সেপ্টেম্বর ২৯, ২০১৬ ১১:৩৩ Asia/Dhaka

প্রিয় পাঠক/শ্রোতা! ২৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবারের কথাবার্তার আসরে আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিকগুলো সার্ক শীর্ষ সম্মেলন স্থগিত হয়ে যাওয়ার খবর গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশিত হয়েছে। ঢাকার অন্তত দু’টি দৈনিক এ সংক্রান্ত খবরকে শীর্ষ শিরোনামের মর্যাদা দিয়েছে। দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান খবরের শিরোনাম ‘সার্কের ভবিষ্যত গভীর সংকটে।’ অন্যদিকে দৈনিক মানবজমিন লাল রঙের বক্স আকারে শীর্ষ শিরোনাম করেছে এভাবে- ‘সার্ক সম্মেলন স্থগিত।’

বৃহস্পতিবার ঢাকার দৈনিকগুলোর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি শিরোনাম হলো:

  • সার্কের ভবিষ্যৎ গভীর সংকটে- দৈনিক প্রথম আলোর শীর্ষ শিরোনাম
  • সার্ক সম্মেলন স্থগিত- দৈনিক মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম
  • পাকিস্তানকে জঙ্গি রাষ্ট্র ঘোষণা করা হোক চায় বাংলাদেশও!- দৈনিক যায়যায়দিন
  • অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করায় সার্ক সম্মেলনে যাচ্ছে না বাংলাদেশ- দৈনিক যুগান্তর
  • শেখ হাসিনার নামেই সারাবিশ্ব বাংলাদেশকে চিনে: ওবায়দুল কাদের- দৈনিক সমকাল
  • সক্ষমতা সূচকে একধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ: বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের প্রতিবেদন- দৈনিক ইত্তেফাক
  • ওষুধের দাম লাগামহীন- দৈনিক যুগান্তরের ব্যানার শিরোনাম
  • মেডিক্যাল ভর্তি কোচিং স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী – দৈনিক নয়াদিগন্ত
  • আলামত নষ্ট, পার পেয়ে যায় খুনের আসামিরাও- দৈনিক ইত্তেফাক
  • ভারতীয় চ্যানেলের সহজলভ্যতায় দর্শক হারাচ্ছে দেশের টিভি অনুষ্ঠান- দৈনিক মানবজমিন

এবারে কোলকাতা থেকে প্রকাশিত কয়েকটি বাংলা দৈনিকের গুরুত্বপূর্ণ শিরোনাম:

  • সীমান্তে মহড়া, উত্তাপের মধ্যেই বাতিল সার্ক, একঘরে পাকিস্তান- দৈনিক বর্তমান
  • কাবুল, ঢাকা আঙুল তোলায় কোণঠাসা পাকিস্তান- দৈনিক আজকাল
  • কাশ্মীর নিয়ে কৌশলী পথে চিন- দৈনিক আনন্দবাজার
  • পিছু হটেই আপাতত পাহাড়ে আর বন্‌ধ ডাকছেন না গুরুং- দৈনিক বর্তমান
  • মুর্শিদাবাদ পুরসভাও হাতছাড়া কংগ্রেসের, তৃণমূলে যোগ দুই বিধায়কের- দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন

প্রিয় পাঠক/শ্রোতা! এবারে চলুন, এসব খবরের বিস্তারিত জেনে নেয়া যাকপ্রথমেই বাংলাদেশের খবর-

সার্কের ভবিষ্যৎ গভীর সংকটে- দৈনিক প্রথম আলোর শীর্ষ শিরোনাম

তিন দশকের ইতিহাসে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন স্থগিত হওয়া কিংবা পিছিয়ে যাওয়াটা নতুন নয়। তবে একই দিনে চারটি দেশের সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে না যাওয়ার সিদ্ধান্তটা এবারই প্রথম। তা ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে ভারত ও আফগানিস্তানের চরম উত্তেজনা আর বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে পাকিস্তানের অযাচিত হস্তক্ষেপ আঞ্চলিক সহযোগিতায় বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই দ্বিপক্ষীয় টানাপোড়েনের জের ধরে ইসলামাবাদে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন স্থগিত হয়ে যাওয়া দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে বড় ধরনের আঘাত।

