জুন ২৬, ২০২১ ১৬:০২ Asia/Dhaka

শ্রোতা/পাঠক!২৬ জুন শনিবোরের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি। এরপর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিশ্লেষণে যাবো। বিশ্লেষণ করবেন সহকর্মী সিরাজুল ইসলাম।

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খবরের শিরোনাম:

  • করোনাভাইরাস ভরসা আপাতত চীনের টিকা-প্রথম আলো
  • প্রথম আলোর অন্য একটি খবরের শিরোনাম-ক্ষুধা আর লকডাউন একসঙ্গে চলে না: জি এম কাদের
  • থামানো যাচ্ছে না মানুষের চলাচল-যুগান্তর
  • পানি সম্পর্কিত বিপর্যয় নিরসনে বিশ্বব্যাপী শক্তিশালী সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর-ইত্তেফাক
  • 'গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাই বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর প্রধান অস্ত্র'-কালের কণ্ঠ
  • চালের দাম কেন কমে না–মানবজমিন

এবার ভারতের কয়েকটি খবরের শিরোনাম:

  • ব্যর্থ প্রশাসন! ভুয়ো টিকা নিয়ে এবার বিধানসভায় শোরগোল তুলবে বিজেপি-আনন্দবাজার
  • তৃণমূলের বড় নেতারা যুক্ত আছেন ভুয়ো ভ্যাকসনি কাণ্ডে! বিস্ফোরক দিলীপ-আজকাল
  • দেশে দৈনিক সংক্রমণ কমে ৫০ হাজারের নিচে, ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সতর্কবার্তা কেন্দ্রের -সংবাদ প্রতিদিন

শ্রোতাবন্ধুরা! শিরোনামের পর এবার দু’টি বিষয়ের বিশ্লেষণে যাব। 

কথাবার্তার বিশ্লেষণের বিষয়:

১. ক্ষুধা আর লকডাউন এক সাথে চলে না- বলেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের। আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

২. অধিকৃত গোলান মালভূমিকে ইহুদিবাদী ইসরাইলের অংশ বলে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন তা বাতিল করতে পারেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বাইডেনের এই সম্ভাব্য পদক্ষেপের গুরুত্ব কী?

বিশ্লেষণের বাইরে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবর

করোনাভাইরাস-ভরসা আপাতত চীনের টিকা-প্রথম আলো

চীনের সিনোফার্মের দেড় কোটি এবং রাশিয়ার স্পুতনিক-ভির এক কোটি টিকা কিনতে সরকার গত মার্চে আলোচনা শুরু করে। প্রতি চালানে টিকার পরিমাণ, প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকা পাওয়ার সুনির্দিষ্ট সময়সূচিসহ কিছু বিষয়ে বাংলাদেশ ও রাশিয়া এখনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার বাকি টিকা কবে আসবে, তা নিয়ে কোনো অগ্রগতি নেই। একমাত্র চীনের সিনোফার্ম থেকে জুলাই মাসে টিকার প্রথম চালান পেতে পারে বাংলাদেশ।

চীন, রাশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশের টিকা সংগ্রহের আলোচনায় জড়িত সরকারের একাধিক দায়িত্বশীল কর্মকর্তার সঙ্গে গত কয়েক দিন কথা বলে এমন ধারণা পাওয়া গেছে।

পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন গত বৃহস্পতিবার প্রথম আলোকে বলেছেন, ‘চীনের সিনোফার্মের টিকা নিয়ে যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল, তার অনেকটাই কেটে গেছে। আশা করছি জুলাইয়ে সিনোফার্ম থেকে টিকা পাওয়া শুরু হবে। আর রাশিয়ার সঙ্গেও টিকা কেনার বিষয়ে ইতিবাচকভাবে আলোচনা হচ্ছে।’সরকারের দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, চীন ও রাশিয়ার কাছ থেকে বাণিজ্যিক চুক্তির আওতায় টিকা কেনা নিয়ে গত সপ্তাহে সরকারের আলাদা আলোচনা হয়েছে। সিনোফার্মের কাছ থেকে টিকা কেনার পাশাপাশি সিনোভ্যাক এবং আনুই জিফেই নামের আরও দুটি চীনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেও সরকারের আলোচনা হয়েছে। আনুই জিফেই টিকার চূড়ান্ত ধাপের পরীক্ষা শেষ না হওয়ায় বাংলাদেশ তাদের কাছ থেকে এ মুহূর্তে টিকা কিনবে না। এই পরিস্থিতিতে দ্রুত টিকা পাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সামনে একমাত্র বিকল্প চীনের সিনোফার্ম।

