এপ্রিল ২৬, ২০২৩ ১৫:৪০ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: রেডিও তেহরানের প্রাত্যহিক আয়োজন কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। ২৬ এপ্রিল বুধবারের কথাবার্তার আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।

বাংলাদেশের শিরোনাম:

  • লক্ষ্মীপুরে যুবলীগ-ছাত্রলীগ নেতা হত্যা : খুনিদের গ্রেপ্তারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম-কালের কণ্ঠ
  • পাঁচ সিটিতে ভোট ইসি’র জন্য অগ্নিপরীক্ষা-মানবজমিন
  • এমন গরম আর কয়দিন-প্রথম আলো
  • চালুর পর পদ্মা সেতুর টোল আদায় ৬৬০ কোটি টাকা’–ইত্তেফাক
  • রাজস্ব আহরণ ও নিট রিজার্ভ নিয়ে উদ্বেগ-যুগান্তর

কোলকাতার শিরোনাম:

  • জালিয়ানওয়ালাবাগের মতো হত্যাকাণ্ড হবে’, কেন্দ্রীয় প্রকল্প নিয়ে তোপ শিব সেনার, পালটা BJPর-সংবাদ প্রতিদিন
  • বাংলায় ৩৫ আসন জেতা নাকি মোটেই কঠিন নয়! -আনন্দবাজার পত্রিকা
  • দুর্বল হচ্ছে ডলার -গণশক্তি

এবারে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত

কালের কণ্ঠ, প্রথম আলোসহ বেশ কযেকটি দৈনিকের খবরে লেখা হয়েছে, লক্ষ্মীপুর জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাকিব ইমাম হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত হত্যার ঘটনায় থানায় কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি। গতকাল মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টার দিকে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বশিকপুর ইউনিয়নের নাগেরহাট এলাকায় গুলির ঘটনা ঘটে।

গুলিতে জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান (৪০) নিহত হয়েছেন। এ সময় নোমানের সহযোগী ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাকিব ইমাম (৩৫) গুলিবিদ্ধ হন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাকিবও মারা যান।

এ নিয়ে জেলাজুড়ে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার রাতেই আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা শহরে বিক্ষোভ মিছিল করে সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। আর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।পরিবার ও স্বজনদের ভাষ্য, ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে ৫ এপ্রিল সৌদি আরবে যান যুবলীগ নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান। ২০ এপ্রিল দেশে ফেরেন তিনি। দুই দিন ঢাকার বাসায় থেকে ঈদের দিন (২২ এপ্রিল) গ্রামের বাড়িতে আসেন নোমান। গ্রামে আসার পরই সন্ত্রাসীরা তাঁকে টার্গেট করে। তিন দিনের মাথায় অনেকটা প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হলো আবদুল্লাহ আল নোমানকে। তাঁর সঙ্গে থাকায় প্রাণ দিতে হয়েছে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা রাকিব ইমামকেও। নিহত আবদুল্লাহ আল নোমান প্রস্তাবিত জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক। আর রাকিব ইমাম বশিকপুর নন্দীগ্রামের রফিক উল্যার ছেলে।

নিহত নোমানের ভাই মাহফুজুর রহমান বশিকপুর ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান। এ হত্যাকাণ্ডের জন্য তিনি সরাসরি সাবেক চেয়ারম্যান ও চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবুল কাশেম জেহাদীকে দায়ী করেছেন।

মাহফুজুর রহমান অভিযোগ করেন, ‘চিহ্নিত সন্ত্রাসী আবুল কাশেম জেহাদী পরিকল্পিতভাবে আমার ভাইকে হত্যা করেছে। কাশেম আমার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা (ইউপি নির্বাচনে) করেও হেরেছিল। এরপর থেকে আমাদের হুমকি দিয়ে আসছিল। টার্গেট করে নোমান-রাকিবকে তারা খুন করেছে।’

পুলিশ সুপার মো. মাহফুজ্জামান আশরাফ বলেন, দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড, সে বিষয়ে তদন্ত চলছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।

অর্থনীতির খবরে দৈনিক যুগান্তরে লেখা হয়েছে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের বিপরীতে শর্ত পূরণে পিছিয়ে আছে রাজস্ব আহরণ ও নিট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। এ দুই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাটি। একই সঙ্গে নিট রিজার্ভ গড়ে তোলা এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের ব্যপারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি দ্বিতীয় দফায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি এবং বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় রেখে মূল্য নির্ধারণ প্রসঙ্গেও জানতে চেয়েছে সংস্থাটি।আইএমএফ’র ঋণের শর্ত অনুযায়ী আগামী অর্থবছরের অতিরিক্ত কর আদায় বাড়াতে হবে মোট জিডিপির শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ। ওই হিসাবে চলতি অর্থবছরের তুলনায় কমপক্ষে ৬৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি আহরণ করতে হবে। এ বিষয়ে বৈঠকে আইএমএফ জানতে চেয়েছে কিভাবে এবং কোন কৌশলে এই অতিরিক্ত কর আহরণ করা হবে।

