নভেম্বর ০৪, ২০২১ ১৩:২০ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: ৪ নভেম্বর বৃহষ্পতিবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শিরোনাম:

  • সুখবর, মাথাপিছু আয় ২৫০০ ডলার ছাড়িয়েছে-প্রথম আলো
  • বন উজাড় বন্ধের ঘোষণায় বাংলাদেশের সাড়া না দেয়া হতাশাজনক: টিআইবি -মানবজমিন
  • নরসিংদীতে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ২০ -ইত্তেফাক
  •  ভারত-আফগান ম্যাচ পাতানো ছিল? যা বলছেন ওয়াসিম-শোয়েবরা-যুগান্তর
  • আবারও বেড়েছে হুন্ডির প্রবণতা, প্রবাস আয় কমে অর্ধেকে-কালের কণ্ঠ

এবার ভারতের কয়েকটি খবরের শিরোনাম:

আগে সরকারি টাকায় কবরস্থান তৈরি হত, এখন মন্দির তৈরি হয়’, ভোটের মুখে ফের হিন্দুত্বে ভরসা যোগীর-সংবাদ প্রতিদিন

এবার বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

নরসিংদীতে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ২০-ইত্তেফাক/প্রথম আলো

নরসিংদীর আলোকবালীতে ইউপি নির্বাচন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন।আজ বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) সকালে  আলোকবালী ইউনিয়নে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।সদর মডেল থানা পুলিশের ওসি সওগাতুল আলম জানান, খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে।

সুখবর, মাথাপিছু আয় ২৫০০ ডলার ছাড়িয়েছে-যুগান্তর

সুখবর! আমাদের মাথাপিছু আয় আড়াই হাজার ডলার ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাবে দেশের মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৫৫৪ ডলার।

বিবিএস সূত্রে জানা গেছে, নতুন ভিত্তিবছরের হিসাবে ২০২০-২০২১ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ২ হাজার ২২৭ ডলার থেকে বেড়ে ২ হাজার ৫৫৪ ডলারে উন্নীত হয়েছে। মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৩২৭ ডলার। ডলারের বর্তমান বাজার অনুযায়ী, মাথাপিছু আয় বেড়ে গেছে ২৯ হাজার ৪৩০ টাকা।

মনে রাখতে হবে, মাথাপিছু আয় কোনো ব্যক্তির একক আয় নয়। দেশের অভ্যন্তরের পাশাপাশি রেমিট্যান্সসহ যত আয় হয়, তা দেশের মোট জাতীয় আয়। সেই জাতীয় আয়কে মাথাপিছু ভাগ করে দেওয়া হয়।

এদিকে গতবারের মতো এবারও মাথাপিছু জিডিপিতে ভারতকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে : কারা কর্তৃপক্ষ আপিল নিষ্পত্তির আগেই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর!-যুগান্তর

চার বছর আগে যশোরে দুজনের ফাঁসি কার্যকর করা নিয়ে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়েছে আদালতপাড়াসহ দেশের সর্বত্র। আপিল নিষ্পত্তির আগেই তাদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে-আসামির পরিবারের বরাত দিয়ে এমন দাবি আইনজীবীর। অন্যদিকে কারা কর্তৃপক্ষের দাবি-সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেই রায় কার্যকর হয়েছে।

এদিকে যশোর ব্যুরো জানিয়েছে, খুলনা বিভাগীয় কারা উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি-প্রিজন) মো. ছগির মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপিল নিষ্পত্তির আগেই যশোর কারাগারে ২০১৭ সালে দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর হয়েছে’-এমন খবর তাদের নজরেও এসেছে। কারা কর্তৃপক্ষ কাগজপত্র-ফাইল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখছে।’ 

আপিল শুনানির আগে ফাঁসি কার্যকরের বিষয়টি অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিনের নজরে আনা হয়। তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি এখনও তেমন কিছু জানি না। না জেনে তো এ বিষয়ে বলা ঠিক হবে না।’

একই বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ যুগান্তরকে বলেন, আপিল চূড়ান্ত নিষ্পত্তির আগে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনা এই প্রথম শুনলাম। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে সেটা হবে আইনের চরম লঙ্ঘন। বিচার বিভাগের জন্য নজিরবিহীন ঘটনা। এখন সর্বোচ্চ আদালত বিষয়টির একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত দিতে পারেন। কারা এতে জড়িত এবং কার নির্দেশে এ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে তা পরিষ্কার হওয়া দরকার।

দুর্নীতিবাজদের সাড়ে ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ বাজেয়াপ্ত-মানবজমিন

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় সাড়ে ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ বাজেয়াপ্ত করেছেন আদালত। একই সময়ে আদালতের নির্দেশে দুর্নীতিবাজদের ২ হাজার ১০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা হয়েছে। গতকাল দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক সাজা কার্যকর করার আইনগত কোনো বিধান নেই।

