জানুয়ারি ১৯, ২০২৪ ১৭:২৫ Asia/Dhaka

শ্রোতাবন্ধুরা! পত্রপত্রিকার পাতার বিশ্লেষণমূলক অনুষ্ঠান কথাবার্তার আজকের আসরে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি আমি বাবুল আখতার। ১৯ জানুয়ারি (শুক্রবার) ঢাকা ও কোলকাতা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিকগুলোতে ভিন্ন ভিন্ন খবরকে শীর্ষ শিরোনাম করা হয়েছে। প্রথমেই শিরোনামগুলো জানিয়ে দেবো। 

ঢাকার পত্রপত্রিকার শিরোনাম:

  • বিএনপির নির্বাচনে না আসা সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র: ওবায়দুল কাদের- প্রথম আলো
  • ‘দ্বাদশ নির্বাচন নিয়ে টিআইবির বক্তব্য জনমতের প্রতিফলন’-যুগান্তর
  • নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বক্তব্যে আ’লীগের প্রতিক্রিয়া- নয়াদিগন্ত
  • ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় মার্কিন চাপ প্রত্যাখ্যান নেতানিয়াহুর- দৈনিক কালেরকণ্ঠ
  • নিজে দুর্নীতি করি না, কেউ করলে রেহাই পাবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী- ইত্তেফাক

কোলকাতার পত্রপত্রিকার শিরোনাম:

  • ফের মোদির চোখে জল, আবাস যোজনার বাড়ি বিতরণে গিয়ে কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী- দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন
  • সীমান্তে ছায়াযুদ্ধ চালায় জঙ্গিরা, অতিষ্ঠ তিন দেশ! পাকিস্তান কি বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ প্রতিবেশী?- আনন্দবাজার অনলাইন
  • জলবায়ু কাড়তে পারে কয়েক কোটি প্রাণ: ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম-দৈনিক গণশক্তি
  • গঙ্গাসাগরে স্নান সারলেন রাজ্যের মন্ত্রীরা, ২৪ ঘন্টা নজরদারি পুলিশ সুপার এবং জেলাশাসকের- আজকাল

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলোর বিস্তারিত

বিএনপির নির্বাচনে না আসা সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র: ওবায়দুল কাদের- প্রথম আলো

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির অংশ না নেওয়া সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, নির্বাচনের পরও বিএনপির নেতৃত্বে চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা ষড়যন্ত্রের পাঁয়তারা করছেন। রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আজ শুক্রবার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি অংশ নিলে নির্বাচন আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হতো। তবে তাদের অনুপস্থিতিতেও ভোটারশূন্য হয়নি, প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীনও হয়নি। দলটির নির্বাচনে অংশ না নেওয়া সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘পৃথিবীর অনেক দেশে সব দলের অংশ নেওয়ার পরও ৪০ শতাংশের ওপরে ভোটারের উপস্থিতি দেখা যায় না। আমরা জানি, ইউরোপসহ অনেক দেশে ভোটারের উপস্থিতি ২৫-৩০ শতাংশ হয়। আবার কোথাও কোথাও এর চেয়ে কম হয়।’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সারা বিশ্বে এখন সর্বগ্রাসী একটা সংকট সবাইকে ঘিরে ধরেছে।

‘দ্বাদশ নির্বাচন নিয়ে টিআইবির বক্তব্য জনমতের প্রতিফলন’-যুগান্তর

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি বলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবি যে বক্তব্য দিয়েছে সেটি ‘জনমতের প্রতিফলন’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেছেন, সবাই তো বলেছে যে, নির্বাচন সুষ্ঠু হয় নাই। কাজেই টিআইবি যা বলেছে, এটা জনমতের প্রতিফলন।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুক্রবার সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে তার কবরে শ্রদ্ধা জানিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে ‘একপাক্ষিক ও পাতানো প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ’ অ্যাখ্যা দিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবি বুধবার বলেছে, এই নির্বাচন ভবিষ্যতের জন্য অশনিসংকেত। নির্বাচন ‘অবাধ ও অন্তর্ভূক্তিমূলক’ হয়নি বলেও মন্তব্য করে সংস্থাটি বলছে।

টিআইবির বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, টিআইবি বিএনপির দালালি করছে। বিএনপির ভাষার সঙ্গে তাদের ভাষা মিলে যাচ্ছে। 