অভিন্ন দক্ষিণ এশিয়ার পরিচয় তুলে ধরতে বাংলাদেশের উদ্যোগে ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করেছিল সার্ক। যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার (সার্ক) শুরু, দীর্ঘ ৩১ বছর পরও সেটি মোটামুটি প্রতীকী সংগঠনই থেকে গেছে। অতীতের বিভিন্ন পর্যায়ে আট জাতির এই জোট বড় দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের বৈরিতায় বারবার হোঁচট খেয়েছিল। এই প্রথমবার দেখা গেল, শুধু দুই দেশই নয়, বাংলাদেশসহ আরও তিন দেশ একসঙ্গে তাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের টানাপোড়েনকে আঞ্চলিক সহযোগিতার পথে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বলছে। সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহে দীর্ঘদিন খুঁড়িয়ে চলা সার্কের ভবিষ্যৎ এখন গভীর সংকটের মুখে পড়ল।

সার্ক সম্মেলন স্থগিত- দৈনিক মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম

অনিশ্চয়তা ছিল গোড়া থেকেই। গত মার্চে সার্ক দেশগুলোর প্রতিনিধিদের মধ্যে যখন শীর্ষ সম্মেলনের দিন-তারিখ নিয়ে কথা হয় তখনও নানা জটিলতা ছিল। চলমান যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রশ্নে পাকিস্তানের অযাচিত হস্তক্ষেপের ধারাবাহিক প্রতিবাদ করছিল বাংলাদেশ। পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক প্রত্যাহারের ঘটনায় সম্পর্ক প্রায় তলানীতে গিয়ে ঠেকে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে চলতি মাসের শুরুতে খবর রটেছিল প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে না-ও যেতে পারেন! অবশ্য তাৎক্ষণিক সরকারের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো খবরটির সত্যতা নিশ্চিত করেনি। তখন বলা হয়েছিল- নিরাপত্তার কারণে শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশ সার্ক বর্জন করতে পারে। কেবল বাংলাদেশ নয়, নিরাপত্তার ঘটতির বিষয়টি স্পষ্ট হলে অন্যরাও সেই পথেই হাঁটবে। অবশেষে সেই আশঙ্কাই সত্যিই হয়েছে। কেবল বাংলাদেশ নয়, ভারত, ভুটান এবং আফগানিস্তান সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে না যাওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে। ঘোষণাগুলো প্রায় কাছাকাছি সময়ে এসেছে।

লঙ্কানদের তরফে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও কলম্বো এরই মধ্যে বলেছে, ভারতের অংশগ্রহণ ছাড়া এ সম্মেলন হতে পারে না। আর এর মধ্যদিয়ে সার্কের নীতিমালা অনুযায়ী আগামী নভেম্বরে ইসলামাবাদে প্রস্তাবিত ১৯তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন আপাতত স্থগিত হয়ে গেল। নীতিমালা অনুযায়ী একটি দেশ ভেটো দিলেই শীর্ষ সম্মেলন স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্থগিত হয়ে যায়। সেখান লঙ্কানদের হিসাবে নিলে ৫টি সদস্য রাষ্ট্রের তরফে সার্কে অংশ না নেয়ার সিদ্ধান্ত এসেছে। সার্কের বর্তমান সভাপতি দেশ নেপালকে বর্জনকারী দেশগুলোর তরফে নেয়া সিদ্ধান্তের বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হয়েছে।

পাকিস্তানকে জঙ্গি রাষ্ট্র ঘোষণা করা হোক চায় বাংলাদেশও!- দৈনিক যায়যায়দিন

২০১৪-এর সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিয়েছিল ভারত, আফগানিস্তান, ভুটান এবং বাংলাদেশ। কিন্তু এবার এই চার দেশই বয়কটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আনন্দবাজার পত্রিকার খবরে বলা হয়, পাকিস্তানকে 'সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র' হিসেবে চিহ্নিত করা উচিত জাতিসংঘের। এমনটাই মনে করে বাংলাদেশ। বাকি দুনিয়ায় তারা সন্ত্রাস রপ্তানি করে, ভারতের তোলা এই দাবির পাশে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশও চায় গোটা বিশ্বে একঘরে হয়ে উঠুক পাকিস্তান। এই বার্তা আরও স্পষ্ট করতে আগামী নভেম্বরে ইসলামাবাদের সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবে না বাংলাদেশ। ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রক মঙ্গলবার জানিয়েছিল, সার্ক সম্মেলন তাদের পক্ষে সফল করা সম্ভব নয়। বয়কটের এই সিদ্ধান্ত ভারত ইতোমধ্যে সার্কের চেয়ার-দেশ নেপালকে জানিয়ে দিয়েছে।