আবারও বেড়েছে হুন্ডির প্রবণতা, প্রবাস আয় কমে অর্ধেকে-কালের কণ্ঠ

মহামারি করোনা সংক্রমণের মধ্যে প্রবাস আয় ঝড়ের গতিতে বাড়লেও গত জুন থেকে টানা কমছে অর্থনীতির অন্যতম এই সূচক।করোনা পরিস্থিতি উন্নতির এই সময়ে প্রবাস আয় কেন কমে যাচ্ছে তার বেশ কিছু কারণ চিহ্নিত করেছেন অর্থনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায় ফের হুন্ডির প্রবণতা বেড়েছে। বিশেষ করে আন্ত ব্যাংকের সঙ্গে খোলাবাজারের ডলার রেটের পার্থক্য বেশি হওয়ায় হুন্ডিতে টাকা পাঠাতে বেশি উৎসাহিত হচ্ছেন প্রবাসীরা।আন্ত ব্যাংকের সঙ্গে খোলাবাজারে ডলারের দামের ব্যবধান চার টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এ ছাড়া করোনা মহামারির কারণে যেসব প্রবাসী কাজ হারিয়েছেন তাঁদের অনেকে দেশে ফেরত এলেও বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কারণে আর যেতে পারেননি।

জীবিকার সন্ধানে নগরমুখী বাড়ছে মানুষের স্রোত-ইত্তেফাক

জীবিকার তাগিদে প্রতিদিনই নগরমুখী হচ্ছে মানুষ। প্রতিনিয়ত শিল্পকারখানা ও ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ হওয়ায় বিভাগীয় শহর বিশেষ করে ঢাকা-চট্টগ্রামের প্রতি ঝুঁকছেন অধিকাংশ মানুষ। এছাড়া শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সার্বিক সুবিধা বিবেচনায়ও রাজধানীতে প্রতিনিয়ত ভিড় বাড়ছে। এদিকে জনসংখ্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জনদুর্ভোগ। ঢাকার বাইরে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হলে এ সঙ্কট দূর হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখানে চাকরি পাওয়ার সুযোগ বেশি বলে মনে করে মানুষ। দারিদ্রপীড়িত, নদীভাঙন, খরার মতো কারণেও সেখানকার মানুষ রাজধানীতে আসছে।

ভারত-আফগান ম্যাচ পাতানো ছিল? যা বলছেন ওয়াসিম-শোয়েবরা-যুগান্তর

এতদিন পর ভারতের সমর্থকরা একটু হাঁফ ছাড়তে পারলেন। সুপার টুয়েলভে  ভারত প্রথম জয়ের মুখ দেখল। যেন তেন জয় নয়, দুর্দান্ত সব রেকর্ড গড়ে আফগানিস্তানকে সত্যি সত্যি ‘দুধের শিশু’ বানিয়ে ছাড়ল কোহলি এন্ড কোং।পাকিস্তানের পর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ধরাশায়ী হওয়া সেই ভারতের ছিটেফোঁটার দেখাও মিলল না বুধবারের ম্যাচে।এমন একপেশে জয় নিয়ে যখন ভারতীয় সমর্থকরা উল্লাসে মাতোয়ারা তখন পাকিস্তান থেকে ভেসে এলো আপত্তিকর বক্তব্য।পাকিস্তানি ভক্ত-সমর্থকরা এ ম্যাচ পাতানোর অভিযোগ তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরগরম করে তুলেছে। আফগান অধিনায়ক মোহাম্মদ নবি ভারতকে জেতানোর জন্য বোলিং নিয়েছে, এমন গুঞ্জনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সয়লাব হয়ে যায়। কিন্তু নিজ দেশের সমর্থকদের সমর্থন না করে উল্টো এক হাত নিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক গতিতারকা শোয়েব আখতার।

ভারত বনাম আফগানিস্তান ম্যাচ পাতানো ছিল বলতে  নারাজ পাকিস্তানের আরও দুই কিংবদন্তি ওয়াসিম আকরাম এবং ওয়াকার ইউনুসও।শোয়েব আখতার এক টুইটে লিখেছেন, ‘এই ম্যাচটাকে (ভারত-আফগানিস্তান) পাতানো, পূর্বনির্ধারিত এসব বলে খেলার মজাটা নষ্ট করবেন না। আফগানিস্তান ও ভারত-দুটো দলের কেউ এবার চমক দেখাতে পারে।

এবার ভারতের কয়েকটি খবরের বিস্তারিত

আগে সরকারি টাকায় কবরস্থান তৈরি হত, এখন মন্দির তৈরি হয়’,ভোটের মুখে ফের হিন্দুত্বে ভরসা যোগীর-সংবাদ প্রতিদিন

