-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-৩৮)
জুলাই ০৪, ২০২৩ ১৮:৫৭গত আলোচনায় আমরা জীববিজ্ঞানে প্রাচীন ইরানিদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম। আজকের অনুষ্ঠানে আমরা ভাষাবিজ্ঞানের গুরুত্ব এবং এ ক্ষেত্রে ধর্মের প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করবো।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান- (পর্ব-৩৭)
জুলাই ০৩, ২০২৩ ১৫:২১গত অনুষ্ঠানে আমরা জীববিজ্ঞানের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস এবং এ ব্যাপারে প্রাচীন ইরানিদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম। আজকের অনুষ্ঠানেও আমরা জীববিজ্ঞানে ইরানি মনীষী ও চিন্তাবিদদের গবেষণা কর্ম সম্পর্কে বর্ণনা দেয়ার চেষ্টা করবো। আশা করি শেষ পর্যন্ত আপনাদের সঙ্গ পাব।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-৩৬)
জুলাই ০১, ২০২৩ ১৬:৫৭গত অনুষ্ঠানে আমরা আব্বাসিয় শাসনামলের দু'জন ইরানি মনীষী ও চিকিৎসক আবু যাকারিয়া ইয়াহিয়া বিন মাসভিয়ে খোজি এবং সাইয়্যেদ ইসমাইল জোরজানির সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলাম। আজকের অনুষ্ঠানে আমরা প্রকৃতি বিজ্ঞানের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করব।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-৩৫)
জুন ২৮, ২০২৩ ১৭:১৩গত পর্বে আমরা ইরানের খ্যাতনামা মনীষী ও বিজ্ঞানী জাবের ইবনে হাইয়্যানের জীবনী ও তার গবেষণাকর্মের কিছু দিকের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলাম। ইরানে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাস বহু প্রাচীন। যুগে যুগে ইরানি মনীষীদের প্রচেষ্টায় চিকিৎসা বিজ্ঞান সমৃদ্ধ হয়েছে এবং মানব সমাজের কল্যাণে তা বিরাট অবদান রেখেছে। মুহাম্মদ জাকারিয়া রাজি, ইবনে সিনা, ফারাবি প্রমুখ ব্যক্তিরা শুধু ইরান নয় বরং আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে পরিচিত। আজকের অনুষ্ঠানে আমরা ইরানের আরো দু'জন বিখ্যত মনীষ
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-৩৪)
জুন ১৮, ২০২৩ ২১:৫৯গত অনুষ্ঠানে আমরা ইরানের খ্যাতনামা মনীষী ইবনে সিনার জীবনী ও তার গবেষণাকর্মের কিছু দিকের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দয়েছিলাম। আজকের অনুষ্ঠানে আমরা ইরানের আরেকজন বিখ্যাত মনীষী ও বিজ্ঞানী জাবের ইবনে হাইয়্যানের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৭)
মে ১৭, ২০২৩ ১৮:০৭গত অনুষ্ঠানে আমরা সমকালীন ইতিহাসে পদার্থবিজ্ঞানে ইরানি গবেষক অধ্যাপক মাহমুদ হেসাবির অবদান ও তার বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলেছি। গত অনুষ্ঠানে আমরা বলেছিলাম অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী মাহমুদ হেসাবি চিকিৎসা, গণিতশাস্ত্র ও জ্যোতির্বিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন। আজকের অনুষ্ঠানে আমরা অধ্যাপক মাহমুদ হেসাবির জীবনের আরো কিছু দিক এবং আরেকজন গবেষক ও চিন্তাবিদ ড. অলেনুশ তেরিয়ন সম্পর্কে কথা বলবো।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৬)
মে ১২, ২০২৩ ১৯:৩৯ড. মাহমুদ হেসাবির দিক নির্দেশনায় ১৯৩১ সালে 'ইরানিয়ান ফিজিক্স সোসাইটি'কে আরো উন্নত ও সমৃদ্ধ করার জন্য 'ফিজিক্স এ্যান্ড কেমেস্ট্রি সোসাইটি অব ইরান' নামে প্রথম একটি সংস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়। বিজ্ঞান গবেষণা সংক্রান্ত নব গঠিত এই সোসাইটির অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল ইরানে পদার্থবিদ্যা সংক্রান্ত গবেষণা ও শিক্ষার মানকে উন্নত করা এবং শিক্ষাবিদদের জ্ঞান ও তথ্যকে আরো সমৃদ্ধ করা। পদার্থ বিজ্ঞান এমন একটি বিষয় ইরানে যার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে এবং আধুনিক যুগেও এ ক্ষেত্রে ইরানি গবেষকরা কাজ করে যাচ্ছেন। আজকের অনুষ্ঠা
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৫)
মে ১০, ২০২৩ ১৭:২০গত পর্বের আলোচনা অনুষ্ঠানে আমরা ইরানের প্রখ্যাত মনীষী খাজা নাসির উদ্দিন তুসির জীবনের কিছু ঘটনার কথা উল্লেখ করেছিলাম। আমরা জেনেছি, খাজা নাসির উদ্দিন তুসি নিশাপুরে যখন পড়াশুনা শেষ করছিলেন তখন মোঙ্গল হামলার শিকার হয় এই শহর। মোঙ্গলদের বাগদাদ বিজয় সম্পন্ন হলে তুসিকে উত্তরপূর্ব ইরানের মারাগেহ শহরে একটি মানমন্দির বা মহাকাশ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়।
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৪)
মে ০৮, ২০২৩ ১৯:৫৮আজকের আলোচনায় আমরা ইরানের আরেকজন প্রখ্যাত মনীষী খাজা নাসিরুদ্দিন তুসির জীবনি ও তার গবেষণা কর্ম নিয়ে আলোচনা করবো। তিনি ইরানের সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজ্ঞানী ও পণ্ডিতদের অন্যতম। তিনি এই নামে বিখ্যাত হলেও তাঁর আসল নাম হল মুহাম্মদ ইবনে হাসান জাহরুদি তুসি। তিনি জন্ম নিয়েছিলেন উত্তর-পূর্ব ইরানের তুস শহরে খ্রিষ্টীয় ১২০১ সনের ফেব্রুয়ারি মাসে। খাজা নাসিরুদ্দিন তুসির কয়েকটি লেখায় তুস শহরকে তার জন্মস্থান হিসেবে উল্লেখ করা হলেও হামদুল্লাহ মোস্তোফিসহ কোনো কোনো ইতিহাসবিদ বলেছেন, খাজা নাসিরুদ্দিন তুসি আসলে ওয়ারশাহ
-
জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান-(পর্ব-২৩)
মে ০৭, ২০২৩ ১৩:২৫জ্যোতির্বিদ্যা প্রাচীনতম মৌলিক বিজ্ঞানগুলির মধ্যে একটি এবং এটি মানুষের বুদ্ধিমত্তা, কৌতূহল ও প্রতিভা প্রকাশে ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া, মানব সভ্যতা ও সংস্কৃতির ওপর এর গভীর প্রভাব রয়েছে। কিভাবে মহাজাগতিক বস্তু গঠিত হয়, একে অপরের ওপর বস্তুগুলোর প্রভাব এবং কি ধরনের ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে প্রভৃতি সবসময়ই জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের গবেষণার বিষয়বস্তু ছিল। প্রকৃতপক্ষে, এই বিশ্বের ভূমি এমন এক পরীক্ষাগার যেখান থেকে প্রতিনিয়ত মহাবিশ্বের রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করা হয়।