ডিসেম্বর ২৮, ২০২১ ১৭:৫৭ Asia/Dhaka

শ্রোতাবন্ধুরা, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আপনাদেরই চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন। আজকের আসরে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি আমি নাসির মাহমুদ আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।

আশরাফুর রহমান: বরাবরের মতোই একটি হাদিস শুনিয়ে আসর শুরু করতে চাই। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, "প্রত্যেক পাপের জন্য নতুন করে তওবা করবে- গোপন পাপকে গোপন তওবার মাধ্যমে, আর প্রকাশ্য পাপকে প্রকাশ্য তওবার মাধ্যমে।"

আকতার জাহান: আমরা সবাই প্রত্যেকটি পাপের জন্য তওবা করব- এ আহ্বান রেখে নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে।

আসরের প্রথম ইমেইলটি এসেছে কিশোরগঞ্জের খড়মপট্টি থেকে। আর পাঠিয়েছেন আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব, কিশোরগঞ্জের অর্থ সম্পাদক শরিফা আক্তার পান্না। তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগ থেকে ১০ ডিসেম্বর প্রচারিত অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে হযরত জয়নাব (সা. আ.)-এর পবিত্র জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনাটি খুব ভালো লেগেছে। অনুষ্ঠানের সাথে সহমত পোষণ করে বলতে চাই যে, হযরত জয়নাব (সা. আ.)-এর শুভ জন্মবার্ষিকীতে আমাদের উচিত তাঁর জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে অন্যায়ের প্রতিবাদ করার ক্ষেত্রে সাহস সঞ্চয় করা। নিজের জীবনকে আল্লাহর কাছে সঁপে দিয়ে নির্বিঘ্নে আল্লাহর পথে সংগ্রাম করা।"

নাসির মাহমুদ: হযরত জয়নাব (সা. আ.)-এর জীবন থেকে শিক্ষা নেওয়ার যে আহ্বান বোন শরিফা আক্তার পান্না জানিয়েছেন তাতে আমরা সবাই সাড়া দেওয়ার চেষ্টা করব- এ প্রত্যাশা রেখে আসরের পরের চিঠিটি হাতে তুলে নিচ্ছি। ভারতের আসামের বড়পেটা জেলার কান্দুলিয়া থেকে আব্দুস সালাম সিদ্দিক পাঠিয়েছেন এটি। এ চিঠিতে তিনি কিছু প্রশ্ন করেছেন। জানতে চেয়েছেন, ইরানে সুন্নি মুসলিমদের শতকরা হার কত? তারা ইরানে কি ধরনের সুযোগ সুবিধা ভোগ করে? ইরানে শিয়া-সুন্নি মসজিদ বলে কোনো বিভাজন রয়েছে কি না? সুন্নি মসজিদের সংখ্যা কতো?

আশরাফুর রহমান: ইরানের সংবিধানের ১৯ ও ২০ নম্বর অনুচ্ছেদে জাতি, গোত্র নির্বিশেষে সকল জনগণের সমান অধিকারের কথা বলা হয়েছে এবং তারা ইসলামি বিধান অনুসারে মানবিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার লাভ করবে। ইরানের সংবিধান অনুসারে- সুন্নি মুসলমানরাও সব রকম নাগরিক সুযোগ সুবিধা ও স্বাধীনতা ভোগ করে থাকে

আকতার জাহান: ইরানে শিয়া অধ্যুষিত এলাকায় শিয়া মুসজিদ আবার সুন্নি মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় আলাদা মসজিদ আছে। তবে এখানকার এক মাজহাবের অনুসারিদের মসজিদে অন্য মাজহাবের মুসলমানরা নামাজ পড়তে পারেন।  সমগ্র ইরানে সুন্নিদের মসজিদের সংখ্যা ১৭ হাজার। প্রতি বছর প্রায় ২ শতাংশ পরিমাণ মসজিদের সংখ্যা বাড়ছে।

নাসির মাহমুদ: আব্দুস সালাম সিদ্দিক ভাইয়ের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো। আশা করি তার কৌতুহল মিটেছে।

সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক) বাংলাদেশ- সিলেট জেলা শাখার সভাপতি মোঃ চাঁন মিয়া পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরান একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম যেখানে শ্রোতাদের মূল্যায়ন করা হয় গভীরভাবে। এক ঝাঁক কলা-কৌশলী, উপস্থাপক-উপস্থাপিকা সুন্দরভাবে বিশ্বসংবাদসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রচার করে থাকেন যা শ্রোতাদের মন কেড়ে নেয়। তাইতো সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক) আন্তরিকতার সাথে রেডিও তেহরানের পক্ষে বিভিন্ন প্রচারণামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে।"

আশরাফুর রহমান: রেডিও তেহরানের শ্রোতাবৃদ্ধিতে প্রচারমূলক কর্মসূচি পালন করায় সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাবকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

