নভেম্বর ১৪, ২০২২ ১৫:৫৩ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: রেডিও তেহরানের প্রাত্যহিক আয়োজন কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আজ ১৪ নভেম্বর বৃহষ্পতিবারের কথাবার্তার আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।

বাংলাদেশের শিরোনাম:

  • প্রাথমিকের শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড কেন নয়: হাইকোর্ট-ইত্তেফাক
  • বাবার প্রশ্ন-কেউ কি বলতে পারবে ফারদিন ধূমপান করেছে-প্রথম আলো
  • বিএনপির কর্মসূচিতে উপস্থিতি নিয়ে চিন্তিত সরকার- যুগান্তর 
  • রিজার্ভ মানুষের কল্যাণে খরচ করেছি: প্রধানমন্ত্রী- মানবজমিন
  • বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন হত্যা : তদন্তে সন্তুষ্ট নয় পরিবার-কালের কণ্ঠ
  • ২০২৩ ‘ক্রাইসিস ইয়ার’ বলে আশঙ্কা, সবাইকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ-বাংলাদেশ প্রতিদিন 

ভারতের শিরোনাম:

  • প্রেমিকাকে খুনের পর ৩৫ টুকরো করে ফ্রিজে! ১৮ দিন ধরে দিল্লির জঙ্গলে ছড়িয়ে দেন ঘাতক যুবক-আনন্দবাজার পত্রিকা
  • মোদির ব়্যালিতে ভাড়া করা ‘সমর্থক’! অর্ধেক টাকা দেওয়ায় প্রতিবাদ, বিরাট অস্বস্তিতে বিজেপি -সংবাদ প্রতিদিন
  • ‘কাজ করতে গেলে ভুল হবেই’, নিয়োগ দুর্নীতি ইস্যুতে ফের সরব মুখ্যমন্ত্রী -আজকাল

এবারে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত

রিজার্ভ মানুষের কল্যাণে খরচ করেছি: প্রধানমন্ত্রী-মানবজমিনের এ শিরোনামের খরচে লেখা হয়েছে, অনেকে রিজার্ভ নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে অভিযোগ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, রিজার্ভ আমরা দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য খরচ করেছি। আমার দেশের মানুষ যদি না খেয়ে থাকে তাহলে আমার রিজার্ভ থেকে কী হবে। তিনি বলেন, বিএনপি রিজার্ভ চুরি নিয়ে প্রশ্ন তোলে। করোনার সময় রিজার্ভের অর্থ খরচ হয়। ওই সময় রিজার্ভ জমা হয়নি। আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে নবনির্বাচিত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব একথা বলেন। তিনি বলেন, বিএনপি রিজার্ভ নিয়ে কথা বলে, কিন্তু তাদের নেতা তারেক রহমান মানি লন্ডারিং, অবৈধ সম্পদ, অর্থ পাচার, ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার পলাতক আসামি।বিএনপির চরিত্র অপপ্রচার চালানো। এদের কারণে মানুষ যেন বিভ্রান্ত না হয়। তবে বিভিন্ন দৈনিকের নিত্যকার খবরে রিজার্ভ সংকট সম্পর্কে খবর প্রতিবেদন প্রকাশিত হচ্ছে। বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিপদজনক মাত্রায় চলে গেছে বলে মনে করছেন অনেক অর্থনীতিবিদ। তারা বিষয়টি নিয়ে সতর্কও করেছেন।

বাংলাদেশে প্রতিদিনের একটি শিরোনাম- ২০২৩ ‘ক্রাইসিস ইয়ার’ বলে আশঙ্কা, সবাইকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। আজ মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই নির্দেশনা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

মানবজমিন পত্রিকার অর্থ-বাণিজ্য- বিষয়ক খবরে লেখা হয়েছে, খেলাপি ঋণ ১ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে রেকর্ড

খেলাপি ঋণ রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে ১ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে, যা মোট ঋণের ৯.৩৬ শতাংশ। এ যাবৎকালে এটিই সর্বোচ্চ খেলাপি ঋণের অঙ্ক। বাংলাদেশ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। রোববার এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

১০ ডিসেম্বর ঢাকাকে ‘অবরুদ্ধ’করার চিন্তা আওয়ামী লীগের-প্রথম আলোর এ শিরোনামের খবরে লেখা হয়েছে, ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশ। এদিন ঢাকার প্রবেশমুখে সমাবেশ এবং পাড়া-মহল্লায় সতর্ক পাহারায় থাকবে আওয়ামী লীগ। বিস্তারিত খবরে লেখা হয়েছে, বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে ১০ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকা ‘অবরুদ্ধ’ হয়ে পড়তে পারে। পরিবহন খাত, সরকার ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নিজেদের মতো পরিকল্পনা আঁটছে। আওয়ামী লীগ ঢাকার প্রবেশমুখে এবং ভেতরেও নিজেদের উপস্থিতি নিশ্চিত করবে। পরিবহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও সতর্ক পাহারায় থাকবে। সরকার, আওয়ামী লীগ ও পরিবহন খাতের সূত্রগুলোর সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।

