কথাবার্তা: লাদাখে চীনা আগ্রাসনের জবাব দিল ভারত ভিন্নভাবে
সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: ২৪ জুলাই শুক্রবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।
বাংলাদেশের শিরোনাম :
- ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা, শনাক্ত ও মৃত্যু কমল –প্রথম আলো
- বিএসএমএমইউতে নিম্নমানের মাস্ক সরবরাহ, ঢাবির সহকারী রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা -দৈনিক ইত্তেফাক
- অন্ধকার গিরিখাদে পথহারা পথিকের মতো প্রলাপ করছেন বিএনপি নেতারা’-ওবায়দুল কাদের-দৈনিক যুগান্তর
- ‘ব্যর্থতা আর দুর্নীতি বিতর্কে বেসামাল সরকার’ রিজভী-দৈনিক সমকার
- বাংলাদেশের সাড়ে ৬ কোটি মানুষকে নগদ ভাতা দেয়ার তাগিদ ইউএনডিপির -দৈনিক মানবজমিন
- সব বৈদেশিক দূতাবাসে হাসিমুখে সেবা দেওয়ার নির্দেশনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর -বাংলাদেশ প্রতিদিন
ভারতের শিরোনাম:
- লাদাখে চীনা আগ্রাসনের জবাব, বাণিজ্যিক পথে প্রত্যাঘাত ভারতের -দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন
- পিএইচডি করা সব্জি বিক্রেতার ইংরাজিতে প্রতিবাদ ভাইরাল-কে আমায় চকারি দেবে-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা
- স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লায় নেই স্কুল পড়ুয়ারা, ২৫০ অতিথির সামনে উদযাপন -দৈনিক আজকাল
পাঠক/শ্রোতা! এবারে চলুন, বাছাইকৃত কয়েকটি খবরের বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
শুরুতেই বিশ্বজুড়ে করোনার আপডেট খবর। তারপর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খবর।

একনজরে বিশ্ব করোনার খবর: ওয়ার্ল্ডওমিটারের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী বিশ্বব্যাপী মোট মৃতের সংখ্যা ৬ লাখ ৩৬ হাজার ৯৩৮ জন। আর আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৫৬ লাখ ৭৫ হাজার ৩৯৫ জন।
বাংলাদেশের করোনা আপডেট খবরে যুগান্তরসহ বিভিন্ন দৈনিকে লেখা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২৫৪৮জন। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২ হাজার ৮৩৬ জন। সব মিলিয়ে করোনা শনাক্ত হয়েছে ২ লাখ ১৮ হাজার ৬৯৮ জনের।
আর ভারতের খবর- দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন, আনন্দবাজার পত্রিকাসহ কয়েকটি দৈনিকে লেখা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪৯ হাজার নতুন সংক্রমণ, এসময় মারা গেছেন ৭৪০ জন। মোট মৃত্যু ছাড়াল ৩০ হাজার। মোট আক্রান্ত ১২ লাখ ৮৭ হাজার ৯৪৫ করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিনই উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে।
দুর্নীতির লাগাম ধরতে না পারলে সামনে বিপদ-দৈনিক প্রথম আলো
বিস্তারিত খবরে লেখা হয়েছে, দেশের প্রবৃদ্ধি আর উন্নয়নের আড়ালে থাকা বাস্তবতা সামনে নিয়ে এসেছে করোনা মহামারি। স্বাস্থ্যব্যবস্থার ভঙ্গুর দশা দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে। বাড়তে শুরু করেছে দারিদ্র্য। বাড়ছে অনিশ্চয়তা। এমন চরম দুর্যোগেও রাষ্ট্রে গণমুখী নীতি দেখা যাচ্ছে না। এই গণবিমুখতা বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে সামনে।
সরকারি দলের বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ইতিহাসবিদের সঙ্গে কথা বলে এমনটা জানা গেছে। তাঁরা বলছেন, দুর্নীতি লাগামছাড়া হয়ে গেছে। সরকারের সদিচ্ছা ও ‘জিরো টলারেন্সে’র কথা শোনা গেলেও বড় শাস্তির তেমন দৃষ্টান্ত নেই। এখন দুর্যোগের মধ্যেও বড় বড় দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার ঘটনা সামনে আসছে। এতে মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে।জানা গেছে, ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির দায়ে যে শতাধিক স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকে বহিষ্কার করা হয়েছে, তার মধ্যে অধিকাংশই সরকারি দলের। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন কেনাকাটায় দুর্নীতির অভিযোগে একাধিক আমলা বদলি হয়েছেন।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক গোবিন্দ চক্রবর্তী বলেছেন, সরকারের সদিচ্ছার পাশাপাশি দ্বিধা-দ্বন্দ্বও দেখা যায়। কোনো কাজে স্বচ্ছতা নেই, মহামারির সময় এটি আরও স্পষ্ট হলো। ব্যবসায়ীরা সংসদে ঢুকে ‘গণ’ বাদ দিয়ে নিজেদের স্বার্থে নীতি তৈরি করছেন। আর আমলারা দেশটিকে প্রশাসনিক রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন।
তবে লেখক ও গবেষক মুনতাসীর মামুন প্রথম আলোকে বলেন, যাঁরা ধরা পড়েছেন, তাঁদের শুধু বরখাস্ত করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের দৃশ্যমান অপকর্ম মাফ হচ্ছে। আমলাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হলো বদলি আর পদোন্নতি। এখানে লুটপাটের পুঁজিবাদ বিস্তৃত হয়েছে। এটা নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে, যেটা বঙ্গবন্ধু ভেবেছিলেন।
রাজনীতির খবর:

