জানুয়ারি ২৪, ২০২২ ২১:০৫ Asia/Dhaka

শ্রোতাবন্ধুরা, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আপনাদেরই চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন। আজকের আসরে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি আমি নাসির মাহমুদ, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।

আশরাফুর রহমান: বরাবরের মতোই একটি বাণী শুনিয়ে আসর শুরু করতে চাই। হযরত ইমাম জা‘ফর সাদেক (আ.) এরশাদ করেন: ‘পিতা-মাতাকে কষ্টদানের পার্থিব পরিণতিসমূহের অন্যতম হচ্ছে দো‘আ কবুল না হওয়া এবং তা নৈতিক-আত্মিক পরিবেশকে অন্ধকার করে।’

আকতার জাহান: আমরা সবাই পিতা-মাতার সাথে উত্তম আচরণ করব- এ আহ্বান রেখে নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে।

আসরের প্রথম চিঠিটি এসেছে বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার খাদিমপুর বাজার থেকে। আর পাঠিয়েছেন বাংলাদেশ ডিএক্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনালের প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক মোখলেছুর রহমান।

তিনি লিখেছেন, “আমি প্রতিদিনই আপনাদের সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান শুনে থাকি। গত বছর আমি আপনাদের কাছে মাত্র একটি চিঠি লিখে ছিলাম! তাও আবার রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শোনার স্মৃতির উপর লিখা! নতুন বছরের প্রথম দিনে আমি অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, সুদীর্ঘ ৪০ বছর যাবত আমি রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগের সাথেই আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকবো ইনশাআল্লাহ। তাই এই ভেবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, এখন থেকে আমি প্রিয় বেতার রেডিও তেহরানের বাংলা অনুষ্ঠান শোনার পর আপনাদের কাছে নিয়মিত চিঠিপত্র লিখে যাবো।” 

নাসির মাহমুদ: এ শ্রোতাবন্ধু কিন্তু তাঁর কথা রেখেছেন। নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহেই তিনি ছয়টি চিঠি লিখেছেন। আমরা আশা করি মোখলেছ ভাই এভাবেই আমাদের সাথে যোগাযোগ অব্যাহত রাখবেন।

বাংলাদেশের রাজবাড়ী জেলার খোশবাড়ী গ্রামের রংধনু বেতার শ্রোতা সংঘের সভাপতি শাওন হোসাইন পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি।

মেইলের তিনি নতুন ঈসায়ী বছর ২০২২ উপলক্ষে রেডিও তেহরানের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তা, উপস্থাপক, শ্রোতা ও পাঠকবৃন্দকে আন্তরিক মোবারকবাদ ও শুভেচ্ছা জানিয়ে লিখেছেন, “নতুন বছর সবার ভালো ও সুন্দর কাটুক রেডিও তেহরানের সাথে সকলের পথচলা সুন্দর ও আনন্দময় হোক এই প্রত্যাশা করি।”

আশরাফুর রহমান: নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে বগুড়ার চাঁদনী বাজার থেকে সাইফুল ইসলাম লিখেছেন, “দেখতে দেখতে আরো একটি বছর আমাদের জীবন পাতা থেকে ঝরে গেল। নতুন বছর সবার জীবনে বয়ে আনুক সুখ শান্তি এবং সমৃদ্ধি এই কামনা করছি। পৃথিবী থেকে দুর হোক সকল মহামারী করোনা ও ওমিক্রন।” 

আকতার জাহান: নতুন ঈসায়ী বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে আরও যারা ইমেইল করেছেন তাদের কয়েকজনের নাম-ঠিকানা জানিয়ে দিচ্ছি।

  • নারায়ণগঞ্জের আলী সাহারদি থেকে এইচ এম তারেক
  • ফয়সাল আহমেদ সিপন লিখেছেন গোপালগঞ্জের ঘোড়াদাইড় থেকে
  • কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে এম এইচ সোহেল
  • এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার নওপাড়া শিমুলিয়া থেকে জাকির হোসেন

