Pars Today
পরিবার হলো সমাজ-সংগঠনের একক। অর্থাৎ এই পরিবারের সমষ্টিই সমাজ । ফলে সামাজিক শৃঙ্খলা ও শান্তির মূল উৎসভূমিই হলো পরিবার।
পৃথিবীতে সুহৃদের সংখ্যা খুবই কম। মানুষ অনেক সময় শুভার্থী সাজে বটে, তবে ঐ শুভ কামনার পেছনে থেকে যেতে পারে সুদূর প্রসারী কোন অমঙ্গল। বিশেষ করে পারিবারিক সুখ প্রতিবেশী বা নিকটজনদের অনেক সময় সহ্য হয় না।
সোনালী নীড়ের এবারের পর্বে আমরা একটি পরিবারে স্ত্রীর যে স্বাভাবিক দায়িত্বগুলো রয়েছে, যেমন ঘরকন্না, পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা, অতিথি-আপ্যায়ন ইত্যাদি-এসবের ব্যাপারে ইসলামের দিক-নির্দেশনা তুলে ধরবো।
আসলাম সাহেব বাসায় ফিরে দেখলেন তার স্ত্রী ঘরে নেই। ক্লান্তিকর কাজ শেষে ঘরে ফিরে স্ত্রীকে না দেখা আসলাম সাহেব কেন, সকল স্বামীর পক্ষেই কষ্টকর একটা ব্যাপার।
সোনালী নীড়ের গত পর্বে আমরা পুত্রবধূর ওপর ছেলের বাবা-মায়ের অসন্তোষজনিত জটিলতার ক্ষেত্রে স্বামীর কর্তব্য নিয়ে বথা বলেছি। এবারের পর্বে আমরা মেয়ের সংসারে ছেলের শ্বাশুড়ীর নাক গলানো সংক্রান্ত জটিলতায় স্বামীর করণীয় সম্পর্কে কথা বলার চেষ্টা করবো।
অন্যের ভুল-ভ্রান্তিকে উপেক্ষা করা ও ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখা মানুষের একটা বিশেষ গুন যা জন্তুদের নেই।
পরিবারের সুখ-শান্তি নিশ্চিত করার প্রধান উপায় হলো স্ত্রীর সাথে সুসম্পর্ক বা দৃঢ় বন্ধন গড়ে তোলা। কিন্তু বহু ক্ষেত্রেই দেখা যায়, এই বন্ধন ঠিক গড়ে উঠছে না। এর কিছু কারণ আমরা গত কয়েকটি পর্বে তুলে ধরেছি।
হাতে বোনা কার্পেট শিল্পে ইরানি নারীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ চোখে পড়ার মতো। ইরানি কার্পেটের কদর রয়েছে বিশ্বে প্রচুর।
১৯৭৯ সালে ইরানের ইসলামী বিপ্লব দেশটিতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের সূচনা করে। দেশের সম্পদ রাজতন্ত্রীয় অধিকার থেকে রাষ্ট্রের অধিকারে চলে আসে। বিপ্লবের পর ইরান দ্রুততার সাথে এগিয়ে যেতে থাকে। ইরানের নারী সমাজও এর সুফল ভোগ করা সুযোগ পায়।