জুলাই ০৪, ২০২১ ১০:৫১ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: ৪ জুলাই রোববারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খবরের শিরোনাম:

  • আটক-জরিমানায় চলছে কঠোর লকডাউনের চতুর্থ দিন-কালের কণ্ঠ
  • লকডাউনে দুঃখগাঁথা-আমি ভিক্ষুক নই বাবা–মানবজমিন
  • ৫২% সরকারি করোনা হাসপাতালে আইসিইউ নেই -প্রথম আলো
  • আস্থা নেই উপজেলা স্বাস্থ্য হাসপাতালে -ইত্তেফাক
  • চাপা কান্না থামছে না সিনিয়র অতিরিক্ত সচিবদের -যুগান্তর
  • বাংলাদেশ এখন আর বিদেশি সাহায্যের উপর নির্ভরশীল নয়-কৃষিমন্ত্রী-বাংলাদেশ প্রতিদিন
  • বাড়ছে ফেসবুককেন্দ্রিক ব্যবসা, সঙ্গে প্রতারণাও-সমকাল

এবার ভারতের কয়েকটি খবরের শিরোনাম:

  • পশ্চিমবঙ্গে লকডাউন নেই –তবে কড়া বিধিনিষেধ রয়েছে-আনন্দবাজার
  • নিজেদের কেউকেটা মনে করবেন না-বিধায়কদের প্রতি কড়া বার্তা দিলীপের-আজকাল
  • পার্টি অফিস থেকে টেনে বের করে তৃণমূল কর্মীদের গুলি, প্রতিবাদ মিছিলের ডাক মদন মিত্রের -সংবাদ প্রতিদিন

এবার বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

কড়া লকডাউনের চতুর্থ দিন

বাংলাদেশে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু উদ্বেগজনকহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় সর্বাত্মক লকডাউনের আজ চতুর্থ দিন। আজকের প্রায় সব জাতীয় দৈনিকে এ সম্পর্কিত নানা খবর পরিবেশিত হয়েছে।কালের কণ্ঠের শিরোনাম- আটক-জরিমানায় চলছে কঠোর লকডাউনের চতুর্থ দিন। বিস্তারিত খবরে লেখা হয়েছে,করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকারের জারি করা সাত দিনের কঠোর লকডাউনের চতুর্থ দিন চলছে আজ। বৃষ্টি উপেক্ষা করে লকডাউন কার্যকরে মাঠে রয়েছেন পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি ও র‌্যাব সদস্যরা। রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হলে জরিমানা এবং গ্রেপ্তারও করা হচ্ছে। দৈনিকটি আরও লিখেছে, লকডাউনে ঘরবন্দি থাকতে চাইছে না মানুষ। মানবজমিনে লিখেছে, লকডাউনের তৃতীয় দিন-সড়কে রিকশার দাপট, বেড়েছে মানুষের চলাচল। দৈনিকটির অপর একটি খবরের কষ্টদায়ক খবর-প্রায় ৭০ বছর বয়সী আমেনা বেগমকে নিয়ে শিরোনাম করেছে এভাবে, লকডাউনে দুঃখগাঁথা-আমি ভিক্ষুক নই বাবা!

এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, ১০০ দেশে ভয়ঙ্কর ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট, অতিমারি ভয়ঙ্কর পর্যায়ে।

৫২% সরকারি করোনা হাসপাতালে আইসিইউ নেই-প্রথম আলো

আইসিইউ বেডের অভাব(প্রতীকী ছবি-সংগ্রহীত)