বিএনপির নেতারা মিডিয়ায় গলাবাজির রাজনীতি করছে : ওবায়দুল কাদের-দৈনিক ইত্তেফাকের এ শিরোনামের খবরে লেখা হয়েছে, নির্বাচন ও আন্দোলনে জনগণ থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়ে বিএনপির নেতারা অপরাজনীতির অন্ধকার গিরিখাতে দিকভ্রান্ত পথহারা পথিকের মতো প্রলাপ করছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি চাতুর্যপূর্ণ কথামালা ব্যবহার করে মিডিয়ায় গলাবাজির রাজনীতি অব্যাহত রেখেছে। তারা এখনো বুঝতে পারেনি মিডিয়া নির্ভর গলাবাজির রাজনীতির দিন শেষ, ডিজিটাল বাংলাদেশের জনগণ অনেক সচেতন।’আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, করোনাজনিত স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যেও আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা যখন বন্যা দুর্গত মানুষের পাশে, তখন বিএনপি মানুষের পাশে থাকা তো দূরের কথা উল্টো মানবিক সংকটকে পুঁজি করে বিভ্রান্তি ও আতঙ্ক সৃষ্টির মাধ্যমে অপরাজনীতিতে লিপ্ত রয়েছে। যারা দুর্যোগ-দুর্বিপাক ও জনগণের পাশে দাঁড়াতে পারে না কেবলমাত্র বিভ্রান্তি ছড়িয়ে মানুষের অনুভূতি নিয়ে খেলা করে তারা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে।

এদিকে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগের চারদিকে অন্ধকার ঘনিয়ে আসছে। ব্যর্থতা আর দুর্নীতি বিতর্কে বেসামাল হয়ে পড়েছে সরকার।
বাংলাদেশের সাড়ে ৬ কোটি মানুষকে নগদ ভাতা দেয়ার তাগিদ ইউএনডিপির-দৈনিক মানবজমিন

করোনা মহামারিতে গোটা বিশ্ব বিপর্যস্ত| বাংলাদেশের অবস্থাও নাজুক। মানুষ কাজ হারাচ্ছে। ঘরভাড়া আর আনুষঙ্গিক খরচ মেটাতে না পেরে গ্রামের দিকে ছুঁটছে অনেকে। আবার বাধ্য হয়েই যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি না মেনে কর্মস্থলে যোগ দিচ্ছেন অনেক নিম্ন আয়ের মানুষ। তাতে সংক্রমণ আরো বাড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশের মানুষকে নগদ সহায়তা দেয়া জরুরি বলে মত দিয়েছে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)। সংস্থাটি বলছে, করোনার প্রকোপ থেকে রক্ষা করতে বাংলাদেশের ৪০ শতাংশ মানুষকে প্রতি মাসে ন্যূনতম ২৫ ডলার নগদ ভাতা দেয়া জরুরি। যা টাকার অঙ্কে প্রায় ২১০০ টাকা।
দুর্নীতির খবর:
নকল মাস্ক: ‘অপরাজিতা'র শারমিনের বিরুদ্ধে বিএসএমএমইউয়ের মামলা

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে নকল ‘এন৯৫’ মাস্ক সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ‘অপরাজিতা ইন্টারন্যাশনালের’ স্বত্বাধিকারী শারমিন জাহানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।বিএসএমএমইউয়ের প্রক্টর বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন।শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
বিএসএমএমইউ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে নকল ‘এন৯৫’ মাস্ক সরবরাহ করে অপরাজিতা ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি দেশি প্রতিষ্ঠান।

এ বিষয়ে বিএসএমএমইউয়ের বক্তব্য হচ্ছে– অপরাজিতা ইন্টারন্যাশনাল চীনের ‘থ্রিএম কোম্পানি’র লোগো বসিয়ে এসব মাস্ক সরবরাহ করে। বিএসএমএমইউ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জুলফিকার আহমেদ আমিন বলেন, বৃহস্পতিবার শাহবাগ থানায় আমরা অপরাজিতা ইন্টারন্যাশনালের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মামলা করেছি। শর্ত অনুযায়ী তাদের যে মাস্ক ও গ্লাভস সরবরাহের কথা ছিল সেগুলো তারা দেয়নি।
এবার ভারতের কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

