ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৩ ১৯:১৭ Asia/Dhaka

শ্রোতা ভাই-বোন ও বন্ধুরা, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আপনাদেরই চিঠিপত্রের আসর 'প্রিয়জন'। আশা করছি সবাই ভালো ও সুস্থ আছেন। আজকের আসরে আপনাদের সঙ্গে রয়েছি আমি গাজী আব্দুর রশীদ, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।

আশরাফুর রহমান: প্রত্যেক আসরের মতো আজও অনুষ্ঠানের শুরুতেই আমি একটি বাণী শোনাতে চাই ইমাম জাফর সাদিক (আ.) বলেছেন, 'রাগ হলো একজন জ্ঞানী লোকের অন্তরের জন্য ধ্বংসকারী বিষয়। যে ব্যক্তি তার রাগকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে না, সে প্রজ্ঞাকেও তার দখলে আনতে পারে না।'

আকতার জাহান:  আমরা সবাই রাগকে নিয়ন্ত্রণ করে প্রজ্ঞাবান হওয়ার চেষ্টা করব- এ প্রত্যাশায় নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে।

আসরের প্রথম মেইলটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বারুইপাড়া থেকে। আর পাঠিয়েছেন এস এম নাজিম উদ্দিন।

রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগের সবার প্রতি একরাশ বাসন্তী শুভেচ্ছা জানাবার পর তিনি লিখেছেন, "গত ১৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার জনপ্রিয় অনুষ্ঠান 'প্রিয়জন' উপভোগ করলাম। বরাবরের মতই নতুন-পুরোনো শ্রোতাদের মতামত দিয়ে সাজানো জমজমাট আসরটি ভালো লেগেছে। একটা বিষয় আমার ভালো লাগছে যে, প্রিয়জন অনুষ্ঠানে এখন নতুন শ্রোতারা বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে। প্রায় প্রতিটি আসরেই কোন না কোন নতুন শ্রোতার মেইল স্থান পাচ্ছে। আজকের আসরে ছিল একজন নতুন শ্রোতার সাক্ষাৎকার। পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার শ্রোতা সহিদুল ইসলাম। সহিদুল ইসলাম ভাই ও একদম নবীন শ্রোতা। নবীন শ্রোতা হিসেবে তার সাক্ষাৎকার শুনে বেশ ভালো লাগল।"

চিঠির শেষাংশে তিনি ঢাকায় নবগঠিত আইআরআইবি ফ্যান ক্লাবের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।  

গাজী আব্দুর রশীদ: প্রিয়জন সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য নাজিমউদ্দিন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আসরের পরের মেইলটি এসেছে বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার সাগরদীঘি থেকে আর পাঠিয়েছেন মোবারক হোসেন ফনি। তিনি লিখেছেন, গত ২০ ফেব্রুয়ারি প্রচারিত চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন শুনলাম। খুবই মনোমুগ্ধকর ছিল। বিশেষ করে শ্রোতা বোন খন্দকার রাবিবা ইয়াসমিনের সাবলীল ভাষার সাক্ষাকারটি। এমন হাজারো শ্রোতা দুই বাংলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। তাদের মনের না বলা কথাগুলো প্রিয়জন অনুষ্ঠানে এমনিভাবে তুলে ধরবে প্রিয় রেডিও তেহরান- এই প্রত্যাশায় চিঠিটি শেষ করেছেন তিনি।

আশরাফুর রহমান: ভাই মোবারক হোসেন ফনি, প্রিয়জন অনুষ্ঠান সম্পর্কে ভালোলাগার অনুভূতি জানানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার চাপড়া থানার গোংড়া থেকে আমাদের নিয়মিত শ্রোতা ও পত্রলেখক আলমিন সেখ হিরামন পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।

রেডিও তেহরান বাংলার কলাকুশলীদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে তিনি লিখেছেন, "গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তারিখে রংধনু আসরে প্রচারিত গল্পটির নাম ছিল 'ওস্তাদের অসুখ'। পুরো অনুষ্ঠানটিই ছিল মজার ও শিক্ষণীয়। অনুষ্ঠানের শেষের দিকে ছোট্টবন্ধু আদিবা রিজওয়ানার ছড়াটি খুব ভালো লেগেছে।"