থামানো যাচ্ছে না মানুষের চলাচল-যুগান্তর

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় লকডাউন চলছে। তবে এসব এলাকার রাস্তা-বাজারে অবাধে মানুষ চলাচল করছে। অনেকের মুখে মাস্ক নেই। কোথাও কোথাও হুড়োহুড়ি করে মানুষ চলাচল করছে। লকডাউন বাস্তবায়নকারী পুলিশ কিংবা অন্য সংস্থার সদস্যরা এক্ষেত্রে নিরুপায়। পরিস্থিতি সম্পর্কে ফোনে এক পুলিশ এবং এক ট্রাফিক সদস্যের কাছে জানতে চাইলে উত্তর পাওয়া যায়- কী করব ভাই। রাস্তা, বাজার, মার্কেট ছাড়তে চাচ্ছে না মানুষ। 

লকডাউনে ঢাকার সঙ্গে অন্যান্য এলাকায় দূরপাল্লার গণপরিবহণ বন্ধ রয়েছে। তারপরও নানা কৌশলে মানুষের চলাচল অব্যাহত রয়েছে।

হেঁটে, রিকশায়, পিকআপ, ট্রাক, মোটরবাইক, সিএনজিচালিত অটোরিকশার মাধ্যমে ভেঙে ভেঙে চলাচল করছে মানুষ। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই থাকছে না।

করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের উদ্যোগ স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রশংসিত হলেও কর্মজীবী ও দিনমজুররা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। গণপরিবহণ বন্ধের ৪র্থ দিনে সদরঘাটে ছিল সুনশান নীরবতা।

ট্রেন বন্ধ থাকলেও অগ্রিম বিক্রীত টিকিটের টাকা ফেরত আনতে কমলাপুর যাচ্ছেন মানুষ। ফেরত টাকার জন্য সেখানে জটলা লেগে যাচ্ছে। দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে সীমাহীন ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন অগ্রিম টিকিট কাটা যাত্রীরা। 

শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, রাস্তা-বাজারে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দূরপাল্লার গণপরিবহণ বন্ধ করার পরেও ঠেকানো যাচ্ছে না চলাচল। মানুষ নানা কায়দায় ঢাকা ছেড়ে যাচ্ছেন। আবার অনেকে ঢাকায় প্রবেশ করেছেন। 

রাজধানীর কমলাপুর এলাকা থেকে বিভিন্ন যানে রাজধানী ছাড়তে দেখা গেছে অনেককে। প্রাইভেটকার, মিনি ট্রাক ভাড়া করে বিভিন্ন জেলায় ছুটছেন।

অধিকাংশ ট্রেনের যাত্রী। ট্রেন বন্ধ থাকায় বিকল্প পন্থায় গ্রামে ফিরছেন তারা। ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে রিতা নামের এক নারী তার মা ও শিশু সন্তান নিয়ে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় এসেছেন।

৩ দিন বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরে চিকিৎসা করিয়ে ফিরে গেছেন শুক্রবার। দূরপাল্লার কোনো যান না থাকায় একটি প্রাইভেটকার ভাড়া করে বাড়ি ফিরছেন। তিনি জানান, রাজধানীতে তো মানুষ আর মানুষ।

বাজারতো মানুষে ভরা। তাহলে এ ধরনের লকডাউন দিয়ে কি লাভ? এতে কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না। মাঝ থেকে মানুষের হয়রানি।

এবার সারা দেশ ‘ঘরবন্দি’ সোমবার থেকে সাত দিন কঠোর লকডাউন,

‘কেউ গুম-পঙ্গু হচ্ছেন, কেউ চিরদিনের জন্য হারিয়ে যাচ্ছেন’ফখরুল-যুগান্তর/কালের কণ্ঠ