বয়কটের এই ইস্যুতে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ ও ভুটানকে পাশে পেয়েছে ভারত। ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলি জানিয়েছেন, সার্কের ইতিহাসে এই প্রথম আট সদস্যের মধ্যে চারটি দেশ শীর্ষ সম্মেলন বয়কটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার মতে, এটা ইসলামাবাদের জন্য অত্যন্ত কড়া বার্তা। ভবিষ্যতে পাকিস্তান তার বিদেশ নীতি কোন পথে চালাবে, তা তাদেরই ঠিক করতে হবে।

অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করায় সার্ক সম্মেলনে যাচ্ছে না বাংলাদেশ- দৈনিক যুগান্তর

অন্য কোনও দেশের মাধ্যমে প্রভাবিত হয়ে নয়, অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার কারণেই পাকিস্তানে সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে যাচ্ছে না বাংলাদেশ। বুধবার দুপুরে রাজধানীতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।

এ সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকার বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ঘটনা পর্যালোচনা করে। আমরা এখন বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক পর্যালোচনা করছি। আগামী ৯ ও ১০ নভেম্বর পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে সার্কের ১৯তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জানান, এ সম্মেলনে বাংলাদেশের না যাওয়ার বিষয়টি সার্ক চেয়ারম্যান নেপালের প্রধানমন্ত্রী এবং সার্ক সচিবালয়কে আমরা মঙ্গলবার জানিয়ে দিয়েছি।

শেখ হাসিনার নামেই সারাবিশ্ব বাংলাদেশকে চিনে: ওবায়দুল কাদের- দৈনিক সমকাল

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামেই আজ সারাবিশ্ব বাংলাদেশকে চিনে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেছেন, 'বিশ্বব্যাংক পদ্মাসেতু নিয়ে চোর বলেছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যার দৃঢ় নেতৃত্বেই আমরা প্রমাণ করেছি বাঙালি বীরের জাতি। জাতির পিতা আমাদের কখনো মাথা নত করতে শিখাননি। তার কন্যাও অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেন না। শেখ হাসিনার কারণেই আজ ৩০ হাজার কোটি টাকায় নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু হচ্ছে। যার এক চতুর্থাংশ কাজ এখন দৃশ্যমান।'

শেখ হাসিনার জন্মদিন ও সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের মৃত্যুতে বুধবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় মন্ত্রী এ কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, 'শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রনায়ক বলায় এক সময় কিছু লোক হাসিঠাট্টা করতো। আজ সেই মানুষগুলোর মুখেই শেখ হাসিনার প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতার প্রসংশা শোনা যাচ্ছে।'তিনি বলেন, 'শেখ হাসিনা তার মেধা ও দূরদর্শীতায় এখন দেশের অনন্য রাজনৈতিক নেত্রী।'

সক্ষমতা সূচকে একধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ: বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের প্রতিবেদন- দৈনিক ইত্তেফাক

বৈশ্বিক সক্ষমতা সূচকে একধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১০৭তম অবস্থান থেকে ১০৬তম অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) গতকাল সারা বিশ্বে একযোগে এই সূচক প্রকাশ করেছে। সক্ষমতা সূচকে এক ধাপ অগ্রগতি হলেও সব মিলিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছে গত বছরের মতোই ৩ দশমিক ৮। বাংলাদেশে এই ফোরামের পক্ষে প্রতিবেদনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। এ উপলক্ষে গতকাল বুধবার সিরডাপ মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে  প্রতিবেদনের বিস্তারিত তুলে ধরেন সিপিডির অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান।

