রাজশাহীতে ইমাম নির্ধারণ নিয়ে সংঘর্ষ, ৬ জন গুলিবিদ্ধসহ আহত ১০
https://parstoday.ir/bn/news/bangladesh-i80229-রাজশাহীতে_ইমাম_নির্ধারণ_নিয়ে_সংঘর্ষ_৬_জন_গুলিবিদ্ধসহ_আহত_১০
ঈদ শেষ হয়েছে দু’দিন আগে। কিন্তু ঈদের নামাজে ইমাম নির্ধারণ নিয়ে বিতর্কের জের শেষ হয়নি। এ নিয়ে আজ দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ছয়জন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে আজ সকালে রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় চকরাজাপুর ইউনিয়নের পদ্মার চরে করালী নওশারা গ্রামে। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধদের মধ্যে তিনজন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 
(last modified 2025-10-04T05:57:22+00:00 )
মে ২৭, ২০২০ ২০:৪১ Asia/Dhaka
  • আহত এক ব্যক্তি
    আহত এক ব্যক্তি

ঈদ শেষ হয়েছে দু’দিন আগে। কিন্তু ঈদের নামাজে ইমাম নির্ধারণ নিয়ে বিতর্কের জের শেষ হয়নি। এ নিয়ে আজ দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ছয়জন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে আজ সকালে রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় চকরাজাপুর ইউনিয়নের পদ্মার চরে করালী নওশারা গ্রামে। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধদের মধ্যে তিনজন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, গত সোমবার উপজেলার করালী নওশারা গ্রামের নওশারা জামে মসজিদে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ের সিদ্ধান্ত হয়। তবে নামাজে ইমাম নির্ধারণ নিয়ে জাহাঙ্গীর ও আমজাদ গ্রুপের লোকজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও বাকবিতণ্ডা হয়। এরপর গ্রামবাসী মিলে বিষয়টির সুরাহা করে।

ওই ঘটনার রেশ ধরে আজ সকালে আবার দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে গুলাগুলি হয়। সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ছয়জন আহত হয়েছেন গুলিতে। সংঘর্ষে উজ্জল, সাকিব ও আরিফ নামে গুলিবিদ্ধ তিনজনকে উদ্ধার করে বাঘা হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের রামেক হাসপাতালে রেফার্ড করেছেন।

বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘করালী নওশারা গ্রামের একটি মসজিদে ইমাম নির্ধারণ নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় দ্রুত সেখানে ফোর্স পাঠিয়ে পরিবেশ শান্ত করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে আলমাস হোসেন ও ফাদ্দেক নামের দুজনকে আটক করা হয়েছে। অস্ত্র উদ্ধারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’#

পার্সটুডে/আবদুর রহমান খান/আশরাফুর রহমান/২৭

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।