'৪৬টি ওষুধ কোম্পানির উৎপাদন লাইসেন্স সাময়িক বাতিল করা হয়েছে'
https://parstoday.ir/bn/news/bangladesh-i100152-'৪৬টি_ওষুধ_কোম্পানির_উৎপাদন_লাইসেন্স_সাময়িক_বাতিল_করা_হয়েছে'
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত ৪৬টি ওষুধ কোম্পানির উৎপাদন লাইসেন্স সাময়িক বাতিল করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন, হোমিও ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ১৭টি, হার্বালমেডিসিন উৎপাদনকারী ৪টি, এ্যালোপ্যাথিক ৫টি, ইউনানী ৬টি এবং আয়ুর্বেদিক ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ১৪টি।
(last modified 2025-07-29T12:16:04+00:00 )
নভেম্বর ১৮, ২০২১ ১৮:৩১ Asia/Dhaka
  • স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক
    স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক

বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত ৪৬টি ওষুধ কোম্পানির উৎপাদন লাইসেন্স সাময়িক বাতিল করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন, হোমিও ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ১৭টি, হার্বালমেডিসিন উৎপাদনকারী ৪টি, এ্যালোপ্যাথিক ৫টি, ইউনানী ৬টি এবং আয়ুর্বেদিক ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ১৪টি।

একই সময়ে ১৪টি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সব প্রকার ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ স্থগিত করা হয়। বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) জাতীয় সংসদে ময়মনসিংহ-১১ আসনের এমপি কাজিম উদ্দিন আহম্মেদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।

মন্ত্রী বলেন, ‘জনস্বাস্থ্য নিরাপত্তার স্বার্থে ওষুধের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণে সরকার সচেষ্ট রয়েছে। নকল ও ভেজাল ওষুধ বিক্রি প্রতিরোধে কঠোর সরকার। আর নকল ওষুধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের বিরুদ্ধে সরকার নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে মোবাইল কোর্টে ১ হাজার ৭১৫টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এতে ৭ কোটি ৫৮ লাখ ১০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।’

ওদিকে, করোনা পরীক্ষার, নামে দুই কোটি ৫৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খুলনা জেনারেল হাসপাতাল ল্যাবের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট প্রকাশ কুমার দাসের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে দুদকের খুলনা জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক খন্দকার কামরুজ্জমান বাদি হয়ে মামলাটি করেছেন।

কামরুজ্জমান জানান, করোনা রোগীদের পরীক্ষা ও বিদেশগামী যাত্রীদের করোনা পরীক্ষার ফি আদায়ের দায়িত্বে ছিলেন ল্যাব টেকনোলজিস্ট প্রকাশ কুমার দাস। তিনি ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুলাই পর্যন্ত চার কোটি ২৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯০০ টাকা ফি আদায় করেন। কিন্তু সরকারি কোষাগারে জমা দেন এক কোটি ৬৬ লাখ ৯৬ হাজার ৭০০ টাকা। অবশিষ্ট দুই কোটি ৫৮ লাখ ৯৭ হাজার ২০০ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন।#

পার্সটুডে/ আব্দুর রহমান খান / বাবুল আখতার/১৮

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।