নাসির মাহমুদ: নতুন বছর আপনাদের সবার জীবনে কল্যাণ বয়ে আনুক এ কামনা রইল।   

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ঢাকা কলোনী থেকে বিধান চন্দ্র সান্যাল পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি। তিনি নতুন বছরকে নিয়ে একটি কবিতা লিখেছেন। আমি বরং তার কবিতার কিছু অংশ পড়ে শোনাচ্ছি।

পুরোনো দিনের সকল ক্লান্তি

ব্যথা ও বেদনা ভুলে,

পৌঁছে গিয়েছি আমরা নুতন

বৎসর উপকূলে।

অশান্তির ওই কালো কালো মেঘ

উড়ে যাক নববর্ষে,

মৌন মুখ আজ মুখরিত হোক

শান্তি সুখের স্পর্শে।

হিংসা ও দ্বেষ দূরে সরে যাক

জয়ী হোক ভালোবাসা,

আজকের শুভ লগনে আমার

এই শুধু প্রত্যাশা।

আশরাফুর রহমান: বিধান চন্দ্র সান্যালের কাব্য প্রতিভাটা এতদিন আমাদের কাছে অজানাই ছিল। তো, চমৎকার কবিতাটির জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট উপজেলার ছোট জামবাড়িয়া গ্রাম থেকে মুহাম্মদ আব্দুল হাকিম মিঞা পাঠিয়েছেন এবারের চিঠিটি।

তিনি লিখেছেন, আমি ৮০-র দশকের শেষ দিক থেকে রেডিও তেহরানের বাংলা অনুষ্ঠান শর্টওয়েভ মিটার ব্যান্ডে শোনা শুরু করি। সে সময় অনুষ্ঠান শুনে হাতে লিখা চিঠিপত্র ডাকযোগে রেডিও তেহরানে নিকট পাঠাতাম। চিঠির জবাব পেয়ে আমার মনপ্রাণ আনন্দে ভরে উঠতো ও চিঠিপত্র লেখার আগ্রহ আরও বেড়ে যেতো। দীর্ঘ বিরতির পর চলতি বছর ২০২১ সালে জুলাই মাস থেকে নতুন করে রেডিও তেহরানে বাংলা অনুষ্ঠান ফেসবুক লাইভে শোনার পাশাপাশি চিঠিপত্র লিখা আরম্ভ করি।

আকতার জাহান: তো আমাদের বর্তমান অনুষ্ঠানমালা সম্পর্কে আবদুল হাকিম ভাই কিছু লিখেননি?

আশরাফুর রহমান: হ্যাঁ, বিশ্বসংবাদের পাশাপাশি সাপ্তাহিক অনুষ্ঠানগুলোর প্রশংসা করেছেন তিনি। মতামত তুলে ধরেছেন একটি কবিতায়। কবিতাটির প্রথম কয়েকটি লাইন এরকম:

নাসির মাহমুদ:

রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান শুনি,

নতুন করে জীবন গড়ি,

জ্ঞানের পরিধি উন্নীত করি।

সুস্থ ধারার গণমাধ্যম জানি,

রেডিও তেহরানকে সবাই মানি।

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে,

অনুষ্ঠান শুনি মিলে মিশে।

স্বাস্থ্য-শিক্ষা-সংস্কৃতি,

রেডিও তেহরানের মৌলিক নীতি।

রেডিও তেহরানের নিরপেক্ষ মান,

বিশ্বজুড়ে রাখে অবদান।

আকতার জাহান: কবিতার মাধ্যমে রেডিও তেহরানের সম্পর্কে চমৎকার মূল্যায়নের জন্য আবদুল হাকিম ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ভারতের আসামের বড়পেটা জেলার কান্দুলিয়ার সকাল-সন্ধ্যা রেডিও লিসেনার্স ক্লাবের সভাপতি আব্দুস সালাম সিদ্দিক পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। বিশাল এ চিঠিতে তিনি ২০২১ সালের জুলাই মাসে রেডিও তেহরানের সাথে তার নতুন করে পথচলা এবং তারপর তেহরানের প্রতি ভালোবাসা ও ভালোলাগার এবং চাওয়া-পাওয়ার এক অনুভবের খতিয়ান তুলে ধরেছেন।

