সেপ্টেম্বর ০২, ২০২০ ১৬:৪৮ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা! ২ সেপ্টেম্বর বুধবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি। এরপর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিশ্লেষণে যাবো। বিশ্লেষণ করবেন সহকর্মী সিরাজুল ইসলাম।

বাংলাদেশের শিরোনাম:

  • মতামত- এমপির হুকুম- মারের ওপর ওষুধ নাই-দৈনিক প্রথম আলো
  • খুলনায় মাদ্রাসা ছাত্র হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড-ইত্তেফাক
  • জেলগেটে ওসি প্রদীপকে তদন্ত কমিটির জিজ্ঞাসাবাদ-দৈনিক যুগান্তর
  • রিজেন্টের সাহেদ-মাসুদের ৫৮ ব্যাংক হিসাব জব্দ-কালের কণ্ঠ
  • জীবিতকে মৃত দেখিয়ে চার্জশিট, এসআই বরখাস্ত-মানবজমিন
  • বাংলাদেশে ৪ ঘন্টায় আরো ৩৫ জনের মৃত্যু-মানবজমিন
  • ডাব্লিউ এইচ ওর করোনার ভ্যাকসিন প্রকল্পে থাকবে না যুক্তরাষ্ট্র-দৈনিক সমকাল
  • মেহেরপুরের গাংনিতে ঘুষের টাকা ফেরত পেতে মা-মেয়ের অনশন-বাংলাদেশ প্রতিদিন

ভারতের শিরোনাম:    

  • পিএম কেয়ার্সে পাঁচ দিনে ৩ হাজার ৭৬ কোটি টাকা, কাদের টাকা প্রশ্ন চিদম্বরমের-আনন্দবাজার পত্রিকা 
  • ফের ভারতে একদিনে আক্রান্ত-৭৮ হাজার-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা
  • মোদির তৈরি ৬ বিপর্যয়ের মাশুল দিতে হচ্ছে ভারতকে’, তালিকা তৈরি করলেন রাহুল-সংবাদ প্রতিদিন
  • ‘কেন্দ্রই ধার করুক’, মোদি, নির্মলাকে জিএসটি নিয়ে চিঠি ৪ মুখ্যমন্ত্রীর-আজকাল

কথাবার্তার বিশ্লেষণের বিষয়:

১.আত্মগোপনে ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকি কারন। মানবজমিনের এ খবরের ভেতরে বলা হয়েছে- দুদকের কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন তিনি সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতে পালিয়েছেন। কি বলবেন এ খবর সম্পর্কে?

২. ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী গতকাল এক ভাষণে বলেছেন যে, ইসরাইলের সঙ্গে চুক্তি করে সংযুক্ত আরব আমিরাত মুসলমানদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। এ বক্তব্যের আলোকে আরব আমিরাত এবং ইসরাইলের মধ্যকার চুক্তি সম্পর্কে আপনি কি বলবেন?

বিশ্লেষণের বাইরে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবর:

ঘুষের টাকা ফেরত পেতে মা-মেয়ের অনশন-বাংলাদেশ প্রতিদিন

মেহেরপুরে ঘুষের টাকা ফেরত চেয়ে মা মেয়ের আমরণ অনশন

মেহেরপুরের গাংনী পৌর মেয়রের ঘুষ নেয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরতের দাবিতে পুনরায় অনশনে বসেছেন মৌমিতা খাতুন পলি ও তার মা। গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে গাংনী উপজেলা পরিষদ শহীদ মিনার চত্বরে অনশনে বসেছেন তারা। মৌমিতা খাতুন পলি গাংনী পৌর এলকার শিশিরপাড়া গ্রামের শাহাবুদ্দিন ওরফে বাহাদুরের মেয়ে ও মোমিনের স্ত্রী।

