নভেম্বর ২৯, ২০২২ ১৬:৪০ Asia/Dhaka

নাসির মাহমুদ: শ্রোতাবন্ধুরা, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আপনাদেরই চিঠিপত্রের সাপ্তাহিক আসর 'প্রিয়জন'। প্রতি সপ্তা’র মতো আজও অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় রয়েছি আমরা তিনজন। আমি নাসির মাহমুদ, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।

আশরাফুর রহমান: শ্রেতাবন্ধুরা, আজও অনুষ্ঠান শুরু করব একটি বাণী শুনিয়ে। আমিরুল মোমেনীন ইমাম আলী (আ.)-কে প্রশ্ন করা হলো : "আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন তার মধ্যে সর্বোত্তম কী? ইমাম বললেন : কথা বলা। প্রশ্ন করা হলো : আল্লাহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন তার মধ্যে নিকৃষ্ট কী? ইমাম পুনরায় বললেন: কথা বলা। অতঃপর বললেন: কথার দ্বারাই মুখ উজ্জ্বল হবে আর কথার দ্বারাই মুখ কৃষ্ণবর্ণ হবে।"

আকতার জাহান: আমরা সবাই কথা বলার ক্ষেত্রে সতর্ক হব- এ আহ্বান রেখে নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে।

আসরের প্রথম মেইলটি এসেছে বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার গুরুদয়াল সরকারি কলেজ থেকে আর পাঠিয়েছেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ শাহাদত হোসেন।

রংধনু আসর সম্পর্কে তিনি লিখেছেন, "নিঃসন্দেহে রংধনু আসর সকল শ্রেণির শ্রোতার অতি প্রিয় অনুষ্ঠান। ছোট-বড়, নারী-পুরুষ সবাই এ অনুষ্ঠানটি অতি আগ্রহ সহকারে শুনে থাকেন। কুরআনের কথা, মজার মজার গল্প, ছোটদের অংশগ্রহণে ইসলামি গান প্রভৃতি এ অনুষ্ঠানটিকে আলাদা স্বাতন্ত্রতা দান করেছে। অধিকন্তু রংধনু আসরের প্রতিটি পর্ব নতুনত্বে ভরপুর থাকে। ১৭ নভেম্বর প্রচারিত রংধনু আসরে কুরআনের একটি গল্প প্রচারিত হয়। হযরত সোলাইমান (আ.) ও রানি বিলকিসকে নিয়ে এ গল্পটি যেমন শিক্ষণীয়, তেমনি আনন্দদায়ক। আমরা, ইসলাম অনুসারিরা কুরআনের এ গল্পটি সম্পর্কে জানি। কিন্তু রেডিও তেহরানের সাবলীল উপস্থাপনায় গল্পটি আজ আমাদের কাছে নতুনরূপে ধরা দিয়েছে।"

নাসির মাহমুদ: একই অনুষ্ঠান সম্পর্কে ভারত থেকেও দুটি মেইল এসেছে। প্রথমটি এসেছে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুর ঘাট থেকে। আর পাঠিয়েছেন বিধান চন্দ্র সান্যাল।

তিনি লিখেছেন, "আশরাফুর রহমানের গ্রন্থনায় গাজী আব্দুর রশিদ এবং আখতার জাহানের সুমিষ্ট কন্ঠে উপস্থাপনায় ১৭ নভেম্বর রংধনু অনুষ্ঠানটি শুনলাম। অনুষ্ঠানে কুরআন থেকে নেওয়া "হযরত সোলাইমান (আ.) ও রানী বিলকিস" এর গল্পটি দারুণ উপভোগ্য ছিল। গল্পের পর শিশুশিল্পী মবিনের কণ্ঠে 'আমি না লইলাম আল্লাজির নাম' শিরোনামের একটি ফোক গান শুনলাম। দারুণ উপভোগ্য ছিল গানটি।"

আশরাফুর রহমান: পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার চাপড়া থানার গোংড়া গ্রামের নিয়মিত শ্রোতা আল-আমিন সেখ হিরামনও একই অনুষ্ঠানের প্রশংসা করে ইমেইল পাঠিয়েছেন।

তিনি লিখেছেন, "১৭ নভেম্বর তারিখে রংধনু আসরে একজন সফল নারীর কথা জানতে পারলাম। বাদশাহ সোলায়মানের সাথে রাণী বিলকিস-এর সাক্ষাৎ এবং তাদের বিয়ে নিয়ে রংধনু আসরটি ছিল আকর্ষণীয়।"