তো শ্রোতাবন্ধুরা, অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আমরা গত এক বছরে রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠানমালা ও শ্রোতাবান্ধব কর্মসূচি সম্পর্কে মূল্যায়ন এবং আগামী বছরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ জানব বাংলাদেশের জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলার পূর্ব নলছিয়া গ্রামের শ্রোতা হারুন অর রশীদের কাছ থেকে।

আকতার জাহান: ২০২১ সালে রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠানমালা, শ্রোতাবান্ধব কর্মসূচি সম্পর্কে মূল্যায়নের পাশাপাশি আগামী বছরের অনুষ্ঠানের জন্য পরামর্শ দেওয়ায় হারুন অর রশীদ ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

নাসির মাহমুদ: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ঢাকা কলোনী থেকে বিধান চন্দ্র সান্যাল পাঠিয়েছেন এই ই-মেইলটি। তিনি স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাবিষয়ক অনুষ্ঠান স্বাস্থ্যকথা সম্পর্কে লিখেছেন, "মূল্যবান সম্পদ স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিতে রেডিও তেহরান গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রতি সপ্তাহে তারা প্রচার করছে স্বাস্থ্যকথা নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান। এ অনুষ্ঠানটি রেডিও তেহরানের একটি সদর্থক পদক্ষেপ। আমরা রেডিও তেহরানের শ্রোতা হয়ে যদি স্বাস্থ্য সচেতনতা গড়ে তুলতে পারি এবং স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই সচেতনতা উত্তরোত্তর বাড়িয়ে দিতে পারি তাহলেই আসবে সাফল্য। সফল হবে রেডিও তেহরানের এই শুভ প্রচেষ্টা।"  

আশরাফুর রহমান: স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠান সম্পর্কে চমৎকার মূল্যায়নের জন্য বিধান চন্দ্র সান্যাল আপনারকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আসরের পরের মেইলটি এসেছে বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানার নোয়াপাড়া গ্রাম থেকে। আর পাঠিয়েছেন এম. এইচ. সোহেল।  তিনি লিখেছেন, গত ১২ ডিসেম্বর রোববার সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করেন ইহুদিবাদী ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেত। গত ৭০ বছরে এই প্রথম ইসরাইলের কোনো সরকারপ্রধান আমিরাত সফর করলেন! ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর আরব আমিরাত সফর এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে ইরান।

আকতার জাহান: সোহেল ভাই আরও লিখেছেন, "ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিদেরকে সামরিক এবং আর্থিক সহযোগিতা করছে, যার ফলে ২০২১ সালের গাজা যুদ্ধে ইসরাইল পিছু হটতে বাধ্য হয়। পক্ষান্তরে মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিদের স্বাধীন রাষ্ট্রের প্রতি সমর্থন না দিয়ে উল্টো দখলদার ইসরাইলেরকে স্বাগত জানিয়েছে আরব আমিরাত। এটা ফিলিস্তিনিদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।"

নাসির মাহমুদ: ইসরাইলের সঙ্গে আরব দেশগুলোর ঘনিষ্ঠতা- মধ্যপ্রাচ্যের জন্য অশনি সংকেত। আশা করি আরব শাসকরা বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারবে। তো মতামতসমৃদ্ধ লেখাটির জন্য এম এইচ সোহেল ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ শাহাদত হোসেন পাঠিয়েছেন এবারের চিঠিটি। তিনি লিখেছেন, "১২ ডিসেম্বর প্রচারিত আসমাউল হুসনা অনুষ্ঠানে মহান আল্লাহর বিপরীতধর্মী দুটি নাম যথা মুহি ও মুমিত সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। পবিত্র কুরআনের কোন কোন আয়াতে বিপরীতধর্মী এ দুটি নাম একইসাথে বা পাশাপাশি রয়েছে। মুহি নামের অর্থ 'কোন শর্ত ছাড়াই কোনো মৃতকে জীবন দানকারী'। আর মুমিত শব্দের অর্থ 'জীবিতকে মৃত্যু দানকারী'।

আসমাউল হুসনাসহ ওই দিন প্রচারিত প্রতিটি অনুষ্ঠানই খুব ভালো লেগেছে বলে শাহাদত ভাই তার চিঠিতে উল্লেখ করেছেন।

আশরাফুর রহমান: আসমাউল হুসনা সম্পর্কে মতামত জানানোয় শাহাদত হোসেন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আমরা রেডিও তেহরানের ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে 'আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব বাংলাদেশ' আয়োজিত প্রবন্ধ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী এক শ্রোতাবন্ধুর লেখার কিছু অংশ তুলে ধরব। আজকের লেখাটি বাংলাদেশের রাজধানীর ঢাকার বন্ধু আহমাদ আবু হুরাইরা'র। তিনি লিখেছেন, "১৯৮২ খ্রিস্টাব্দের ১৭ এপ্রিল থেকে বাংলা অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে আসছে রেডিও তেহরান। জনপ্রিয় এ বেতারটি বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় ত্রিশটি ভাষায় অনলাইনের মাধ্যমে খবর প্রচার করে থাকে। আজ সারা দুনিয়াব্যাপী রেডিও তেহরান-এর বস্তনিষ্ঠ ও বাস্তবধর্মী খবর প্রচারের জন্য শহরের তুলনায় পল্লীতে এর কদর বেশি। বিশেষ করে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের জীবনের আঁকে-বাঁকে ঘটে যাওয়া তরতাজা খবর সম্প্রচারের জন্য সারা বিশ্বে রেডিও তেহরানের সুনাম দিন দিন বেড়েই চলেছে।"

