মে ২২, ২০২৩ ২০:০৪ Asia/Dhaka

শ্রোতাবন্ধুরা, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি চিঠিপত্রের জবাবের অনুষ্ঠান 'প্রিয়জন'। আজকের অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় রয়েছি- আমি নাসির মাহমুদ, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।

আশরাফুর রহমান: প্রত্যেক আসরের মতো আজও অনুষ্ঠানের শুরুতেই আমি একটি বাণী শোনাতে চাই। আমিরুল মোমেনীন ইমাম আলী (আ.) বলেছেন: "বন্ধু- বন্ধু নয়, যতক্ষণ না নিজের বন্ধুকে রক্ষা করে কষ্টের সময়ে, তার অনুপস্থিতিতে এবং তার মৃত্যুর পরে।"

আকতার জাহান: আমরা সবাই যেন বিপদে-আপদে আমাদের বন্ধুর পাশে দাঁড়াতে পারি- এ কামনা করে নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে।

আসরের প্রথম মেইলটি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ শাহাদত হোসেন।

তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগ থেকে ২৬ মার্চ প্রচারিত প্রতিটি অনুষ্ঠানই ভালো লেগেছে। তবে 'সুখের নীড়' একটু বেশি ভালো লেগেছে। এ অনুষ্ঠানটি আমাদের বৈষয়িক জীবনকে সুখের ও সুন্দর করে গড়ে তুলার উপায় বাতলে দেয়। এর ফলে আমরা আমাদের বৈষয়িক জীবনকে সুন্দর করার পাশাপাশি পারলৌকিক জীবনকেও সুখের করার সুয়োগ পেয়ে যাই। ইরান ও ইসলামের পরিবার বিষয়ক এ অনুষ্ঠানটি আমাদের জন্য এক নতুন শিক্ষালয়। পরিবারের সুখ-শান্তি বজায় রাখার জন্য ইসলাম কী বলেছে, কী নির্দেশনা দিয়েছে সেসব থাকে এ অনুষ্ঠানে।"

নাসির মাহমুদ: 'সুখের নীড়' অনুষ্ঠান সম্পর্কে চমৎকার মতামতের জন্য শাহাদত ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি নিয়মিত লিখবেন।

বাংলাদেশের পর নজর দিচ্ছি ভারতের চিঠির দিকে। পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বারুইপাড়া থেকে এটি পাঠিয়েছেন এস এম নাজিম উদ্দিন।

তিনি লিখেছেন, "গত ১৩ই মার্চ তারিখে আমাদের সবার প্রিয় অনুষ্ঠান প্রিয়জন-এর আসরটি উপভোগ করলাম। নতুন, পুরোনো শ্রোতাদের পাঠানো মেইলের সমাহারে এক অনবদ্য প্রিয়জন উপহার পেলাম। ইদানিং এই আসরে মহিলা শ্রোতাদের সাক্ষাৎকার শুনে ভালোই লাগছে। ওই আসরে 'শামসুন্নাহার রুবা'র সাক্ষাৎকারটি বেশ সুন্দর, সাবলীল ও গঠনমূলক ছিল। সুন্দর ও গঠনমূলক প্রস্তাবসহ মতামত আমাদেরও মন ছুঁয়ে গেছে। এমন ভালো একটা সাক্ষাৎকার দেবার জন্যে শামসুন্নাহার রুবা ভাবীকে অভিনন্দন জানাই।"

আশরাফুর রহমান: শামসুন্নাহার রুবা ভাবীর সাক্ষাৎকারসহ ১৩ মার্চের প্রিয়জন আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমাদেরও ভালো লাগল। আমরা আশা করব- আমাদের অন্য শ্রোতাভাইয়েরাও ভাবীদেরকে সাক্ষাৎকার দিতে উৎসাহ জোগাবেন। তো, চিঠি লিখার জন্য নাজিমউদ্দিন ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আকতার জাহান: শ্রোতাবন্ধুরা, আপনারা নিশ্চয়ই জানেন যে, ‘আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব বাংলাদেশ'-এর দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। ওই প্রতিযোগিতায় 'বি' ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছিলেন বাংলাদেশের জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জের সিনিয়র শ্রোতা হারুন অর রশীদসহ ৪ জন লেখক। আজকের আসরে তার লেখার কিছু অংশ তুলে ধরব। তিনি লিখেছেন,

