ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৪ ১৭:১৩ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: রেডিও তেহরানের প্রাত্যহিক আয়োজন কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি রোববারের কথাবার্তার আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি। পরে বিস্তারিত খবরে যাব।

বাংলাদেশের শিরোনাম: 

  • পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পেছনে যাঁরা, তাঁদের খুঁজে বের করা হবে: ফারুক খান-প্রথম আলো
  • নতজানু সরকারের কারণে দেশের সার্বভৌমত্ব এখন হুমকির মুখে: রিজভী-ইত্তেফাক
  • প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে যে বার্তা দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী-যুগান্তর
  • মিথ্যা খবর ঠেকাতে নতুন আইন আসছে: আইনমন্ত্রী-মানবজমিন
  • উন্নয়ন হয়েছে, আপনার চশমা ঠিক থাকলে দেখতে পারবেন: অর্থমন্ত্রী-ডেইলি স্টার বাংলা

কোলকাতার শিরোনাম:

  • মার্চের শুরুতে ব্রিগেড চলো তৃণমূলের-আনন্দবাজার পত্রিকা
  • ঘর গোছাচ্ছে INDIA, এনডিএ কোথায়? এবার বিজেপিকে পালটা খোঁচা কংগ্রেসের-সংবাদ প্রতিদিন
  • কর্পোরেট তোলাবাজ-গণশক্তি
  • ১০ মার্চ ব্রিগেডে তৃণমূলের 'জনগর্জন সভা'-আজকাল

শিরোনামের পর এবার বাংলাদেশের জাতীয় দৈনিকগুলোর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত তুলে ধরছি। দৈনিকগুলোতে ভিন্ন ভিন্ন খবরকে প্রধান শিরোনাম করা হয়েছে। 

মিথ্যা খবর ঠেকাতে নতুন আইন আসছে: আইনমন্ত্রী

মিথ্যা খবর ঠেকাতে নতুন আইন আসছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। রোববার সংসদে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রুহুল আমিন হাওলাদারের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এ কথা জানান। মন্ত্রী বলেন, মিথ্যা তথ্য এবং মিথ্যা খবর দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি বন্ধ করতে সরকার ব্যবস্থা নেবে। কিছু আইন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এই সংসদে আসবে। তবে সংবাদমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ সরকারের উদ্দেশ্য নয় বলেও জানান তিনি।

ডেইলি স্টার বাংলার খবরের শিরোনাম- উন্নয়ন হয়েছে, আপনার চশমা ঠিক থাকলে দেখতে পারবেন: অর্থমন্ত্রী। বিস্তারিত খবরে লেখা হয়েছে, বাংলাদেশ যে সমস্যাগুলো মোকাবিলা করছে, এগুলো নতুন কোনো সমস্যা নয়। বাংলাদেশ যেভাবে এই সমস্যাগুলো মোকাবিলা করছে, বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিরা সেগুলোর প্রশংসা করেছেন এবং এতে কোনো সন্দেহ নেই বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। ফখরুল একটা কমেন্ট করেছিলেন- "আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশে উন্নয়ন হয়েছে নাকি, আমি তো কিছু দেখি না" 'এই ধরনের কথাবার্তা বলে তারা কত খেলো করে ফেলে নিজেকে। উন্নয়ন হয়েছে, আপনার চশমা যদি ঠিক থাকে, তাহলে দেখতে পারবেন। কিন্তু চশমা যদি ঠিক না থাকে, তাহলে আমার কিছুই করার নেই। আপনার চোখটা পরীক্ষা করান, ভালো ডাক্তার দেখিয়ে চশমা নিন, তাহলে সবই পরিষ্কার দেখতে পারবেন', বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে যে বার্তা দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী-যুগান্তর