আকতার জাহান: হযরত সোলাইমান (আ.) ও রানি বিলকিসকে নিয়ে রংধনুর বিশেষ অনুষ্ঠানটি সম্পর্কে মতামত জানিয়ে ইমেইল পাঠানোয় শাহাদত হোসেন, বিধান চন্দ্র সান্যাল এবং আল-আমিন সেখ হিরামন- আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

নাসির মাহমুদ: বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর থেকে ফ্রিল্যান্স সংবাদকর্মী ও মানবাধিকার কর্মী এস. এম. হৃদয় রহমান পাঠিয়েছেন পরের মেইলটি।

তিনি লিখেছেন, "প্রিয়জন অনুষ্ঠানটি রেডিও তেহরানের সঙ্গে শ্রোতাদের এবং অনুষ্ঠান আয়োজকদের আন্তঃযোগাযোগের মাধ্যম। গত ১৪ নভেম্বর প্রচারিত প্রিয়জন অনুষ্ঠানে আমার চিঠিটি গুরুত্ব সহকারে পড়ে শোনানোয় রেডিও তেহরান কর্তৃপক্ষ এবং উপস্থাপকদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। রেডিও তেহরান আমাকে বিশ্ব সম্পর্কে জানতে ব্যাপক সহযোগিতা করছে। আমি মনে করি ইসলামি অনুষ্ঠানমালা প্রচারের দিক থেকে রেডিও তেহরান এবং পার্সটুডে বিশ্বের প্রথম সারির গণমাধ্যম।"

আশরাফুর রহমান: ভাই এস. এম. হৃদয় রহমান, রেডিও তেহরান ও পার্সটুডে সম্পর্কে মতামত জানানোয় আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আশা করি আবারো লিখবেন।

এবারের মেইলটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার ইসলামপুর থেকে। আর পাঠিয়েছেন সিনিয়র শ্রোতা তরুণ মৈত্র।

পত্রের প্রথমেই সবাইকে শিশির ভেজা মিষ্টি সকালের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি। এরপর লিখেছেন, "সোমবার মানে রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগের শ্রোতাদের মতামত, সমালোচনা এবং শিক্ষণীয় ও উপকারী বিষয়বস্তু দিয়ে সাজানো অনুষ্ঠান প্রিয়জন। আমরা সবাই এই দিনটির জন্য অপেক্ষা করি। কারণ এতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ওপর আমাদের পাঠানো চিঠির উত্তর পাই। রেডিও তেহরান নবীন-প্রবীণ সকল শ্রোতার মতামতকে গুরুত্ব দেয় বলে শ্রোতাদের চিঠি পাঠানো বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৪ নভেম্বর প্রিয়জনে তাদের মতামত শুনে আমার চিন্তা-চেতনার বিকাশ ঘটছে। রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগ সত্যিই সকলের প্রিয় সাথী।"  

আকতার জাহান: ভাই তরুণ মৈত্র, প্রিয়জন অনুষ্ঠানটি থেকে উপকৃত হচ্ছেন জেনে ভালো লাগল। আশা করি অন্যান্য অনুষ্ঠান সম্পর্কেও লিখবেন।

পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ীয়া থানার দক্ষিণ বন্দর কর্মকার পট্টি থেকে কৃষ্ণ কর্মকার কৌশিক পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। 

হেমন্তের হৈমন্তী ফুলের শুভেচ্ছা, ভালোবাসা ও অভিনন্দন জানিয়ে তিনি লিখেছেন, আপনাদের অনুষ্ঠান ভালো লাগে বলেই আমি নিয়মিত রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান শুনে আসছি। এই যুগে এখন আর কেউ রেডিও শোনে না-  এই ধারণা ভুল। আমি আমার এলাকায় প্রত্যেকের কাছে রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান শোনার দাওয়াত দেই। এরইমধ্যে অনেক শ্রোতা তৈরি হয়েছে। আমি মনে করি-  একজন প্রকৃত ধর্মীয় বোধসম্পন্ন ও প্রকৃত মানুষ হতে রেডিও তেহরানের বিকল্প নেই।  

নাসির মাহমুদ: ভাই কৃষ্ণ কর্মকার কৌশিক, রেডিও তেহরানের শ্রোতা বৃদ্ধিতে আপনি যে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সেজন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। নতুন শ্রোতাদেরকে চিঠি লিখতে বলবেন আর আপনিও আমাদের অনুষ্ঠানমালা সম্পর্কে মতামত জানাবেন।

