চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন
'রেডিও তেহরানের ওয়েব সাইটটি একটি খোলা বইয়ের মতো'
শ্রোতাবন্ধুরা, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি চিঠিপত্রের সাপ্তাহিক আসর 'প্রিয়জন'। আজকের অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় রয়েছি আমরা তিনজন। আমি নাসির মাহমুদ, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।
আশরাফুর রহমান: প্রত্যেক আসরের মতো আজকের অনুষ্ঠানও শুরু করব একটি বাণী শুনিয়ে। আমিরুল মুমিনীন হযরত আলী (আ.) বলেছেন, “সদাচরণ প্রচুর পরিমাণে জীবনোপকরণ দান করে এবং বন্ধুত্বের সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতাকে বাড়িয়ে দেয়। বন্ধুত্ব গড়ে তোলা হলো জ্ঞানীর মতো কাজ। ফলে প্রতিটি মানুষের উচিত সর্বাবস্থায় উত্তম আচরণ করা।”
আকতার জাহান: সদাচরণের গুরুত্ব সম্পর্কে চমৎকার একটি বাণী শুনলাম। আমরা সবাই উত্তম আচরণের মাধ্যমে বন্ধুদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর চেষ্টা করব- এ কামনা করে নজর দিচ্ছে চিঠিপত্রের দিকে।
আসরের প্রথম মেইলটি এসেছে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা থেকে। আর পাঠিয়েছেন ডেস্টিনি ওয়ার্ল্ড রেডিও ক্লাব-এর সভাপতি গাজী মোমিন উদ্দীন।
স্মৃতিচারণমূলক চিঠিতে তিনি লিখেছেন, “২০১৯ সালে গিয়েছিলাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনার মেরিগঞ্জের গিয়াস উদ্দীনের বাড়িতে। তার পরিবার, প্রতিবেশী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের নিয়ে বসেছিলাম। বলেছিলাম একটি বেতার ক্লাব গঠন করতে। তারপর অনেক সময় গড়িয়েছে। অবশেষে ক্লাব গঠন করেছেন। এই ক্লাবের উপদেষ্টা হিসেবে রেখেছেন গোপালগঞ্জের বিধান চন্দ্র টিকাদার ও আমাকে। আমি ধন্য ও খুশি এই ক্লাব প্রতিষ্ঠায়। সারাদেশসহ বিদেশেও অনেক বন্ধু হয়েছে। এসব বন্ধুর মাধ্যমে বিনি সুতায় মালায় গেঁথে গেছি বেতার শ্রোতারা। এ এক অন্যরকম অনুভূতি, অন্যরকম ভালবাসা, এক অবিচ্ছেদ্য বন্ধন।”
নাসির মাহমুদ: বেতার শ্রোতাদের বন্ধনকে দৃঢ় করতে ক্লাবটি গঠন করা হয়েছে জেনে ভালো লাগল। আশা করি ক্লাব কার্যক্রম সম্পর্কে জানাতে বলবেন। কারণ গতবারের মতো এ বছরও আমরা তিনটি ক্লাবকে পুরস্কৃত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তো, চিঠি লিখার জন্য গাজী মোমিন উদ্দীন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানার মিরের টেক থেকে মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।
তিনি লিখেছেন, “ইরানের গুলবাগে ফোটা ফুলের রেণু যে বাতাসে আসীন হয়ে দূরদেশকে মোহিত করে চলেছে অবিরাম আপন সুবাসে, সে বাতাসের স্নিগ্ধ আবেশ হলো রেডিও তেহরান। সুললিত কণ্ঠে মার্জিত অনুষ্ঠানমালা শ্রাবণের ফল্গুধারা হয়ে হৃদয় থেকে হৃদয়ান্তরে বিজয়রথ হাঁকিয়ে চলছে তীব্র উচ্ছ্বাসে। তাই রেডিও তেহরানের ক্ষণমাত্র কৌতুহলী পরিদর্শকও শেষ পর্যন্ত এর নিয়মিত শ্রোতা না হয়ে পারেন না।