বিএনপির ঢাকার মহাসমাবেশ ১০ ডিসেম্বর। দলীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, এর মধ্যেই ক্ষমতাসীন দলের পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ রাজধানীর অন্যতম বড় প্রবেশমুখ সাভারে ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের কর্মসূচি নিয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ওই দিন রাজধানীতে দুটি সমাবেশ করতে দলের অনুমতি চেয়েছে।

সমাবেশের সিদ্ধান্ত না পেলে ওই দিন রাজধানীর প্রতিটি থানা-ওয়ার্ডে অবস্থান নেবেন মহানগর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সহযোগী সংগঠনগুলোও নিজেদের সুবিধামতো স্থানে সতর্ক অবস্থান নেবে। এ ছাড়া বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের মতো ঢাকার মহাসমাবেশের সময়ও পরিবহন ধর্মঘট ডেকে কিংবা পরিকল্পিতভাবে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হতে পারে। ফলে বিভাগীয় সমাবেশগুলোর মতো ঢাকায় বড় জমায়েত করা বিএনপির জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দিতে পারে।

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের সূত্র বলছে, বিএনপির ঢাকার মহাসমাবেশ ঘিরে আওয়ামী লীগ ও সরকারের কী কী প্রস্তুতি থাকবে, সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এ নিয়ে দল ও সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে শেষ মুহূর্তে নানা দিকনির্দেশনা আসবে। সরকার ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সমন্বয়ের বিষয়টিও থাকবে। তবে নিজেদের পরিকল্পনা তৈরির কাজে নিয়োজিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের কয়েকজন ইতিমধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচির ছক তৈরি করছেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর বিএনপির ‘ঢাকা অভিযাত্রা’ করতেই দেওয়া হয়নি। এবার হয়তো এমনটা হবে না। তবে বিনা বাধায় কয়েক লাখ লোক ঢাকা এনে বসে পড়বে, এটাও হতে দেওয়া হবে না। তাঁদের সমাবেশ যাতে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সীমাবদ্ধ থাকে, সেটাই নিশ্চিত করা হবে।

আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, এবার বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এবং আগে থেকে ঘোষণা দিয়ে ঢাকায় আসতে চাইছে। তারা ১০ ডিসেম্বরের কর্মসূচি সামনে রেখে জনমনে একটা সাড়া ফেলা এবং কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে উদ্দীপনা তৈরির চেষ্টা করছে। এতে সরকারের সামনে দুটি চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে।

আওয়ামী লীগের নেতারা মনে করছেন, বিএনপিকে স্বাধীনভাবে সমাবেশ করতে দিলে সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক লোক এনে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারে। এমনটা না হলেও বড় জমায়েত দেখিয়ে নিজেদের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে প্রমাণ করতে চাইবে। এতে আওয়ামী লীগের কর্মী ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

বিএনপির কর্মসূচিতে উপস্থিতি নিয়ে চিন্তিত সরকার-যুগান্তর

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ বিভিন্ন দাবিতে বিএনপির গণসমাবেশ কর্মসূচিতে মানুষের উপস্থিতি নিয়ে চিন্তিত আওয়ামী লীগ সরকারের নীতিনির্ধারকরা। প্রকাশ্যে স্বীকার না করলেও তাদের অনেকেই বলছেন, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রচার তেমন কাজে আসছে না। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে ঊর্ধ্বগতি, সার, জ্বালানি তেল ও গ্যাস সংকট, দুর্নীতিসহ বিদ্যমান পরিস্থিতি সরকারের সাফল্যকে কিছুটা হলেও ম্লান করছে। দেশবাসী সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সুফল ভোগ করলেও বর্তমান পরিস্থিতিতে অনেকেই নেতিবাচক দিকগুলোই সামনে আনছেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, এসব কারণেই বিএনপির বিভিন্ন সমাবেশে উপস্থিতি বাড়ছে।

বুয়েটের মেধাবী শিক্ষার্থী  ফারদিন হত্যাকাণ্ড নিয়ে আজও প্রথম আলোতে বেশ কয়েকটি খবর পরিবেশিত হয়েছে। প্রথম আলোর শিরোনাম- বাবার প্রশ্ন -কেউ কি বলতে পারবে ফারদিন ধূমপান করেছে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের ছাত্র ফারদিন নূর হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দ্রুত অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানিয়েছেন তাঁর বাবা ও সহপাঠীরা। নিহত ফারদিনের বিরুদ্ধে মাদকসংশ্লিষ্টতার অভিযোগ নিয়ে সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ নিয়ে কথা বলেন তাঁর বাবা কাজী নূর উদ্দিন ও সহপাঠীরা। তাঁরা আশা করেন, গণমাধ্যমগুলো ভবিষ্যতে খবর প্রকাশে আরও সতর্ক হয়ে সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচার করবে। ফারদিনের বাবা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ নিয়ে বলেছেন, ‘এটা আমি বিশ্বাস করি না৷ কেউ কি বলতে পারবে ফারদিন ধূমপান করেছে? সে ধূমপায়ী ছিল না। যে ধূমপান করে না, সে ফেনসিডিল আসক্ত হওয়ার প্রশ্নই আসে না।