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে এখন চরম দুঃসময় চলছে। রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে অবৈধ শাসকগোষ্ঠী জনগণের ওপর এখন ফ্যাসিবাদী জুলুম চালাচ্ছে। আর এক্ষেত্রে গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাই হচ্ছে শাসকগোষ্ঠীর প্রধান অস্ত্র। রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, মানবাধিকার কর্মী, রাজনৈতিক বিশ্লেষক যারা গণতন্ত্রের পক্ষে সোচ্চার তারাই সরকারি জুলুমের শিকার হচ্ছেন। কেউ গুম হচ্ছেন, পঙ্গু হচ্ছেন, অথবা চিরদিনের জন্য হারিয়ে যাচ্ছেন।

জাতিসংঘ ঘোষিত আন্তর্জাতিক নির্যাতন বিরোধী দিবস উপলক্ষে শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, যেহেতু জনগণের নিকট সরকারের কোনো জবাবদিহিতা নেই, সেহেতু গণতান্ত্রিক সব প্রতিষ্ঠানকে হাতের মুঠোয় নিয়ে একদলীয় অপশাসনের জগদ্দল পাথর জনগণের বুকের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। গণমাধ্যমকে হুমকি ও ভয় দেখিয়ে এবং নির্যাতন করে কব্জা করার অপচেষ্টা চলছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এখন সম্পূর্ণরূপে বিপন্ন।

চালের দাম কেন কমে না-মানবজমিন

দেশের বাজারে এখনো চালের দাম চড়া। বছরজুড়েই কারণে অকারণে দফায় দফায় বেড়েছে চালের দাম। দেশে বোরো ধানের বাম্পার ফলন সত্ত্বেও কেন কমছে না চালের দাম? তা নিয়ে ক্ষোভের শেষ নেই ক্রেতামহলে। তাদের অভিযোগ, চালের যথেষ্ট সরবারহ থাকলেও কোনো অদৃশ্য কারণে ব্যবসায়ীরা চালের দাম কমান না আর খুচরা ব্যবসায়ীদের দাবি, মিলারদের সিন্ডিকেটই দাম না কমার জন্য দায়ী। এক্ষেত্রে সরকারের কোনো উদ্যোগও কাজে আসছে না। এমনকি বিদেশ থেকে আমদানি করেও চালের দাম কমানো যায়নি। সরকার দর নির্ধারণ করে দিলেও পাত্তা দেন না ব্যবসায়ীরা। তার মানে এখানে বড় কোনো সিন্ডিকেট আছে। তারাই চালের দাম নিয়ন্ত্রণ করছে।

সরকার কি বেকারদের কথা ভাবে সিনিয়র সংবাদিক ও কলামিস্ট সোহরাব হোসেন তাঁর মতামত কলামে লিখেছে-প্রথম আলো

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ৩ জুন জাতীয় সংসদে ৬ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করেন। প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে কয়েক দিন সরগরম আলোচনার পর অধিবেশন ২৮ জুন পর্যন্ত মুলতবি হয়ে গেছে। ৩০ জুন বাজেট পাস হবে। অর্থমন্ত্রী বলেছেন, বাজেট ব্যবসাবান্ধব। আরও নির্দিষ্ট করে বললে ধনীবান্ধব। অনেকে ঠাট্টা করে বলেন, ব্যবসায়ীদের দ্বারা, ব্যবসায়ীদের জন্য এবং ব্যবসায়ীদের স্বার্থে এই বাজেট করা হয়েছে।