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে হাসপাতালের সেবার মান নিয়ে জিরো টলারেন্সে থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।তিনি বলেন, ‘দেশব্যাপী স্বাস্থ্য খাত নিয়ে সাম্প্রতিক কিছু ইস্যু নিয়ে কথা হচ্ছে।ঘটনাগুলো যেকোনো মানুষের মনকেই নাড়া দেবে। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি নিয়ে আমাকে শক্তহাতে উদ্যোগ নিতে বলেছেন।প্রধানমন্ত্রী আমাকে এ বিষয়ে জিরো টলারেন্স মেইনটেইন করতে বলেছেন।’

নতজানু সরকারের কারণে দেশের সার্বভৌমত্ব এখন হুমকির মুখে: রিজভী-ইত্তেফাক

নতজানু সরকারের কারণে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এখন হুমকির মুখে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসররা ব্যতীত প্রতিটি মানুষ আজ নিরাপত্তাহীন শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি অতিক্রম করছে। মানুষের জান-মাল ও জীবন-জীবিকার কোন নিরাপত্তা নেই। নারী-শিশু নির্যাতন ভয়ানক আকার ধারণ করেছে।

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পেছনে যাঁরা, তাঁদের খুঁজে বের করা হবে: ফারুক খান-প্রথম আলো

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের  ঘটনার পেছনে যাঁরা আছেন, তাঁদের খুঁজে বের করা হবে। পিলখানা হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে যাঁরা, তাঁদের খুঁজে পাওয়া যাবে কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে ফারুক খান বলেন, ‘আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে বঙ্গবন্ধু হত্যার সব মাস্টারমাইন্ডের ব্যাপারে আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি। 

ফারুক খান আরও বলেন, ‘আমরা জানি যে বেগম জিয়া সেদিন ঘটনার কিছুক্ষণ পূর্বে তাঁর বাসা থেকে একটি গাড়িতে করে কোনো গাড়িবহর ছাড়াই বের হয়ে যান। এতে প্রমাণিত যে তিনি জানতেন ঘটনা ঘটবে। এ ঘটনার বিচার যেন সুষ্ঠুভাবে হয়, সে জন্য কাজ চলছে। ’

 এবারে কোলকাতার কয়েকটি খবরের বিস্তারিত

সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে প্রায় সব দৈনিকেই ভিন্ন ভিন্ন শিরোনামে খবর পরিবেশিত হয়েছে। সংবাদ প্রতিদিনের খবরে লেখা হয়েছে, সন্দেশখালি যাওয়ার পথে পুলিশি বাধা। ভোজেরহাটে আটকে দেওয়া হল দিল্লির স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমকে। রাস্তায় বসে বিক্ষোভ ওই প্রতিনিধি দলের সদস্যদের। টেনেহিঁচড়ে প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। কেন সন্দেশখালি যেতে বাধা দেওয়া হচ্ছে, প্রশ্ন তাঁদের। দৈনিকটির অন্য এক খবরের শিরোনাম- লাগাতার হিংসায় জ্বলছে সন্দেশখালি, কী বলছেন তারকা সাংসদ নুসরত? বিস্তারিত খবরে লেখা হয়েছে, জমি, ভেড়ি দখল। নারী নির্যাতন। একের পর এক নালিশের পাহাড়। গত ৫২ দিন ধরে শিরোনামে সন্দেশখালি। গ্রামবাসীদের ক্ষোভের আগুনে জ্বলছে গ্রামের পর গ্রাম। অশান্তি নিয়ে ফের মুখ খুললেন তারকা সাংসদ নুসরত জাহান। "রাজনীতি বন্ধ করুন", X হ্যান্ডলে ক্ষোভ উগরে দিয়ে দাবি তাঁর।

অন্য এক খবরে লেখা হয়েছে, বাংলার পুলিশে আস্থা নেই? ‘আমিই ভোটের আগে কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছিলাম’, বিজেপির সুরে কথা বললেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী।

ঘর গোছাচ্ছে INDIA, এনডিএ কোথায়? এবার বিজেপিকে পালটা খোঁচা কংগ্রেসের-সংবাদ প্রতিদিন

