জানুয়ারি ১৭, ২০২৩ ১৭:২৭ Asia/Dhaka

শ্রোতাবন্ধুরা, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি চিঠিপত্রের আসর 'প্রিয়জন'। আজকের আসরে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি আমি রেজওয়ান হোসেন, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।

আশরাফুর রহমান: প্রত্যেক আসরের মতো আজও একটি হাদিস শুনিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করতে চাই। রাসূলে আকরাম (সা.) এরশাদ করেছেন: "কাউকে খাওয়ার জন্য দাওয়াত করা হলে সে যদি তা কবুল না করে অথবা কবুল করেও খেতে না যায় তাহলে তা হবে নিষ্ঠুরতা।"

আকতার জাহান: আমরা সবাই দাওয়াত রক্ষা করার চেষ্টা করব- এ কামনায় নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে।

ভারতের নয়াদিল্লি থেকে সিনিয়র শ্রোতা জয়ন্ত চক্রবর্তী পাঠিয়েছেন আসরের প্রথম মেইলটি। তিনি লিখেছেন, "৪ জানুয়ারি ২৫ মিটার ব্যান্ডে প্রচারিত অনুষ্ঠানের মান মোটামুটি ভালো ছিল। আর অনুষ্ঠানগুলোর উপস্থাপনা ছিল উঁচু মানের। এ বেতারের নিয়মিত পরিবেশনা অর্থবহ কুরআন তিলাওয়াত আমার মনকে সতেজ করে। বিশ্বসংবাদ, দৃষ্টিপাত এবং কথাবার্তা অনুষ্ঠানও উপভোগ করেছি। সুখের নীড় অনুষ্ঠানটিও চমৎকারভাবে নির্মিত হয়েছে।"

রেজওয়ান হোসেন: ভাই জয়ন্ত চক্রবর্তী, শ্রবণমান রিপোর্টের পাশাপাশি অনুষ্ঠান সম্পর্কে মতামত জানানোয় আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর থেকে এস. এম. হৃদয় রহমান পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "একজন আজীবন সংগ্রামী ছিলেন মহাবীর শহীদ কাসেম সোলাইমানি। তাঁর বীরত্বগাঁথা চিরদিন স্মরণ রাখবে আহলে বাইত (আ.) এর অনুসারীরাসহ পৃথিবীর মুমিন মুসলমানরা। সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা এবং তাদের দোসর ইসরাইলের ষড়যন্ত্রেই যে ইরানের ইসলামী বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর কুদস্ ব্রিগেডের সাবেক কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন- তা দিনের আলোর মত পরিস্কার। এই মহাবীরের শাহাদাত বার্ষিকীতে রেডিও তেহরান এবং পার্সটুডে বিশেষ খবর, বিশ্লেষণ এবং মতামতগুলো প্রকাশ করায় আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানাই।"

আশরাফুর রহমান: জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে নিয়ে পরিবেশিত অনুষ্ঠানের প্রশংসা করে আসরের পরের মেইলটি পাঠিয়েছেন বিধান চন্দ্র সান্যাল। এ শ্রোতাবন্ধুর বাড়ি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ঢাকা কলোনীতে।

বিধান দা লিখেছেন,  ৩ জানুয়ারি বিপ্লবী প্রাণপুরুষ কাসেম সোলাইমানির তৃতীয় শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে রেডিও তেহরান পরিবেশিত বিশেষ পরিবেশনাটি খুবই ভালো লেগেছে। শুধু ভালো লেগেছে বললে কম বলা হবে; অনুষ্ঠানটি আমাদের হৃদয়ে বিশেষ স্থান অধিকার করেছে এবং চোখে অশ্রু বিসর্জন দিতে বাধ্য করেছে।

বিপ্লবী মহানায়ক কাসেম সোলাইমানি সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের যে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে গেছেন- তার দীপশিখায় সাম্রাজ্যবাদীদের কালো হাত পুড়ে ছাই হয়ে যাবে- বলে মন্তব্য করে চিঠিটি শেষ করেছেন এ শ্রোতাবন্ধু।

আকতার জাহান:  ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমানের শ্রোতা হাফিজুর রহমানও একই বিষয়ে মতামত পাঠিয়েছেন।

