পত্র পত্রিকার পাতার গুরুত্বপূর্ণ খবর
ইভিএম কিনতে খরচ হবে পাঁচ হাজার কোটি টাকা
প্রিয় পাঠক/শ্রোতা: রেডিও তেহরানের প্রাত্যহিক আয়োজন কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি বাবুল আখতার। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আজ ২৯ আগস্ট সোমবারের কথাবার্তার আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।
বাংলাদেশের শিরোনাম:
-
এলএনজি-বদলে যাচ্ছে জ্বালানির বাজার, আসছে কানাডা–দৈনিক প্রথম আলো
- ডিজেলের দাম কমানো নিয়ে যা বললেন বিপিসির চেয়ারম্যান-দৈনিক কালেরকণ্ঠ
- মাঠ ছাড়বে না বিএনপি লক্ষ্য চূড়ান্ত আন্দোলন- দৈনিক যুগান্তর
- ইভিএম কিনতে খরচ হবে পাঁচ হাজার কোটি টাকা-দৈনিক মানবজমিন
- আ’লীগের সন্ত্রাসী চরিত্র আরো একবার প্রমাণ হয়েছে : মির্জা ফখরুল- দৈনিক নয়াদিগন্ত
ভারতের শিরোনাম:
- ঝাড়খণ্ডেও হয়তো সরকার ফেলে দেওয়া হবে’, বিধানসভায় ‘আস্থা’ অর্জন করে দাবি কেজরীবালের -দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা
- রাহুল ভাল মানুষ কিন্তু রাজনৈতিক যোগ্যতা নেই! ফের কটাক্ষ গুলাম নবি আজাদের-দৈনিক আজকাল-
- ‘সব সাজানো’, ফিরহাদের গ্রেপ্তারির আশঙ্কায় ষড়যন্ত্র তত্ত্বে সিলমোহর মমতার-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন
এবারে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত
এলএনজি-বদলে যাচ্ছে জ্বালানির বাজার, আসছে কানাডা–দৈনিক প্রথম আলো–দৈনিক প্রথম আলো
এক রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বৈশ্বিক রাজনীতি-অর্থনীতির প্রায় সব হিসাব বদলে যাচ্ছে। পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞার মূল জায়গা হচ্ছে রাশিয়ার জ্বালানি। কারণটা সবাই জানেন, বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ তেল ও গ্যাস রপ্তানিকারক দেশ হচ্ছে রাশিয়া। ইউরোপের ৪০ শতাংশ গ্যাস আসে রাশিয়া থেকে। এই গ্যাস দিয়ে তাদের শিল্পকারখানা পরিচালিত হয়, সেই সঙ্গে শীতকালে ঘর গরম রাখতে গ্যাসের বিকল্প নেই। কাজেই রাশিয়ার জ্বালানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইউরোপ ভালোরকম বিপদে পড়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে তেল-গ্যাসের দাম বেড়ে গেছে।
এ মুহূর্তে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা যুক্তরাজ্যের। দেশটিতে তেল-গ্যাসের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় আশঙ্কা করা হচ্ছে, অনেক মানুষ জ্বালানি দারিদ্র্যের কবলে পড়বে। আসন্ন শীতে পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে। তখন সে দেশে পরিবারের বার্ষিক জ্বালানি ব্যয় দাঁড়াতে পারে ৪ হাজার পাউন্ড। এই পরিস্থিতিতে প্রমাদ গুনছেন দেশটির নিম্ন আয়ের মানুষেরা।
ডিজেলের দাম কমানো নিয়ে যা বললেন বিপিসির চেয়ারম্যান-দৈনিক কালেরকণ্ঠ
ডিজেল আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। ডিজেল আমদানিতে অগ্রিম কর প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং পাশাপাশি ডিজেলের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। এর ফলে জ্বালানি তেলের দামের ওপর প্রভাব পড়বে কি না- সেটা জানতে আরো দুই থেকে তিন দিন সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) চেয়ারম্যান এবিএম আজাদ।
আজ সোমবার (২৯ আগস্ট) পেট্রল পাম্প মালিকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের উত্তরে বিপিসি চেয়ারম্যান এবিএম আজাদ এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, জ্বালানি তেল আমদানি পর্যায়ে শুল্ক কমানোর বিষয়টা মাত্র ২টা জায়গায় আংশিক কমেছে। এটি নিয়ে অ্যাকাউন্টস শাখা কাজ করছে। অগ্রিম কর এবং আমদানি শুল্ক কমানোর কারণে জ্বালানি তেলের দাম কতটুকু কমবে সেটা আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে জানা যাবে। এবিএম আজাদ বলেন, দাম কমার বিষয়ে যদি আপনাদের লেটেস্ট তথ্য দেই, এভারেজে আগস্ট মাসে গত ২৮ দিনের যে রেট যেটা রিফাইন ওয়েলে, সেটা এখনও ১৩২ ডলার প্রতি ব্যারেলে পড়ছে। যেটা আমার কস্টিংয়ে চেয়ে সাড়ে ৯ থেকে ১০ টাকা বেশি প্রতি লিটারে। আমি ডিজেলের কথা বলছি।
মাঠ ছাড়বে না বিএনপি লক্ষ্য চূড়ান্ত আন্দোলন- দৈনিক যুগান্তর