আকতার জাহান:  ভাই আলমিন সেখ হিরামন, রংধনু আসর সম্পর্কে মতামতের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করি আমাদের অন্যান্য অনুষ্ঠান সম্পর্কেও লিখবেন।

গাজী আব্দুর রশীদ: বাংলাদেশের ময়মনসিংহ থেকে এ এস মাহমুদ পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরানে প্রচারিত সবগুলো অনুষ্ঠান আমার ভালো লাগে। নারী: মানব ফুল, কথাবার্তা, প্রিয়জন এবং ছোট্টমনিদের  রংধনু বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো- রেডিও তেহরানের মাধ্যম আমাদের দেশি-বিদেশি শ্রোতাভাইবোনদের মাঝে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এজন্য রেডিও তেহরানের সকলস্তরের কলাকুশলী এবং আমাদের শ্রোতাভাইবোনদেরকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই।"

আশরাফুর রহমান: ভাই এ এস মাহমুদ, রেডিও তেহরান শ্রোতাদের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরিতে ভূমিকা রাখছে জেনে ভালো লাগল। চিঠি লিখার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

এবারের মেইলটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট থেকে। আর পাঠিয়েছেন সিনিয়র শ্রোতা বিধান চন্দ্র সান্যাল।

তিনি লিখেছেন, তুরস্ক ও সিরিয়ার ভয়াবহ ভূমিকম্পে দেশ দুটির সঙ্গে বিবদমান রাষ্ট্রগুলো যেভাবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে এগিয়ে এসেছে, তা বিশ্বরাজনীতি ও বিশ্বশান্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বব্যাপী চলমান নানামুখী উত্তেজনা ও দ্বিপাক্ষিক-বহুপাক্ষিক বহু জটিল হিসাব-নিকাশের মধ্যেও দেশগুলোর সরকারের এভাবে এগিয়ে আসা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের এগিয়ে যাওয়ার বার্তাই বহন করে।  সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে। এ বিশ্বকে বাসযোগ্য করতে, সকলে মিলে বাস করতে আমাদের ঐক্য ও মানবতা  পথ দেখাক- এটাই কাম্য।"

আকতার জাহান: একই বিষয়ে বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর থেকে ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী এস. এম. হৃদয় রহমান পাঠিয়েছেন এই মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, তুরস্কে ভূমিকম্প পরবর্তী যে মানবিক বিপর্যয় ঘটেছে তাতে আমার মত অনেকেই ব্যথিত। বিপদেই বন্ধুর পরিচয়। বন্ধু রাষ্ট্রের বিপদে, বন্ধু রাষ্ট্র দাঁড়াবে সেটাই স্বাভাবিক। ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরান তেমনি এক রাষ্ট্র; যে কিনা বন্ধু রাষ্ট্র তুরস্কের পাশে দাঁড়িয়েছে সর্বশক্তি দিয়ে। ইরানের মানবিক সহায়তা তুরস্কের এই দুঃসময়ে ভূমিকম্পে আঘাতপ্রাপ্ত এবং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদেরকে নতুন করে বেঁচে থাকার পথ দেখাচ্ছে। এরকম একটি মানবিক বিপর্যয়ের সময়ে ইরান সরকার যদি সবার আগে তুরস্কের পাশে না দাঁড়াতো তাহলে তুরস্ককে সত্যিই সমস্যায় পড়তে হতো।

গাজী আব্দুর রশীদ: ভাই হৃদয় রহমান, আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে, ইরান সবসময় প্রতিবেশীর পাশে দাঁড়ায়। সিরিয়া ও তুরস্কের ভয়াবহ ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে ইরান তার রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করেছে মাত্র। তো মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ শাহাদত হোসেন পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। 

তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগ থেকে প্রচারিত প্রতিটি অনুষ্ঠানই মানসম্পন্ন ও তথ্যবহুল; সংবাদগুলো নিরপেক্ষ ও সহজবোধ্য। আর সে কারণে বর্তমানে আন্তর্জাতিক বেতার কেন্দ্রগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে রেডিও তেহরানের শ্রোতা সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। গত কয়েক বছর ধরে রেডিও তেহরান যেভাবে শ্রোতাদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করছে, তাতে আগামী কয়েক বছরে রেডিও তেহরান জনপ্রিয়তার ইতিহাস রচনা করবে বলেই বিশ্বাস করি। চমৎকার সব অনুষ্ঠানের পাশাপাশি রেডিও তেহরান শ্রোতাদের সাথে ইন্টারেকশন স্থাপন করে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। এরকম মহতী পরিকল্পনার জন্য রেডিও তেহরানকে ধন্যবাদ জানাই।"

আশরাফুর রহমান: চিঠির শেষাংশে শাহাদত ভাই রংধনু আসরের প্রশংসা করে লিখেছেন, "রংধনু আসরের শুরুতেই মাওলানা রুমী’র সুবিখ্যাত গ্রন্থ 'মসনবী' থেকে ‘ওস্তাদের অসুখ’ শিরোনামের গল্পটি উপস্থাপন করা হয়। অত্যন্ত মজাদার ও শিক্ষণীয় গল্পটির জন্য ধন্যবাদ জানাই। কেননা এ গল্প থেকে আমরা একদিকে যেমন আনন্দ পেয়েছি, তেমনি অন্যদিকে তখনকার শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কেও জানতে পেরেছি। গল্পের পর প্রচারিত হয় ছোট্ট বন্ধু আদিবা রিজওয়ানার সাক্ষাৎকার। আদিবার সাক্ষাৎকার আমাদের খুব ভালো লেগেছে।"

আকতার জাহান: রেডিও তেহরান ও রংধনু আসর সম্পর্কে চমৎকার মতামতের জন্য শাহাদত ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

শ্রোতাবন্ধুরা, অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আমাদের অনুষ্ঠান সম্পর্কে একটি ভয়েজ বার্তা বাজিয়ে শোনাব। বার্তাটি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের রাজশাহীর পাঠানপাড়ার শ্রোতা খন্দকার রাবিবা ইয়াসমিন।  

গাজী আব্দুর রশীদ: রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠানমালা সম্পর্কে মতামত জানিয়ে অডিও বার্তা পাঠানোর জন্য বোন খন্দকার রাবিবা ইয়াসমিন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে আজাদ পাওয়ার বিশ্বাস পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরান বাংলা সার্ভিসের অনুষ্ঠানগুলো এত সুন্দর, জীবনোপযোগী ও তথ্যভিত্তিক যে, কোনো মতামত না জানিয়ে শুধুমাত্র শুনে গেলে চরম অবিচার করা হবে। আসলে রেডিও তেহরান হয়ে গেছে আমাদের জীবনের চলার সঙ্গী। সুখের নীড়, গল্প ও প্রবাদের গল্প, সুন্দর জীবন, জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইরানিদের অবদান, চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন প্রভৃতি অনুষ্ঠান না শুনলে মনে হয় কী যেন শোনা হয়নি।"   

আশরাফুর রহমান: রেডিও তেহরান সম্পর্কে শ্রোতাদের এমন ভালোবাসামাখা চিঠি আমাদেরকে সত্যিই মুগ্ধ করে। তো ভাই আজাদ পাওয়ার বিশ্বাস, আশা করি মাঝেমধ্যে চিঠি লিখে এভাবেই নিজের অনুভূতি জানাবেন।

বাংলাদেশের রাজধানীর সিনিয়র শ্রোতা ও নবগঠিত 'আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব ঢাকা'র সভাপতি প্রকৌশলী মোঃ মঞ্জুরুল আলম রিপন পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কথা চিন্তা করে শর্টওয়েভ কার্যক্রম চালু রাখার জন্য রেডিও তেহরানকে 'বর্তমান সময়ের সেরা গণমাধ্যম' বলা যেতেই পারে। রেডিও তেহরান থেকে সব চাইতে বড় প্রাপ্তি হলো- শ্রোতা মূল্যায়ন। অনুষ্ঠান মতামত বা সাক্ষাৎকার যাই পাঠান না কেন- ভিন্ন ভালো লাগার আবহে প্রিয়জন ও ওয়েব সাইটের মাধ্যমে তা ফেরত আসে। নিজেকে মেলে ধরতে, পরিচিতি বাড়াতে এবং ডি-এক্সিং শখকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য রেডিও তেহরান বর্তমান সময়ের সকল ডি-এক্সারের জন্য অন্যতম সেরা প্লাটফরম হতে পারে।"

