অক্টোবর ১৮, ২০২২ ১৮:৪৫ Asia/Dhaka

প্রিয় শ্রোতা ভাই-বোন ও বন্ধুরা, কেমন আছেন আপনারা? আশা করি যে যেখান থেকে আমাদের অনুষ্ঠান শুনছেন- সবাই ভালো ও সুস্থ আছেন। প্রত্যেক সপ্তাহ’র মতো আজও চিঠিপত্রের ঝাঁপি নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি আমি গাজী আব্দুর রশীদ, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।  

আশরাফুর রহমান: আজকের অনুষ্ঠানটিও শুরু করব যথারীতি একটি হাদিস শুনিয়ে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন: “চারটি কাজ অনর্থক: ১. পূর্ণ উদরে আহার করা, ২. উজ্জ্বল চন্দ্রের উপস্থিতিতে আলো জ্বালানো, ৩. লবণাক্ত জমিতে চাষ করা এবং ৪. অপাত্রে উপকার করা।”

আকতার জাহান: আমরা সবাই এই চারটি কাজসহ সব ধরনের অনর্থক কাজ থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখার চেষ্টা করব- এ প্রত্যয় ব্যক্ত করে নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে।

আসরের প্রথম ইমেইলটি এসেছে বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার তাতার কান্দা গ্রাম থেকে আর পাঠিয়েছেন ‘কিশোরগঞ্জ কেন্দ্রীয় বেতার শ্রোতা সংঘ’-এর সভাপতি গিয়াস উদ্দিন আহমেদ।

হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা ও ডালিয়া ফুলের শুভেচ্ছা জানানোর পর তিনি লিখেছেন, “চাতক পাখি যেমন এক পশলা বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে, তেমনিভাবে রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান শুনতে অধীর অপেক্ষার প্রহর গুনতে থাকি আমি। সকল অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে যখন ইথারে ভেসে আসে তরঙ্গ ধ্বনি ঠিক তখনি আনন্দে পুলকিত হয়ে নেচে উঠে আমার মন।”

গাজী আব্দুর রশীদ: বাহঃ এ শ্রোতাভাই দেখছি চমৎকার কথামালায় সাজিয়েছেন তার চিঠিটা! তার চিঠির কিছু অংশ আমি পড়ে শোনাচ্ছি। গিয়াস উদ্দিন ভাই লিখেছেন, “তথ্য, জ্ঞান ও সুস্থ ধারার বিনোদনের এক মহাভাণ্ডার রেডিও তেহরান। চমকপ্রদ সূচক ধ্বনিতে সাজানো প্রত্যেকটা আয়োজন শ্রোতাদের আকৃষ্ট করে চলেছে নিয়মিত। জ্ঞানের ডালিতে সাজানো বিশ্বসংবাদ, দৃষ্টিপাত, কথাবার্তা, প্রিয়জন, রংধনু, কুরআনের আলো, সুখের নীড়, দর্পন, ইরান ভ্রমণসহ সকল অনুষ্ঠান আমার মন জয় করে নিয়েছে অনেক আগেই। রেডিও তেহরান বেঁচে থাকুক শ্রোতাদের ভালোবাসায় যুগের পর যুগ।”

আশরাফুর রহমান: শ্রোতাদের এমন ভালোবাসামাখা চিঠি পেলে সত্যিই মন প্রফুল্ল হয় আর কাজে বেড়ে যায় গতি। তো চমৎকার চিঠিটির জন্য গিয়াস উদ্দিন আহমেদ ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি আবারো লিখবেন।

বাংলাদেশের রাজবাড়ী জেলার খোশবাড়ীর ‘রংধনু বেতার শ্রোতা সংঘ’-এর সভাপতি শাওন হোসাইন পাঠিয়েছেন পরের ইমেইলটি।