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সরকারবিরোধী আন্দোলনকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে বিএনপি। নির্বাচনকালীন সরকার, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ জনসম্পৃক্ত ইস্যুতে ২২ আগস্ট থেকে দেশব্যাপী কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। আগামী কয়েক মাস এভাবেই মাঠ গরম রাখবে দলটি। এরপর মোক্ষম সময়ে সরকার পতনের এক দফা নিয়ে রাজপথ দখলের চিন্তাভাবনা রয়েছে। চূড়ান্ত আন্দোলনের আগেই সরকারবিরোধী বৃহত্তর ঐক্য প্রক্রিয়ার কাজ শেষ করা হবে। যারা বৃহত্তর ঐক্য প্রক্রিয়ার বাইরে থাকবে তাদেরও মাঠে নামানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে। দলটির নীতিনির্ধারণী পর্যায়েরর একাধিক নেতা যুগান্তরকে বলেন, সরকারবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়েছে। তৃণমূল থেকে শুরু হওয়া এ আন্দোলন আরও বেগবান করা হবে। হামলা-মামলা কিংবা গ্রেফতার কোনো কিছুতেই রাজপথ না ছাড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাধা আসলে আপাতত পালটা হামলা এড়িয়ে কৌশলে কর্মসূচি পালনে কেন্দ্র থেকে বার্তা পাঠানো হয়েছে। কখন প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে তা সময়মতো হাইকমান্ড থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে। সরকার পতনের একদফা আন্দোলনে মাঠে নামার সঙ্গে সঙ্গে যে কোনো বাধা রাজপথে মোকাবিলা করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান দলের স্থায়ী কমিটির এক নেতা।
ইভিএম কিনতে খরচ হবে পাঁচ হাজার কোটি টাকা-দৈনিক মানবজমিন
বর্তমানে নির্বাচন কমিশনের সংগ্রহে থাকা ইভিএম দিয়ে ৭০-৭৫টি আসনে ভোটগ্রহণ করা সম্ভব। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেড়শ’ আসনে ইভিএমে ভোট করতে হলে নির্বাচন কমিশনকে আরও ৫০ কোটি ডলার ব্যয় করতে হবে। বাংলাদেশি টাকায় যা ৫ হাজার কোটি টাকা। শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) আয়োজিত ‘জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের উপযোগিতা’ বিষয়ক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব তথ্য জানান। ইভিএমের বিভিন্ন কারিগরি দিক পর্যালোচনা করা হয় এবং আগামী জাতীয় নির্বাচনে এর প্রভাব তুলে ধরা হয়। দেশে চলমান বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের মধ্যে বিপুল পরিমাণ ডলার ব্যয় করে ইভিএম কেনার যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সুজন নেতৃবৃন্দ। সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, নতুন ইভিএম কিনতে হলে অন্তত অর্ধ বিলিয়ন ডলার ব্যয় হবে। অন্যদিকে আমরা চরম সংকটে আছি। আমরা যেখানে ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ করার চেষ্টা করছি। অর্ধ বিলিয়ন ডলার এ কাজে ব্যয় হলে সেটা প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
আ’লীগের সন্ত্রাসী চরিত্র আরো একবার প্রমাণ হয়েছে : মির্জা ফখরুল- দৈনিক নয়াদিগন্ত
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগের ভয়াবহ দুঃশাসনের কারণে সমগ্র দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। তারই প্রতিবাদে জনগণ রাস্তায় নেমে এসেছে। জনগণ রাস্তায় নামায় সরকার ভয়ে পেয়েছে। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের যে চরিত্র অর্থাৎ সন্ত্রাসী চরিত্র সেটা আরো একবার প্রমাণ হয়েছে। আওয়ামী লীগের বডি কেমিস্ট্রির মধ্যেই সন্ত্রাসী চরিত্র। এ দলটি রাজনৈতিকভাবে সম্পূর্ণ দেউলিয়া হয়ে গেছে। সেই কারণে তারা বলপ্রয়োগ করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়।
সোমবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, অবৈধ সরকারের দেশ শাসন পদ্ধতি একমাত্র পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাথে তুলনা করা যায়। এদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই। যখন যাকে খুশি ধরে নিয়ে যাবে। হত্যা-খুন এই গুলোর মধ্য দিয়ে শাসন ব্যবস্থা চালিয়ে যাচ্ছে। বিএনপি’র প্রতিবাদ সমাবেশগুলোতে সারাদেশব্যাপী এক অভূতপূর্ব সাড়া জেগেছে। এই ভয়াবহ কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসনের কারণে সমগ্র দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। তারই প্রতিবাদে জনগণ রাস্তায় নেমে এসেছে। সেই কারণে সরকার ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে।
