জানুয়ারি ২৩, ২০২৪ ১৩:২৭ Asia/Dhaka

প্রিয় শ্রোতা ভাই ও বোনেরা, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি চিঠিপত্রের জবাবের আসর প্রিয়জন। আজকের আসর উপস্থাপনায় রয়েছি আমরা তিনজন। আমি গাজী আবদুর রশীদ, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।

আশরাফুর রহমান: বন্ধুরা, আসরের শুরুতেই আমি একটি বাণী শোনাতে চাই। হযরত আলী (আ.) বলেছেন: ‘বিশ্বাস ভঙ্গকারীর সাথে বিশ্বাস রক্ষা করা আল্লাহতাআলার নিকট বিশ্বাস ভঙ্গের শামিল। আর বিশ্বাস ভঙ্গকারীর সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ করা আল্লাহর নিকট বিশ্বাস রক্ষা করার নামান্তর।’

আকতার জাহান: ওয়াদা বা বিশ্বাস ভঙ্গ করা অত্যন্ত গোনাহের কাজ। আমরা সবাই ওয়াদা পালন করার চেষ্টা করব- এ কামনায় নজর দিচ্ছি ইমেইলে আসা চিঠিপত্রের দিকে।

বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার খাদিমপুর বাজার থেকে মোখলেছুর রহমান পাঠিয়েছেন আসরের প্রথম মেইলটি। তিনি লিখেছেন, "প্রতিটি নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসে যাঁদের কথা আমি ভাবি; যাঁদের কথা শুনে মনের খোরাক মিঠাই, তাঁদের কাছে কি চিঠি না লিখে আমি থাকতে পারি? কখনোই নয়। তাই তো মনের টানেই আমি প্রতিদিন আপনাদের কাছে চিঠি বা ই-মেইল পাঠিয়ে থাকি। যা ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে আমি আপনাদের স্মরণ করে থাকি।" এরপর তিনি ১৫ জানুয়ারি প্রচারিত প্রিয়জন অনুষ্ঠানের প্রশংসা করেছেন।

গাজী আবদুর রশীদ: রেডিও তেহরান সম্পর্কে চমৎকার মূল্যায়নের জন্য মোখলেছুর রহমান ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের পর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুপী থেকে আসা একটি মেইল চেক করছি। এটি পাঠিয়েছেন মহ. হাফিজুর রহমান।

রেডিও তেহরান সম্পর্কে তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগ হচ্ছে আমার স্বপ্ন, আমার গর্ব, আমার জ্ঞানতরী, আমার কল্পনার সুবাসিত বাগান। রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান ভালো লাগে কারণ রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগ আর্ত ও পীড়িত মানুষের কথা তুলে ধরে। রেডিও তেহরান একদিন মানবতা প্রতিষ্ঠার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছবেই, তাতে দ্বিধা দ্বন্দ্বের কোনো স্থান নেই। রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগ বিশ্বের মিডিয়াগুলোর মাঝে তার আধুনিকতা, সর্বময় বৈচিত্রতা, সত্য ও ন্যায়ের কণ্ঠস্বর এবং বিনোদনের ফুলঝুরি হিসেবে যেভাবে অবিরাম গতিতে প্রসারিত করে চলেছে তেমনি আজীবন চলতে থাকবে এই আশা ও প্রত্যাশা।"

আশরাফুর রহমান: রেডিও তেহরান সম্পর্কে হাফিজুর রহমান ভাইয়ের কথাগুলোও আমাদের হৃদয় ছুয়ে গেল। চমৎকার কথামালায় সাজানো চিঠিটির জন্য তাঁকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ শাহাদত হোসেন পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।

চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন সম্পর্কে তিনি লিখেছেন, "প্রিয়জন রেডিও তেহরানের অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। শ্রোতাদের বৈচিত্র্যময় চিঠি ও মতামত আমাদের মুগ্ধ করে। তবে অনুষ্ঠানের শুরুতে একটি হাদিস বা বাণী প্রচারিত হয়। সেটি আমাদের খুব ভালো লাগে।"    

এরপর তিনি ১৫ জানুয়ারি প্রচারিত ইমাম জাফর সাদিক (আ.) এর বাণীর প্রশংসা করেছেন।

আকতার জাহান: কোন্‌ বাণীটির কথা বলেছেন শাহাদত ভাই?