নাসির মাহমুদ: "কোন এক শীতের রাতে রেডিও নব ঘুরিয়ে শুনতে থাকা ক্ষুদ্র তরঙ্গে ভালো লাগার মূর্ছনায় আবিষ্ট হয়ে পড়ি। আবিষ্কার করি রেডিও তেহরান। আটকা পড়ি প্রিয় কণ্ঠের জাদুতে। সেই থেকে শুনতে থাকি রেডিও তেহরান। পার্থিব দেনা-পাওনা আর স্বার্থের দাঁড়িপাল্লায় সময়ের স্রোতধারায় অজস্র স্মৃতির জোনাকিরা কখনো কখনো হারিয়ে গেলেও রেডিও তেহরান কখনো বিলীন হবার নয়। সময়ের পরিক্রমায় বরং তা ফিরে এসেছে নব উদ্দীপনার সোনালী মোড়কে। রেডিও তেহরান মানেই রাতের আকাশে সহস্র নক্ষত্রের ঝলকানি। রেডিও তেহরান মানেই পুণ্যময় ঈমানী শক্তিতে গঠিত আদর্শ মানব জীবনশৈলী। পারস্য উপসাগরের প্রতিটি জলরাশির গর্জনে কান পেতে আমি খু্ঁজে পাই রেডিও তেহরানকে। যার প্রতিটি গর্জনে আমি শুনি মানবতার জয়গান। আমি শুনি রেডিও তেহরান-এর বিজয় কথন। আমি মনে করি রেডিও তেহরান মানেই ইসলামের শান্তির পতাকাতলে বিশ্ববাসীকে আহ্বান।"

আশরাফুর রহমান: চমৎকার কথামালায় সাজানো লেখাটির জন্য শ্রোতাবন্ধু হারুন অর রশীদকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আশা করি মাঝেমধ্যে লিখবেন।

এবারের মেইলটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ঢাকা কলোনী বালুরঘাট থেকে। আর পাঠিয়েছেন শ্রোতাবন্ধু বিধান চন্দ্র সান্যাল।

তিনি লিখেছেন, "২ এপ্রিল তারিখে রেডিও তেহরানের সান্ধ্যকালীন অধিবেশনে ইরানে প্রকৃতি দিবস উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানটি খুবই হৃদয়গ্রাহী মনে হয়েছে। ইরানে প্রতি বছরের মতো এবারও বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দঘন পরিবেশে পালিত হয়েছে সিজদাহ বেদার বা প্রকৃতি দিবস। আর এর মধ্য দিয়ে শেষ হয় ফার্সি নববর্ষ বা নওরোজের দুই সপ্তাহব্যাপী উৎসব।"

আকতার জাহান: প্রকৃতি দিবসের অনুষ্ঠান শুনে তাৎক্ষণিক মতামত জানানোর জন্য বিধান চন্দ্র সান্যাল আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া গ্রামের দক্ষিণ কর্মকারপট্টি থেকে কৃষ্ণ কর্মকার কৌশিক পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।

রেডিও তেহরানের স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠানের প্রশংসা করে তিনি লিখেছেন, "স্বাস্থ্য সচেতনতামলক স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠানটি যতই শুনছি, ততই উপকৃত হচ্ছি গত ৩০শে মার্চ প্রচারিত স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠানটি আমার পরিবারের সবাই মিলে শুনে অনেক অজানা তথ্য জেনেছি। একইদিনের বিশ্বসংবাদ ও দৃষ্টিপাত অনুষ্ঠানটি থেকেও বিশ্বের অনেক খবরাখবর জানতে পেরেছি সুন্দর অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ায় রেডিও তেহরানকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।"

নাসির মাহমুদ: ভাই কৃষ্ণ কর্মকার কৌশিক, স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠান থেকে উপকৃত হচ্ছেন জেনে ভালো লাগল। আশা করি আমাদের অন্য অনুষ্ঠানগুলো সম্পর্কেও লিখবেন।

আসরের পরের মেইলটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডি থেকে। আর পাঠিয়েছেন দেবাশীষ গোপ।

আশরাফুর রহমান: এ শ্রোতাবন্ধু তো মার্চ মাসে রেডিও তেহরানের শ্রেষ্ঠ শ্রোতা নির্বাচিত হয়েছেন!