ঝাড়খণ্ডেও হয়তো সরকার ফেলে দেওয়া হবে’, বিধানসভায় ‘আস্থা’ অর্জন করে দাবি কেজরীবালের -দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা
তাঁর সরকারের পক্ষে আনা আস্থা প্রস্তাবে ‘স্বাভাবিক ভাবেই’ জয়ী হওয়ার পর দিল্লি বিধানসভা থেকেই কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক তোপ দাগলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল। একের পর এক অ-বিজেপি শাসিত রাজ্যের সরকার ফেলা থেকে দেশের ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি, বিভিন্ন বিষয়ে নরেন্দ্র মোদীর সরকারের সমালোচনা করতে দেখা যায় তাঁকে। কেজরীবাল বলেন, “জনকল্যাণে নজর দেওয়ার পরিবর্তে বিজেপির সরকার কোটিপতি বন্ধুদের সাহায্য করার দিকে মনোনিবেশ করেছে।”
ঝাড়খণ্ডেও বিরোধী সরকারকে ভেঙে ফেলার চেষ্টা করা হতে পারে এই অভিযোগ তুলে কেজরীবাল বলেন, “কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রের পর এবার ঝাড়খণ্ডেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে চলেছে।” বিরোধী শাসিত রাজ্যের সরকার ভাঙার পরিকল্পনার সঙ্গে অর্থনীতির অধোগতির যোগসূত্রের দিকে ইঙ্গিত করে কেজরীবাল বলেন, “প্রতি বার রাজ্যগুলিতে সরকার ভাঙার পরিকল্পনা করা হয়, আর জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যায়।”
রাহুল ভাল মানুষ কিন্তু রাজনৈতিক যোগ্যতা নেই! ফের কটাক্ষ গুলাম নবি আজাদের-দৈনিক আজকাল
ত সপ্তাহেই কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দিয়েছেন বর্ষীয়ান নেতা গুলাম নবি আজাদ।
আজ ফের পুরনো দলকে একহাত নিয়ে আজাদ বললেন, কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি আজ ‘অর্থহীন’। এমনকী নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করার যেরকম নীতি নিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী, কটাক্ষ করেছেন তা নিয়েছেন। আজাদ বললেন, ‘আজকের ওয়ার্কিং কমিটি অর্থহীন। ওয়ার্কিং কমিটি ছিল সোনিয়া গান্ধীর অধীনে। কিন্তু গত ১০ বছরে ২৫ জন সিডব্লুসি সদস্য হয়েছেন এবং ৫০ জন বিশেষ আমন্ত্রিত।’ দলত্যাগী আজাদ বলছেন, ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব গান্ধী এবং অনেকাংশে সোনিয়া গান্ধী আলোচনামূলক রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। কিন্তু রাহুল গান্ধীর অধীনে তা ধ্বংস হয়ে যায়।
আজাদের কথায়, ‘মিথ্যে বলব না, ১৯৯৮ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত সিনিয়র নেতাদের সঙ্গ সবসময় আলোচনা করতেন সোনিয়া গান্ধী। তাঁদের ওপর নির্ভর করতেন, পরামর্শ গ্রহণ করতেন। তিনি আমায় আটটি রাজ্যের দায়িত্ব দিয়েছিলেন, আমি সাতটিতে জিতেছিলাম। সোনিয়া গান্ধী নাক গলাননি। কিন্তু রাহুল গান্ধী আসার পর ২০০৪ সাল থেকে তাঁর ওপরেই নির্ভর করতে শুরু করেন সোনিয়া। কিন্তু রাহুলের সে কাজে কোনও যোগ্যতা ছিল না। সোনিয়া চেয়েছিলেন সবাই রাহুলের সঙ্গে সমন্বয় রেখে চলুক।’
‘সব সাজানো’, ফিরহাদের গ্রেপ্তারির আশঙ্কায় ষড়যন্ত্র তত্ত্বে সিলমোহর মমতার-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন
ফের আক্রমণাত্মক মেজাজে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজের দলের নেতা-মন্ত্রীদের পাশে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় সংস্থা তথা বিজেপি সরকারকে একহাত নিলেন তিনি। একের পর এক রাজ্যের শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীদের গ্রেপ্তারিতে এবার ষড়যন্ত্রের তত্ত্বেই কার্যত সিলমোহর দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেপ্তার করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। এরপরই গরু পাচার মামলায় বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডলকে নিজেদের হেফাজতে নেয় সিবিআই। দুই কেন্দ্রীয় সংস্থার নজরে রয়েছেন তৃণমূলের আরও নেতা-মন্ত্রীরা। সেই প্রসঙ্গ টেনে এনে এবার ‘ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব’ তুলে ধরলেন মমতা। সরকার ফেলতে ষড়যন্ত্র করে আগামী দিনে ফিরহাদ হাকিম, অরূপ বিশ্বাস, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়দেরও গ্রেপ্তার করা হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। শুধু তাই নয়, সংবাদমাধ্যমের সঙ্গেও বিজেপির বোঝাপড়া হয়েছে বলে দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী (CM Mamata Banerjee)।
পার্সটুডে/বাবুল আখতার/২৯