লিখেছেন, "শাহাদত লাভের পর শহীদ জেনারেল কাসেম সোলাইমানি হয়ে ওঠেন বিশ্বের মুক্তিকামী জাতি, জনগণ ও নেতৃবৃন্দের কাছে শীর্ষস্থানীয় প্রধান ব্যক্তিত্ব বা চোখের মনি। কারণ বিশ্বের প্রধান সাম্রাজ্যবাদী, শয়তানি শক্তি মার্কিন সরকারের এক বেআইনি, চরম অন্যায্য, কাপুরুষোচিত ও নির্লজ্জ হামলায় শহীদ হয় এই বিপ্লবী ইরানি সমরবিদ।"

রেজওয়ান হোসেন: ভাই হৃদয় রহমান, বিধান চন্দ্র সান্যাল ও হাফিজুর রহমান, জেনারে কাসেম সোলাইমানির শাহাদাতবার্ষিকীতে রেডিও তেহরানের পরিবেশনা ভালোলাগার অনুভূতি জানানোর পাশাপাশি এই মহান সমরনায়ক সম্পর্কে চমৎকার মূল্যায়ন করায় আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি আবারো লিখবেন।

আশরাফুর রহমান: শিশু-কিশোরদের জন্য সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান রংধনু আসরে 'ইসলামের দৃষ্টিতে বন্ধুত্ব' শীর্ষক বিশেষ অনুষ্ঠানের প্রশংসা করে এই চিঠিটি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার শংকরদিয়া গ্রামের মুদ্ধ বেতার শ্রোতা সংঘের সাধারণ সম্পাদক মোসা. রওশন আরা লাবনী। তিনি লিখেছেন,  "৫ ডিসেম্বর রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগ থেকে প্রচারিত পুরোটা অনুষ্ঠান ছিল নান্দনিক।

এদিনের ‘রংধনু’ আসরটি যতই শুনেছি ততই যেন মন আটকে যাচ্ছিল। অনুষ্ঠানে বন্ধুত্ব বিষয়ে যে আলোকপাত করা হয়েছে, সেটা জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করায় রংধনুর শ্রোতা ছোট বন্ধুরা নিশ্চয় উপকৃত হবে, সেই সাথে আমরা অভিভাবকেরাও সজাগ হতে পারব। বন্ধুত্ব নিয়ে প্রচারিত ঘটনাগুলো সত্যিই শিক্ষণীয়।"

আকতার জাহান: বন্ধুত্ব নিয়ে যেদিন রংধনুর বিশেষ অনুষ্ঠানটি প্রচার হয় সেদিনই আমাদের প্রিয়জন ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে মতামত জানিয়েছিলেন দু'জন সিনিয়র শ্রোতা। টাঙ্গাইলের শ্রোতা আবু তাহের লিখেছেন,  "রেডিও তেহরান বাংলা শুধু সত্য-সঠিক ও নির্ভরযোগ্য সংবাদ মাধ্যমই নয়, সমৃদ্ধ জ্ঞানের ভাণ্ডার এবং মনোজাগতিক-আত্মার শান্তির ধারক ও বাহক। প্রতিদিনের অনুষ্ঠান থেকে পাই ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের অনুষ্ঠানমালা। মেধা ও মননশীলতায় সাজানো রংধনুর প্রতিটি আসরই মনোমুগ্ধকর। আজকের রংধনু অনুষ্ঠানের তুলনা মেলা ভার।"

রেজওয়ান হোসেন: একই অনুষ্ঠান সম্পর্কে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর শ্রোতা আবদুল কুদ্দস মাস্টার লিখেছেন, "দৃষ্টান্তমূলক বন্ধু নির্বাচনের গল্প, চমৎকার দুটি গান- সব মিলিয়ে আজকের পর্বটিও রংধনুকে ভিন্ন মাত্রা এনে দিয়েছে। সত্যিই অনবদ্য এক বিশেষ পরিবেশনা।"

আশরাফুর রহমান: রংধনু আসর সম্পর্কে চমৎকার মতামতের জন্য বোন রওশন আরা লাবনী এবং ভাই আবু তাহের ও আবদুল কুদ্দুস মাস্টার- আপনাদের তিন জনকেই আন্তরিক শুভেচ্ছা।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বারুইপাড়া থেকে এস এম নাজিমউদ্দিন লিখেছেন এবারের চিঠিটি।

আকতার জাহান: নাজিম ভাই তো ২০২২ সালে রেডিও তেহরানের শ্রেষ্ঠ শ্রোতা নির্বাচিত হয়েছেন- তাই না?