নির্বাচন সম্পর্কিত খবরে দৈনিক মানবজমিন লিখেছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে এক অগ্নিপরীক্ষার মুখোমুখি নির্বাচন কমিশন। পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচন কি অংশগ্রহণমূলক করতে পারবেন সিইসি। আওয়ামী লীগ তাদের দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে ইতিমধ্যে। বিএনপি এখনো নীরব। অবশ্য দলটি আগেই বলে দিয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি না মানলে জাতীয় ও স্থানীয় কোনো নির্বাচনেই তারা অংশ নেবে না। যদিও নির্বাচন কমিশন বিএনপিকে নির্বাচনে নিতে বারবার আহ্বান জানাচ্ছে। পাঁচ সিটি নির্বাচনেও অংশ নেয়ারও আহ্বান জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বিএনপি কি নির্বাচন কমিশনের আহ্বানে সাড়া দেবে? নাকি তারা তাদের অবস্থানে অনড় থাকবে? ওদিকে জাতীয় নির্বাচনের আগে হওয়া এই সিটি নির্বাচন কতোটুকু সরকারি প্রভাবমুক্ত থাকবে তা নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। যদিও সরকারি দল বলে আসছে নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। সরকার শুধুমাত্র নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করবে।

সরকারের এ কথাকে মাঠের বিরোধী দলগুলো বিশ্বাস করতে পারছে না। এটা তারা প্রকাশ্যে বক্তৃতা বিবৃতিতে জানান দিচ্ছে। এখন প্রশ্ন হলো- পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি কি তাদের নিজ দলীয় নেতাদের থামিয়ে রাখতে পারবে? নাকি কেউ কেউ দলের বিরুদ্ধে গিয়ে স্বতন্ত্র হয়ে নির্বাচনে লড়বেন? এক্ষেত্রেও বিএনপি কড়া বার্তা দিয়ে রেখেছে দলীয় নেতাদের। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গেলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। এরপরও কিন্তু থেমে নেই আলোচনা। পাঁচ সিটিতেই কোনো কোনো বিএনপি নেতা আলোচনায় রয়েছে। প্রকাশ্যে এখনো কেউ ঘোষণা না দিলেও কেউ কেউ নীরবে প্রচারণাও চালাচ্ছে। এখানেও কথা থেকে যায়-বিএনপি থেকে দলছুট হয়ে নির্বাচন করা আর সরাসরি বিএনপি নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার মধ্যে অনেক অনেক পার্থক্য। 

সর্বত্র আলোচনা চলছে বিএনপি কি জাতীয় নির্বাচনের আগে হওয়া পাঁচ সিটি নির্বাচনে অংশ না নিয়ে কোনো ভুল করছে। নির্বাচনে অংশ না নিয়ে তারা কি আওয়ামী লীগকে খালি মাঠে গোল দেয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে? যদিও সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি ঘোষণা দিয়েছে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে। কিন্তু জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা যে ভোটের দৌড়ে অনেক পিছিয়ে এটাও বলাবলি হচ্ছে। কেউ কেউ বলছেন, নির্বাচন কমিশন চেষ্টা করছে নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে। প্রভাবমুক্ত রাখতে। এক্ষেত্রে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে ভালো ফলাফল করতে পারে। কিন্তু বিএনপি তো এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে- এটাই বিশ্বাস করে না।  তাহলে এই সিটি নির্বাচনে আসলে কী হবে? নির্বাচন কমিশন কি নির্বাচন শেষে তৃপ্তির ঢেঁকুর গিলতে পারবে? সিইসি কি জোর গলায় বলতে পারবেন আমরা দেখিয়ে দিয়েছি নির্বাচন কীভাবে শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও প্রভাবমুক্ত করা যায়। নাকি বিগত দিনে হওয়া অন্যসব নির্বাচনের মতো নির্বাচন হওয়া দরকার তাই করতে হবে-এই মনোভাবে নির্বাচন করতে হচ্ছে।