আদর্শ মানুষ গড়ার কৌশল, পাশ্চাত্যে জীবন ব্যবস্থা, কুরআনের আলো,  কথাবার্তা, আলাপন, রংধনু আসর চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন শ্রোতাদের মন কেড়ে নিয়েছে বলে প্রবন্ধে উল্লেখ করেছেন এ শ্রোতাবন্ধু।

আকতার জাহান: আহমাদ আবু হুরাইরা ভাইকে ধন্যবাদ আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব আয়োজিত প্রবন্ধ প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণের জন্য।

নাসির মাহমুদ: সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক গাজী মোমিন উদ্দীন পাঠিয়েছেন এই মেইলটি। সালাম জানানোর পর তিনি লিখেছেন, "আমি প্রায় তিন যুগ ধরে রেডিও শুনে আসছি। এক সময়ে বাংলায় অনুষ্ঠান প্রচারকারী সকল বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান শুনতাম। রেডিও তেহরান ছিল তার মধ্যে। আমি দীর্ঘ সময় বিরতি দিয়ে আবার রেডিওতে ফিরেছি। ওয়েবসাইট থেকে কিছু অনুষ্ঠান শুনেছি। নিয়মিত ফেসবুক আপলোড দেখছি। হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে সম্প্রতি প্রচারিত অনুষ্ঠান শুনেছি। খুব ভালো লেগেছে। ইসলামি সংস্কৃতির এক বড় জায়গা রেডিও তেহরানের সাথে ঘনিষ্ঠতা পুরানো। নতুন করে আবার শান দিতে চাই। সম্পর্কের রসায়ন আবার সৃষ্টি করতে চাই। যাপিত জীবনে ভালোলাগা ও ভালবাসার ঠিকানা রেডিও তেহরানের সাথে চলতে চাই।" 

আশরাফুর রহমান: দীর্ঘ বিরতি দিয়ে আবারো অনুষ্ঠান শুনতে শুরু করা এবং চিঠি লিখে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করায় আপনারাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি নিয়মিত চিঠি লিখবেন।

অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে ক্লাব কার্যক্রমের একটি খবর। এটি পাঠিয়েছেন সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক)- শাহপরান শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. সাখাওয়াত হোসেন। তিনি জানিয়েছেন, গত ১০ ডিসেম্বর (শুক্রবার) সিলেট কানাইঘাট উপজেলার ১নং লক্ষীপ্রসাদ পূর্ব ইউনিয়নে ইরানের রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যম ‘রেডিও তেহরান’ বাংলা বিভাগের প্রচারণা চালিয়েছে সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক)-এর শাহপরান শাখা, সিলেট।

ক্লাব সভাপতি মখলিছুর রহমানের নেতৃত্বে প্রচারণা কার্যক্রমে অংশ নেন ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও রেডিও এক্টিভিস্ট দিদারুল ইকবাল। প্রচারণার সময় স্থানীয় কিশোর-তরুণ, যুবক ও মধ্যবয়সীদের মাঝে রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগের লিফলেট বিতরণ করা হয় এবং রেডিও কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও ইউটিউবে লাইভ স্ট্রিমিং-এর মাধ্যমে রেডিও তেহরানের বাংলা অনুষ্ঠান শুনতে উৎসাহিত করা হয়।

আকতার জাহান: রেডিও তেহরানের পক্ষে প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করায় সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক)- শাহপরান শাখাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমাদের কাছে আরও কিছু শ্রোতা ইমেইলে চিঠি পাঠিয়েছেন। কিন্তু সময়ের অভাবে তাদের চিঠি পড়া সম্ভব হচ্ছে না। তাই তাদের কয়েকজনের চিঠির প্রাপ্তিস্বীকার করছি।

  • ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ থেকে মনীষা রায়
  • কিশোরগঞ্জের জয়বাংলা বাজার থেকে মোঃ রমজান আলী রবিন।
  • ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল থেকে মাহমুদুল হাসান
  • সাতক্ষীরার শ্যামনগর থেকে এম এম ফিরোজ মামুন
  • এবং রংপুরের পীরগাছা থেকে এটিএম আতাউর রহমান রঞ্জু

নাসির মাহমুদ: চিঠি লিখার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ। তো শ্রোতাবন্ধুরা, আজকের আসর থেকে বিদায় নেওয়ার আগে আপনাদের জন্য রয়েছে একটি লোকসঙ্গীত। গেয়েছেন শিল্পী জহির আলীম।

  

আশরাফুর রহমান: আপনারা গানটি শুনতে থাকুন আর আমরা বিদায় নিই প্রিয়জনের আজকের আসর থেকে। 

 

ট্যাগ