কথাবার্তা: ক্যাসিনো কাণ্ডের জি কে শামীম 'ভিআইপি সেবায়' ৮ মাস ধরে হাসপাতালে
শ্রোতা/পাঠক!১৯ নভেম্বর বৃহষ্পতিবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি। এরপর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিশ্লেষণে যাবো। বিশ্লেষণ করবেন সহকর্মী সিরাজুল ইসলাম।
বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খবরের শিরোনাম:
- কারাগারে পাঠাতে ১২ বার চিঠি-জিকে শামীমকে ‘ভিআইপি সেবা’ হাসপাতালে-প্রথম আলো
- মতামত-ধর্ষকেরা কি মৃত্যুদণ্ডের পরোয়া করে-প্রথম আলো
- ‘করোনা ভাইরাস আল্লাহর সৈনিক’ গুজব ছড়াচ্ছে-আল কায়েদা ও আইএস-ইত্তেফাক
- দেশের ইমেজ নষ্ট করেছে বিএনপি-ওবায়দুল কাদের-যুগান্তর
- মির্জা ফখরুল আইসোলেশনে-বাংলাদেশ প্রতিদিন
- করোনায় ফের বেড়েছে মৃত্যু ও শনাক্ত-কালের কণ্ঠ
- রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চতুর্থবারের মতো রেজুলেশন গৃহীত জাতিসংঘে-কালের কণ্ঠ
- স্থবিরতার শঙ্কা মাদক মামলার বিচারে-সমকাল
- আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল বলেই অর্থনৈতিক গতিশীলতা ধরে রাখতে পেরেছি-প্রধানমন্ত্রী-মানবজমিন
এবার ভারতের কয়েকটি খবরের শিরোনাম:
- ‘ভারতে তৈরি প্রযুক্তি বিশ্ববাজারে স্থান পাবে’, ফের ‘লোকালের’ জন্য ‘ভোকাল’ হওয়ার ডাক মোদির-সংবাদ প্রতিদিন
- সিবিআই তদন্ত শুরু করতে রাজ্যের সম্মতি বাধ্যতামূলক-শীর্ষ আদালত-আনন্দবাজার পত্রিকা
- সুখবর! বড়দিনের আগেই বাজারে আসছে ফাইজারের টিকা -আজকাল
শিরোনামের পর এবার দুটি বিষয়ের বিশ্লেষণে যাব।
কথাবার্তার বিশ্লেষণের বিষয়:
১.পিকে হালদারকে ফেরাতে কী পদক্ষেপ, জানতে চান হাইকোর্ট। আজকের বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলোর এটি গুরুত্বপূর্ণ খবর। কি বলবেন আপনি এ সম্পর্কে?
২. মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জো বাইডেন বিজয়ী হওয়ার পর জল্পনা ছড়িয়ে পড়েছে যে, আমেরিকা আবার পরমাণু সমঝোতাই ফিরতে পারে। আপনার কি তাই মনে হয়? এক্ষেত্রে ইরানের কি ভূমিকা হবে?
বিশ্লেষণের বাইরে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবর
দেশের ইমেজ নষ্ট করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের-দৈনিক যুগান্তর

দেশের রাজনীতিতে নৈরাজ্য, হত্যা ও সন্ত্রাসের চর্চা বিএনপি জন্মলগ্ন থেকেই করে আসছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি সরকারের
বিরোধিতা করতে গিয়ে দেশের ইমেজ নষ্ট করছে। দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরির অপচেষ্টার পাশাপাশি বিদেশে অবস্থানকারী লাখ লাখ প্রবাসীকর্মীর কর্মসংস্থানকেও অস্থিতিশীল করে তুলছে।
রাজধানীর সংসদ ভবন এলাকার সরকারি বাসভবনে বুধবার সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। ‘দেশে আগ্রাসী শক্তি আঘাত হানছে’- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এ অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আগ্রাসী শক্তি বলতে তিনি কি বুঝিয়েছেন? বিএনপির রাজনীতিতে হতাশা আর ব্যর্থতা এতটাই ভর করেছে যে, এখন তারা আর মিথ্যাচার ছাড়া স্বাভাবিক কিছু বলতে পারেন না।
রোহিঙ্গা সঙ্কটের জরুরি সমাধানে জাতিসংঘে রেজুলেশন গৃহীত-দৈনিক ইত্তেফাক

রোহিঙ্গা সংকট জরুরি সমাধানের লক্ষ্যে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের তৃতীয় কমিটিতে বিপুল ভোটে চতুর্থবারের মতো রেজুলেশন গৃহীত হল। বুধবার এ সংক্রান্ত রেজুলেশনটি গৃহীত হয়। ওআইসি ও ইউরোপিও ইউনিয়ন যৌথভাবে রেজুলেশনটি উত্থাপন করে যাতে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে ১০৪টি দেশ।
এটি মিয়ানমারে মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ অন্যান্য সহিংসতার শিকার নির্যাতিত রোহিঙ্গা মুসলিম ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি বিপুল সংখ্যক জাতিসংঘ সদস্য রাষ্ট্রের শক্তিশালী, ঐক্যবদ্ধ ও অকুণ্ঠ সমর্থনেরই বহি:প্রকাশ। রেজুলেশনটির পক্ষে ভোট দেয় ১৩২টি দেশ, বিপক্ষে ৯টি আর ভোট দানে বিরত থাকে ৩১টি দেশ। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ওআইসির সদস্য রাষ্ট্র ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, মেক্সিকো, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সুইজারল্যান্ডসহ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আন্ত:আঞ্চলিক জোটের সমর্থন ও সহ-পৃষ্ঠপোষকতা পায় রেজুলেশনটি।
আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের সাময়িক আদেশ, আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের তদন্ত শুরুর বিষয় এবং রোহিঙ্গা ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের মিয়ানমারের জাতীয় নির্বাচনসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে অব্যাহতভাবে বঞ্চিত করার মতো নতুন বিষয়গুলো উঠে এসেছে এবারের রেজুলেশনটিতে। এছাড়া রেজুলেশনটিতে মিয়ানমারকে সুনির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্যও আহ্বান জানানো হয়েছে। বিষয়গুলো হলো: রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব প্রদানসহ সমস্যাটির মূল কারণ খুঁজে বের করা, প্রত্যাবর্তনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি করে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করা, প্রত্যাবর্তনের ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির পদক্ষেপ হিসেবে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
‘মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানবাধিকার পরিস্থিতি’ শীর্ষক জাতিসংঘ রেজুলেশনটিকে ধারাবাহিকভাবে সমর্থন জানানোর জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। তিনি বলেন, এক মিলিয়নেরও বেশী বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ অব্যাহতভাবে এই সঙ্কটের শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খুঁজছে, যা নিহিত রয়েছে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবর্তনের মধ্যে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকার বাস্ত্যুচুত রোহিঙ্গাদের সুরক্ষা ও আশ্রয়দানের ক্ষেত্রে যে অনুকরণীয় মানবিক দৃষ্টান্ত প্রদর্শন করেছে তার ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে রেজুলেশনটিতে। এছাড়া কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মতো বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বড় আশ্রয় শিবিরে কোভিড-১৯ মহামারির বিস্তার রোধে বাংলাদেশ সরকারের সফল প্রচেষ্টার স্বীকৃতিও দেওয়া হয়েছে এতে। বাংলাদেশ গৃহীত মানবিক প্রচেষ্টায় সমর্থন প্রদানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিও আহ্বান জানানো হয়েছে রেজুলেশনটিতে।
এই রেজুলেশন বাংলাদেশসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে গঠনমূলক প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়ে রোহিঙ্গা সঙ্কট নিরসনে মিয়ানমারকে নতুনভাবে চাপ সৃষ্টি করবে মর্মে আশা প্রকাশ করেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি। মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে চলমান বিচার ব্যবস্থা এবারের রেজুলেশনের ফলে আরও বেশী আন্তর্জাতিক সমর্থন পাবে মর্মেও উল্লেখ করেন তিনি।
কারাগারে পাঠাতে ১২ বার চিঠি-জিকে শামীমকে ‘ভিআইপি সেবা’ হাসপাতালে-প্রথম আলো

কারাগারে পাঠানোর তাগাদা দিয়ে কারা কর্তৃপক্ষ মোট ১২ বার চিঠি দিলেও ক্যাসিনো-কাণ্ডে গ্রেফতার বিতর্কিত ঠিকদার এস এম গোলাম কিবরিয়া ওরফে জি কে শামীম প্রভাব খাটিযে এখনো হাসপাতালেই রয়েছেন। চিকিৎসার কথা বলে আট মাসের বেশি সময় ধরে তিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আছেন। হাসপাতালের প্রিজন্স অ্যনেক্স ভবনের চারতলা ভবনের শীতাতপনিয়ন্ত্রিত একটি কক্ষে শুয়ে-বসে দিন কাটছে তার।
কারাগারের এক কর্মকর্তা বলেন, হাসপাতালে’ভিআইপিসেবা’ দেওয়া হচ্ছে জি জে শামীমকে। হাসপাতালে তাকে নিরাপত্তা দিতে কারা কর্তৃপক্ষের বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। গত ৫ এপ্রিল ডান হাতের চিকিৎসার জন্য তাকে কেরাণীগঞ্জে স্থাপিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসা শেষ দুই দিনের মধ্যে তাকে কারাগারে পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দফায় দফায় চিঠি পাঠালেও তাকে কারাগারে ফেরত পাঠানো হচ্ছে না। এর সন্তোষজনক কোনো জবাব হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দিচ্ছে না বলে কারা সূত্র জানিয়েছে।
ভারতের কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:
চিন্তায় চিন, ভারতীয় নৌসেনার হাতে এল আরও এক সাবমেরিন বিধ্বংসী বিমান-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন
নৌসেনার শক্তি বাড়িয়ে ভারতে এসে পৌঁছেছে অত্যাধুনিক সাবমেরিন বিধ্বংসী Poseidon-8I যুদ্ধবিমান। আমেরিকার পর ভারতের কাছেই এই বোয়িং নির্মিত বিমানটির সবচেয়ে বড় সম্ভার রয়েছে।
বুধবার গোয়ায় নৌসেনার নাভাল এয়ারবেসে এসে পৌঁছয় নবম বিমানটি। সবমিলিয়ে এই মুহূর্তে ভারতীয় নৌসেনার হাতে রয়েছে ৯টি Poseidon-8I বিমান। ২০০৯ সালে এই বিমনটির প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রেতা হিসেবে ৮টি বিমান খরিদ করতে আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি করে ভারত। ২.১ বিলিয়ন ডলারের ওই চুক্তি মোতাবেক ৮টি বিমান নয়াদিল্লির হাতে তুলে দেওয়ার পর আরও ৪টি বিমান ক্রয় করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয় ভারত। গতকাল সেই চারটি বিমানের প্রথমটি গোয়ায় এসে পৌঁছায়। চলতি বছরের মধ্যেই বাকি বিমানগুলিও ভারতীয় নৌসেনার হতে চলে আসবে বলে খবর। প্রসঙ্গত, গালওয়ান উপত্যকায় লালফৌজের সঙ্গে রক্তাক্ত সংঘর্ষের পর থেকে আর কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না ভারত। তাই শান্তি আলোচনা চললেও লড়াইয়ের জন্য সেনাবাহিনীকে তৈরি থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ১৯৬২ সালের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে তাই দ্রুত সেনাকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে একগুচ্ছ পদক্ষেপ করছে নয়াদিল্লি। আর মার্কিন মদতে ভারতের বেড়ে ওঠা অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে রীতিমতো উদ্বিগ্ন চিন।
সিবিআই তদন্ত শুরু করতে রাজ্যের সম্মতি বাধ্যতামূলক,স্পষ্ট করে দিল শীর্ষ আদালত-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা
কোনও রাজ্যে তদন্তের জন্য সিবিআই-কে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের সম্মতি জোগাড় করতেই হবে। এটা বাধ্যতামূলক। একই সঙ্গে সিবিআই-এর তদন্তের মেয়াদ বাড়ানোর জন্যও সংশ্লিষ্ট রাজ্যের সম্মতি নিতে হবে কেন্দ্রীয় সরকারকে।
সুপ্রিম কোর্ট বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ দিয়েছে। জানিয়েছে সংবিধানের যুক্তরাষ্ট্রীয় চরিত্র বজায় রাখতেই এই সম্মতি বাধ্যতামূলক।
দিল্লির বিশেষ পুলিশ আইন নিয়ে একটি মামলায় শীর্ষ আদালত এ দিন এই রায় দিয়েছে। জানিয়েছে, কোনও রাজ্যে ক্ষমতাপ্রয়োগ ও আইনি অধিকারের মেয়াদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারের সম্মতি প্রয়োজন সিবিআই-এর। সেই সম্মতি যত ক্ষণ পর্যন্ত না মিলছে তত ক্ষণ সিবিআই তদন্ত শুরু করতে পারবে না।
দিল্লির বিশেষ পুলিশ আইনে (১৯৪৬) বলা হয়েছিল, সিবিআই তদন্তের ক্ষেত্রে দিল্লি ছাড়া রাজ্যগুলির সম্মতি নেওয়া জরুরি। তবে সেই সময়ের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল দিল্লিতে সেই সম্মতি প্রয়োজন হবে না সিবিআই-এর। দিল্লি এখন যে হেতু একটি রাজ্যে রূপান্তরিত হয়েছে, তাই দিল্লির কোনও ঘটনার তদন্তের ক্ষেত্রেও এই সম্মতি পেতে হবে সিবিআই-কে।
সুখবর! বড়দিনের আগেই বাজারে আসছে ফাইজারের টিকা-দৈনিক আজকাল
তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল সফল। তাতে দেখা গেছে ফাইজার এবং সহায়ক সংস্থার তৈরি টিকা করোনা রোধে ৯৫ শতাংশ সক্ষম। তেমন কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। এবার এই মার্কিন সংস্থা জানাল, সব ঠিকঠাক চললে বড়দিনের আগেই বাজারে আসবে তাদের টিকা।
মার্কিন ওষুধ উৎপাদনকারী সংস্থা ফাইজারের সঙ্গে এই টিকা তৈরিতে সহায়তা করছে জার্মান সংস্থা বায়োএনটেক। বায়োএনটেক–এর কর্ণধার উগুর সাহিন জানালেন, ‘সব কিছু ঠিক মতোই এগোচ্ছে। আশা করছি ডিসেম্বরের গোড়াতেই আমরা করোনা টিকা উৎপাদনের ছাড়পত্র পেয়ে যাব। ক্রিসমাসের আগেই বাজারে আনতে পারব।’
ট্রায়ালে দেখা গেছে, সব বয়সের মানুষের ক্ষেত্রে করোনা প্রতিরোধে এই টিকা সমান কার্যকর। সমস্ত জাতির বা বর্ণের মানুষের ক্ষেত্রেও একই রকমভাবে কাজ করছে। বিশেষত প্রবীণদের ক্ষেত্রে খুবই ভালো কাজ দিচ্ছে এই টিকা। জানিয়েছেন উগুর সাহিন।#
পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/১৯
- বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।