সাত দিন ধরে দেশে প্রতিদিন করোনায় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, গত এক সপ্তাহে মৃত্যুর সাড়ে ৭৭ শতাংশই হয়েছে আইসিইউ সুবিধা কম থাকা সাত বিভাগে। আর সাড়ে ২২ শতাংশ মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। দেশে করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ১০০টি হাসপাতালের মধ্যে ৫২টিতেই আইসিইউ সুবিধা নেই। এর মধ্যে ৩৫টি হাসপাতালই জেলা সদর হাসপাতাল। মোট আইসিইউর প্রায় ৭৫ শতাংশই ঢাকা বিভাগে, ২৫ শতাংশ বাকি সাত বিভাগে। জেলা সদর হাসপাতালে আইসিইউ সুবিধা থাকলে মৃত্যু কমানো সম্ভব হতো বলে মনে করেন জেলার স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা ও চিকিৎসকেরা।গত বছরের ২ জুন একনেকের সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিটি জেলা হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিট স্থাপনের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে প্রতিটি হাসপাতালে ভেন্টিলেটর স্থাপন এবং উচ্চ মাত্রার অক্সিজেন সরবরাহব্যবস্থা বাড়াতে বলেন তিনি। এ জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার নির্দেশও দেন। ১৩ মাসেও জেলা পর্যায়ে আইসিইউ ইউনিট তৈরি না হওয়ায় স্বাস্থ্য বিভাগের গাফিলতি ও পরিকল্পনার ঘাটতিকে দায়ী করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

আস্থা নেই উপজেলা স্বাস্থ্য হাসপাতালে-ইত্তেফাক

জনবল সংকট, দুর্গন্ধময় পরিবেশ, অব্যবস্থাপনা, ডাক্তারদের অপেশাদার আচরণ ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তার না থাকার কারণে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আস্থা নেই রোগীদের। অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ ও নোংরা টয়লেটের দুর্গন্ধে অনেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যেতেই চান না। এক শ্রেণীর চিকিত্সকরাও সরকারি হাসপাতালের পরিবর্তে তাদের প্রাইভেট চেম্বারেই রোগী দেখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।আর যুগান্তর লিখেছে, রাজধানীর কাছেও নেই চিকিৎসাসেবা। দৈনিকটি আরও লিখেছে, করোনার হটস্পট হয়ে উঠছে ঢাকা।

অভিযোগ পদোন্নতি বঞ্চনার-চাপা কান্না থামছে না সিনিয়র অতিরিক্ত সচিবদের-যুগান্তর

অতিরিক্ত সচিব পদেই ৭ বছর ধরে চাকরি করছেন, কোনো অভিযোগ নেই, নেই বিভাগীয় মামলা। কাজ করছেন সুনামের সঙ্গে। অথচ আজও সচিব হতে পারেননি। ইনক্রিমেন্ট বৃদ্ধি শেষ ধাপে পৌঁছে যাওয়ায় চার বছর ধরে বার্ষিক বেতন বৃদ্ধিও বন্ধ। অথচ গ্রেড-১ স্কেলেও পদোন্নতি মেলেনি। এই কষ্ট নিয়ে ১৯৮৫ ব্যাচের বহু মেধাবী কর্মকর্তার চাপা কান্না থামছে না। ১৯৮৪ ব্যাচেরও অনেকে এমন মানসিক কষ্ট নিয়ে চাকরি থেকে বিদায় নিয়েছেন। বাদ যায়নি ৮৬ ব্যাচ। কারও ভাগ্য আবার যুগ্মসচিবেই আটকে গেছে। তারা বলছেন, সবাইকে পদোন্নতি দেওয়া সম্ভব না হলেও যাদের সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা ছিল, ইমেজ ভালো, সচিব পদে পদোন্নতির ফিটলিস্টেও নাম ছিল, কিন্তু তারাও তো বাদ পড়েছেন। কী দুর্ভাগ্য! এখন কয়েক ব্যাচ জুনিয়রের অধীনে তাদের চাকরি করতে হচ্ছে। যুগান্তরের কাছে এমন সব কষ্টের কথাগুলো বলছিলেন কয়েকজন সাবেক ও বর্তমানে কর্মরত সিনিয়র ব্যাচের অতিরিক্ত সচিব। তবে সঙ্গতকারণেই তারা নাম-পরিচয় প্রকাশ করতে চাননি।এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অবসরে যাওয়া এবং কর্মরতদের মধ্যে কয়েকজন অতিরিক্ত সচিব যুগান্তরকে বলেন, ‘কিছুই বলার নেই। যিনি দেখার তিনি নিশ্চয় বিচার করবেন। আমাদের মতো অনেকের এই চাপা কান্না হয়তো কেউ কোনোদিন দেখবে না। তবে এতটা অন্যায় করা ঠিক হয়নি। কী অপরাধ ছিল আমাদের? এত মেধাবী হয়েই বা কী লাভ হলো? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একশ বছর পূর্তি হয়ে গেল। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলে খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমরা মেধার স্বাক্ষর রেখে লেখাপড়া শেষ করেছি। প্রশাসন ক্যাডারে যোগ দিয়েছি। কিন্তু আমাদের পেছনে ফেলে অন্যরা সচিব হয়ে গেল। এ কষ্ট আমরা কোনোদিন ভুলতে পারব না।’তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমাদের কোনো অনুযোগ কিংবা অভিমান নেই। তিনি তো তার প্রতিটি বক্তৃতায় বলেছেন, ‘প্রশাসনে সৎ, যোগ্য ও মেধাবীদের মূল্যায়ন করা হবে।’ তবে দায়ী হলো তারাই, যারা হতে দেয়নি।