মৌমিতা খাতুন পলি জানান, গাংনী পৌরসভায় সহকারী কর আদায়কারী পদে নিয়োগের জন্য পৌর মেয়র আশরাফুল ইসলামের সাথে ১৫ লাখ টাকায় চুক্তি হয়। জমি-জমা বন্ধক রেখে, ধার দেনাসহ বিভিন্ন এনজিও, মানুষের কাছে চড়া সুদে টাকা নিয়ে মেয়রকে দেওয়া হয়েছে। মেয়রের নির্দেশে গত ২০১৮ সালের ২৪ জানুয়ারি একটি ব্যাংকের মেহেরপুর শাখায় মেয়র আশরাফুল ইসলামের স্ত্রী  জেলা পরিষদ সদস্য সাহানা ইসলাম শান্তনার ৬৪৫৪ নম্বর একাউন্টে ৫ লাখ ৭০ হাজার, ২৫ জানুয়ারি ৫০ হাজার, ৫ ফেব্রুয়ারি ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা জমা দিই। অবশিষ্ট্য টাকা নগদ প্রদান করা হয়।

টাকা নিয়ে ২০১৮ সালের ১৯ মে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও আমাকে নিয়োগ না দিয়ে অন্য একজনকে সহকারী কর আদায়কারী পদে নিয়োগ দেন মেয়র আশরাফুল। আমাকে নিয়োগ না দেওয়ায় আমার প্রদেয় টাকা ফেরত চেয়ে বারবার তাগাদা দিলেও কোন কর্ণপাত না করে মারধর ও হুমকি দিয়ে পৌরসভা থেকে বের করে দেয়। তাই বাধ্য হয়ে বিচার চেয়ে ২০ আগস্ট বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত গাংনী শহীদ মিনারে টাকা ফিরে পাবার দাবিতে অনশন করি। পরে গাংনী থানার ওসি বিচারের আশ্বাস দিলে বাড়ি ফিরে যাই।

বিষয়টি  নিয়ে গেল ২১ আগস্ট রাতে গাংনী থানা চত্তরে পৌর মেয়র আশরাফুল ইসলামের উপস্থিতিতে তার বিরুদ্ধে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগের সালিস বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় । 

সালিসি বৈঠকে মেয়র আশরাফুল ইসলাম পলির স্বামী মোমিনকে টাকা ফেরত দিয়েছেন দাবি করে বলেন, চাকুরীর জন্য নয় জমি সংক্রান্ত বিষয়ে টাকা নেয়া হয়েছিলো। যখন নিয়োগ পরীক্ষা হয় তখন তিনি মেয়রের দায়িত্বে ছিলো না বলে দাবি করেন। তবে কাউন্সিলর সাহিদুল ইসলাম বলেন, মেয়র চাকুরীর জন্য টাকা নিয়েছেন। যা পৌর পরিষদের অনেকেই জানেন। 

মৌমিতা খাতুন পলি আরো বলেন, চাকরি দেওয়ার নামে ঘুষ নিয়ে সেই টাকা মেয়র ফেরত না দেওয়ায় প্রথম দফা অনশন, তারপর সালিশ বৈঠক হলো। এর পরেও কোন কুল কিনারা না পেয়ে আবার অনশন শুরু করলাম। আমার গর্ভে সন্তান আছে। টাকা না দেওয়ায় এখন আমার স্বামী আমাকে নিতে চাচ্ছে না। একমাত্র মৃত্যুই এর সমাধান। আমি আর উঠছি না। আমি ও আমার অনাগত সন্তান  মারা গেলে  আমাদের লাশ বাড়ি যাবে।

এবার ভারতের কয়েকটি খবর তুলে ধরছি:

লাদাখে ফের অনুপ্রবেশের চেষ্টা চিনের, বৈঠকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা

প্রায় দেড় মাস শান্তির পরে ফের লাদাখ সীমান্তে চোখে চোখ রেখে ভারত-চিনের সেনা। একটি সূত্রের দাবি, পরিস্থিতি এমন তৈরি হয়েছে যে পরস্পরকে নিশানা করে বসে রয়েছে দু’দেশের ট্যাঙ্কবাহিনী। অন্য দিকে, নজিরবিহীন ভাবেই আজ ভারতের বিরুদ্ধে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা লঙ্ঘন করে অনুপ্রবেশের অভিযোগে সরব হয়েছে বেজিং। এ যাবৎ আন্তর্জাতিক মহলে চিনের আগ্রাসনের কথাই বলে এসেছে নয়াদিল্লি, এ বার উল্টে ভারতের বিরুদ্ধেই অভিযোগ তুলল চিন। 