এবারে কোলকাতার কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

বাংলা থেকে ৩৫ আসনে জয় পাওয়া খুব একটা কঠিন হবে না। এমনটাই মনে করেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এখন থেকে লোকসভা নির্বাচনের জন্য ঝাঁপিয়ে-পড়া বিজেপি ইতিমধ্যেই রাজ্যের ৪২টি আসনকে পাঁচ ভাগে ভাগ করে ফেলেছে। তার উপরে ভিত্তি করেই লড়াইয়ের পরিকল্পনা। সম্প্রতি রাজ্য সফরে এসে অমিত শাহ বলে গিয়েছেন, বাংলা থেকে কমপক্ষে ৩৫টি আসন চাই আগামী লোকসভা নির্বাচনে। কিন্তু আদৌ কি তা সম্ভব গেরুয়া শিবিরের পক্ষে! যদিও অঙ্ক একটা রয়েছে বিজেপির।

সংবাদ প্রতিদিনের খবরে লেখা হয়েছে, তৈল শোধনাগার (Oil Refinery) বানাতে গেলে জালিয়ানওয়ালাবাগের মতো ভয়াবহ গণহত্যার ঘটনা ঘটতে পারে, এমনটাই দাবি করেছিলেন শিব সেনা সাংসদ সঞ্জয় রাউত (Sanjay Raut)। এহেন মন্তব্যের পরের দিনই তিনি স্বীকার করলেন, মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে নিজেই এই তৈল শোধনাগার গড়তে উদ্যোগী হয়েছিলেন। প্রসঙ্গত, গত দু’বছর ধরে রত্নগিরি জেলার বারসু-সোলগাঁওয়ে তৈল শোধনাগার গড়ে তোলার পরিকল্পনা চলছে। কিন্তু সেই কাজে ক্রমাগত বাধা দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।কয়েকদিন আগেই তৈল শোধনাগারের এলাকাটি পর্যবেক্ষণ করার কথা ছিল সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের। সেই খবর পেয়েই অন্তত ৬ হাজার মানুষ ওই এলাকায় হাজির হন। তাঁদের দাবি, প্রয়োজন হলে গুলি খেয়ে প্রাণ দেবেন, কিন্তু বারসুতে শোধনাগার তৈরি হতে দেবেন না। এহেন পরিস্থিতিতে বিশাল এলাকা জুড়ে কারফিউ জারি করে মহারাষ্ট্র পুলিশ। তারপরেই বিতর্কিত মন্তব্য করেন শিব সেনা সাংসদ।

 ভারতের প্রায় সব পত্রিকার অনলাইন ভার্সনের খবরে লেখা হয়েছে,  সাজার রায়ের বিরুদ্ধে এবার গুজরাট হাইকোর্টে রাহুল গান্ধী

মোদি’ পদবী মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর শাস্তি কমাতে দায়রা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কিন্তু সেখানে স্বস্তি না মেলায় এবার গুজরাট হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন। 

চলতি সপ্তাহে মামলার শুনানি হতে পারে। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় নরেন্দ্র মোদিকে নিশানা করতে গিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেন রাহুল গান্ধী।

রাহুল গান্ধীর এই মন্তব্যের নিন্দায় সরব হয় বিজেপি। এরপর মন্তব্যের জন্য সুরাটের একটি আদালতে কংগ্রেস নেতার বিরুদ্ধে একটি মানহানি মামলা দায়ের করেন বিজেপির এক সদস্য। এ ঘটনার প্রায় চার বছরের মাথায় গত ২৩ মার্চ 'মোদি' পদবী মামলায় রাহুল গান্ধীকে দোষী সাব্যস্ত করেন সুরাটের ফৌজদারি আদালত।

রাহুল গান্ধীকে ২ বছরের কারাদণ্ডের শাস্তি দেন আদালত। যদিও এই রায়কে কংগ্রেস নেতা চ্যালেঞ্জ করতে পারবেন বলে জানিয়েছিলেন ফৌজদারি আদালতের বিচারক। এর জন্য রাহুলকে এক মাস সময় দেন তিনি। ফৌজদারি আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে গুজরাটের দায়রা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি।

ফৌজদারি আদালতের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ জারির আবেদন জানিয়েছিলেন। কিন্তু গত ১৩ এপ্রিল সেখানে জোর ধাক্কা খান তিনি। স্থগিতাদেশের আর্জি খারিজ করে দেওয়া হয়। এরপরেই উচ্চ আদালতে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিল কংগ্রেস।

সেই মতো মানহানির মামলার রায়কে চ্যালেঞ্জ করে গতকাল মঙ্গলবার গুজরাট হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন রাহুল গান্ধী। হাইকোর্টেও ধাক্কা খেলে, সেক্ষেত্রে রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করতে পারবেন রাহুল গান্ধী। 

এদিকে, 'মোদি' পদবী মামলায় দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়ায় রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ করে দিয়েছেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। একই সঙ্গে ছেড়ে দিতে হয়েছে তার জন্য বরাদ্দ সরকারি বাংলো।#

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/২৭

ট্যাগ