বাড়ছে ফেসবুককেন্দ্রিক ব্যবসা, সঙ্গে প্রতারণাও-সমকাল

করোনার প্রাদুর্ভাবে দেশে ফেসবুকভিত্তিক ব্যবসায়িক উদ্যোগ এফ-কমার্স বৃদ্ধি পেয়েছে। ফেসবুকে অন্তত ১০ লাখ ছোট-বড় উদ্যোক্তা রয়েছেন যারা পেজ খুলে ইলেকট্রনিক পণ্য, গ্যাজেটস, ফ্যাশনসামগ্রী, কসমেটিকসসহ নানা ধরনের পণ্য বিক্রি করছেন। তবে এ ধরনের ব্যবসা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে প্রতারণা। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ফেসবুকে কেনাকাটা নিয়ে অভিযোগ দিলেও গুরুত্ব দেয় না আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রতারকরা থাকছেন নজরদারি ও ধরাছোঁয়ার বাইরে।বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) হিসাব মতে, দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ১১ কোটি ৪০ লাখেরও বেশি। এর মধ্যে মোবাইল ফোন থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন ১০ কোটি ৫৬ লাখ মানুষ। আর এই ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর বড় অংশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আছেন। সর্বশেষ মে মাসের হিসাবে দেশে ফেসবুক ব্যবহারকারী চার কোটি ৮২ লাখ ৩০ হাজার; যার ৪০ ভাগ নারী। বিপুলসংখ্যক এই ব্যবহারকারীর কাছে পণ্য বিক্রির সহজ মাধ্যম ফেসবুক। তবে এক্ষেত্রে বেড়েছে প্রতারকের আনাগোনা। তারা নানা কৌশলে ক্রেতা ঠকাচ্ছেন।

তুরস্ক থেকে সামরিক সরঞ্জাম ক্রয়ে চুক্তি-রাজনৈতিক সম্পর্কে ইউটার্ন-মানবজমিন

মুসলিম বিশ্বের উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সম্পর্কে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রশ্নে ক’বছর আগেও পাল্টাপাল্টি হিসাবে উভয় দেশ নিজ নিজ রাষ্ট্রদূতকে ডেকে নিয়ে বসিয়ে রেখেছিল। কূটনীতিতে ‘তিক্ততার মাত্রা’ চরমে উঠলেই কেবল এমন পদক্ষেপ নেয়া হয়, যা বাংলাদেশ এবং তুরস্ক উভয়েই করেছে। কিন্তু আজ সময়ের পরিক্রমায় দুই দেশের সম্পর্ক শুধু স্বাভাবিকই হয়নি বরং এটা নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। অতি সম্প্রতি তুরস্ক থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ক্রয়ে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে বাংলাদেশ। আঙ্কারায় গত সপ্তাহে চুক্তিটি সই হয়েছে। তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক বিষয়ে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের মূল্যায়ন হচ্ছে- তুরস্কের সঙ্গে রাজনৈতিক ও কৌশলগত সম্পর্কে বেশ অগ্রগতি হচ্ছে। ওআইসিতে নেতৃস্থানীয় অবস্থান এবং ন্যাটোর অংশীদার তুরস্কের সক্ষমতা বাড়ছে।