আজ রাতের খবর, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারতের দিকের চুমার এলাকায় আজ চিনা সেনা অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে। ভারতীয় সেনা তা প্রতিহত করেছে। সূত্রের দাবি, চিনের চেপুজি ক্যাম্প থেকে ৭-৮টি গাড়ি বেরোতে দেখে ভারতীয় সেনা সতর্ক হয়ে যায়। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা জুড়ে সেনা সমাবেশ করে ভারত। সেই তৎপরতা দেখে ক্যাম্পে ফিরে যায় চিনের সেনা।

লাদাখে 'সংঘর্ষ', ভারতীয় সেনা নিহত-বাংলাদেশের দৈনিক ইত্তেফাক লিখেছে,

আবারও উত্তেজনা লাদাখে, নিহত ১ ভারতীয় সেনা

লাদাখ সীমান্তে ভারতের স্পেশাল ফোর্সের তিব্বতীয় বংশোদ্ভূত এক সেনা নিহত হয়েছেন। তিব্বতের এক প্রতিনিধি মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, চীনা সেনাদের শোডাউনে ওই সেনা নিহত হন।

তবে সংঘর্ষে হতাহতের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে চীন ও ভারতের পক্ষ থেকে বলা হয়নি।তিব্বত পার্লামেন্টের সংসদ সদস্য নামঘিয়াল দোলকার লাগিয়ারি বার্তা সংস্থা এএফপি'কে বলেন, ‘শনিবার রাতে ‘সংঘর্ষে’ ভারতের স্পেশাল ফোর্সের তিব্বতীয় বংশোদ্ভূত এক সেনা শহীদ হয়েছেন। তবে তিনি ওই সেনার নাম পরিচয় জানান নি।এছাড়া তিনি জানান, সংঘর্ষে ভারতীয় আরো সেনা আহত হয়েছেন।

পিএম কেয়ার্সে পাঁচ দিনে ৩ হাজার ৭৬ কোটি টাকা, কাদের টাকা প্রশ্ন চিদম্বরমের-আনন্দবাজার পত্রিকা 

পিএম কেয়ার্সে মাত্র পাঁচ দিনেই তিন হাজার কোটি টাকার বেশি জমা

যাত্রা শুরু হয়েছিল মাত্র দু’লক্ষ ২৫ হাজার টাকা নিয়ে। কিন্তু দেশ-বিদেশ থেকে মাত্র পাঁচ দিনেই তাতে তিন হাজার কোটি টাকার বেশি জমা পড়ে। তথ্য জানার আইনে এর আগে তথ্য দিতে অস্বীকার করলেও, অতিমারিতে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য গঠিত ‘পিএম কেয়ার্স’তহবিল নিয়ে এ বার এমনই তথ্য প্রকাশ করল প্রধানমন্ত্রীর দফতর।

ওই টাকার উপর ৩৫ লক্ষ ৩২ হাজার ৭২৮ টাকা সুদও জমা হয়। বিদেশি অনুদানের উপর আরও ৫২৫ টাকার সুদ মেলে। তাতেই পাঁচ দিনে ওই টাকার অঙ্ক বেড়ে দাঁড়ায় ৩ হাজার ৭৬ কোটি ৬২ লক্ষ ৫৮ হাজার ৯৬ টাকা। বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দেশের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তথা প্রবীণ কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরম।

পি চিদাম্বরমের প্রশ্ন কাদের টাকা?

বুধবার টুইটারে চিদম্বরম লেখেন, ‘‘পিএম কেয়ার্স ফান্ডের হিসেবে দেখা গিয়েছে, ২৬ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত, পাঁচ দিনে ৩ হাজার ৭৬ কোটি টাকা জমা পড়েছে। কিন্তু যে দয়ালু মানুষ জন অনুদান দিয়েছেন, তাঁদের নাম প্রকাশ করা হবে না কেন? অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বা ট্রাস্টে যদি কেউ নির্ধারিত সীমার বেশি টাকা অনুদান দেন, সে ক্ষেত্রে অনুদানকারীদের নাম প্রকাশ করা বাধ্যতামূলক। শুধুমাত্র পিএম কেয়ার্স ফান্ডকে ছাড় দেওয়া হচ্ছে কেন?’’ চিদম্বরম আরও লেখেন, ‘‘যিনি দান গ্রহণ করেছেন, তাঁকে সবাই চেনেন। ট্রাস্টিদেরও চেনেন সকলে। তাহলে অনুদানকারীদের নাম প্রকাশে ভয় কিসের?’’