তিনি লিখেছেন, “দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শুনে থাকি তবে রেডিও তেহরানের মতো গুণগতমানের অনুষ্ঠান অন্য কোথাও খুঁজে পাই না। রেডিও তেহরানকে শুধু বেতার কেন্দ্র বললে ভুল হবে এটি একটি জ্ঞানের ভাণ্ডার যেখানে জ্ঞানপিপাসু শ্রোতারা নিয়মিত ভীড় করে তাদের জ্ঞানের পিপাসা মেটানোর জন্য, বিশ্বকে জানবার জন্য। সারা বিশ্ব এখন ভোগবাদ ও নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যস্ত কিন্তু একমাত্র ইরানকে আমরা দেখতে পাই নিজেদের স্বার্থ উপেক্ষা করে মজলুম ও নির্যাতিতদের পাশে গিয়ে দাঁড়াতে। পশ্চিমা বিশ্বের রক্তচক্ষুকে পাশ কাটিয়ে রেডিও তেহরান সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রচার করে থাকে। মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নির্যাতিতদের নিয়ে সঠিক খবরাখবর আমরা একমাত্র রেডিও তেহরানেই শুনতে পাই। রেডিও তেহরানের বিশ্বসংবাদ আজও বাংলা ভাষাভাষী প্রতিটি মানুষের নিকট আস্থা ও ভরসার প্রতীক হয়ে আছে।”

আকতার জাহান: রেডিও তেহরানকে মজলুম ও নির্যাতিত মানুষের কণ্ঠস্বর হিসেবে মূল্যায়ন করায় শাওন হোসাইন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আশা করি নিয়মিত লিখবেন।

আকতার জাহান: বাংলাদেশের পর এবার ভারত থেকে আসা একটি মেইল চেক করছি। পশ্চিম বঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে এটি পাঠিয়েছেন এস এম নাজিম উদ্দিন।

চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জনের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে তিনি লিখেছেন, “অনুষ্ঠানের শুরুতে মূল্যবান হাদীস শোনানো আশরাফুর রহমান ভাই-এর এক পুরোনো রীতি। এর মাধ্যমে আমরাও নতুন নতুন হাদিসের বাণী শুনতে পাই এবং জীবনে চলার দিশা খুঁজে পাই। এছাড়া, অনুষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ- শ্রোতাদের সাক্ষাৎকার। এসব সাক্ষাৎকার থেকে, নতুন পুরোনো শ্রোতা বন্ধুদের সাথে যেমন পরিচয় ঘটে; তেমনই তাদের কথাও শুনতে পাই।”

চিঠির শেষাংশে নাজিম ভাই একটি প্রস্তাব দিয়েছেন। লিখেছেন, “ইরানের বিশেষ কোনো দিন পড়লে বা বিশেষ কোনো অনুষ্ঠান থাকলে আমাদের অতি প্রিয় ‘প্রিয়জন’ অনুষ্ঠানটি বাদ পড়ে যায়। এখন থেকে অন্য কোনো সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান বাদ দিয়ে প্রিয়জন অনুষ্ঠান শোনার ব্যবস্থা অব্যাহত রাখার অনুরোধ জানাচ্ছি।”

গাজী আব্দুর রশীদ: ভাই নাজিম উদ্দিন, প্রিয়জন অনুষ্ঠানটি কোনো সপ্তাহে বাদ পড়ুক তা আমরাও চাই না। কিন্তু কখনো কখনো দেখা যায় বিশেষ অনুষ্ঠানটি ২০ মিনিটের তখন প্রিয়জন বাদ দেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। আশা করি বাস্তবতা উপলব্ধি করবেন। তো, চিঠি আর মতামতের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

এবারের মেইলটি এসেছে বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল সরকারি কলেজ থেকে। আর পাঠিয়েছেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ শাহাদত হোসেন।

তিনি লিখেছেন, “স্বাস্থ্যকথা রেডিও তেহরানের একটি অসাধারণ অনুষ্ঠান। এর প্রতিটি পর্বই আমাদের খুব ভালো লাগে, উপকারে আসে। ঘরে বসেই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ পেয়ে থাকি এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। অধিকন্তু মন ও স্বাস্থ্য সঠিক ও সুন্দর রাখতে আমাদেরকে নানাভাবে অনুপ্রাণিত করছে অনুষ্ঠানটি। ১৪ সেপ্টেম্বরের স্বাস্থ্যকথায় ‘সন্দেহ’ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। সন্দেহ একটি স্বাভাবিক বিষয় হলেও এর কারণে অনেক সংসার ভেঙ্গে যায়, এমনকি খুনোখুনি পর্যন্ত হয়ে থাকে। সন্দেহ এমন একটি মানসিক রোগ এটি একবার শুরু হলে তা ক্রমেই বাড়তে থাকে। মানব মনের এমন জটিল একটি বিষয় সহজবোধ্য ভাষায় আলোচনা করার জন্য অধ্যাপক ডা. তাজুল ইসলামকে ধন্যবাদ জানাই।”  