উপর থেকে চাপ আসছে, তাই অধিবেশন ডাকছেন না রাজ্যপাল, অভিযোগ গহলৌতের-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা
সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থন রয়েছে তাঁর কাছে। তাই আস্থাভোটে যেতে আপত্তি নেই তাঁদের। কিন্তু রাজ্যপালই তা নিয়ে গড়িমসি করছেন। সচিন এবং তাঁর অনুগামী ১৮ জন বিধায়কের বিরুদ্ধে এখনই পদক্ষেপ করা যাবে না বলে শুক্রবার জানিয়েছে রাজস্থান হাইকোর্ট। তার পরই রাজ্যপাল কলরাজ মিশ্রের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তুললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত। তাঁর বক্তব্য, ‘‘উপর থেকে কী এমন চাপ আসছে, যার জন্য রাজ্যপাল বিধানসভার অধিবেশন ডাকতে ইতস্তত করছেন, তা জানি না আমরা।’’
লাদাখে চীনা আগ্রাসনের জবাব, বাণিজ্যিক পথে প্রত্যাঘাত ভারতের-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন

লাদাখ নিয়ে চিনের সঙ্গে সংঘাতের পথে ভারত। কথা দিলেও, এখনও ভারতীয় ভূখণ্ড ছেড়ে যায়নি লালফৌজ। তাই আগ্রাসী পড়শিকে শিক্ষা দিতে এবার বাণিজ্যেক পথে প্রত্যাঘাত করল ভারত। দেশে চিনা সংস্থাগুলির বাণিজ্যের পথ কার্যত বন্ধ করে দিল নরেন্দ্র মোদির সরকার।সদ্য জারি হওয়া এক সরকারি নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ভারতের সঙ্গে যে দেশগুলি সীমান্ত ভাগ করছে এমন দেশগুলির বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থা, সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগ (পিপিপি), সরকারি ব্যাংক, স্বশাসিত সংস্থার প্রকল্পে শামিল হতে গেলে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছে নাম নথিবদ্ধ করে অনুমতি নিতে হবে। শুধু তাই নয়, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের থেকে অনুমতি নেওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও বিদেশমন্ত্রক থেকেও অনুমতি নিতে হবে।সরকারের দাবি, দেশের নিরাপত্তার ও সুরক্ষার কথা মাথায় রেখেই বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছ। বিশ্লেষকদের মতে লাদাখে চীনা আগ্রাসনের জবাবে এই পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
পিএইচডি করা সব্জি বিক্রেতার ইংরাজিতে প্রতিবাদ ভাইরাল-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা

বিস্তারিত খবরে লেখা হয়েছে, পুরসভার লোকেরা রাস্তার ধারে সব্জি বিক্রি করতে বাধা দিয়েছে। ঝরঝরে ইংরাজিতে তার প্রতিবাদ করছেন এক মহিলা সব্জি বিক্রেতা। এই ঘটনার ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই মুগ্ধ হয়েছেন নেটাগরিকরা।
জানা গিয়েছে, ওই মহিলা সব্জি বিক্রেতার নাম রাইসা আনসারি। মধ্যপ্রদেশের ইনদওরের বাসিন্দা তিনি। তাঁর ইংরাজি শুনে সেখানে উপস্থিতরা তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতার কথা জিজ্ঞাসা করেন। তাঁর উত্তরে সব্জি বিক্রেতা দাবি করেন, তিনি ইনদওরের দেবী অহল্যা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেটেরিয়াল সায়েন্সে পিএইচডি করেছেন।
প্রতিবাদের সময় ইংরাজিতে তিনি বলছেন, ‘‘বাজার বন্ধ। খরিদ্দার নেই। আমি রাস্তার ধারে গাড়ি নিয়ে ফল ও সব্জি বিক্রি করি। কিন্তু পুরসভার লোকেরা সেটাও করতে দিচ্ছেন না। আমার পরিবারে ২০ জন ব্যক্তি। কী করে রোজগার করব? কী খাব? কী ভাবে বাঁচব?’’মেটেরিয়াল সায়েন্সে পিএইচডি করে তিনি কেন সব্জি বিক্রি করছেন? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, ‘‘আমার প্রথম প্রশ্ন, কে আমায় চাকরি দেবে?’’ তাঁর অভিযোগ, ‘‘করোনাভাইরাস মুসলিমদের জন্য বেড়েছে এই ধারণা সর্বত্র। যেহেতু আমার নাম রাইসা আনসারি, কোনও কলেজ বা গবেষণা প্রতিষ্ঠান আমাকে কাজ দিতে উৎসাহী নয়।’’
করোনাভাইরাস লকডাউনে কাজ গিয়েছে অনেকের। এর আগেও সিনেমা অভিনেতা থেকে কাজ হারানো শিক্ষিত ব্যক্তিদেরও রাস্তার ধারে ফল-সব্জি বিক্রি করতে দেখা গিয়েছে। ইনদওরের আনসারি সেই তালিকার অন্যতম নাম।#
পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/২৪