ওষুধের দাম লাগামহীন- দৈনিক যুগান্তরের ব্যানার শিরোনাম

সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই বাড়ছে ওষুধের দাম। চলতি বছরেই কয়েক দফায় বাড়ানো হয়েছে ছয়টি গ্রুপের দুই শতাধিক ওষুধের দাম। এক্ষেত্রে ১০ শতাংশ থেকে শুরু করে পৌনে তিনশ’ শতাংশ পর্যন্ত দাম বাড়িয়েছে কোম্পনিগুলো। এভাবে আর কয়েক দফা বাড়লে সংশ্লিষ্ট ওষুধগুলো সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে বলে আশংকা বিশেষজ্ঞদের।

অস্বাভাবিক গতিতে ওষুধের দাম বাড়লেও সরকারের সংশ্লিষ্টরা একরকম নির্বিকার। তাদের (কর্তৃপক্ষ) ‘ম্যানেজ’ করেই কোম্পানিগুলো অহেতুক কয়েক মাস পরপর ওষুধের দাম বাড়াচ্ছে বলে অভিযোগ খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতাদের। তাদের মতে, দাম বাড়ানোর আগে বাজারে ওষুধ সরবরাহ কমিয়ে দিয়ে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে কোম্পানিগুলো। এক্ষেত্রে বিক্রেতা ও ক্রেতা উভয়ই তাদের (কোম্পানি) কাছে জিম্মি হয়ে পড়ে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, ব্যয়বহুল ও উচ্চাভিলাষী বিপণন নীতি ও অধিক মুনাফা করার প্রবণতার কারণেই অস্বাভাবিভাবে বাড়ানো হয় ওষুধের দাম।

মেডিক্যাল ভর্তি কোচিং স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী- দৈনিক নয়াদিগন্ত

মেডিক্যাল ভর্তি কোচিং সেন্টার স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। স্বাস্থ্যবিষয়ক সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি একথা জানান। তবে তিনি কিছুটা সন্দিহান যে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একক সিদ্ধান্তে কোচিং সেন্টার বন্ধ করে দিতে পারবেন কি-না। কয়েক বছর ধরে পরীক্ষার আগে মেডিক্যাল ভর্তি কোচিং বন্ধ করে দেয়া হয়। এবারও বন্ধ করা হয়েছে।

আজ দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল হক, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ। আগামী ৭ অক্টোবর মেডিক্যাল ও ৪ নভেম্বর ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হবে।'ভর্তি পরীক্ষা কিভাবে নেয়া হবে, কিভাবে প্রশ্ন করা হবে, প্রশ্ন কিভাবে কেন্দ্রে পৌঁছানো হবে' এসব নিয়ে অনুষ্ঠানে কথা বলেন মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ।

তিনি বলেন, পরীক্ষা নেয়ার আগে ও পরে কোনো ধরনের বিভ্রান্তি অথবা গুজব যেন না ছড়ায় সেদিকে প্রশাসনের নজর রয়েছে। পরীক্ষায় সর্বজয় শ্রদ্ধেয় একজন শিক্ষককে মডারেটর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তিনি পরীক্ষার পর মাইগ্রেশন শেষ হওয়া পর্যন্ত দায়িত্বে থাকবেন। মডারেটরের কোনো কাজে স্বাস্থ্য অধিদফতর হস্তক্ষেপ করবে না। এবারো স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রেসে প্রশ্ন ছাপানো হবে। প্রেসে কর্মরতদের কারো মোবাইল ফোন থাকবে না। তারা পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগে প্রেস থেকে বের হতেও পারবেন না। এমনকি এখানে কাজ করার জন্য এমন কর্মীদের বাছাই করা হয়েছে যারা লেখাপড়া জানেন না। তাদের সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করা হবে।

আলামত নষ্ট, পার পেয়ে যায় খুনের আসামিরাও- দৈনিক ইত্তেফাক

রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ থানা রমনা। থানা ভবনের পেছন দিকে দোতলায় রশির সঙ্গে ঝুলছে কিছু পোঁটলা। পলিথিনে মোড়ানো এই পোঁটলাগুলোতে কি আছে? এমন কৌতূহল নিয়ে খোঁজ করলে জানা যায়, এই পোঁটলাগুলোতে আছে বিভিন্ন মামলার আলামত। যদিও থানার ওসি জানালেন, এগুলো গুরুত্বপূর্ণ মামলার আলামত না। গুরুত্বপূর্ণ মামলার আলামতগুলো তারা যত্ন করে রাখার চেষ্টা করেন। এগুলো কম গুরুত্বপূর্ণ মামলার আলামত।