আশরাফুর রহমান: স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠানটি আপনার উপকারে আসছে জেনে ভালো লাগল। নিয়মিত সুন্দর সুন্দর চিঠি লিখে আমাদের অনুষ্ঠানের মানোন্নয়নে সহযোগিতা করায় শাহাদত হোসেন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ থানার পূর্ব নলছিয়া গ্রামের ‘জাগো রেডিও লিসেনার্স ক্লাব’-এর সভাপতি হারুন অর রশীদ পাঠিয়েছেন এই মেইলটি।

শরতের স্নিগ্ধ কোমল শুভেচ্ছা জানাবার পর তিনি লিখেছেন, “মানুষের মূল্যবান সম্পদ তার চরিত্র। কথায় আছে চরিত্র হারিয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না। রেডিও তেহরান মানব চরিত্র গঠনে সুনিপুণ কারিগর হয়ে চমৎকার সব অনুষ্ঠান  প্রচার করে যাচ্ছে।  কুরআনের আলো, আসমাউল হুসনা, আদর্শ মানুষ গড়ার কৌশল এবং রংধনু আসর-এর মতো শিক্ষণীয় অনুষ্ঠানগুলো যেন অমূল্য রতন। এই নৈতিক স্খলন ও মানবিক অবক্ষয়ের রমরমা সময়ে যা খুব প্রয়োজন।”

আকতার জাহান: সুন্দর ভাষায় রেডিও তেহরানের গুরুত্ব তুলে ধরায় হারুন অর রশীদ ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের মাদারীপুর জেলার শ্রীনাথদীর ‘স্বপ্ন সংগ্রাম শ্রোতা ক্লাব’-এর সভাপতি মোঃ রাসেল শিকদার পাঠিয়েছেন দুটি মেইল। একটিতে তিনি লিখেছেন, “বিজ্ঞানীদের মজার মজার গল্প নিয়ে সাজানো রংধনু আসরটি আমার কাছে ভিন্ন এবং একটু বেশি বিনোদনমূলক মনে হয়েছে। আইনস্টাইনের বুদ্ধিমান ড্রাইভারের বুদ্ধিমান  উত্তর সত্যি সেদিন তাকে বড় ধরনের বিড়ম্বনা থেকে বাঁচিয়ে এনেছে। বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের টিকেট বিড়ম্বনার গল্পটি থেকে জানলাম আইনস্টাইনও ভুলো মনের মানুষ ছিলেন। অথচ আমরা সামান্য একটু ভুল হলেই তিরস্কার শুনি মাথাভর্তি গোবর আর গাধা। অনুষ্ঠানের শেষের দিকে শিশু শিল্পী শাফিন বিন তারেক-এর গানটি অনেক ভালো লেগেছে।

গাজী আব্দুর রশীদ: রংধনু আসর সম্পর্কে ভালোলাগার অনুভূতি জানিয়ে চিঠি লিখায় রাসেল শিকদার ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

শ্রোতাবন্ধুরা, আপনার নিশ্চয়ই অবগত আছেন যে, সম্প্রতি রংধনুর একটি আসরে ভোরে ঘুম থেকে ওঠার উপকারিতা সম্পর্কে একটি বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করা হয়। ওই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিল ঢাকার বন্ধু ইশরাকুল করিম চৌধুরী। ইশরাকের সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করে আমাদের কাছে পাঠিয়েছিলেন তারা চাচা কবি আমিন আল আসাদ। অনুষ্ঠানটি শোনার পর নিজের অনুভূতি জানিয়ে হোয়াটসঅ্যাপে একটি অডিও বার্তা পাঠিয়েছিলেন তিনি। বার্তাটি আপনাদের সাথে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না। চলুন শোনা যাক তিনি কী বলেছিলেন: 