নিজে দুর্নীতি করি না, কেউ করলে রেহাই পাবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী- ইত্তেফাক

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, ‘হঠাৎ করে দুর্নীতি বন্ধ করা কঠিন। তবে আপনারা আস্থা রাখুন। আমি সারাজীবন দুর্নীতি করিনি, আর ভবিষ্যতেও করবো না। আমি থাকাকালীন কোনোরকম দুর্নীতি আমি মেনে নিবো না এবং দুর্নীতি করে কেউ রেহাইও পাবে না।’ শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) সকালে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন তিনি। 

মন্ত্রী সকাল সাড়ে ১১ টায় সোনারগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন ও পর্যবেক্ষণ করেন। এ সময় হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং চিকিৎসার খোঁজখবর নেন তিনি।  এছাড়া মন্ত্রী হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার, মুজিব কর্নার, শেখ রাসেল কিডস কর্নার এবং হাসপাতাল চত্বর ঘুরে দেখেন। পরিদর্শন শেষে হাসপাতালের সেবা, রোগীদের খাবার ও পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন তিনি। এর আগে সকাল ১০ টায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী সোনারগাঁওয়ের শ্রী শ্রী লোকনাথ মন্দির আশ্রমে যান এবং আশ্রমে উপস্থিত ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলেন ও প্রার্থনায় অংশ নেন।

নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বক্তব্যে আ’লীগের প্রতিক্রিয়া- নয়াদিগন্ত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সাম্প্রতিক যে বক্তব্য দিয়েছে তা নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার সামান্যতম অস্বস্তিতে নেই বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আমাদের সম্পর্ক আছে। সম্পর্ক আরো ভালো করার জন্য আমরা যথেষ্ট ধৈর্যশীল। আর বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন।’

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেয়া ছিল দেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ। নির্বাচনের পরেও বিএনপির নেতৃত্বে চিহ্নিত অপশক্তি নির্বাচনকে বিতর্কিত করার পাঁয়তারা করছে।’

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় মার্কিন চাপ প্রত্যাখ্যান নেতানিয়াহুর- দৈনিক কালেরকণ্ঠ

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় মার্কিন চাপ প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং সেটা প্রকাশ্যেই করেছেন তিনি।   গাজায় প্রায় ২৫ হাজার মানুষের প্রাণ গেছে বলে জানিয়েছে হামাস-শাসিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে ৮৫ ভাগ বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত। আক্রমণে লাগাম টানার পাশাপাশি যুদ্ধের টেকসই সমাপ্তির জন্য অর্থপূর্ণ আলোচনায় যুক্ত হতে তীব্র চাপের মধ্যে রয়েছে ইসরায়েল।

তেল আবিবে বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রকে বলেছেন,  ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিরোধী তিনি এবং গাজায় ‘সম্পূর্ণ বিজয় না হওয়া পর্যন্ত’ হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, হামাসকে ধ্বংস ও অবশিষ্ট ইসরায়েলি জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে আরো কয়েক মাস লাগতে পারে। 

বৃহস্পতিবারের সংবাদ সম্মেলনে নেতানিয়াহু আরো বলেন, জর্দান নদীর পশ্চিমের সমস্ত ভূমির ওপর ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে, যা ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের ভূখণ্ডকে অন্তর্ভুক্ত করবে। তিনি বলেন, ‘এটি প্রয়োজনীয় একটি শর্ত এবং এটি (ফিলিস্তিনি) সার্বভৌমত্বের ধারণার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

সীমান্তে ছায়াযুদ্ধ চালায় জঙ্গিরা, অতিষ্ঠ তিন দেশ! পাকিস্তান কি বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ প্রতিবেশী?- আনন্দবাজার অনলাইন

বালুচিস্তানে জঙ্গি সংগঠন জইশ অল অদলের ঘাঁটিতে ইরানের মারাত্মক ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন হামলার পর ইরানের উপর পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদের দাবি, তারাও ‘জঙ্গি দমন’ করতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। হামলা এবং পাল্টা হামলার যে পর্ব দুই প্রতিবেশী ইরান এবং পাকিস্তানের মধ্যে শুরু হয়েছে, তা নিয়ে তোলপাড় পড়ে গিয়েছে আন্তর্জাতিক মহলে। ভারত, চিন থেকে শুরু করে আমেরিকা, এই সংঘাত নিয়ে নিজেদের মতপোষণ করেছে। দ্বন্দ্ব যাই হোক না কেন, কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মত, প্রতিবেশী হিসাবে মোটে ভাল নয় পাকিস্তান।

