চলতি ফার্সি বছরের প্রথম মাসেই ইরান রফতানি করেছে ১০ হাজার টন ডিম
https://parstoday.ir/bn/news/iran-i79549-চলতি_ফার্সি_বছরের_প্রথম_মাসেই_ইরান_রফতানি_করেছে_১০_হাজার_টন_ডিম
ইরান মার্চ থেকে শুরু হওয়া চলতি ফার্সি বছরের প্রথম মাসেই ১০ হাজার টন ডিম রফতানি করেছে। ইরাক, আফগানিস্তান, ওমান এবং কাতারে এ সব ডিম রফতানি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইরানের ডিমপাড়া মুরগী বিষয়ক জাতীয় ইউনিয়নের মহাপরিচালক রেজা তোরকাশবন্দ।
(last modified 2025-07-29T12:16:04+00:00 )
মে ০৩, ২০২০ ০১:৩৪ Asia/Dhaka
  • চলতি ফার্সি বছরের প্রথম মাসেই ইরান রফতানি করেছে ১০ হাজার টন ডিম

ইরান মার্চ থেকে শুরু হওয়া চলতি ফার্সি বছরের প্রথম মাসেই ১০ হাজার টন ডিম রফতানি করেছে। ইরাক, আফগানিস্তান, ওমান এবং কাতারে এ সব ডিম রফতানি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইরানের ডিমপাড়া মুরগী বিষয়ক জাতীয় ইউনিয়নের মহাপরিচালক রেজা তোরকাশবন্দ।

ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ইরনাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ইরানের ডিম উৎপাদনের বিষয় নিয়েও কথা বলেন তিনি। ডিম উৎপাদন পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিস্থিতিকে অনুকূল হিসেবে তুলে ধরে তিনি জানান, ৭০ থেকে ৮০ হাজার টন ডিম রফতানির পরিকল্পনা রয়েছে ইরানের। উল্লেখিত চার দেশ ছাড়াও কাতারে ইরানি ডিম রফতানি হয়ে বলেও জানান তিনি।

ইরানে প্রতি বছরের এ সময়ে চাহিদা হ্রাস পাওয়ায় ডিমের বাজার পড়ে যায় বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, তবে চলতি বছরে সে রকম পরিস্থিতি দেখা দেয় নি। এর কারণ ব্যাখ্যা করতে যেয়ে তিনি জানান, অব্যাহত ডিম রফতানি এবং করোনাভাইরাসের কারণে অন্যান্য বেশির ভাগ খাদ্য সরবরাহ কমে যাওয়ায় ডিমের চাহিদা বাড়ায় চলতি বছর ডিমের দামে কমে নি।

পাশাপাশি গত ফার্সি বছরে ইরানের ডিম উৎপাদনেরও হিসাব দেন তিনি। তিনি জানান, গত বছর ইরানে ১০ লাখ টনের বেশি ডিম উৎপাদিত হয়েছে এর মধ্যে রফতানি করা হয়েছে ৪১ হাজার টনের বেশি ডিম ।

প্রতি ডিমের ওজনে গড়ে ৬০ গ্রাম হিসাবে ধরা হয়। এতে ১৬ হাজার ছয়শ ৬৬টি ডিমে এক মেট্রিক টন হয়। অন্যদিকে ডিম সরবরাহকারীরা  সাধারণ ভাবে ১২টি বা এক ডজন ধরে ডিমের হিসাব করেন। আর এতে  এক মেট্রিক টনের জন্য এক হাজার তিনশ ৮৯টি ডিমের প্রয়োজন পড়ে।

পার্সটুডে/মূসা রেজা/৩

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।