গাজী আবদুর রশীদ: বাণীটি ছিল এরকম- "খাঁটি ঈমানদার উত্তেজিত হয়ে তাকওয়ার সীমা লঙ্ঘন করে না, কারো স্বার্থে বা অনুকূলে অন্যায় কিছু করে না এবং ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও নিজের প্রাপ্য অংশের বেশি নেয় না।"

আশরাফুর রহমান: হ্যাঁ, মনে পড়েছে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষণীয় একটি বাণী ছিল এটি। তো, ব্যতিক্রমী একটি বিষয় নিয়ে মতামত জানানোর জন্য শাহাদত হোসেন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আকতার জাহান: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলা থেকে সেখ রাজীব পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "আমি রেডিও তেহরানের একজন নিয়মিত শ্রোতা। প্রতিদিন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত অনুষ্ঠান শুনি, ভীষণ ভালো লাগে। যেমন- দৃষ্টিপাত, রংধনু আসর, কথাবার্তা, কুরআনের আলো, অমর কিংবদন্তি ওমর খৈয়াম ইত্যাদি।

চিঠির শেষাংশে এই শ্রোতাবন্ধু 'দে দে পাল তুলে দে মাঝি হেলা করিস না' শিরোনামের গানটি শুনতে চেয়েছেন।

গাজী আবদুর রশীদ: রাজীব ভাই যে গানটি শুনতে চেয়েছেন তা আমারও পছন্দের একটি গান। গানটি আজকের আসরের শেষের দিকে প্রচার করা হবে ইনশাআল্লাহ। তো অনুষ্ঠান সম্পর্কে মতামত এবং গান শোনানোর অনুরোধ জানিয়ে ইমেইল করায় সেখ রাজীব ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আশরাফুর রহমান: বাংলাদেশের রাজশাহীর গোদাগাড়ী থেকে মোঃ আতাউর রহমান পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "সোমবার বসেছিলাম, প্রিয়জন শোনার জন্য। আশাবাদী ছিলাম, আমার চিঠি নিয়ে কিছু বলবেন আপনারা। আর তাই হলো। আসরের প্রথমেই আমার চিঠি পড়ায় ভীষণ আনন্দ পেলাম। আর পাব না কেন?  কয়েক মাস পূর্বে তেহরানের রংধনুতে পাঠানো ছোট মেয়ে ''উম্মে আনজুম সাবা' কণ্ঠের কবিতা বাজিয়ে ‌আপনারা আমাদেরকে মুগ্ধ করেন। তাই আমি নই, আমার পরিবার রেডিও তেহরানের প্রতি অনুরাগী হয়ে যাচ্ছে। আমি প্রিয়জনের ভালো বন্ধু হতে চাই। আমি কি প্রিয়জনকে নিয়ে কবিতা লিখে পাঠাব? আপনারা কি অনুমতি দিবেন?"

আকতার জাহান: ভাই আতাউর রহমান, প্রথম চিঠির জবাব পেয়ে ভালোলাগার অনুভূতি প্রকাশ করে ইমেইল পাঠানোয় আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার চাপড়া থানার গোংড়া গ্রাম থেকে হিরামন সেখ পাঠিয়েছেন আসরের পরের মেইলটি।  রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগের সকল কলাকুশলীর প্রতি উষ্ণ ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানাবার পর তিনি লিখেছেন, "১৫ জানুয়ারি রেডিও তেহরান বাংলা থেকে প্রচারিত সকল অনুষ্ঠান শুনলাম। বিশ্বসংবাদ থেকে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ জানতে সংবাদ পারলাম। সংবাদ পর্যালোচনা থেকে ইসরাইল- ফিলিস্তিন যুদ্ধ এবং বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন শুনলাম। চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জনে ঈমানদার মানুষের বৈশিষ্ট্য গুনাগুন সম্পর্কে হাদিস এবং সবশেষে 'একদিন মাটির ভেতর হবে ঘর' শিরোনামের গানটি শুনে মন ভরে গেল।"