আশরাফুর রহমান: মোস্তাফিজুর রহমান ভাই আরও লিখেছেন, “বেতারের দর্পনে বিশ্বকে দেখার বিশ্বস্ত মাধ্যম হলো রেডিও তেহরান। দৃষ্টিপাত অনুষ্ঠান তাই আমার সবচেয়ে প্রিয়। এই অনুষ্ঠানে দৃষ্টি দিয়ে বিশ্বকে দেখার নতুন ও বিশ্বস্ত দৃষ্টি লাভ করতে পারি। সংবাদ উপস্থাপনের পাশাপাশি শিক্ষা ও বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানগুলো চমকপ্রদ তথ্য ও অসাধারণ উপস্থাপনায় সুস্থ রুচির পরিমল ধারা সৃষ্টি করতে অবদান রাখছে। রুচিশীল ব্যক্তিমাত্রই এই ধরনের অনুষ্ঠানগুলো শুনতে বারবার রেডিও তেহরানে ফিরে আসবে।”
আকতার জাহান: চমৎকার একটি চিঠি পড়ে শোনালেন। এমন চিঠি আমরা বেশি বেশি চাই। আশা করি মোস্তাফিজুর রহমান ভাই সাড়া দেবেন।
বাংলাদেশের পর এবার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে আসা একটি মেইল চেক করছি। নওপাড়া থেকে এটি পাঠিয়েছেন ফেমিলি রেডিও লিসনার্স ক্লাব-এর সভাপতি নিজামুদ্দিন সেখ।
তিনি লিখেছেন, সুঅভ্যাস গড়ে তুলতে ‘সুন্দর জীবন’ অনুষ্ঠানের জুড়ি মেলা ভার। আমরা যদি নিয়মিত এই অনুষ্ঠানটি শুনি এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করি তাহলে অবশ্যই সুঅভ্যাস গড়ে তুলতে পারব- তাতে কোনো সন্দেহ নাই। সুন্দর অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।”
চিঠির শেষাংশে ইউক্রেনের চারটি প্রদেশের গণভোট সম্পর্কে আলাপান অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক যোগাযোগবিশেষজ্ঞ ইমতিয়াজ আহমেদের সাক্ষাৎকারটি বেশ উপভোগ্য ছিল বলে তিনি জানিয়েছেন।
নাসির মাহমুদ: আলাপন ও সুন্দর জীবন অনুষ্ঠান সম্পর্কে সুন্দর মতামতটির জন্য নিজামুদ্দিন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের মাদারীপুরের শ্রীনাথদীর ‘স্বপ্ন সংগ্রাম শ্রোতা ক্লাব’-এর সভাপতি মোঃ রাসেল শিকদার পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।
স্নিগ্ধ সকালে দক্ষিণা বাতাসে দোলখাওয়া শিশির মাখা প্রস্ফুটিত সাদা শাপলা ফুলের শুভেচ্ছা জানাবার পর তিনি লিখেছেন, “সারা দিনের কাজের ক্লান্তি শেষে রেডিও হাতে নিয়ে বসে যাই রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান শুনতে। রেডিও তেহরান শোনা আমার নেশায় পরিণত হয়েছে। রেডিও তেহরান আমার জ্ঞানের পরিধিকে সমৃদ্ধ করেছে। অনুষ্ঠানের শুরুতে সুমধুর কণ্ঠে কোরআন থেকে তেলাওয়াত মনকে শীতল করে দেয়। রেডিও তেহরানের প্রতিটি অনুষ্ঠান শিক্ষণীয়।”
আশরাফুর রহমান: রাসেল ভাইকে আমরা ইরানের নানারঙের গোলাপ ও টিউলিপ ফুলের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। তো, আমাদের নির্দিষ্ট কোনো অনুষ্ঠান সম্পর্কে তিনি মতামত জানিয়েছেন কি?
