মার্চ ২৯, ২০২৩ ১৬:৫৭ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: আজ ২৯ মার্চ বুধবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।

বাংলাদেশের শিরোনাম :

  • শামসুজ্জামানকে আটকে গণতন্ত্র মঞ্চের ক্ষোভ, অবিলম্বে মুক্তি দাবি-প্রথম আলো
  • মামলা রুজু হয়েছে, সাংবাদিককে আটক প্রশ্নে বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-বাংলাদেশ প্রতিদিন
  • উপজেলা পরিষদে ইউএনওদের ক্ষমতা কেড়ে নিলেন হাইকোর্ট-ইত্তেফাক
  • সিইসিকে ধন্যবাদ জানিয়ে আলোচনায় না যাওয়ার সিদ্ধান্ত বিএনপির -যুগান্তর
  • জেসমিনকে ধরার আগে আরেক নারীকে উঠিয়ে নিতে চেয়েছিল র‌্যাব-মানবজমিন
  • জনগণ বিএনপিকে পছন্দ করে না : সেতুমন্ত্রী -কালের কণ্ঠ
  • বাংলাদেশের মানুষ দালালদের কখনো ক্ষমা করবে না : মির্জা ফখরুল - নয়াদিগন্ত

কোলকাতার শিরোনাম:

  • রাজনীতিতে বন্দি শহর! -আনন্দবাজার পত্রিকা
  • ধরনা মঞ্চে ‘ডবল ডিউটি’তে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় -সংবাদ প্রতিদিন
  • বামেদের কর্মসূচিকে ঢাকতে একসাথে পথে নামলো বিজেপি এবং তৃণমূল-গণশক্তি

এবার বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামান প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য

সাভারে কর্মরত প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামানকে তাঁর বাসা থেকে আজ বুধবার ভোর চারটার দিকে সিআইডির পরিচয়ে তুলে নেওয়া হয়। এ ঘটনাকে বাক্‌স্বাধীনতা ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর চরম আঘাত বলে মনে করে গণতন্ত্র মঞ্চ। এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। তাঁরা অবিলম্বে শামসুজ্জামানের মুক্তি দাবি করেছেন। দৈনিকটির অপর এক খবরে লেখা হয়েছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, মামলার ভিত্তিতে প্রথম আলোর প্রতিবেদককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

র‌্যাবের হাতে আটকের পর সুলতানা জেসমিনের মৃত্যুর ঘটনায় থমথমে অবস্থা নওগাঁয়। মৃত্যুর পরদিন সুলতানাকে নওগাঁ শহরের একটি কবরস্থানে দাফন করা হয়। পরিবারের সদস্যরা ওইদিনই অভিযোগ করেন র‌্যাব হেফাজতে নির্যাতনে তার মৃত্যু হয়েছে। আটকের আগে জেসমিনের বিরুদ্ধে কোনো মামলা ছিল না। জেসমিন যখন হাসপাতালের আইসিইউতে তখন র‌্যাব সদস্যদের উপস্থিতিতে থানায় মামলা করেন যুগ্ম সচিব এনামুল হক। এ ঘটনায় আতঙ্কে রয়েছেন জেসমিনের স্বজনরা। তারা এখন এ বিষয়ে খুব বেশি কথা বলতে চাইছেন না। কথা বলতে চান না জেসমিনের প্রতিবেশী ও সহকর্মীরাও। গতকাল সরজমিন জেসমিনের বাসা, কর্মস্থল, তাকে আটকের স্থান ঘুরে অনেকের সঙ্গে কথা বলেছে মানবজমিন। 

নওগাঁ শহরের জনকল্যাণপাড়ায় জেসমিনের ভাড়া বাসায় গিয়ে দেখা যায় বাসাটি খালি পড়ে আছে। ওই বাড়ির মালিক দেলোয়ার হোসেন দুলাল বলেন, জেসমিন অনেক ভালো মেয়ে ছিলেন।

সুলতানা জেসমিনের

তার টাকার কোনো লোভ ছিল না। নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করতেন। তার সঙ্গে কারও কখনো কোনো ঝগড়া-বিবাদ হয়নি। সুলতানার বাসা থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে তার অফিস। সেখানে সেবা নিতে আসা গ্রাহকদের মুখেও শোনা যায় জেসমিনের কথা। তার মৃত্যু স্বাভাবিকভাবে মেনে নিতে পারছেন না কেউ। তারা জানান, সর্বদা হাসিমুখে থাকতেন তিনি। জেসমিনের অফিসে গিয়ে কথা হয় তার সহকর্মীদের সঙ্গে। সুলতানার এই মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তারা।

কালের কণ্ঠের খবরে লেখা হয়েছে, র‍্যাব হেফাজতে সুলতানা জেসমিনের মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্কে কোনো প্রভাব ফেলবে না বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, এ ধরনের দুর্ঘটনা আমেরিকায় প্রতিদিনই হয়।