প্রথম আলোর অপর এক খবরে,একটি খবরে লেখা হয়েছে, বুয়েটের প্রাক্তন ছাত্র ও নাট্যব্যক্তিত্ব আবুল হায়াত বুয়েটের এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ফারদিনকে কেন হত্যা করা হলো কিছুই জানি না। এর আগে শেরে বাংলা হলের ছাত্র আবরার ফাহাদকে কী নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছিল। এর পেছনে কার প্ররোচনা ছিল, কারা এর হোতা—সেগুলো আমরা আজও জানতে পারলাম না। কিন্তু একটা বিচার হয়ে গেল। জানি না, সেই বিচারের শেষ কোথায় আছে। কয়েক দিন আগে বুয়েটের ছাত্র ফারদিন নূর নৃশংসভাবে নিহত হয়েছেন। তাঁকে কেন হত্যা করা হলো, আমরা কিছুই জানি না।’

কালের কণ্ঠে এ সম্পর্কিত খবরের শিরোনাম করেছে এরকম, বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন হত্যা : তদন্তে সন্তুষ্ট নয় পরিবার

আর যুগান্তরের খবরে এ সম্পর্কে লেখা হয়েছে, হত্যার কারণ অজানা ফারদিনের ঘনঘন স্থান পরিবর্তন নিয়ে রহস্য তৈরি হয়েছে।ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ বলেছে, মামলার আসামি ফারদিনের বন্ধুকে আমরা গ্রেফতার করেছি, তিনিই খুন করেছেন, সেটিও কিন্তু আমরা বলছি না।ডিবি প্রধান বলেন, ফারদিন ঢাকার কোনো এক জায়গায় খুন হতে পারেন বলে মনে হচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত এ ঘটনার কোনো সুনির্দিষ্ট ক্লু পাইনি। এদিকে,ফারদিন নূর পরশের মৃত্যুকে অস্বাভাবিক দাবি করে দ্রুত এর বিচার চেয়েছে তার সহপাঠী বন্ধুরা।

এবার ভারতের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

যাঁরা নম্বর বাড়াতে টাকা দিলেন, তাঁদের গ্রেফতার নয় কেন? সিবিআইকে প্রশ্ন করল আদালত-আনন্দবাজার পত্রিকার এ খবরে লেখা হয়েছে, আলিপুর আদলতে এসএসসি র নবম-দশম শ্রেণির নিয়োয়ে দুর্নীতি সংক্রান্ত  মামলাটির শুনানি চলছিল। সেখানেই সিবিআই তদন্তের অগ্রগতি প্রসঙ্গে বিচারক মন্তব্য করেন, যাঁরা টাকা নিয়েছেন তাঁদের গ্রেফতার করা হল, অথচ যাঁরা টাকা দিয়ে নিজেদের নম্বর বাড়ালেন, তাঁদের গ্রেফতার করা হবে না? তবে এই প্রশ্নের কোনও স্পষ্ট জবাব ছিল না কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসারের কাছে।

‘কাজ করতে গেলে ভুল হবেই’, নিয়োগ দুর্নীতি ইস্যুতে ফের সরব মুখ্যমন্ত্রী-সংবাদ প্রতিদিন

নেতাজি ইন্ডোরে ট্যাব প্রদান অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে কেন্দ্রীয় সরকারকে তোপ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি ইস্যুতে আরও একবার সরব হলেন তিনি। কোনও সংকটে ভয় না পাওয়ার বার্তা রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানের। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee) বলেন, “কাজ করতে গেলে ভুল তো হয়। রাস্তায় হাঁটতে গেলে হোঁচট খাই না? হোঁচট খেলে পায়ে লাগে। তারপরে সেটা ঠিক করে নিতে হয়। দেখে হাঁটতে হয়। যদি কেউ ভুলভ্রান্তি করে তা শুধরে নেওয়া হবে। আইন আইনের পথে চলবে। কিছু লোক যারা বাংলাকে ভালবাসে না তারা সারাক্ষণ চক্রান্ত, অপপ্রচার করছে।

মোদির ব়্যালিতে ভাড়া করা ‘সমর্থক’! অর্ধেক টাকা দেওয়ায় প্রতিবাদ, বিরাট অস্বস্তিতে বিজেপি-সংবাদ প্রতিদিন

বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) ব়্যালিতে ভাড়া করা ‘সমর্থক’! এমনকী সেই সমর্থকদের ঠকানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠল। স্থানীয় বিজেপি (BJP) নেতা কথা দিয়েছিলেন, সভায় উপস্থিত থাকলে জন প্রতি মিলবে ৫০০ টাকা। যদিও অর্ধেক অর্থাৎ আড়াইশো টাকা করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় স্থানীয় থানায় অভিযোগ দায়ের করে প্রতিবাদ দেখান একদল মানুষ। ঘটনার ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই আসরে নামে কংগ্রেস-সহ বিরোধীরা। যদিও পুলিশের দাবি, গেরুয়া নেতা ও ‘সমর্থক’দের আলোচনায় ঝামেলা মিটে গিয়েছে। গত ১১ নভেম্বর শুক্রবার বেঙ্গালুরুতে ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভা।#

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/১৪