লিখেছেন, বিগত পাঁচ/ছয় মাসে আমি রেডিও তেহরানে মতামত পাঠিয়েছি ১২৩টি, রিসিপশন রিপোর্ট পাঠিয়েছি ৬টি এবং প্রতিদিন ফেসবুক লাইভ অনুষ্ঠান শুনে তাৎক্ষণিক মতামত ও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছি অসংখ্য। সেই সাথে রেডিও তেহরানের প্রিয়জন গ্রুপে সদা সক্রিয় হয়ে থেকেছি। এ সময়টাতে আমার প্রিয় বেতার থেকে দেওয়ার চেয়ে পেয়েছি অনেক অনেকগুণ বেশি। প্রিয়জনের প্রত্যেকটি অনুষ্ঠানে আমার চিঠির উত্তর পেয়েছি। পার্সটুডেতে প্রকাশিত হয়েছে ২১টি চিঠি, নভেম্বর মাসের শ্রেষ্ঠ শ্রোতা হিসেবে ঘোষিত হয়ছি, E-QSL Card পেয়েছি দুটি যা আমার জীবনের চরম প্রাপ্তি বলে আমি মনে করি। তাই এই সুযোগে রেডিও তেহরানকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

আশরাফুর রহমান: গত বছরের জুলাই থেকে এখন পর্যন্ত আপনি যেভাবে রেডিও তেহরানের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রেখে চলেছে তা আমাদের মুগ্ধ করেছে। এ সম্পর্ক সবসময় বজায় থাকবে- এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ থেকে মনীষা রায় পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। ২০২১ সালে ডিসেম্বর মাসে শ্রেষ্ঠ শ্রোতা নির্বাচিত হওয়ার পর অনুভূতি জানিয়ে তিনি চিঠিটি লিখেছেন।

এ শ্রোতাবোন লিখেছেন, এই সম্মান পেয়ে আমি আনন্দিত, উচ্ছ্বসিত এবং আবেগে আপ্লুত। যাঁদের একান্ত অনুরোধে রেডিও তেহরান বাংলা অনুষ্ঠান শোনা শুরু করেছিলাম সেই সব জ্ঞানী-গুণী ও স্বনামধন্য শ্রোতাবন্ধু পশ্চিমবঙ্গের শ্রদ্ধেয় নাজিম উদ্দিন, তরুণ মৈত্র, তপন বসাক এবং বাংলাদেশের আব্দুল কুদ্দুস দাদাভাইও অশেষ ধন্যবাদ জানাই।

মনীষা রায় আরও লিখেছেন, শ্রেষ্ঠ শ্রোতা পুরস্কার পাওয়ার পর রেডিও তেহরানের প্রতি আরও বেশি দায়িত্ব বেড়ে গেল। আর তা হলো নিয়মিত অনুষ্ঠান শোনা, শেয়ার ও কমেন্ট করা, লাইক দেওয়া এবং অনুষ্ঠান শুনে বেশি বেশি মেইল পাঠানো। তাই সবার কাছে আশীর্বাদ প্রার্থনা করি এভাবেই যেন সৌহার্দ্য ও সৌভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে নিয়মিত রেডিও তেহরানের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারি। 

নাসির মাহমুদ: শ্রেষ্ঠ শ্রোতার শিরোপা লাভ করায় মনীষা রায় আপনাকে প্রিয়জন অনুষ্ঠানের পক্ষ থেকেও শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

আসরের পরের মেইলটি এসেছে কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার সাদির চর থেকে। আর লিখেছেন মোঃ সাগর মিয়া। এ শ্রোতাবন্ধু ২০২১ সালের রেডিও তেহরান আয়োজিত ফেসবুক শেয়ারার প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন।