আশরাফুর রহমান: রংধনু আসরের পাশাপাশি রেডিও তেহরান সম্পর্কে আপনার কথাগুলো অনেক ভালো লাগল। আগামীতে আপনার একটি সাক্ষাৎকার নেওয়ার ইচ্ছে রইল। আশা করি সঙ্গ দেবেন।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ঢাকা কলোনী থেকে বিধান চন্দ্র সান্যাল পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। তিনি লিখেছেন, “বিশ্বের অধিকাংশ প্রচারমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করে আসছে পাশ্চাত্যের সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলো। স্বাভাবিকভাবেই এসব সংবাদমাধ্যমে ইরানের প্রকৃত সংবাদগুলো ইতিবাচক কভারেজ পায় না। ইরানের জাতীয় সম্প্রচার সংখ্যা আইআরআইবি’র বিশ্বকার্যক্রম সে অভাব কিছুটা পূরণ করেছে বটে কিন্তু তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। মাহসা আমিনীর মৃত্যু নিয়ে পাশ্চাত্য মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে যেসব গুজব ও অপপ্রচার চলছে তার যথাযথ জবাব হিসেবে ইরানি প্রচারমাধ্যমকে আরো সক্রিয় ভূমিকায় অবতীর্ণ হবার আহ্বান জানাই।”

আকতার জাহান: পাশ্চাত্যের গণমাধ্যমের অপপ্রচারের মোকাবেলায় ইরানি গণমাধ্যমের সক্রিয় ভূমিকার বিষয়টি অনেক জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করায় বিধান চন্দ্র সান্যাল আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আজকের আসরের শেষ মেইলটিও এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে। মুর্শিদাবাদের নওপাড়া থেকে এটি পাঠিয়েছেন ফেমিলি রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি নিজামুদ্দিন সেখ।

তিনি লিখেছেন, “সূর্য পৃথিবীকে বিদায়  সম্ভাষণ জানানোর পরেই নেমে আসে রাত্রির ঘোর কালো অন্ধকার। রাতের এই অন্ধকারে  যখন গোটা নওপাড়া  ঘুমের কোলে ঢলে পড়ে, আমি তখন শারীরিক অসুস্থতা নিয়েই রেডিও  ও মোবাইল ফোনটি হাতে নিয়ে শুনতে থাকি আমার সেই চার দশকের প্রিয় সাথী রেডিও তেহরানের বাংলা অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান শুনতে শুনতে কল্পনার ডানায় ভর করে আমি উড়ে যাই সুদূর ইরানে। সেখানে আমি আপনাদেরকে দেখি, কথা বলি। ইরানের বিখ্যাত ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে ঘুরে দেখি, আনন্দ উপভোগ করি। কিন্তু আপনারা তা জানতে পারেন না।”

গাজী আব্দুর রশীদ: কেউ কল্পনার ডানায় ভর করে ইরান সফরে এলে তা সত্যিই আমাদের পক্ষে জানা সম্ভব নয়। তবে শ্রোতাদের মনের কথাগুলো আমাদের লিখে জানালে আমরা অনেক বেশি খুশি হব। তো মনের মাধুরি দিয়ে চিঠিটি লিখার জন্য নিজামুদ্দিন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

শ্রোতাবন্ধুরা, অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে কয়েকটি চিঠির প্রাপ্তিস্বীকার করছি:

  • বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার মধুখালী থানার জগন্নাথদী থেকে এম,এম, গোলাম সারওয়ার ও মোঃ ইদ্রিস আলী
  • আতাউর রহমান রঞ্জু রংপুরের পীরগাছা থেকে
  • মোঃ ইসমাইল হোসাইন রাজশাহী শিক্ষাবোর্ড, রাজশাহী থেকে
  • এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া থেকে আল আমিন সেখ হিরামন ও প্রণব কুমার রায়

আশরাফুর রহমান: চিঠি লিখার জন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তো বন্ধুরা, অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে রয়েছে একটি আবৃত্তি। কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিশ্বাস ও আশা' কবিতাটি আবৃত্তি করেছেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট বাচিকশিল্পী টিটো মুন্সী।  

আকতার জাহান: টিটো মুন্সীর চমৎকার বাচনভঙ্গিতে কবিতাটির অংশবিশেষ শুনলেন। তো শ্রোতাবন্ধুরা, আপনারা ভালো ও সুস্থ থাকুন আবারো এ কামনা করে গুটিয়ে নিচ্ছি চিঠিপত্রের আজকের আসর।

গাজী আব্দুর রশীদ: কথা হবে আবারো আগামী আসরে।#

 

ট্যাগ