আকতার জাহান: মঞ্জুরুল আলম রিপন ভাইয়ের মতামতটি আমাদেরকে আশান্বিত করেছে। আশা করি সবসময় রেডিও তেহরানের পাশেই থাকবেন।

এবারের মেইলটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমন্ডি থেকে আর পাঠিয়েছেন দেবাশীষ গোপ।

তিনি লিখেছেন, রেডিও তেহরানের বিশ্বসংবাদের সত্যতা ও বস্তুনিষ্ঠতা খবরের প্রতি আকর্ষণ বাড়ায়। ২৪ ফেব্রুয়ারির দৃষ্টিপাতে ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিসংঘাতে  ফিলিস্তিনের লাভবান  হওয়ার  উপর  পর্যালোচনাটি  বাস্তবসম্মত  লাগল। একইদিন আলাপন অনুষ্ঠানে অমর একুশের গুরুত্ব তথা বাংলাভাষার জন্য আমাদের করণীয় সম্পর্কে সাংবাদিক আবদুল আউয়াল ঠাকুরের গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকারটি আমার  অন্তরাত্মাকে ছুঁয়ে গেল। বাংলাভাষী সকল মানুষ তাদের নিজেদের স্বার্থেই বাংলা  বলা ও চর্চা  করবে- এই আশা রেখে চিঠিটি শেষ করেছেন তিনি।

গাজী আব্দুর রশীদ: ভাই দেবাশীষ গোপ, বাংলাভাষা চর্চার ব্যাপারে আপনার সঙ্গে একমত পোষণ করছি। আশাকরি অনুষ্ঠানটি যারা শুনছেন তারাও আপনার মন্তব্যের প্রতি যথাযথ গুরুত্ব দেবেন।

শ্রোতাবন্ধুরা, অনুষ্ঠান থেকে বিদায় নেওয়ার আগে কয়েকটি ইমেইলের প্রাপ্তিস্বীকার করছি।

  • বাংলাদেশের রংপুর সদরের বেনঘাট দীঘির পাড় থেকে সেলিম রাজ
  • একই জেলার পীরগাছা থেকে এটিএম আতাউর রহমান রঞ্জু
  • নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার ফেটগ্রাম থেকে সুলতান মাহমুদ সরকার
  • একই জেলার সাপাহার থানার তিলনা থেকে আলী আহম্মেদ আরিফ
  • ঝিনাইদহের মহেশপুর থেকে নজরুল ইসলাম
  • কুয়েত সিটি থেকে শাহজালাল হাজারী
  • ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব বর্ধমান জেলার চুপী থেকে মহ. হাফিজুর রহমান
  • একই রাজ্যের পুরুলিয়া জেলার বলরামপুর থেকে সুরজিৎ মাহান্তী
  • এবং কোচবিহার জেলার শীতলকুচি থেকে সহিদুল ইসলাম

আশরাফুর রহমান: ইমেইল পাঠানোয় আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তো শ্রোতাবন্ধুরা, আজকের অনুষ্ঠানও শেষ করব একটি গান শুনিয়ে। 'আমি বাংলায় গান গাই' শিরোনামের জনপ্রিয় গানটির গীতিকার প্রতুল মুখোপাধ্যায়। আর সুরকার ও কণ্ঠশিল্পী মাহমুদুজ্জামান বাবু।

আকতার জাহান: শ্রোতাবন্ধুরা, আপনারা গানটি শুনতে থাকুন আর আমরা বিদায় নিই প্রিয়জনের আজকের আসর থেকে।#

পার্সটুডে/আশরাফুর রহমান/২৮

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।

ট্যাগ