গাজী আবদুর রশীদ: ভাই হিরামন সেখ, বিশ্বসংবাদ, দৃষ্টিপাত ও প্রিয়জন সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আসরের পরের মেইলটি এসেছে বাংলাদেশের নীলফামারী জেলার ডিমলা থানার মিয়াপড়া থেকে। আর পাঠিয়েছেন মোঃ আজিনুর রহমান লিমন। তিনি আকাশকুড়ি মুন্সিপাড়া দাখিল মাদরাসার সহকারি শিক্ষক এবং আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব রংপুর বিভাগের সহ-সভাপতি।

রেডিও তেহরানের কথাবার্তা অনুষ্ঠান সম্পর্কে তিনি লিখেছেন, "পত্রপত্রিকার পাতার অনুষ্ঠান কথাবার্তা আমাদের জন্য পরম পাওয়া একটি অনুষ্ঠান। জাতীয় পত্রিকার শিরোনাম ও বিশ্লেষণধর্মী এই অনুষ্ঠানটি গ্রাম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ কিংবা শ্রোতাদের জন্য বেশ আনন্দের একটি অনুষ্ঠান। কারণ গ্রাম কিংবা প্রত্যান্ত অঞ্চলে জাতীয় পত্রিকা কোনভাবেই পাওয়া যায় না। যদিও দু'একটি পত্রিকা উপজেলা পর্যায়ে পাওয়া যায় তাও বাসি পত্রিকা। কিন্তু গ্রামগুলোতে পৌঁছানোর কোনো অবস্থাই নেই। এমন অবস্থায় রেডিও তেহরান শ্রোতাদের নিত্য দিনের ঘরের পত্রিকা।"

আশরাফুর রহমান: কথাবার্তা অনুষ্ঠান সম্পর্কে চমৎকার মতামতের জন্য আজিনুর রহমান লিমন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

শ্রোতাবন্ধুরা, আপনারা নিশ্চয়ই জানেন যে, ২০২৩ সালে রেডিও তেহরানের বার্ষিক শ্রেষ্ঠ শ্রোতা নির্বাচিত হয়েছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুরের শ্রোতা দেবাশীষ গোপ এবং বাংলাদেশের কুষ্টিয়ার সিনিয়র শ্রোতা মোখলেছুর রহমান। আমরা পর্যায়ক্রমে এই দুই শ্রোতাবন্ধুর অনুভূতি জানব। আজ শোনা যাক দেবাশীষ গোপের বার্তা।  

 

আকতার জাহান: শ্রেষ্ঠ শ্রোতা হওয়ার অনুভূতি প্রকাশের পাশাপাশি অনুষ্ঠান সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য শ্রোতাবন্ধু দেবাশীষ গোপ আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি সবসময় আমাদের পাশে থাকবেন।

গাজী আবদুর রশীদ: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার হাতিশালা থেকে আশরাফ হোসেন পাঠিয়েছেন দুটি মেইল। একটিতে তিনি লিখেছেন, "বিশ্বসংবাদ- রেডিও তেহরানের একটি সুন্দর উপস্থাপনা যা একটি নতুন মাত্রা যোগ করে। অনেক বিদেশি বেতার- বাংলা অনুষ্ঠান প্রচার করতো কিন্তু  অজানা কারণে সেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। রেডিও তেহরান বেতার বাংলাভাষী শ্রোতাদের জন্য আজও যত্নসহকারে বাংলা অনুষ্ঠান প্রচার করে চলেছে- এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা যারা বাঙালি শ্রোতা আছি তারা রেডিও তেহরানকে বিশ্বের সেরা বেতার হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করে যাব।"