রমনা থানায় কম গুরুত্বপূর্ণ মামলার আলামত এভাবে রাখা হলেও অন্য থানাগুলোতে এমন পোঁটলার মধ্যেই রাখা হচ্ছে হত্যাসহ নানা ফৌজদারী মামলার গুরুত্বপূর্ণ আলামত। মাসের পর মাস এমনকি বছর ধরে রৌদ্রে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে নষ্ট হচ্ছে ফৌজদারী কার্যবিধির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এসব আলামত নষ্ট হওয়ায় সুবিধা পাচ্ছে অপরাধীরা।

ভারতীয় চ্যানেলের সহজলভ্যতায় দর্শক হারাচ্ছে দেশের টিভি অনুষ্ঠান- দৈনিক মানবজমিন

দেশের টিভি চ্যানেলগুলোতে নাটক, টেলিছবি, নৃত্যানুষ্ঠান, আলোচনা অনুষ্ঠান, ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান, সেলিব্রিটি টকশোসহ নানা ধরনের অনুষ্ঠান প্রচার হয়ে আসছে নিয়মিত। একটা সময় এসব দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতেন দর্শকরা। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় এসব টিভি অনুষ্ঠান দর্শক হারাচ্ছে ক্রমশ। দেশীয় ড্রইংরুম মিডিয়ার কেন এই করুণ দশা- এমন প্রশ্নের জবাবে সংশ্লিষ্ট অনেকেই বলছেন, এর অন্যতম কারণ হচ্ছে ভারতীয় টিভি চ্যানেলগুলোর সহজলভ্যতা। সেসব চ্যানেলের অতি জৌলুসপূর্ণ অনুষ্ঠানগুলো আমাদের দেশের দর্শকরা এখন খুব সহজেই পেয়ে যাচ্ছেন বলে দেশীয় টিভি অনুষ্ঠান থেকে তারা দিন দিন মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।

এবারে কোলকাতার বাংলা দৈনিকগুলোর বিস্তারিত খবর

সীমান্তে মহড়া, উত্তাপের মধ্যেই বাতিল সার্ক, একঘরে পাকিস্তান- দৈনিক বর্তমান

সীমান্তে উত্তাপ আর টানটান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কূটনৈতিক যুদ্ধ ক্রমেই সাফল্য পাচ্ছে ভারত। সন্ত্রাসের মদতদাতার তকমা দিয়ে পাকিস্তানকে আন্তর্জাতিক মহলে কোণঠাসা ও একঘরে করাই মোদি সরকারের প্রাথমিক কৌশল। রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় দাঁড়িয়ে সেই আবেদন ইতিমধ্যেই করেছেন বিদেশমন্ত্রী। সেই আবেদনের লক্ষ্য ছিল প্রধানত পশ্চিমী দুনিয়া। আজ সেই পশ্চিমী দুনিয়াকেই ভারত দেখিয়ে দিতে সক্ষম হচ্ছে যে ভারত একা নয়, পাকিস্তানকে কার্যত বয়কট করছে দক্ষিণ এশিয়ার বাকি প্রতিবেশিরাও।

গতকাল সন্ধ্যায় ভারত জানিয়ে দিয়েছে, আগামী নভেম্বরে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিতব্য সার্ক সম্মেলনে ভারত অংশ নিচ্ছে না। বয়কট করছে। উরি পরবর্তী উত্তাপের আবহে ভারতের এই সিদ্ধান্ত হয়তো পাকিস্তানের কাছে প্রত্যাশিতই ছিল। কিন্তু নওয়াজ শরিফের কাছে চরম অস্বস্তির বার্তা নিয়ে এসেছে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ ও ভূটানের সিদ্ধান্ত। ভারতের বয়কট করার সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরই এই তিন দেশও আজ সার্কের সভাপতি নেপালকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে তাদের পক্ষেও পাকিস্তানের সার্ক সম্মেলনে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। কোনও ঢাকঢাক গুড়গুড় না করে বাংলাদেশ, আফগানিস্তান ও ভূটান সরাসরি পাকিস্তানের সন্ত্রাসবন্ধু মনোভাবকেই দায়ী করেছে। সার্কের আটটি দেশের মধ্যে চারটি দেশই যখন সম্মেলন বয়কটের সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছে তখন সার্কের সভাপতি নেপালও ভারতের পাশে থাকার বার্তাই দিয়েছে। ফলে পাকিস্তান একপ্রকার একঘরে হয়ে পড়েছে।