মোদির তৈরি ৬ বিপর্যয়ের মাশুল দিতে হচ্ছে ভারতকে’, তালিকা তৈরি করলেন রাহুল-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন

রাহুল-মোদি

এতদিন ছিল নোটবন্দি এবং তাড়াহুড়ো করে কার্যকর করা জিএসটি। করোনা আবহে ‘মোদির তৈরি’ বিপর্যয়ের এই তালিকায় আরও ৪ ইস্যু যোগ করলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। রাহুলের অভিযোগ দেশের অর্থনীতির বেহাল দশা, করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহতা এবং সীমান্তে চিনা আগ্রাসন, সবটাই মোদির (Narendra Modi) তৈরি। এবং এসব কিছুর জন্য দায়ী একমাত্র প্রধানমন্ত্রী।‘মোদি মেড ডিজাস্টার’। ভারতীয় রাজনীতিতে এই শব্দগুলি নতুন কিছু নয়। কংগ্রেস বহুদিন ধরেই নোটবন্দি এবং জিএসটিকে (GST) ভারতীয় অর্থনীতিতে ‘মোদি মেড ডিজাস্টার’ বলে বর্ণনা করে আসছে। এবার রাহুল গান্ধী এই ‘মোদি মেড ডিজাস্টারে’র তালিকাটি অনেকটা দীর্ঘ করলেন। এক টুইটে তিনি বললেন, মোদির তৈরি এই বিপর্যয়গুলির মাশুল আজ দেশকে দিতে হচ্ছে।

১। দেশের সার্বিক উৎপাদন অর্থাৎ জিডিপি ঐতিহাসিকভাবে ২৩.৯ শতাংশ কমে যাওয়া।

২। ৪৫ বছরে সর্বোচ্চ বেকারত্বের হার।

৩। ১২ কোটি চাকরি বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া।

৪। রাজ্যগুলিকে জিএসটির প্রাপ্য মেটাতে কেন্দ্রের অস্বীকার করা।

৫। বিশ্বের মধ্যে দৈনিক করোনা সংক্রমণ এবং মৃতের সংখ্যার বৃদ্ধি সর্বাধিক হওয়া।

৬। আমাদের সীমান্তে বিদেশি আগ্রাসন।

‘কেন্দ্রই ধার করুক’, মোদি, নির্মলাকে জিএসটি নিয়ে চিঠি ৪ মুখ্যমন্ত্রীর-দৈনিক আজকাল

‘কেন্দ্রই ধার করুক’, মোদি, নির্মলাকে জিএসটি নিয়ে চিঠি ৪ মুখ্যমন্ত্রীর

কেন্দ্র প্রস্তাব দিয়েছিল, জিএসটি আওতায় ক্ষতিপূরণের ঘাটতি মেটাতে রাজ্যগুলো ঋণ করতে পারে। এই প্রস্তাব খারিজ করে কেন্দ্রকে চিঠি দিল চার অ–বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। উল্টে জানাল, কেন্দ্রই বরং ধার করুক। 

এ প্রসঙ্গে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল, তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও, তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী ই কে পালানিস্বামী। আর কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনকে চিঠি দিয়েছেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল। 

সম্প্রতি জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠক শেষে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নিমর্লা সীতারমন জানিয়েছিলেন, পণ্য ও পরিষেবা করের ক্ষতিপূরণের দায়িত্ব নেবে না কেন্দ্র। ক্ষতিপূরণ মেটাতে রাজ্যগুলিকে ধার নিতে হবে। দু’টি বিকল্প প্রস্তাবও দেন সীতারমন।#

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/২