আকতার জাহান: হ্যাঁ, তিনি তার চিঠিতে ২ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রচারিত কিছু অনুষ্ঠানের নাম উল্লেখ করেছেন যেগুলো তার ভালো লেগেছে।
নাসির মাহমুদ: রাসেল ভাই তার চিঠির শেষাংশে রেডিও তেহরান সম্পর্কে মূল্যায়ন করেছেন এভাবে- “আপনাদের ওয়েব সাইটটি সত্যি একটি খোলা বইয়ের মতো। প্রতিটি কন্টেন্টের মাঝে রয়েছে জ্ঞানের ভাণ্ডার।”
আশরাফুর রহমান: রাসেল শিকদার ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার চিঠিটির জন্য। আশা করি নিয়মিত আপনার ইমেইল পাব।
শ্রোতাবন্ধুরা, অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আমরা কথা বলব ভারতের এক নতুন শ্রোতার সঙ্গে। টেলিফোনের অপরপ্রান্তে যিনি অপেক্ষা করছেন প্রথমেই তার পরিচয় জানা যাক।
![](https://media.parstoday.ir/image/4c0y8e7181a45e25xs5_800C450.jpg)
আশরাফুর রহমান: এবারের মেইলটি এসেছে বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল সরকারি কলেজ থেকে। আর পাঠিয়েছেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ শাহাদত হোসেন।
তিনি লিখেছেন, “রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগ শ্রোতাবান্ধব হিসেবে শ্রোতাদের কাছে খুবই পরিচিত। বিশ্বের আর কোন বেতার কেন্দ্র শ্রোতাদের এমনভাবে মাতিয়ে রাখেনি। সত্য, সাহসী ও ইসলামী সংবাদের জন্য রেডিও তেহরান বাংলাদেশ-ভারতসহ বিশ্বের তাবৎ মুসলমানদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। কিন্তু মাঝেমধ্যেই রেডিও তেহরান শুনতে সমস্যা হয়। শর্টওয়েভে মোটামুটি শোনা গেলেও ওয়েব ও ফেসবুক লাইভে মাঝেমধ্যে অনুষ্ঠান শোনা যাচ্ছে না। ভালোবাসার বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শুনতে না পারার বেদনা, প্রিয় বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শুনতে না পারার কষ্ট আমাদের কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে। আমরা এ থেকে মুক্তি চাই।”
আকতার জাহান: ভাই শাহাদত হোসেন, শ্রোতারা অনুষ্ঠান না শুনতে পারলে আমাদেরও খারাপ লাগে। আমরা চেষ্টা করছি সব মাধ্যমেই যাতে ভালোভাবে অনুষ্ঠান শোনা যায় সে ব্যবস্থা করতে। সাময়িক অসুবিধার জন্য আমরা দুঃখিত।
বাংলাদেশের জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ থানার পূর্ব নলছিয়া গ্রামের ‘জাগো রেডিও লিসেনার্স ক্লাব’-এর সভাপতি হারুন অর রশীদ পাঠিয়েছেন এই মেইলটি। তিনি চিঠিটি শুরু করেছেন এভাবে-
চারিদিকে ভাঙনের খেলা
অশ্রুসজল চোখ নির্বাক নিস্প্রাণ
আলোক শিখা নিয়ে আছে দাঁড়িয়ে
মানবতার শেষ ভরসা
সেতো রেডিও তেহরান।
নাসির মাহমুদ: এরপর হারুন ভাই লিখেছেন, “যুদ্ধ, অস্থিরতা, অনাচার আর দুর্নীতিতে যখন বিশ্ব বিপর্যস্ত তখন ইরান সমগ্র বিশ্বে শান্তির পতাকা হাতে আলোকিত এক সমৃদ্ধ রাষ্ট্রের গৌরবময় সফল ইতিহাসের সাক্ষী। পশ্চিমা মিডিয়া ও প্রশাসনের নানা অত্যাচারমূলক উস্কানি সহ্য করেও ইরান এখনো সহনশীলতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। এই সহনশীলতা ও ভদ্রতার মূলে রয়েছে ইরানের শান্তিময় ইসলামী রীতি-নীতিতে বিশ্বাস ও ইসলামের আলোকে সফল রাষ্ট্র পরিচালনা। আর ইরানের নীতিগুলোকে ছড়িয়ে দিয়ে সফলতার স্বাক্ষর রেখে যাচ্ছে আইআরআইবি তথা রেডিও তেহরান।”