উত্তরপ্রদেশে আসনরফা চূড়ান্ত। আপের সঙ্গে দিল্লি, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, গুজরাট, গোয়ায় রফা হয়ে গিয়েছে। তামিলনাড়ু, বিহার, ঝাড়খণ্ডে জোট শরিকদের সঙ্গে কোনও সমস্যা নেই কংগ্রেসের। মহারাষ্ট্র এবং বাংলা নিয়েও কথা চলছে। মোট কথা লোকসভা ভোট (Lok Sabha 2024) ঘোষণার ১৫-২০ দিন আগেই বেশ গোছানো মনে হচ্ছে ইন্ডিয়া (INDIA) জোটকে। কিছুদিন আগেই যে জোটের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠছিল, সেই জোট এখন বেশ সংঘবদ্ধ শক্তি। অথচ এর ঠিক উলটো ছবি এনডিএতে। বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব এখনও কোনও জোটসঙ্গীর সঙ্গেই রফা চূড়ান্ত করতে পারেনি। বা চূড়ান্ত হলেও সেটা ঘোষণা হয়নি। অধিকাংশ রাজ্যেই বিজেপি জোট সঙ্গীদের সঙ্গে আলোচনা করেছে। কিন্তু চূড়ান্ত কোনও ফয়সলা হয়নি। সেটা নিয়েই এবার কটাক্ষ ছুঁড়ল কংগ্রেস (Congress)।

মার্চের শুরুতে ব্রিগেড চলো তৃণমূলের-আনন্দবাজার পত্রিকা

মার্চ মাসের শুরু থেকেই রাজ্যে ভোটের দামামা বেজে যেতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সভা শুরু হচ্ছে। ১, ২ এবং ৮ মার্চ সভা রয়েছে মোদীর সভা। আর তার পরেই ব্রিগেডে সভা তৃণমূলের। পাঁচ বছর পরে কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে সমাবেশের ডাক দিল তৃণমূল। ২০১১ সালে রাজ্যে ক্ষমতা দখলের পরে ২১ জুলাইয়ের সমাবেশ ব্রিগেডে করেছিল তৃণমূল। ১০ মার্চ, রবিবার ব্রিগেড চলোর ডাক দিয়ে সকাল ১১টা থেকে ‘জনগর্জন সভা’ করার কথা জানানো হয়েছে।

কর্পোরেট তোলাবাজ-গণশক্তির সম্পাদকীয়

এবারের কেন্দ্রীয় বাজেটের সময় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ঘোষণা করেছিলেন কিছুদিনের মধ্যে দেশের অর্থনীতির বিকাশ নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ করবেন। তাতে দেখানো হবে ইউপিএ জমানার দশ বছরের তুলনায় মোদী জমানার দশ বছরে বিকাশের গতি ও হার অনেক বেশি। সামনে লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের তাগিদে কালবিলম্ব না করে অর্থ মন্ত্রী সেই শ্বেতপত্র প্রকাশও করে দিয়েছেন। ভুলভাল তথ্য, হিসাবের গরমিল, বিশ্লেষণে লুকোচুরিতে ভরা শ্বেতপত্রটি এখানে আলোচ্য নয়। আলোচ্য শ্বেতপত্র প্রকাশের প্রয়োজন ও অতি তৎপরতা নিয়ে। দলের নির্বাচনী প্রচারের জন্য মনগড়া তথ্য হাজির করতেই এই শ্বেতপত্র। কিন্তু এখন দাবি উঠেছে কর্পোরেট থেকে বিজেপি’র জন্য তোলা আদায়ের শ্বেতপত্র প্রকাশের। অনেক দিন ধরে বিচ্ছিন্নভাবে খবর মিলছে দলের জন্য টাকা তুলতে মোদী সরকার কর্পোরেটের পেছনে ইডি, সিবিআই এবং আয়কর দপ্তরকে লেলিয়ে দিচ্ছে। দু’টি অনলাইন সংবাদ পোর্টালের রিপোর্টে প্রকাশ অন্তত ৩০টি কর্পোরেটের পেছনে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থাকে লাগিয়ে আতঙ্কর পরিবেশ তৈরি করে তাদের বাধ্য করা হয়েছে। বি‍‌জেপি’র তহবিলে মোটা অঙ্কের তোলা দিয়ে কেন্দ্রীয় এজেন্সির সন্ত্রাস থেকে রেহাই। অর্থাৎ শুধু কর্পোরেট বন্ড নয়, কেন্দ্রীয় সংস্থাকে অপব্যবহার করে জোর জবরদস্তি দলের জন্য কোটি কোটি টকা তুলছেন মোদী-শাহরা।

