কথাবার্তা: বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের অবনতির জন্য মোদির বিদেশনীতি দায়ী : রাহুল
(last modified Thu, 24 Sep 2020 11:54:50 GMT )
সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২০ ১৭:৫৪ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: রেডিও তেহরানের প্রাত্যহিক আয়োজন কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ । আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আজ ২৪ সেপ্টেম্বর বৃহষ্পতিবারের কথাবার্তার আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।

বাংলাদেশের শিরোনাম:

  • এনআইডি জালিয়াতিতে সম্পৃক্ত শক্তিশালী চক্র- দৈনিক ইত্তেফাক
  • বিশ্বে করোনায় মৃত্যু পৌনে ১০ লাখ-সমকাল
  • করোনায় ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু-২৮ জনের-কালের কণ্ঠ
  • স্বাস্থ্যে কেলেঙ্কারি –এক মৌজাতেই মালেকের ৭ প্লট-প্রথম আলো
  • সরকার দেশকে নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিচ্ছে-দৈনিক মানবজমিন
  • টিকিট পেতে আজও সৌদি প্রবাসীদের ভীড়, টিকিট বিক্রি শুরু করেছে সৌদি এয়ারলাইন্স-দৈনিক যুগান্তর
  • সৌদির বাতিল হওয়া সব ফ্লাইট চালু ১ অক্টোবর- পররাষ্ট্রমন্ত্রী-বাংলাদেশ প্রতিদিন

ভারতের শিরোনাম:    

  • এখন থেকে লাভ জিহাদও গুণ্ডামির শামিল! কড়া আইন আনছে গুজরাটের বিজেপি সরকার-সংবাদ প্রতিদিন
  • দিল্লি সংঘর্ষের চার্জশিটে এবার কংগ্রেস নেতা সলমন খুরশিদের নাম-দৈনিক আজকাল
  • শর্তপূরণ করছে না রাফায়েল নির্মাত-অভিযোগ সিএজির-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা

পাঠক/শ্রোতা ! এবারে চলুন, বাছাইকৃত কয়েকটি খবরের বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক। 

ব্যর্থ সরকার ফ্যাসিবাদী আচরণের আশ্রয় নিয়েছে : ফখরুল-দৈনিক কালের কণ্ঠ

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশ পরিচালনায় সব ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়ে আওয়ামী সরকার ফ্যাসিবাদী আচরণের আশ্রয় নিয়ে দেশকে ভয়াবহ নৈরাজ্যের মধ্যে নিপতিত করেছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলগমীর

আজ বৃহস্পতিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক বেলাল আহমেদ স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল-ফেনী জেলাধীন সোনাগাজী উপজেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক জসিম উদ্দিনকে পুলিশ বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলায় গ্রেপ্তার করে কারাগারে প্রেরণের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি এ বিবৃতি দেন।বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সম্পূর্ণ জোর-জবরদস্তিমূলকভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী বর্তমান আওয়ামী সরকার মানুষের ভোটের অধিকারকে ধুলিস্যাৎ এবং গণতান্ত্রিক অধিকারকে ধ্বংসের মাধ্যমে সমগ্র দেশটাকে কারাগারে পরিণত করেছে।

ষড়যন্ত্রই বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন : ওবায়দুল কাদের-দৈনিক যুগান্তর

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ষড়যন্ত্র করাই বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন। বিএনপি নেতারা বিদেশে বসে সরকার পতনের জন্য ষড়যন্ত্র করে, আবার দেশে নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথা বলে, এটা তাদের ষড়যন্ত্রের রাজনীতির অংশ।তিনি বলেন, ‘বিএনপি এবং সাম্প্রদায়িক অপশক্তি একটি বিদেশি সংস্থার সাথে গোপনে বৈঠক করে সরকার পতনের ষড়যন্ত্র করছে বলে গণমাধ্যমে সংবাদ এসেছে। তারা বিদেশে বসে সরকার পতনের ষড়যন্ত্র করে, আবার দেশে নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথা বলে। এ থেকে বিএনপি ও দ্বি-চারিতা এবং ষড়যন্ত্রের রাজনীতি স্পষ্ট হয়। মুখে নির্বাচন আর গণতন্ত্র অন্তরে দ্বি-চারিতা আর ষড়যন্ত্র। এটাই বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন।’

এনআইডি জালিয়াতিতে সম্পৃক্ত শক্তিশালী চক্র-দৈনিক ইত্তেফাক

জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) জালিয়াতিতে জড়িয়ে পড়েছে নির্বাচন কমিশনের অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এরা দেশব্যাপী গড়ে তুলেছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঘাপটি মেরে থাকা এ চক্রের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে এনআইডি জালিয়াতি করে অন্যের সম্পত্তি হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।