কাবুল, ঢাকা আঙুল তোলায় কোণঠাসা পাকিস্তান- দৈনিক আজকাল

সার্কের মঞ্চে একঘরে হয়ে পাকিস্তান এখন এক নজিরবিহীন বিড়ম্বনার মুখে পড়েছে। ভারতের মতোই নভেম্বরের ইসলামাবাদ শীর্ষ সম্মেলন থেকে সরে দাঁড়িয়েছে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ ও ভুটান। ওই তিন দেশেরই বক্তব্য, দক্ষিণ এশিয়াকে অশান্ত করে তুলছে পাকিস্তান। সন্ত্রাসে মদত দিচ্ছে। এক ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ বলেছে, এমনকী অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়েও নাক গলাচ্ছে পাকিস্তান। ৮ দেশের সার্ক মঞ্চ থেকে ৪টি দেশ সরে দাঁড়ানোয় বাধ্য হয়েই বাতিল করতে হয়েছে শীর্ষ সম্মেলন। অবশ্য সার্কের বর্তমান চেয়ারম্যান নেপাল এখনও চেষ্টা চালাচ্ছে স্থান বদলে শীর্ষ সম্মেলন করতে। তবে সেই চেষ্টা কতখানি সফল হবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে কূটনৈতিক মহলে।

কিন্তু যে বিষয়টি নিয়ে কোনই সংশয় নেই তা হল ভারতের পক্ষে এটি এক বিরাট কূটনৈতিক জিত। সার্কভুক্ত দেশগুলির এমন অভূতপূর্ব অবস্থানের পর গোটা বিশ্বকেই পাকিস্তান সম্বন্ধে নতুন করে ভাবতে হবে। পরিস্থিত বদলাতে ধর্মীয় মৌলবাদের বর্মও কোনও কাজে লাগবে না। কারণ বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান দুটিই ইসলামিক দেশ। তাই ইসলামিক দেশগুলির সংগঠন অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কান্ট্রিজ (‌ও আই সি)‌–এ গিয়ে সমর্থন জোটানোও পাকিস্তানের পক্ষে মুশকিল হবে। ফলে, বিশ্বের কোনও প্রান্তে গিয়েই পাকিস্তানের আর বলার মুখ রইল না যে কাশ্মীরে ‘স্বাধীনতার সংগ্রাম’ চলছে।

কাশ্মীর নিয়ে কৌশলী পথে চিন- দৈনিক আনন্দবাজার

সার্ক সম্মেলন বয়কট করে নয়াদিল্লি পাকিস্তানকে কোণঠাসা করার পরেই আসরে নামল চিন। কাশ্মীর বিতর্ক মিটিয়ে ফেলতে বুধবার ইসলামাবাদ ও নয়াদিল্লিকে প্রস্তাব দিয়েছে বেজিং। তবে একই সঙ্গে জানিয়ে দিয়েছে, কাশ্মীর সম্পর্কে পাকিস্তানের অবস্থানকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে তারা।

চিনের সহকারী বিদেশমন্ত্রী লিউ ঝেনমিন কাশ্মীর নিয়ে ইসলামাবাদের এক প্রতিনিধি দলকে বলেছেন, বেজিং আশা করছে, ভারত ও পাকিস্তান আলোচনার পথে এগোবে এবং আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠা করবে। চিনের বিদেশ মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে এ কথা জানানো হয়েছে। এত দিন ধরে ভারতের আপত্তিকে গুরুত্ব না দিয়েই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে বাণিজ্য করিডর তৈরি করতে এগিয়েছে চিন। মাসুদ আজহারকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী তকমা দিতে রাষ্ট্রপুঞ্জে নয়াদিল্লির প্রস্তাবে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছে তারা। উরির ঘটনার পরে সন্ত্রাসে মদত দেওয়া নিয়ে গোটা বিশ্বে  পাকিস্তান যখন কোণঠাসা, তখনও তাদের সঙ্গে ‘স্বাভাবিক বন্ধুত্ব’-এর কথা শুনিয়ে এসেছে বেজিং। আর সন্ত্রাসে পাকিস্তানের মদতের প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ, ভুটান ও আফগানিস্তান ভারতের পাশে দাঁড়ানোর পরেও বেজিংয়ের বক্তব্য, কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের মতামতকে গুরুত্ব দিচ্ছে তারা।