আকতার জাহান: হ্যাঁ, শ্রেষ্ঠ শ্রোতা পুরস্কার পাওয়ার পর আমরা তার অনুভূতি জানতে চেয়েছিলাম। তিনি তা পাঠিয়েছেন একটি অডিও ফাইলে।

নাসির মাহমুদ: তাহলে আজকের তার চিঠি না পড়ে অডিও বার্তাটিই শোনা যাক।

আশরাফুর রহমান: ঠিক আছে, তাই হোক।

আকতার জাহান: রেডিও তেহরানের প্রতি আন্তরিক দরদমাখা অনুভূতি জানলাম। তো শ্রেষ্ঠ শ্রোতার শিরোপা জেতায় দেবাশীষ গোপ আপনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

এবারের মেইলটি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের রংপুর জেলার পীরগাছা উপজেলার সৈয়দপুর গ্রাম থেকে এ, টি, এম, আতাউর রহমান রঞ্জু।

তিনি লিখেছেন, "স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠানে মৃগী রোগ বা খিঁচুনি নিয়ে ডাক্তার আবুবকর সিদ্দিকের পরামর্শ শুনলাম, বেশ ভালো লেগেছে। অনুষ্ঠান থেকে জানতে পারলাম যে, খিঁচুনি হয়ে কেউ পড়ে গেলে জুতা দিয়ে মুখে লাগানো- কুসংস্কার। তাই আমাদের উচিত কুসংস্কারকে না বলা।"

নাসির মাহমুদ: স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠান সম্পর্কে মতামত জানানোয় আতাউর রহমান রঞ্জু ভাই, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার শীতলখুচি থানার গাদোপোতা থেকে সহিদুল ইসলাম পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগের আমি একজন নিয়মিত শ্রোতা। প্রতিদিন রেডিও তেহরানের লাইভ স্টিমিং ও পার্সটুডের সংবাদের লিংক বিভিন্ন গ্রুপ, পেইজ, হোয়াটস অ্যাপ, মেসেজ্ঞারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করছি।"              

আশরাফুর রহমান: এটা আমাদের জন্য নিঃসন্দেহে একটি বড় খবর। অবশ্য  ফেসবুকে আমাদের অনুষ্ঠান ও সংবাদ শেয়ারের একটি প্রতিযোগিতাও চলছে গত বছর থেকে। চলতি বছরও আমরা শীর্ষ ১২ জনকে শেয়ারার পুরস্কারে ভূষিত করব। আশা করি সহিদুল ভাইয়ের মতো অন্যরাও নিয়মিত শেয়ার করে বন্ধুদেরকে অনুষ্ঠান শোনা এবং পার্সটুডের নিউজ পড়ার সুযোগ করে দেবেন।  

আকতার জাহান: বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ সদরে চৌদ্দশত ইউনিয়ন থেকে মোঃ আজহারুল ইসলাম তামিম পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "বর্তমানে যেসব আন্তর্জাতিক বেতার কেন্দ্র বাংলা ভাষায় এখনো অনুষ্ঠান প্রচার করছে, শ্রোতা সংখ্যার দিক দিয়ে তাদের সেরা রেডিও তেহরান। বিশেষভাবে শ্রোতাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখে রেডিও তেহরান। প্রতিদিন অনুষ্ঠান শুনতে না পারলেও সপ্তাহ ৪ থেকে ৫ দিন রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান শোনার চেষ্টা করি। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯ মার্চ তারিখে সবটুকু অবসর সময় কাটিয়েছিলাম রেডিও তেহরানের বাংলা অনুষ্ঠানের সাথে। অনুষ্ঠানসূচিতে ছিল, বিশ্বসংবাদ, দৃষ্টিপাত, শিশু-কিশোরদের অনুষ্ঠান রংধনু এবং সর্বশেষে কথাবার্তা। প্রত্যেকটি পর্ব চমৎকার ছিল।"