সংবাদে প্রকাশ বিজেপি-কে যারা টাকা দিচ্ছিলো না সেই সব সংস্থায় তদন্ত সংস্থাকে পাঠানোর পর মোটা অঙ্কের টাকা জমা পড়েছে দলের তহবিলে। টাকা আসার পর তদন্ত সংস্থার কাজও শেষ হয়ে গেছে। যে সব কর্পোরেট বিজেপি’র চাহিদা মতো টাকা দিত না তাদের পেছনেও লাগানো হয় ইডি, সিবিআই, আয়কর-কে। হানা দেবার পর যথারীতি সেই কর্পোরেটগুলি বিজেপি-কে খুশি করার মতো টাকা দিয়ে দিয়েছে। কিছু সংস্থা নিয়মিত তোলা দিলেও হঠাৎ একবছর বন্ধ করার পর ক্ষিপ্ত সরকার পাঠিয়ে দেয় তদন্ত সংস্থাকে। তারপরই ফের নিয়ম করে তোলা দেওয়া শুরু হয়ে যায়। আবার তোলা দেবার ক্ষেত্রে লেনদেনের গোপন শর্তও থাকে। মোটা টাকা দলের কোষাগারে জমা পড়লে সরকারের কাছ থেকে প্রত্যাশিত অনেক সুযোগ সুবিধা নি‍‌শ্চিত হয়ে যায়। অর্থাৎ মোদী সরকার শাসক দলের তহবিলের জন্য তোলা আদায়ের যন্ত্রে পরিণত করেছে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থাগুলিকে। সংস্থাগুলি নির্লজ্জভাবে সেকাজ করে চলেছে।

দেশে এক দল, এক নেতার শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজন সমস্ত বিরোধী শক্তিকে নির্মূল করা। কিন্তু গণতান্ত্রিক পথে সে কাজ সম্ভব নয়। তাই নেছে নেওয়া হয়েছে দু’টি অসৎ পথ। প্রথমত বিরোধী নেতাদের পেছনে কেন্দ্রীয় এ‍‌জেন্সিগুলিকে লাগিয়ে তাদের এমন হাল করা যাতে তারা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। মিথ্যা অভিযোগে বন্দি করে জনমানসে বিরূপ ধারণা তৈরি করে সেই নেতা ও তার দলকে কলুষিত করা। পাশাপাশি জনগণের ভোটে বিরোধীদের পরাজ্য নিশ্চিত করা সম্ভব নয় বুঝে মোটা টাকার বিনিময়ে বিরোধী বিধায়ক, সাংসদ কিনে বিরোধীদলকে শক্তিহীন, প্রভাবহীন, এমনকি ক্ষমতাহীন করা। এইভাবে রাজ্যে রাজ্যে বিরোধী সরকার ভেঙে নিজেদের সরকার গড়েছে মোদী-শাহরা। এইভাবে কোটি কোটি টাকা দিয়ে বিধায়ক, সাংসদ, নেতা কেনার প্রয়োজনীয় টাকার জোগান দিতে চলে কর্পোরেট তোলা আদায়ের কাজ। এমনি এমনি কেউ টাকা দেয় না। তাই জোর করে কর্পোরেটের কাছ থেকে টাকা আদায়ের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে। এই গোটা চিত্রটা দেশের জনগণ দেখতে চায়। তাই মোদী সরকারের যদি সাহস থাকে তাহলে অবিলম্বে কর্পোরেট তোলা আদায় নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ করুক।#

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/ ২৪

ট্যাগ