আশরাফুর রহমান: ভাই আশরাফ হোসেন, নিয়মিত চিঠি লিখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের খড়ম পট্টি থেকে শরিফা আক্তার পান্না পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি। তিনি আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব, কিশোরগঞ্জ-এর অর্থ সম্পাদক।

এই শ্রোতাবোন লিখেছেন, "রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগ থেকে ৪ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার প্রচারিত অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে রংধনু অসাধারণ ভালো লেগেছে। রংধনুতে ওইদিন এক শাসকের গল্প প্রচারিত হয়েছে। খুব ভালো লেগেছে গল্পটি। শিশু কিশোরদের জন্য প্রচারিত এই অনুষ্ঠানটি বড়দের কাছেও সমানহারে জনপ্রিয়।"

আকতার জাহান: রংধনু আসর সম্পর্কে ভালো লাগার অনুভূতি জানিয়ে ইমেইল করায় বোন শরিফা আক্তার পান্না আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার নওদা থানার ছাতুমারা থেকে আজাদ পাওয়ার বিশ্বাস পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। চিঠির শুরুতেই তিনি রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগের সমস্ত কলাকুশলীকে মাঘের সন্ধ্যায় কফির শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

গাজী আবদুর রশীদ: একেবারে সময়োপযোগী শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন আজাদ ভাই। এই শীতের রাতে এককাপ কফি বা চা খুবই দরকারি। যাইহোক, কী লিখেছেন তিনি?

আশরাফুর রহমান: আজাদ ভাই লিখেছেন, "১৭ জানুয়ারি বুধবার প্রচারিত স্বাস্থ্যকথা অনুষ্ঠানে সন্তান প্রতিপালন বা Parenting নিয়ে আলোচনাটি খুব সুন্দর লেগেছে; বলতে গেলে তা ছিল হৃদয়গ্রাহী। পরবর্তী কোনো পর্বে প্রতিবন্ধী শিশু ও ছাত্রছাত্রীদের কিভাবে শিক্ষাদান বা প্রতিপালন করতে হবে- সেই বিষয়ে অনুষ্ঠান পাব আশা করি।"

আকতার জাহান: ভাই আজাদ পাওয়ার বিশ্বাস, আপনার প্রস্তাবটি আমাদের বিবেচনায় থাকল। তো অনুষ্ঠান সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আজকের আসরের শেষ মেইলটি এসেছে বাংলাদেশের রাজশাহীর চন্দনী আফড়া থেকে আর পাঠিয়েছেন শ্রী গোপীনাথ পাল। তিনি তেমন কিছু লিখেননি। কেবল জানতে চেয়েছেন কিভাবে শ্রোতা হব?

গাজী আবদুর রশীদ: ভাই গোপীনাথ পাল, শ্রোতা হওয়ার জন্য আপনাকে আমাদের অনুষ্ঠান শুনতে হবে। সেটা হতে পারে শর্টওয়েভে কিংবা ইন্টারনেটে। অনুষ্ঠান শ্রোতার পাশাপাশি মতামত জানালে আমরা বুঝতে পারব যে, আপনি একজন শ্রোতা। তো, ইমেইলের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আশরাফুর রহমান: শ্রোতাবন্ধুরা, আমাদের শব্দগ্রাহক হাত নেড়ে জানিয়ে দিচ্ছেন যে, আমাদের হাতে আজ আর খুব বেশি সময় নেই। তবে অনুষ্ঠান থেকে বিদায় নেবো শ্রোতাভাই সেখ রাজীবের অনুরোধের গানটি শুনিয়ে।   

আকতার জাহান: তো শ্রোতাবন্ধুরা, আপনারা গানটি শুনতে থাকুন আর আমরা বিদায় নিচ্ছি চিঠিপত্রের আজকের আসর থেকে।

গাজী আবদুর রশীদ: কথা হবে আবারো আগামী সপ্তাহে। #

পার্সটুডে/আশরাফুর রহমান/২৩

ট্যাগ