আশরাফুর রহমান: আপনি একদম ঠিক বলেছেন। শ্রেষ্ঠ শ্রোতা হওয়ার অনুভূতি জানাতেই তিনি এই চিঠিটি লিখেছেন।

রেজওয়ান হোসেন: নাজিম ভাই অবশ্য একই বিষয়ে একটি অডিও বার্তা পাঠিয়েছেন।

আকতার জাহান:  তাহলে চিঠি না পড়ে তার অডিও বার্তাটিই শুনি।

আশরাফুর রহমান: ঠিক আছে, তাই হোক। 

রেজওয়ান হোসেন: শ্রেষ্ঠ শ্রোতা হওয়ার অনুভূতি জানানোর পাশাপাশি রেডিও তেহরান সম্পর্কে চমৎকার মূল্যায়নের জন্য নাজিমউদ্দিন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আকতার জাহান: বাংলাদেশের যশোর জেলার শার্শা থানার নাভারন রেল বাজার থেকে মোঃ নুর আলম পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। তিনি ইন্টারন্যাশনাল রেডিও ফ্রেন্ডস ক্লাব এন্ড লাইব্রেরীর সভাপতি।

আশরাফুর রহমান: নূরে আলম ভাই নিয়মিত আমাদের অনুষ্ঠান শুনলেন চিঠি লিখলেন দীর্ঘ বিরতির পর। 

রেজওয়ান হোসেন: বিষয়টি আমিও লক্ষ্য করেছি। তো এই চিঠিতে তিনি কী লিখেছেন?

আকতার জাহান:  নূরে আলম ভাই লিখেছেন, "রেডিও তেহরানের প্রতিটি অনুষ্ঠানই ভালো লাগে আমার। তবে, পবিত্র কুরআনের তাফসির বিষয়ক অনুষ্ঠান কুরআনের আলো এবং দৈনিক পত্র-পত্রিকার বিশ্লেষণমূলক আলোচনা কথাবার্তা আমার বেশি ভালো লাগে। কথাবার্তা অনুষ্ঠানটি শুনলে আলাদা করে আর কোনো পত্রিকা কেনা লাগে না।"  

আশরাফুর রহমান: কথাবার্তা অনুষ্ঠান আপনার পত্রপত্রিকার চাহিদা পূরণ করছে জেনে ভালো লাগল। আশা করি নিয়মিত লিখবেন।

বাংলাদেশের পর আবারো ভারতের চিঠি। পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডি থেকে এটি পাঠিয়েছেন দেবাশীষ  গোপ।

তিনি লিখেছেন, "রেডিও  তেহরান  মহান  আল্লাহর  প্রতি  ভরসা  রাখতে  শেখায়। গুনাহকে  ভয়  করতে  শেখায়। আল্লাহর  প্রতি  ভরসা  করলে  মানসিক  শক্তি  ও  মনোবল দুই-ই  বাড়ে। সেইসাথে ইরানকে  জানতে  ও  বুঝতেও  সাহায্য  করে  এ বেতারের বিভিন্ন  অনুষ্ঠান।"

রেজওয়ান হোসেন: রেডিও তেহরান সম্পর্কে শ্রোতাবন্ধু দেবাশীষ গোপের কথাগুলো খুবই ভালো লাগল। চমৎকার চিঠিটির জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

রাজশাহীর পাঠানপাড়া থেকে খন্দকার রাবিবা ইয়াসমিন পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠানের শুরুতে হৃদয়স্পর্শক মগ্নতা নিয়ে কারী-কণ্ঠে পবিত্র কুরআন পাঠ শুনে শিহরিত হই। মহান সৃষ্টিকর্তার প্রেমময় আহ্বান অথবা কখনো কখনো মহাকল্যাণকামী ধমকের সুর বা পুরস্কারের প্রেরণা জীবন গঠনে দারুণ প্রভাব রেখে যায়। উপরন্তু আজ বিশেষ পাওয়া ছিল প্রান্তভাগের আয়োজন কুরআনের আলো অনুষ্ঠানটি। এতে আলোচনা করা হলো সূরাহ মুজাদালার প্রথম অংশের কিছু আয়াত। পারিবারিক ও সামাজিক কিছু সংঘর্ষ নিবারণ করা যায় কতো সহজেই তা জানলাম সূরাহটির তরজমা শুনে। মুখে যা আসে তাই বলে দেয়া কতোটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ এবং তা পারিবারিক জীবনে সমস্যা সৃষ্টি করে, জানলাম।"