কূটনীতিকেরা মনে করছেন, সিন্ধু ও ব্রহ্মপুত্রের জল নিয়ে বেজিংয়ের অবস্থান ভারতের কাছে খুবই গুরুত্বের। কেননা, সিন্ধুর উৎপত্তি চিনে। আর ব্রহ্মপুত্রে বাঁধ দেওয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই চিনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জানিয়েছে ভারত। ফলে সিন্ধু চুক্তি নিয়ে ইসলামাবাদকে কোণঠাসা করতে চাইলেও চিন পাকিস্তানকে সমর্থন করে কিনা, তা-ও দেখতে হচ্ছে ভারতকে।

পিছু হটেই আপাতত পাহাড়ে আর বন্‌ধ ডাকছেন না গুরুং- দৈনিক বর্তমান

বন্ধ ডেকে প্রতিরোধের মুখে পড়ে পিছু হটলেন বিমল গুরুং। পুলিশ প্রশাসন ও শাসকদলের সাঁড়াশি চাপে বুধবার বন্‌ধে তেমন সাড়া না পেয়ে কোণঠাসা মোর্চা সুপ্রিমো ঘোষণা করেছেন, আর বন্ধ ডাকছি না। পাশাপাশি বন্‌ধের কারণ নিয়েও তিনি ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে উলটো সুর শুনিয়েছেন। রাজ্য সরকার জিটিএকে সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা দিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্য খণ্ডন করতে নেমেই পাহাড়ে ১২ ঘণ্টার বন্ধ ডেকেছিলেন মোর্চা সুপ্রিমো। কিন্তু প্রবল প্রতিরোধ আর চাপের মুখে পড়ে সুর বদলে এদিন কালিম্পংয়ে গুরুং বলেন, লড়াইয়ের জন্য বন্ধ ডাকিনি। পাহাড়ের ৭৮টি চা বাগানের শ্রমিকদের ২০ শতাংশ হারে বোনাসের দাবিতেই বন্ধ ডেকেছিলাম। তবে পুজো আসছে, পরীক্ষা আছে। সামনেই পর্যটনের মরশুম। তাই আপাতত আর বন্ধ ডাকব না। কোথাও একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আসলে পায়ের তলার মাটি যে আলগা হতে শুরু করেছে, সেটা এদিন বুঝতে পেরেই ,হুঙ্কার দিয়েও শেষে গুটিয়ে গেলেন গুরুং।

মুর্শিদাবাদ পুরসভাও হাতছাড়া কংগ্রেসের, তৃণমূলে যোগ দুই বিধায়কের- দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন

পাঁচটা পুরসভা আগেই গিয়েছে৷ হাতে ছিল মুর্শিদাবাদ ও কান্দি৷ তাও আবার একটি হাতছাড়া হল৷ আজ, বুধবার মুর্শিদাবাদ পুরসভার পুরপ্রধান বিপ্লব চক্রবর্তী-সহ ১২ জন কাউন্সিলর যোগ দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসে৷ তৃণমূল ভবনে কংগ্রেস ত্যাগী কাউন্সিলরদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেয় তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব৷ এই অবস্থায় নিজের গড় হারিয়ে শেষ সম্বল হিসাবে কান্দি পুরসভা অধীর চৌধুরি ধরে রাখতে পারবেন কি না, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে৷ তার আগে অধীরের কপালে চিন্তার ভাঁজ আরও বাড়িয়ে দিল দুই বিধায়কের তৃণমূলে যোগ দেওয়া৷ এদিন আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিলেন কালীগঞ্জের বিধায়ক হাসানুজ্জামান শেখ এবং ইসলামপুরের বিধায়ক কানাইয়ালাল আগরওয়াল৷ কংগ্রেসের আকাশে দুর্যোগের ঘনঘটা দেখছেন কি অধীর, মত রাজনীতিমহলের৷

প্রিয় পাঠক/শ্রোতা! আবারও আমরা কথাবার্তার আসর নিয়ে হাজির হবো আগামীকাল। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন।#

পার্সটুডে/মুজাহিদুল ইসলাম/২৯