বাজেটে যে বিষয়টি উপেক্ষিত রয়ে গেছে তা হলো বেকার ও নতুন গরিব হওয়া জনগোষ্ঠী। করোনাকালে বিরাটসংখ্যক নিম্নমধ্যবিত্ত তথা স্বল্প আয়ের মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গেছে। অন্যদিকে বেকারত্ব সব সময়ই ছিল। দেড় বছর ধরে সরকারি ও বেসরকারি খাতে নিয়োগপ্রক্রিয়া প্রায় বন্ধ থাকায় সেটি আরও প্রকট হয়ে উঠেছে। করোনাকালে দেশের অর্থনীতি টিকিয়ে রেখেছে তৈরি পোশাক খাত, কৃষক ও প্রবাসী শ্রমিকেরা। এর মধ্যে কৃষিতে করোনার অভিঘাত তেমন পড়েনি। বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় সত্ত্বেও এবার ধানের উৎপাদন বেড়েছে। কৃষক ভালো দামও পেয়েছেন। কিন্তু তৈরি পোশাক খাতের কয়েক লাখ শ্রমিক চাকরি হারিয়েছেন। প্রবাসী শ্রমিকদেরও একাংশ কাজ হারিয়ে দেশে ফিরে এসেছেন। এ দুটি খাতের বাইরে যে বিশাল অনানুষ্ঠানিক খাত, সেখানে লাখ লাখ কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। তাঁরা যে মজুরি পেতেন, তা দিয়ে কোনোভাবে পরিবার চলত। এখন তারা নিঃস্ব। তাঁরা নতুন গরিব। অর্থনীতিবিদদের মতে, এই সংখ্যা আড়াই কোটির মতো।

দেশের ভেতরে ন্যূনতম কিছু করার থাকলে তাঁরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিদেশে যেতেন না। সরকারের নীতিনির্ধারকেরা চাকরি না করে উদ্যোগী হওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু কিছু করার উদ্যোগ নেওয়ার পরিবেশ দেশে কতটা আছে। উদ্যোগ নিলেই দলীয় পরিচয়ে মাস্তানরা চাঁদা দাবি করে। যেখানে নিজের জমিতে বাড়ি করতেও মাস্তানদের চাঁদা দিতে হয়, সেখানে উদ্যোগ নেওয়ার সুযোগ কতটা আছে

ভারতের কয়েকটি খবরের বিস্তারিত

দেশে দৈনিক সংক্রমণ কমে ৫০ হাজারের নিচে, ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সতর্কবার্তা কেন্দ্রের-সংবাদ প্রতিদিন

করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যেই যেমন একদিকে উঁকি মারছে তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা, তেমন আবার সাম্রাজ্য বিস্তার করছে ডেল্টা প্লাস ভ্যারিয়েন্ট। তবে এতসবের মধ্যেও সাময়িক স্বস্তি দিচ্ছে দেশের দৈনিক পরিসংখ্যান। চলতি বছর মার্চ থেকে হু হু করে বাড়তে শুরু করেছিল সংক্রমণ। কিন্তু লকডাউন ও কড়া বিধিনিষেধের জেরে ধীরে ধীরে মিলছে সুফল। ২৪ ঘণ্টায় দেশে আক্রান্তের সংখ্যা নামল ৫০ হাজারের নিচে। নিম্নমুখী অ্যাকটিভ কেসও।

দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার খবর-ভুয়ো টিকা কাণ্ড নিয়ে তোলপাড় রাজ্য। শাসকদলের একাধিক মন্ত্রী, বিধায়ক তথা সাংসদের সঙ্গে ভুয়ো আইএএস দেবাঞ্জন দেবের ছবি নিয়ে ইতিমধ্যেই সরব হয়েছে বিজেপি। আগামী বিধানসভা অধিবেশনে বিষয়টিকে রাজ্য সরকারের প্রশাসনিক ব্যর্থতা হিসেবে তুলে ধরে আক্রমণ চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। এদিকে, কসবার ভুয়ো করোনা টিকা-কাণ্ডে তৃণমূলের নেতারা জড়িত বলেন অভিযোগ করলেন, বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শনিবার শিলিগুড়িকে তিনি বলেন, ‘‘এখন পিঠ বাঁচাতেই দেবাঞ্জন দেবকে চিনতে পারছেন না কেউ।’’ভুয়ো টিকা-কাণ্ডে তদন্ত চাই, স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধনকে চিঠি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুর

শ্রোতাবন্ধুরা! কথাবার্তার আজকের আসর এখানেই গুটিয়ে নিচ্ছি। আবারও কথা হবে আগামী আসরে। ততক্ষণ সবাই ভালো ও সুস্থ থাকুন।

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/২৬