নাসির মাহমুদ:  ১৯ মার্চের পুরো অনুষ্ঠান শুনে মতামত জানানোর জন্য ভাই আজহারুল ইসলাম তামিম আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আজকের আসরের শেষ মেইলটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলার হটুদেওয়ান নাগেরপাড়া থেকে আর পাঠিয়েছেন অজয় কুমার সরকার।

চিঠির শুরুতেই তিনি খানিকটা অভিযোগের সুরে লিখেছেন, "বর্তমানে আমি ফেসবুকের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুনে থাকি। কিন্তু মাঝে মধ্যে অনুষ্ঠান শোনাই যায় না। এমন হলে অনুষ্ঠান শুনে কোন তৃপ্তি নেই। শ্রোতারা অনুষ্ঠান শোনেন কিছু জানতে, কিছু শিখতে, দেশটি সম্পর্কে জানতে। কিন্তু বিভিন্ন কারণে অনুষ্ঠান শোনায় ছেদ পড়াতে তাল কেটে যায়। একজন শ্রোতার দৃষ্টি নিয়ে বিষয়টি আপনারা চিন্তা-ভাবনা করবেন।"

আশরাফুর রহমান: ভাই অজয় সরকার, শ্রোতারা নিরবচ্ছিন্নভাবে অনুষ্ঠান শুনতে পারলে আমাদেরও ভালো লাগে। কিন্তু মাঝেমধ্যে কারিগরি সমস্যার কারণে অনুষ্ঠান শুনতে অসুবিধা হওয়ায় আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।  

আকতার জাহান: এ শ্রোতাবন্ধুর চিঠি পড়া এখনও শেষ হয়নি। তিনি স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠানে প্রোস্টেট সমস্যা নিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতামত জানতে চেয়েছেন।

নাসির মাহমুদ: প্রোস্টেট সমস্যা নিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাক্ষাৎকার প্রচারের বিষয়টি আমাদের বিবেচনায় থাকল। তো চিঠি লিখার জন্য ভাই অজয় সরকার আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আশরাফুর রহমান: শ্রোতাবন্ধুরা, এবারে কয়েকজন শ্রোতার চিঠির প্রাপ্তিস্বীকার করছি।

  • বাংলাদেশের রংপুর মহানগরের ৬নং ওয়ার্ড থেকে মোঃ রমজান আলী
  • কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর থেকে এস এম হৃদয় রহমান
  • আলী আহম্মেদ আরিফ নওগাঁ জেলার সাপাহার থানার তিলনা খোচাপাড়া থেকে
  • ঝিনাইদহের মহেশপুর থেকে নজরুল ইসলাম
  • ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার রায়পুর থেকে খোশ মোহাম্মদ
  • এবং ছত্তিশগড়ের ভিলাই থেকে আনন্দমোহন বাইন।

আকতার জাহান:  ইমেইল পাঠানোর জন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তো শ্রোতাবন্ধুরা, অনুষ্ঠান থেকে বিদায় নেওয়ার আগে আজও আপনাদের জন্য রয়েছে ভারতীয় উপমহাদেশের জনপ্রিয় একটি কাওয়ালি। এটি লিখেছেন প্রখ্যাত সঙ্গীত সাধক আমির খসরু  ও সুফি কবি বুল্লেহ শাহ। আর গেয়েছেন ইরানে জন্মগ্রহণকারী ব্রিটিশ সঙ্গীতশিল্পী সামি ইউসুফ।

নাসির মাহমুদ:: তো বন্ধুরা, আপনারা কাওয়ালিটি শুনতে থাকুন আর আমরা বিদায় নিই চিঠিপত্রের আজকের আসর থেকে।  

 

 

 

 

ট্যাগ