আশরাফুর রহমান: শ্রোতাবন্ধুরা, আপনার নিশ্চয়ই জানেন যে, ‘ইন্টারন্যাশনাল ডি এক্স রেডিও শ্রোতা ক্লাব, মুর্শিদাবাদ’ আয়োজিত ‘শ্রেষ্ঠ পত্রলেখক’ প্রতিযোগিতায় অক্টোবর মাসে বিজয়ী হয়েছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের শ্রোতা হামিম হোসেন মণ্ডল (বুলবুল)। আজকের আসরে আমরা তার শ্রেষ্ঠপত্র লেখক নির্বাচিত হওয়ার অনুভূতি জানব এক অডিও বার্তায়। 

আকতার জাহান: চমৎকার অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য বুলবুল ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি রেডিও তেহরানের সাথেই থাকবেন। 

নাসির মাহমুদ: অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে এক শ্রোতাবোনের চিঠি। এটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ থেকে। আর পাঠিয়েছেন সিনিয়র শ্রোতা মনীষা রায়। 

তিনি লিখেছেন, “জ্ঞান ও ধন-সম্পদের মধ্যে কোনটি উত্তম তা নিয়ে গত ১০ নভেম্বর প্রচারিত রংধনু আসর অনুষ্ঠানটি খুব ভালো লাগল। হযরত আলীর জীবন থেকে নেওয়া এই গল্প টি আমার কাছে খুবই সুন্দর এবং জ্ঞানবর্ধক মনে হয়েছে। এছাড়া, ক্ষুদে বন্ধু নাজিয়া আপুর সুন্দর কণ্ঠে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় কবিতা আবৃত্তি, গান, আধো আধো মুখে তার সুন্দর কথাগুলো শুনতে খুব মনোগ্রাহী লাগল। নাজিয়ার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। মনোমুগ্ধকর একটি রংধনু আসর উপহার দেওয়ার জন্য শ্রদ্ধেয় আশরাফুর রহমান ভাইকে অনেক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই।”

আশরাফুর রহমান: ছোট্টবন্ধুদের জন্য পরিবেশিত অনুষ্ঠান রংধনু আসর নিয়ে আপনার মতো সিনিয়র শ্রোতার মূল্যায়ন আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করে। তো চিঠি আর মতামতের জন্য বোন মনীষা রায় আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আসরের পরের মেইলটি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর থানার বন্ধন অ্যান্ড লাকী শ্রোতাসংঘের সভাপতি নজরুল ইসলাম।

তিনি লিখেছেন, “অনুষ্ঠানের অডিও রেকর্ড প্রতিদিনই পাঠাচ্ছি রিসিপশন রিপোর্ট-এর সাথে। তবে অন্যদের তুলনায় ই-কিউএসএল কার্ড মান কম পাচ্ছি। ১১৮৫০ কিলোহার্টজ-এ অনুষ্ঠান মোটামুটি ভালো শোনা যাচ্ছে। ফেসবুকের সাউন্ডও বেশ জোরালো। ইদানীং বেশ কয়েকটি ক্লাব শ্রোতা সংখ্যা বৃদ্ধিতে ব্যাপক পদক্ষেপ নিচ্ছে। তাদেরকে আমাদের ক্লাবের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।”

আকতার জাহান: ভাই নজরুল ইসলাম, কিছুদিন আমাদের ব্যস্ততার কারণে ই-কিউএসএল কার্ড পাঠানো সম্ভব হয়নি। এখন আবার শুরু হয়েছে আশা করি নিয়মিতই পাবেন। আর হ্যাঁ, রেডিও তেহরানের শ্রোতা বৃদ্ধিতে যেসব ক্লাব নানা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন তাদেরকে আমাদের পক্ষ থেকেও মুবারকবাদ।

নাসির মাহমুদ: বিরতির পর যে মেইলটি চেক করছি সেটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমান্ডি থেকে। আর পাঠিয়েছেন দেবাশীষ গোপ।

তিনি অনেক বড় একটি চিঠি লিখেছেন। সেখান থেকে কিছু অংশ পড়ে শোনাচ্ছি। দেবাশিষ গোপ লিখেছেন, “রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগ সুমহান ঐতিহ্য ও সৌন্দর্যের প্রতীক হয়ে নিরবচ্ছিন্নভাবে শ্রোতা সাধারণের কাছে নিঃস্বার্থভাবে অনুষ্ঠান পরিবেশন করে চলেছে। এতে শ্রোতারা নানাদিক দিয়ে উপকৃত হচ্ছেন। রেডিও স্টেশনটির মর্যাদাও বেড়ে গেছে। রেডিও তেহরানের বিশ্ব সংবাদ খুবই আকর্ষণীয়। এ বেতারটি বস্তুনিষ্ঠ, গঠনমূলক তথা সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সাম্প্রতিক খবরের এক বিশাল ভাণ্ডার। ‌বেতারের অনুষ্ঠানের বৈচিত্র্যতা ও নতুনত্ব আমাকে রীতিমতো মুগ্ধ করে।”