পুরস্কার জেতার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এই মেইলে তিনি লিখেছেন, ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে রেডিও তেহরান থেকে ঘোষণা আসে সর্বাধিক শেয়ারার প্রতিযোগিতার। যারা সর্বোচ্চ শেয়ার করবে এবং রেডিও তেহরান মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারবে তাদেরকে পুরস্কৃত করবে। যদিও আমি এর আগে থেকেই শেয়ার করে থাকি তবে এই প্রতিযোগিতার ঘোষণা শুনে আগ্রহটা আরো বেড়ে যায়। তার ফল হিসেবে ২০২২ সালের ৩ জানুয়ারি ঘোষিত ফলাফলে ১ম স্থানে নিজের নামটি দেখে আমি খুবই আনন্দিত ও উচ্ছ্বলিত এবং গর্বিত। এটি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় পুরস্কার।

আকতার জাহান: সর্বাধিক শেয়ারার পুরস্কার জেতায় সাগর ভাইকে অভিনন্দন আর চমৎকার অনুভূতি জানিয়ে চিঠি লিখায় অসংখ্য ধন্যবাদ।

অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আমরা কথা বলব বাংলাদেশের একজন সিনিয়র শ্রোতা ও ডিএক্সারের সঙ্গে। প্রথমেই তার পরিচয় জানা যাক।

নাসির মাহমুদ: ঢাকা সেনানিবাসের ফ্রেন্ডস ডি-এক্সিং ক্লাবের প্রেসিডেন্ট সোহেল রানা হৃদয় পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, রেডিও তেহরানের বিশ্বসংবাদ শোনার জন্য মুখিয়ে থাকি। দিন শেষে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলীর আপডেটের জন্য অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় রেডিও তেহরানের বিশ্ব সংবাদের মধ্য দিয়ে। দারুণ এক উত্তেজনা কাজ করে মনে মনে।  'কথাবার্তা' অনুষ্ঠানের মাধ্যে বিশেষত বাংলাদেশ এবং ভারতের সাম্প্রতিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা বা বিশ্লেষণ করা হয়। যা থেকে বিস্তারিত বিষয় জানা যায়। তবে সিরাজুল ইসলাম ভাইয়ের বিশ্লেষণের তুলনা হয় না।

এছাড়া, 'স্বাস্থ্যকথা' অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তাইফুর রহমানের ব্রেন স্ট্রোক নিয়ে আলোচনা ছিল খুব দরকারি এবং সময়োপযোগী ছিল বলে তিনি মন্তব্য করেছেন।

আকতার জাহান:  রেডিও তেহরানের বিশ্বসংবাদ, কথাবার্তা ও স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠান সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য সোহেল রানা হৃদয় ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আসরের শেষ চিঠিটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার নওপাড়া শিমুলিয়া থেকে। আর পাঠিয়েছেন জাকির হোসেন।

তিনি লিখেছেন, রেডিও তেহরান মানে পারস্য উপসাগর তথা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ধরনের সঠিক খবর আমাদের কাছে তুলে ধরা এবং ইসলামি সংস্কৃতিকে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তুলে ধরে শ্রোতাদেরকে আকৃষ্ট করা। তাই রেডিও তেহরানকে আমি কোনোদিন ভুলিনি আর ভুলবও না।

আশরাফুর রহমান:  জাকির ভাইকে ধন্যবাদ রেডিও তেহরানকে পছন্দের গণমাধ্যম হিসেবে বেছে নেওয়ার জন্য। তো শ্রোতাবন্ধুরা, দেখতে দেখতে আজকের আসরের সময় ফুরিয়ে এসেছে। অনুষ্ঠান থেকে বিদায় নেওয়ার আগে আপনাদের জন্য রয়েছে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সোনারতরী কবিতার আবৃত্তি। আবৃত্তি করেছেন বাংলাদেশে জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জের পূর্ব নলছিয়া গ্রামের শ্রোতা হারুন অর রশিদ। 

নাসির মাহমুদ: কবিতাটি শুনলেন। আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। তো বন্ধুরা, আপনারা ভালো ও সুস্থ থাকুন আবারো এ কামনা করে গুটিয়ে নিচ্ছি চিঠিপত্রের আজকের আসর।#

পার্সটুডে/আশরাফুর রহমান/২৪

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন। 

 

 

ট্যাগ