উপজেলা পরিষদে ইউএনওদের ক্ষমতা কেড়ে নিলেন হাইকোর্ট-ইত্তেফাক

উপজেলা পরিষদ আইনের ৩৩ ধারা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। এর ফলে উপজেলা চেয়ারম্যানদের ওপর ইউএনওদের একচ্ছত্র কর্তৃত্ব থাকলো না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। এখন থেকে উপজেলা পরিষদে ইউএনওরা সাচিবিক সহায়তা দেবেন। বুধবার (২৯ মার্চ) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। এর আগে দেশের প্রতিটি উপজেলা পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানদের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) মতো নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

সিইসিকে ধন্যবাদ জানিয়ে আলোচনায় না যাওয়ার সিদ্ধান্ত বিএনপির-যুগান্তর

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কোনো আলোচনা অথবা সংলাপ ফলপ্রসু হবে না বলে মনে করে বিএনপি। তাই ইসির সঙ্গে কোনো আলোচনায় সায় না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। মির্জা ফখরুল জানান, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সংলাপের চিঠি পাঠানোয় নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ধন্যবাদ জানিয়েছে বিএনপি। তবে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বর্তমানের মূল রাজনৈতিক সংকট নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কোনও আলোচনা অথবা সংলাপ ফলপ্রসু হবে না এবং তা হবে অর্থহীন। তিনি বলেন, দালালিরও শেষ আছে। বাংলাদেশের মানুষ দালালদের কখনো ক্ষমা করবে না, নো নেভার।

সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

এদিকে, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সংবিধানের বাইরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফেরা সম্ভব নয়। বিএনপি যতই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দিবাস্বপ্ন দেখুক না কেন তা কখনো পূরণ হবে না। জনগণ বিএনপিকে পছন্দ করে না বলে তিনি মন্তব্য করেন।নিত্যপণ্যের দাম প্রসঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেন, নিত্যপণ্যের দাম বহু দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এখনো ভালো আছে। ভোগ্যপণ্যের দাম কমছে, ধীরে ধীরে আরো কমবে, শুধু দেশে না সারা দুনিয়াতে পণ্যের দাম বাড়ছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন হচ্ছে বলেই বিশ্বের বহু দেশ এ দেশের প্রশংসা করছে, নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে সত্যি তারপরও বিশ্বের বহু দেশের তুলনায় বাংলাদেশ এখনো ভালো আছে। ওবায়দুল কাদের বুধবার সচিবালয়ে মতবিনিময়কালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।

দেশে বেকার ২৬ লাখ ৩০ হাজার: বিবিএস-মানবজমিন

দেশে বেকারের সংখ্যা

দেশে এখন বেকার জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ২৬ লাখ ৩০ হাজার। এর মধ্যে বেকার পুরুষের সংখ্যা ১৬ লাখ ৯০ হাজার আর বেকার মহিলার সংখ্যা ৯ লাখ ৪০ হাজার। বুধবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত "শ্রমশক্তি জরিপ ২০২২"-এ চিত্র উঠে এসেছে। বিবিএসের হিসাবে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরের তুলনায় ২০২২ সালে বেকারত্বের হার কমেছে। আগে যেখানে বেকারত্বের হার ছিল ৪ দশমিক ২ শতাংশ এখন কমে সেটি হয়েছে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ।

বিবিএস বলছে, দেশে মোট শ্রমশক্তি ৭ কোটি ৩৪ লাখ ১০ হাজার। যার মধ্যে পুরুষ ৪ কোটি ৭৪ লাখ ৮ হাজার এবং মহিলা ২ কোটি ৫৯ লাখ ৩ হাজার। এদিকে ১৫ বা তদুর্ধ্ব বয়সী শ্রমশক্তির বাহিরে রয়েছে এমন জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ৪ কোটি ৬৯ লাখ। অন্যদিকে কর্মে নিয়োজিত আছে এমন জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ৭ কোটি ৭৮ লাখ।

এবারে কোলকাতার কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার বিরুদ্ধে রেড রোডে টানা তিরিশ ঘণ্টা ধরনায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে তাঁর এই অবস্থানে যাতে প্রশাসনিক কাজ না আটকে থাকে, তার জন্য ধরনা মঞ্চের পিছনেই একটি অস্থায়ী অফিস তৈরি করা হয়েছে। আজ, বুধবার ঠিক বেলা ১২টায় ধরনা মঞ্চে পৌঁছে যান মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নয়, তৃণমূল নেত্রী হিসেবে দলীয় খরচে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ধরনা অবস্থানে বসেছেন তিনি। ১০০ দিনের কাজের টাকা থেকে আবাস যোজনা-সহ একগুচ্ছ অর্থ কেন্দ্রের কাছ থেকে পায়নি রাজ্য। এই বঞ্চনার বিরুদ্ধেই ৩০ মার্চ বিকেল পর্যন্ত চলবে মমতার ধরনা। কিন্তু তারই মধ্যে চলবে তাঁর প্রশাসনিক কাজও। তাঁর কথায়, “এই দু’দিন আমি ডবল ডিউটি করছি।”