আশরাফুর রহমান: ভাই দেবাশীষ গোপ, রেডিও তেহরানের বিশ্বসংবাদ ও অন্যান্য অনুষ্ঠান আপনার ভালো লাগছে জেনেও আমাদেরও ভালো লাগল। আশা করি নিয়মিত চিঠি লিখবেন।

পরের মেইলটি এসেছে নওগাঁ জেলার সাপাহার থানার তিলনা থেকে। আর পাঠিয়েছেন জননী বেতার শ্রোতা সংঘের সভাপতি আলী আহম্মেদ আরিফ।

আকতার জাহান: এ শ্রোতাবন্ধু মনে হয় অনেকদিন পর চিঠি লিখলেন!

আশরাফুর রহমান: হ্যাঁ, আপনি ঠিকই ধরেছেন। মোবাইল ফোন হারিয়ে যাওয়ায় তিনি দীর্ঘ ৫ মাস আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেননি। যাইহোক, গত ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠান শুনে এই মেইলটি করেছেন। লিখেছেন, “ফেসবুকে লাইভ অনুষ্ঠান শুনলাম। অর্থসহ কুরআন তেলাওয়াত, বিশ্বসংবাদ ও কথাবার্তা ভালো লেগেছে। যতদিন বেঁচে আছি ততদিন রেডিও তেহরানের সাথে আছি।”

নাসির মাহমুদ: ভাই আলী আহম্মেদ আরিফ, আপনার মোবাইল ফোন হারানোর ঘটনায় আমরা সমবেদনা জানাচ্ছি। তবে আবারো অনুষ্ঠান শোনা শুরু করেছেন জেনে ভালো লাগল। আশা করি এখন থেকে নিয়মিত আপনার লেখা পাব।

এবারের মেইলটি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার জলিরপাড় থেকে বিধান চন্দ্র টিকাদার। তিনি গোপালগঞ্জ ইন্টারন্যাশনাল রেডিও ক্লাবের সভাপতি।

বিধান চন্দ্র টিকাদার লিখেছেন, “রেডিও তেহরানের বাংলা অনুষ্ঠান অনলাইনে নিয়মিত শুনি। প্রতিটি পর্ব খুব ভালো লাগে। এ বেতারের অনুষ্ঠানকে জ্ঞানের ভাণ্ডার বলেই মনে করি। অনেক উপকারী তথ্য এখান থেকে পেয়ে থাকি। আমি নিজেও যেমন শুনি অন্যদেরকেও শুনতে উৎসাহিত করছি।”

আকতার জাহান: ছোট্ট চিঠিতে রেডিও তেহরান সম্পর্কে অনেক বড় মূল্যায়ন করায় শ্রোতাবন্ধু বিধান চন্দ্র টিকাদারকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আজকের আসরের শেষ মেইলটি এসেছে পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ থেকে। আর পাঠিয়েছেন হরিদাস রায়। সংক্ষিপ্ত এ চিঠিতে তিনি লিখেছেন, “রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান আমাকে মুগ্ধ করে। নিত্য দিনের সকল ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান আমি রেডিও তেহরানের ওয়েবসাইট থেকে শুনে থাকি।”

আশরাফুর রহমান: ভাই হরিদাস রায়, আমাদের অনুষ্ঠানগুলো আপনাকে মুগ্ধ করছে জেনে ভালো লাগল। আশা করি আবারো লিখবেন।

তো শ্রোতাবন্ধুরা, দেখতে দেখতে আমাদের আজকের আসরের জন্য নির্ধারিত সময় প্রায় শেষ হয়ে এসেছে। এ পর্যায়ে রয়েছে একটি ফার্সি গান। গানটির জন্য আমাদের ফেসবুক পেইজে অনুরোধ করেছেন গাজীপুরের বন্ধু মোহাম্মদ রোমান।

নাসির মাহমুদ: এখন যেহেতু ফুটবল বিশ্বকাপ চলছে তাই বিশ্বকাপ উপলক্ষে একটি ফার্সি গান শোনা যেতেই পারে।

আকতার জাহান: ঠিক আছে। তাহলে তাই হোক। শ্রোতাবন্ধুরা, আপনারা গানটি শুনতে থাকুন আর আমরা বিদায় নিই প্রিয়জনের আজকের আসর থেকে।#

পার্সটুডে/আশরাফুর রহমান/২৯

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।

ট্যাগ