সেনাবাহিনী দিবস:
ইরানের সেনাবাহিনী যুদ্ধের প্রতীক নয়, জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষার প্রতীক: রুহানি
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেছেন: সেনাবাহিনী যুদ্ধ ও শান্তিতে, নরম ও কঠোর যুদ্ধে, রণাঙ্গন, সড়ক, সেনানিবাস কিংবা হাসপাতাল-সকল ক্ষেত্রেই ইরানিদের জীবন প্রতিরক্ষাকারী।
ইরানের সেনাবাহিনী দিবস উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট রুহানি আজ এক বার্তায় ওই মন্তব্য করেন। সেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট রুহানির পাঠানো বার্তাটি পড়ে শোনান ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির হাতামি।
ইরানসহ সারাবিশ্বে যখন মানব জীবনের সুরক্ষায় সকলেই তৎপর সে সময় স্বাস্থ্য প্রোটোকল অনুযায়ী ইরানি সেনাদের কুচকাওয়াজ প্রদর্শনের সুযোগ নেই। তবে ইরানের জনগণ ঘরে-বাইরে, অর্থনৈতিক, সামাজিক তৎপরতা, স্বাস্থ্য সুরক্ষাসহ দেশের প্রতিরক্ষায় সেনাবাহিনীর অবদান সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে লক্ষ্য করছে। সেইসঙ্গে ইরানি জাতি সেনাবাহিনীর ওপর দরুদ এবং শুভেচ্ছা জানাচ্ছে বলেও প্রেসিডেন্টের বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে সেনাদেরকে প্রত্যক্ষ শত্রু এবং পরোক্ষ শত্রুর মোকাবেলা করতে হচ্ছে।
রুহানি বলেন: ইরানের সেনাবাহিনী যুদ্ধের প্রতীক নয় বরং জাতির পৃষ্ঠপোষকতা এবং জাতীয় স্বার্থের প্রতীক। আজ (শুক্রবার) সকালে সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডারদের উপস্থিতিতে তেহরানসহ ২৪টি প্রাদেশিক কেন্দ্রে সেনাদের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতাও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হিসেবে সেনাবাহিনীকে এ দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।#
পার্সটুডে/এনএম/১৭
বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।