ভারতের কয়েকটি খবরের বিস্তারিত

দুই ডোজ টিকায় মৃত্যুঝুঁকি কমে ৯৮ শতাংশ: গবেষণা-এনডিটিভি

করোনার দুই ডোজ টিকা এ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীকে মৃত্যুর হাত থেকে প্রায় ৯৮ শতাংশ সুরক্ষা দেয়। সেখানে এক ডোজ সুরক্ষা দেয় প্রায় ৯২ শতাংশ। পাঞ্জাব পুলিশের ওপর পরিচালিত একটি গবেষণার বরাত দিয়ে ভারত সরকার গতকাল শনিবার এ তথ্য জানিয়েছে। খবর এনডিটিভির।

করোনা কেড়েছে রোজগেরেদের, বিপাকে পরিবার-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার এ শিরোনামের খবরে লেখা হয়েছে,অতিমারি করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বহু পরিবারের একমাত্র রোজগেরে সদস্যের প্রাণ গেছে। কেউ কেউ হয়তো সরকারি প্রকল্প থেকে সামান্য সুবিধা পান তবে একঝটকায় নগদ রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তারা চরম বিপাকে পড়েছেন।হাসানাবাদ থানার রেহেনা বিবির স্বামী মোক্তর গাজী করোনায় মারা গেছে-দুই মেয়ে নিয়ে অসহায় অবস্থায় আজ সে। এরকম আরও অনেকে আছেন।

পার্টি অফিস থেকে টেনে বের করে তৃণমূল কর্মীদের গুলি, প্রতিবাদ মিছিলের ডাক মদন মিত্রের-সংবাদ প্রতিদিন

রাজনৈতিক হিংসায় উত্তপ্ত উত্তর ২৪ পরগনার কামারহাটির ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বিভার মোড় এলাকা। অভিযোগ, বেশ কয়েকজন বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতী তৃণমূল কর্মীদের উপর হামলা চালায়। এলাকায় চলে গুলিও। এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছেন বিধায়ক মদন মিত্র। বিজেপি ভোটে হারার পর থেকে এলাকায় অশান্তি তৈরির চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ তাঁর। তিনি বলেন,ভোটে হেরে গিয়ে তৃণমূলে দালাল তৈরি করছে বিজেপি। নেশা করিয়ে দুপয়সার ক্রিমিনাল তৈরি করছে। তারাই হামলা চালাচ্ছে। বেলঘরিয়ার ঐ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত গ্রেপ্তার ৬জন। দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্যের প্রতিবাদে আজ বিকেলে কোভিড বিধি মেনে তৃণমূলের মিছিল হয়েছে।

নিজেদের কেউকেটা মনে করবেন না-বিধায়কদের প্রতি কড়া বার্তা দিলীপের-আজকালের এ শিরোনামের খবরে লেখা হয়েছে,নব নির্বাচিত বিধায়কদের কর্মশালায় উপস্থিত হয়ে তিনি বলেন, বিধায়ক নির্বাচিত  হয়েছেন বলেই নিজেদেরকে কেউকেটা মনে করবেন না। মাটিতে পা রেখে চলার চেষ্টা করবেন সবসময়।দলের শৃঙ্খলা রক্ষার বিষয়েও বার্তা দেন তিনি।বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু বিধায়কদের উদ্দেশ্যে বলেন, প্রধানবিরোধী দল হিসেবে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।আগামী ৫ বছর বিধানসভার ভেতরে এবং বাইরে বিভিন্ন আন্দোলন করে শাসক তৃণমূলকে চাপে রাখতে হবে।#

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/৪

ট্যাগ