সম্প্রতি বেশ কয়েকটি জালিয়াতির ঘটনা সামনে আসায় সমালোচনার মধ্যে পড়েছে ইসি। এই পরিস্থিতিতে এনআইডি ও ভোটার নিবন্ধনে জালিয়াতি বন্ধে মাঠ পর্যায়ে কড়া বার্তা দিয়েছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি এনআইডি সংক্রান্ত দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দিতে পারলে পুরস্কারের ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনআইডি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন, ‘জালিয়াত চক্রের সঙ্গে যারাই জড়িত তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। প্রতিটি ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে মাঠপর্যায়ে অনিয়ম রোধে শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। প্রতিটি ঘটনায় দুটি করে তদন্ত কমিটি করা হচ্ছে।’

মোদির বিদেশনীতিকে কাঠগড়ায় তুললেন রাহুল-দৈনিক মানবজমিন

মোদির বিদেশনীতিকে কাঠগড়ায় তুললেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী

চীনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক বর্তমানে তলানিতে৷ বাংলাদেশের সঙ্গেও ভারতের সম্পর্কের অবনতি হওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিদেশনীতিকেই দায়ী করেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। সম্প্রতি করোনাভাইরাস মোকাবিলা, বেহাল অর্থনীতি সামলানো,  বেকারত্ব , চীনের সঙ্গে সংঘাতের মতো এমন সব প্রশ্নে রাশিয়ান সংবাদ মাধ্যম স্পুটনিককে মোদি সরকারকে আক্রমণের নিশানা করেছেন রাহুল। পাশাপাশি শাসক দলের বিদেশনীতিকেও তোপ দেগেছেন তিনি। নরেন্দ্র মোদিকে কটাক্ষ করে রাহুল গান্ধী বলেন, ' আশপাশে কোনও বন্ধু, পড়শী নেই, এমনভাবে থাকাটা বিপজ্জনক। কংগ্রেস দশকের পর দশক ধরে যে সম্পর্কের বন্ধন তৈরি করেছিল, তাকে লালন পালন করেছিল, মোদি তাকে ধ্বংস করেছেন।  রাহুল টুইটে লেখেন, ‘মোদি সরকারের একের পর এক অবিবেচক, অনাবশ্যক সিদ্ধান্তের ফলে ভুগছে দেশ ৷ তার মধ্যে একটি সরকারি সম্পত্তির বেসরকারিকরণ ৷ দেশের যুবসমাজ চাকরি চাইছে, তখন তাদের কর্মসংস্থানের জমা পুঁজি শেষ করে একের পর এক PSUs-র থেকে নিজেদের অংশ বিক্রি করে দিচ্ছে মোদি সরকার৷ এতে কে লাভবান হচ্ছে? শুধুমাত্র হাতে গোনা কয়েকটি লোক, যারা মোদিজির ‘খাস’ ৷ এই সিদ্ধান্তে লাভবান হচ্ছেন শুধুমাত্র মোদিজির কিছু ‘মিত্রোঁ’৷  গত কয়েক মাসে চীনের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত চলছে ভারতের। সেই আবহে চীন বাংলাদেশের কাছাকাছি আসা ভারতের কাছে উদ্বেগেরই বিষয় বটে। ১৯৭১ সাল থেকে ভারত-বাংলাদেশ একে  ওপরের সঙ্গে নিবিড় সুরক্ষা এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক লালন করে আসছে, বাংলাদেশের স্বাধীনতায় নয়াদিল্লির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। কিন্তু মোদি সরকারের আমলে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাশ হওয়ার পর বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক অম্ল-মধুর হতে শুরু করে।

ভারতীয় জনতা পার্টির নেতৃত্বাধীন ভারতীয় সংসদ দ্বারা অনুমোদিত আইন (সিএএ), বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে অমুসলিম অবৈধ অভিবাসীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার অনুমতি দেয়। একটি সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বলতেও শোনা যায়, নতুন করে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের পেছনে কি যুক্তি খাড়া করা হয়েছে তা তাঁর বোধগম্য হচ্ছে না। যদিও এটিকে ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে এড়িয়ে যান হাসিনা।   ভারত সরকার তার পক্ষ থেকে একাধিকবার সাফ জানিয়ে দিয়েছে যে, আইনটি কোনও ধর্মীয়  বিশ্বাসের কোনও ভারতীয় নাগরিককে প্রভাবিত করে না, এটি কারও নাগরিকত্ব হরণ করার ইচ্ছা পোষণ করে না।  বরং প্রতিবেশী দেশ থেকে আগত অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দেয়।  যদিও তা মানতে রাজি নন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী।  তাঁর মতে , প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হলে শত্রুরা আরো বেশি সুযোগ নেবে । যা দেশের সুরক্ষার জন্য চিন্তার বিষয়।

 এবার ভারতের কয়েকটি খবরের বিস্তারিত: 

গরু পাচারের টাকায় ‘জেহাদের রসদ’, পশ্চিমবঙ্গে ‘কেঁচো খুঁড়তে কেউটের সন্ধান’ পেল সিবিআই-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন

পশ্চিমবঙ্গে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে গরু পাচার নিত্যদিনের ঘটনা। এনিয়ে প্রশাসনিক স্তরে বিস্তর তর্জন গর্জন হলেও ‘সর্ষের মধ্যেই ভূত’ রয়েছে তা ফের প্রমাণিত হয়েছে। বুধবার, কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় চলা সিবিআই তল্লাশিতে উঠে এসেছে এক বিএসএফ কমানডেন্টের নাম। শুধু তাই নয়, গরু পাচারের টাকা চলে যাচ্ছে সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির কাছে বলেও জানতে পেরেছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।

পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা ভোটের আগে রীতিমতো কেঁচো খুড়তে কেউটের সন্ধান পেয়েছে সিবিআই। জানা গিয়েছে, গরু পাচারকারীদের সঙ্গে বিএসএফ-এর (BSF) একাংশ অফিসার বা জওয়ানের জড়িত থাকার অভিযোগ নতুন কিছু নয়। গোরুর বদলে কাঁটাতার টপকে সীমান্তের অপর দিক থেকে আসে অস্ত্র। আর সেগুলি চলে যায় সন্ত্রাসবাদীদের হাতে। শুধু তাই নয়, রমরমিয়ে চলে হাওলা বা হুন্ডি ব্যবসা। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা তার প্রমাণও পেয়েছেন।

দিল্লি সংঘর্ষের চার্জশিটে এবার কংগ্রেস নেতা সলমন খুরশিদের নাম-দৈনিক আজকালের এ খবরে লেখা হয়েছে, দিল্লির সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের চার্জশিটে এবার সলমন খুরশিদের নাম। দিল্লি পুলিশ সাম্প্রতিক এই চার্জশিটে অভিযোগ করেছে, ‘প্ররোচনামূলক বক্তৃতা’ দিয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। ১৭ সেপ্টেম্বর ১৭০০ পাতার চার্জশিট পেশ করেছে পুলিশ।ঠিক কী ধরনের প্ররোচনা দিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা খুরশিদ, তা অবশ্য স্পষ্ট করে চার্জশিটে লেখেনি পুলিশ। এমনকী সাক্ষীর নামও বলা হয়নি। শুধু জানানো হয়েছে, এই সাক্ষীর বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের ষড়যন্ত্র করার অভিযোগ রয়েছে। যে দলটি ফেব্রুয়ারিতে ওই সংঘর্ষের ষড়যন্ত্র করেছিল, সেই দলের অন্যতম সদস্য হলেন এই সাক্ষী।

শর্ত পূরণ করছে না রাফাল নির্মাতা, অভিযোগ সিএজি রিপোর্টে-দৈনিক আনন্দবাজার/আজকাল

Image Caption

রাফায়েল নিয়ে বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না মোদি সরকারের। এবার যুদ্ধবিমান নির্মাতা ফরাসি সংস্থা দাসো অ্যাভিয়েশন এবং এমবিডিএ সংস্থার বিরুদ্ধে ‘অসহযোগিতা’র অভিযোগ উঠল। দেশের কন্ট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) বা ক্যাগের রিপোর্টে বলা হয়েছে, চুক্তি মেনে প্রযুক্তি দিয়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের গবেষণা সংস্থা ডিআরডিও–কে সাহায্য করছে না ওই দুই সংস্থা।

রাফাল প্রস্তুতকারী সংস্থা দাসোর সঙ্গে চুক্তির শর্ত ছিল, চুক্তিমূল্যের ৫০ শতাংশ মূল্যের প্রকল্প বা কাজের বরাত ভারতের কোনও সংস্থাকে দেবে বা প্রযুক্তিগতভাবে সাহায্য করবে। কিন্তু সেই শর্ত মানা হচ্ছে না বলেই প্রকাশিত হয়েছে ক্যাগ রিপোর্টে। বুধবার সংসদে প্রকাশিত রিপোর্টে ক্যাগ জানিয়েছে, দাসো ও এমবিডিএ সংস্থার প্রাথমিক প্রস্তাব ছিল, চুক্তির শর্তের ৩০ শতাংশ পূরণ করতে তারা ডিআরডিও–কে উন্নত মানের প্রযুক্তি দেবে। যুদ্ধান্ত্র তৈরির প্রযুক্তি, উন্নত যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য প্রযুক্তিগত সুবিধা দিয়ে নানা সময় ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থাকে সাহায্য করবে। কিন্তু রাফাল চুক্তির পরে তাদের আর সেই দায়বদ্ধতা দেখা যাচ্ছে না। সেই সাহায্য এখনও পাওয়া যায়নি। এমনকী, কবে পাওয়া যাবে, তা নিয়েও নিশ্চিতভাবে ওই ফরাসি সংস্থা কিছু জানায়ওনি। প্রসঙ্গত, হালকা ওজনের যুদ্ধ বিমান তৈরি করতেই ওই প্রযুক্তি চেয়েছিল ডিআরডিও।শুধু রাফাল বলে নয়, বহু বিদেশি সংস্থার ক্ষেত্রেই একই ঘটনা ঘটছে।#

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/২৪


 

ট্যাগ