রাজনীতিতে বন্দি কোলকাতা শহর

গণশক্তির বেশ কয়েকটি খবর তুলে ধরছি। মুখ্যমন্ত্রী নয় তৃণমূল নেত্রী হিসাবেই ধর্ণায় মমতা। এদিকে বামফ্রন্টের ডাকে বামফ্রন্টের ডাকে মিছিল শুরু হয়েছে। তাতে যোগ দিয়েছে কংগ্রেস। রাজ্যে একশো দিনের কাজে কেন্দ্রের বঞ্চনার প্রতিবাদে এই মিছিল। রেগায় রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের দুর্নীতিরও প্রতিবাদ জানাচ্ছে মিছিল। এদিকে বামেদের কর্মসূচিকে ঢাকতে একসাথে পথে নামলো বিজেপি এবং তৃণমূল। ‘তৃণমূল নেত্রী’ ধর্ণায় বসছে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে। অপর দিকে বিজেপি অবস্থানে বসছে কেন্দ্রে টাকা তছরুপের বিরুদ্ধে।

রাজনীতিতে বন্দি শহর!-আনন্দবাজার পত্রিকার এ খবরে লেখা হয়েছে, এক দিকে তৃণমূল, অন্য দিকে বিজেপি এবং সিপিএম— তিন রাজনৈতিক দলের ঠাসা কর্মসূচি বুধবার। যার ফলে কলকাতা শহরের বড় অংশে যানজট তৈরি হয়েছে। শহরের একাংশ প্রায় অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। ধর্মতলার শহিদ মিনারের কাছে বুধবার থেকেই দু’দিনের ধর্নায় বসেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানেই কয়েক মিটারের দূরত্বে তৃণমূলের ছাত্র যুবর সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। নেতৃত্বে রয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আবার ওই একই এলাকায় চলছে মহার্ঘ ভাতার (ডিএ) দাবিতে আন্দোলনকারী সরকারি কর্মীদের একাংশের অবস্থান বিক্ষোভ।

এই তিন কর্মসূচিকে ঘিরে ধর্মতলা চত্বরে যখন পরিস্থিতি উত্তপ্ত, তখন শহরের আরও দুই প্রান্তে চলছে দুই রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি। শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড় এলাকায় অবস্থান বিক্ষোভে বসেছেন বিজেপি নেতা কর্মীরা। যার জেরে ভূপেন বোস অ্যাভিনিউতে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করেছে পুলিশ। উত্তর কলকাতার একটা বিস্তীর্ণ অংশে এর প্রভাব পড়েছে। যান চলাচল ব্যাহত হয়েছে শহরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায়।

সব দুর্নীতিপরায়ণরা এক জায়গায়’, বিরোধীদের কড়া আক্রমণ প্রধানমন্ত্রী মোদির-সংবাদ প্রতিদিন

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সাংসদ পদ খারিজ হওয়ার পর থেকে দেশের রাজনীতিতে এক নতুন প্রবাহ লক্ষ করা যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বিরোধীদের চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বিরোধীদের সম্পর্কে তাঁর কটাক্ষ, ”সব দুর্নীতিপরায়ণরা এক জায়গায়।” কেন্দ্রীয় সংস্থার অপব্যবহার করছে মোদি সরকার, এই অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ ১৪টি বিরোধী দল। এহেন পরিস্থিতিতে এমনই আক্রমণাত্মক মেজাজে মোদি। সাধারণত নির্বাচনী সভার বাইরে তাঁকে এতটা আক্রমণ করতে দেখা যায় না বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের। ঠিক কী বলেছেন প্রধানমন্ত্রী? মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে বিজেপির সদর দপ্তরে মোদিকে বলতে শোনা গিয়েছে, ”দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের সরকার লাগাতার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে। আর তাই সব দুর্নীতিপরায়ণ এক জায়গায় হাজির হয়েছেন। বহু দলই ‘দুর্নীতিপরায়ণদের বাঁচাও অভিযান’ চালাচ্ছে।”

এরই পাশাপাশি মোদি দাবি করেন, ”বিজেপি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাবে। সেই সঙ্গে স্বজনপোষণের বিরুদ্ধেও লড়বে। ভারত বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধেও যুদ্ধ চালিয়ে যাব আমরা।” তাঁর কথায়, ”এর ফলে কিছু মানুষ হতাশ হবেন। অনেকে রেগেও যাবেন। কিন্তু বিরোধীদের মিথ্যে অভিযোগ সত্ত্বেও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলতেই থাকবে।

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/২৯

ট্যাগ