আশরাফুর রহমান: ইরান ও রেডিও তেহরান সম্পর্কে মতামত জানানোর জন্য হারুন অর রশীদ আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আসরের পরের মেইলটি এসেছে ভারতের পশ্চিম বঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বারুইপাড়া থেকে। আর পাঠিয়েছেন এস এম নাজিম উদ্দিন।
তিনি লিখেছেন, “সম্প্রতি ইরানে পুলিশি হেফাজতে মারা যাওয়া তরুণী মাহসা আমিনিকে উপলক্ষ করে প্রকাশ্যে বাধ্যতামূলক হিজাব পরিধানের বিরোধীরা সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। তারা হিজাব পরার বাধ্যতামূলক বিধান তুলে দেয়ার দাবিতে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন। ইরানের প্রধান প্রধান শহরে হিজাব বিরোধী বিক্ষিপ্ত আন্দোলনের পাশাপাশি হিজাবের পক্ষে লক্ষ লক্ষ মানুষ মিছিলে শামিল হয়েছে। কিন্তু পাশ্চাত্যের মিডিয়াতে এসব খবরের কোনো গুরুত্ব নেই। ইরানের ইসলামী বিপ্লবকে টার্গেট করে তার নেতিবাচক প্রভাব হিসেবে গোটা সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে প্রতিদিন লাখ লাখ কন্টেন্ট ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এসকল প্রোপাগান্ডায় সামিল হয়েছে বিপ্লব বিরোধীগোষ্ঠী, পাশ্চাত্যের মিডিয়া আর ইরানের শত্রুরা। তবে, অতীতের মতো, পাশ্চাত্যের শত বাঁধা, ষড়যন্ত্রকে উপেক্ষা করে ইরান তার স্বমহিমায় এগিয়ে যাবে এই প্রত্যাশা করি।”
আকতার জাহান: মাহসা আমিনির অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কেন্দ্র করে পশ্চিমা গণমাধ্যম যে প্রচারণা যুদ্ধে নেমেছে- তা তুলে ধরায় নাজিমউদ্দিন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আজকের আসরের শেষ মেইলটি এসেছে নরসিংদী জেলার শিবপুর থানার বইলাব বেতার শ্রোতা সংঘ থেকে। আর পাঠিয়েছেন ক্লাব সভাপতি আবুল কালাম।
তিনি লিখেছেন, “বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি গণমাধ্যম হচ্ছে রেডিও তেহরান। এ বেতার সাহসের সাথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সত্যি খবর প্রচার করে থাকেন। রেডিও তেহরানের সকল অনুষ্ঠান আমার খুব ভালো লাগে। তবে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে প্রিয়জন। রেডিও তেহরান আমি নিজে শুনি এবং অন্যকে শুনতে উৎসাহিত করি। এ বেতারের পাশে অতীতে ছিলাম ভবিষ্যতেও থাকবো।”
নাসির মাহমুদ: রেডিও তেহরানের শ্রোতা বৃদ্ধির চেষ্টা করে যাচ্ছেন জেনে ভালো লাগল। তো চিঠি লিখার জন্য আবুল কালাম ভাই আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
শ্রোতাবন্ধুরা, এবারে কয়েকজন শ্রোতার চিঠির প্রাপ্তি স্বীকার করছি-
- বিধান চন্দ্র সান্যাল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট থেকে
- ছত্তিশগড়ের ভিলাই থেকে আনন্দমোহন বাইন
- বাংলাদেশের রংপুর জেলার পীরগাছা থানার সৈয়দপুর থেকে এটিএম আতাউর রহমান রঞ্জু
- এবং রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার বিনোদপুর থেকে মোঃ জাহাঙ্গীর আলম হৃদয়
আশরাফুর রহমান: চিঠি লিখার জন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। বন্ধুরা, আজকের আসরও শেষ করব একটি গান শুনিয়ে। কাজী নজরুল ইসলামের লেখা ‘দূর আজানের মধুর ধ্বনি’ শিরোনামের গানটি গেয়েছে বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তরুণ কণ্ঠশিল্পী আজহারুল ইসলাম তপু।
আকতার জাহান: আপনারা গানটি শুনতে থাকুন আর আমরা বিদায় নিই চিঠিপত্রের আজকের আসর থেকে।
পার্সটুডে/আশরাফুর রহমান/২৫
বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।