এছাড়া, বিশ্বসংবাদ, দৃষ্টিপাত, স্বাস্থ্যকথা, কথাবার্তা অনুষ্ঠানটি সম্পর্কে ভালোলাগার অনুভূতি প্রকাশ করেছেন এ শ্রোতাবোন।

আকতার জাহান: চমৎকার কথামালায় সাজানো চিঠিটির জন্য খন্দকার রাবিবা ইয়াসমিন, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুশিদাবাদ জেলার ইসলামপুর থেকে তরুণ মৈত্র পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।

২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বরের অনুষ্ঠান শুনে তিনি এই চিঠিটি লিখেছেন। তার মতে, ওইদিনের বিশ্বসংবাদ, দৃষ্টিপাত, জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান এবং ইরান-ইরাক যুদ্ধের ইতিহাস অনুষ্ঠান ছিল জ্ঞানগর্ভ। এই ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করার জন্য রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।

আশরাফুর রহমান: আমাদের কয়েকটি অনুষ্ঠান সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য ভাই তরুণ মৈত্র আপনাকেও ধন্যবাদ।

আজকের আসরের শেষ মেইলটি এসেছে বাংলাদেশের পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া থেকে। আর পাঠিয়েছেন কৃষ্ণ কর্মকার (কৌশিক)।

শরতের শরিষা ফুলের শুভেচ্ছা জানাবার পর তিনি লিখেছেন, "আমি নিয়মিত রেডিও তেহরান-এর অনুষ্ঠান শ্রব করি ও মতামত পাঠাই। সবচেয়ে ভালো লাগে প্রিয়জন, স্বাস্থ্যকথা, রংধুন, বিশ্ব সংবাদ প্রভৃতি এসব অনুষ্ঠান থেকে অনেক উপকৃত হয়েছি। আমার একটি প্রশ্ন আছে। জানতে চাই- নতুন বছরে রেডিও তেহরান থেকে নতুন কোন অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে কিনা?"

রেজওয়ান হোসেন: না ভাই, খ্রিস্টীয় নতুন বছরে এখনও নতুন কোনো অনুষ্ঠান শুরু হয়নি। যখনই শুরু হতে তখনই জানতে পারবেন আশা করি। মতামত ও প্রশ্নের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

শ্রোতাবন্ধুরা, অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে কয়েকটি ইমেইলের প্রাপ্তি স্বীকার করছি।

  • ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার শান্তিপুর থেকে অপূর্ব কুমার পাল
  • পশ্চিমবঙ্গের বীরভুম জেলার আরালি থেকে খান রাহাত কমর
  • বাংলাদেশের  ঢাকা সেনানীবাস থেকে সোহেল রানা হৃদয় 
  • দিনাজপুরের দক্ষিণ বালুবাড়ি থেকে শাহ মো. মোকাররম হোসাইন রনি
  • ঝিনাইদহের মহেশপুর থেকে নজরুল ইসলাম
  • এবং নওগাঁ জেলার সাপাহার থানার তিলনা-খোচাপাড়া থেকে আলী আহম্মেদ (আরিফ)  

রেজওয়ান হোসেন: চিঠি ও মতামতের জন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তো শ্রোতাবন্ধুরা, অনুষ্ঠান থেকে বিদায় নেওয়ার আগে আপনাদের জন্য রয়েছে একটি গান। 'বেলার আলো' শিরোনামের গানটির গীতিকার ও সুরকার মাহফুজ বিল্লাহ শাহী আর গেয়েছেন এন্ড্রু কিশোর।

আশরাফুর রহমান: তো বন্ধুরা, আপনারা গানটি শুনতে থাকুন আর আমরা বিদায় নিই চিঠিপত্রের আজকের আসর থেকে।#

পার্সটুডে/আশরাফুর রহমান/১৭

ট্যাগ