনে হয় না যে, এই মানুষগুলো সাদ্দামের মতো একজন রুক্ষ শাসকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য এখানে সমবেত হয়েছেন। ইরানের শিবিরগুলোকে সে সময় মানুষ তৈরির কারখানা বলা হতো।
  • 141
    ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস (১৪১): তরুণ রণকৌশলবিদ ও কমান্ডার শহীদ হাসান বাকেরি (১)
    গত কয়েক আসরে আমরা ইরানের সেই কমান্ডারদের নিয়ে আলোচনা করেছি যারা ইসলামি বিপ্লব ও তাদের মাতৃভূমি ইরানকে রক্ষা করার জন্য প্রাণপণ যুদ্ধ করে শেষ পর্যন্ত শাহাদাতের অমীয় সুধা পান করেছিলেন। এসব কমান্ডার ছিলেন ঈমান, আত্মত্যাগ ও প্রতিরোধ সংগ্রামের মূর্ত প্রতীক। পবিত্র প্রতিরক্ষা যুদ্ধের সময় কেউ ইরানের সেনা সমাবেশে প্রবেশ করলে বুঝতেই পারত না সেখানে কে কমান্ডার আর কে সাধারণ সৈনিক।
আরও খবর
Pars Today

© 2025 PARS TODAY. All Rights Reserved.

খবর
    বিশ্ব
    পশ্চিম এশিয়া
    ইরান
    ধর্ম
    পার্সপিডিয়া
    ডিজইনফরমেশন
Pars Today
    আমাদের পরিচিতি
    যোগাযোগ
    আরএসএস ফিড