২০০৩ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী বলেছিলেন, ‘‘আমরা বন্ধু পাল্টাতে পারি কিন্তু প্রতিবেশী নয়।’’ কারণ, তা সম্ভবও নয়। তবে কূটনৈতিক মহলের একাংশের দাবি, একটি সুযোগ দেওয়া হলে প্রতিবেশী হিসাবে পাকিস্তানকে বাদ দিতে কোনও দেশই পিছপা হবে না! কিন্তু কেন এমন পর্যবেক্ষণ কূটনীতিকদের?

কোনও প্রতিবেশীর সঙ্গেই পাকিস্তানের সৌহার্দ্য নেই। ভারত-পাক সীমান্ত মাঝেমধ্যেই অশান্ত হয়ে ওঠে। সম্প্রতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান এবং পাকিস্তান-ইরান সীমান্ত।

ফের মোদির চোখে জল, আবাস যোজনার বাড়ি বিতরণে গিয়ে কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী- দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন

ফের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির চোখে জল। এবার মহারাষ্ট্রের গরিব নাগরিকদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (Awas Yojona) বাড়ি বিতরণ করতে গিয়ে চোখ ভেজালেন প্রধানমন্ত্রী। নিজের ছোটবেলার দারিদ্র নাড়া দিয়ে গেল মোদিকে।

শুক্রবার মহারাষ্ট্রের সোলাপুরে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বাড়ি বিলি করছিলেন মোদি (Narendra Modi)। যারা সেই বাড়ি পেয়েছেন তাঁদের কেউ তাঁতি, কেউ হকার, কেউ বা কাগজ কুড়িয়ে দিনযাপন করেন। তাঁদের হাতে আবাস যোজনার ঝকঝকে বাড়ি তুলে দিতে গিয়ে নিজের ছোটবেলার দারিদ্রের স্মৃতিতে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন প্রধানমন্ত্রী।

সোলাপুরের সভায় মোদি বললেন,”এই বাড়িগুলো দেখে আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। আমার ছোটবেলায় যদি এই রকমের বাড়ি থাকত…।” এরপর ভারী হয়ে আসে প্রধানমন্ত্রীর গলা। আক্ষেপের সুরে মোদি বলেন,”দীর্ঘদিন এই দেশে একটা স্লোগান দেওয়া হত। গরিবি হটাও। কিন্তু এত স্লোগানের পরও গরিবি কমেনি।” এরপরই চ্যালেঞ্জের সুরে প্রধানমন্ত্রী গ্যারান্টি দেন, তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলে গরিবি পুরোপুরি শেষ করবেন তিনি।

জলবায়ু কাড়তে পারে কয়েক কোটি প্রাণ: ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম-দৈনিক গণশক্তি

ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বব্যাপী অতিরিক্ত ১ কোটি ৪৫ লাখ মানুষের মৃত্যু এবং ১২ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনৈতিক ক্ষতি হতে পারে।ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরাম এবং পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান অলিভার ওয়াইম্যান যৌথভাবে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছেন, যা প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় গ্রহের গড় তাপমাত্রা ২.৫ থেকে ২.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের সম্ভাব্য গতিপথ সম্পর্কে জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত আন্তঃসরকার প্যানেল দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।প্রতিবেদনে জলবায়ু পরিবর্তনের ছয়টি বড় পরিণতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে: বন্যা, খরা, তাপপ্রবাহ, গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড়, দাবানল এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি। গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০৫০ সালের মধ্যে কেবল বন্যার কারণেই ৮৫ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারে, যা 'জলবায়ুজনিত মৃত্যুর সর্বোচ্চ ঝুঁকিকে তীব্র' করবে। জলবায়ুজনিত মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ হিসেবে খরার কারণে ৩২ লাখ মানুষের প্রাণহানি ঘটবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।#

ট্যাগ