২০১৭ উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের আগে যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) মুখে শোনা গিয়েছিল ‘শ্মশান-কবরস্থান’ তত্ত্ব। ২০২২ বিধানসভা নির্বাচনের আগেও একইভাবে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর মুখে শোনা গেল ‘কবরস্থান’ শব্দটি। আরও একবার তিনি ‘আমরা এবং ওরা’র মধ্যে স্পষ্ট বিভেদ তৈরি করার চেষ্টা করলেন। ২২-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগেও যে তাঁর মূল অস্ত্র হতে চলেছে হিন্দুত্বই, তা স্পষ্ট বুঝিয়ে দিয়েছেন যোগী। মঙ্গলবার অযোধ্যায় দীপোৎসবের সূচনামঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী আদিত্যনাথ বলেন,”এখানে আগের সরকার সরকারি টাকা কবরস্থানের পিছনে খরচ করত। এখন সরকারি টাকা খরচ হয় মন্দির তৈরি এবং মন্দিরের উন্নয়নের কাজ।” সরাসরি হিন্দু বা মুসলিম শব্দগুলি উচ্চারণ না করেও যোগী বুঝিয়ে দিয়েছেন, তাঁর সরকার থাকলে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় কাজে অর্থব্যয় হবে না। বরং তা করা হবে সংখ্যাগুরু হিন্দুদের ধর্মকর্মে। যোগী এদিন বলেছেন,”এটাই চিন্তাভাবনার পার্থক্য। যাদের মাথায় সবসময় কবরস্থানের চিন্তা থাকে, তারা টাকাও খরচ করে কবরস্থানের জন্য। আর যারা মন্দিরের চিন্তা করে, সংস্কৃতির চিন্তা করে, ধর্মের চিন্তা করে তারা মানুষের টাকা ব্যবহার করে মন্দির তৈরিতে বা মন্দিরের উন্নয়নের স্বার্থে।” কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এতদিন ‘উত্তমপ্রদেশে’র, উন্নয়নের বুলি আওড়ে এসে ভোটের ঠিক আগে এসে কেন ফের ধর্মীয় তাস খেলতে হচ্ছে যোগী আদিত্যনাথকে? তাহলে কি বিরোধীদের লাগাতার আন্দোলনে কিছুটা চাপে যোগী। যদিও, এদিন ধর্মীয় তাস খেলার পাশাপাশি আরও বড় দুটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যোগী সরকার। প্রথমত পেট্রল ও ডিজেলের (Petrol-Diesel Price) ভ্যাট ১২ টাকা করে কমিয়েছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। দুই, প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার আওতায় যারা বিনামূল্যে রেশন পেতেন, তাঁদের এই সুবিধা হোলি পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া।

লাগাতার দাম বাড়িয়ে মানুষের চোখে ধুলো দিতে কর কমানোর নাটক, আক্রমণ কুণালের-আনন্দবাজার পত্রিকা

দীপাবলি উপলক্ষে পেট্রল-ডিজেলে শুল্ক কমিয়ে কেন্দ্র বলেছে, এ বার রাজ্যের পালা। রাজ্য যুক্ত মূল্য কর বা ভ্যাট কমিয়ে আরও কমিয়ে দিক জ্বালানি তেলের দাম। বৃহস্পতিবার এ প্রসঙ্গে প্রথম প্রতিক্রিয়া জানাল তৃণমূল। সরাসরি কোনও সিদ্ধান্তের কথা না জানিয়ে দলের রাজ্য সম্পাদক কুণাল ঘোষ টুইটারে লিখলেন, ‘বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলি কেন্দ্রের প্রাপ্য পায়। বাড়তি পায়। কর কমালেও পুষিয়ে দেয়। বাংলা বকেয়াই পায় না।’তেলের শুল্ক লাগাতার বাড়িয়ে তার পর নামমাত্র শুল্ক কমানোর অভিযোগ উঠেছে নরেন্দ্র মোদী সরকারের বিরুদ্ধে। কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলগুলি এ নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করেছে।

মন থেকে নয়, ভয় থেকে সিদ্ধান্ত! পেট্রোপণ্যের দাম কমানোর পরও কেন্দ্রকে আক্রমণ প্রিয়াঙ্কার-সংবাদ প্রতিদিন

মোদি সরকার এবং বিজেপি ও সহযোগীদের দখলে থাকা ১০টি রাজ্য একযোগে পেট্রোপণ্যের দাম কমিয়ে বিরোধী শিবিরকে একপ্রকার দিশেহারা করে দিয়েছে। ভোটের মুখে কেন্দ্র ও ভোটমুখী রাজ্যগুলি পেট্রোপণ্যের দাম একধাক্কায় অনেকটা কমিয়ে দেওয়ায় সরকারকে আক্রমণের একটা বড় অস্ত্র হারিয়েছে বিরোধী শিবির। কিন্তু তাতে দমছেন না কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। তাঁর বক্তব্য, বিজেপি সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা ভয় থেকে নেওয়া। মন থেকে নেওয়া নয়।পেট্রল-ডিজেলের মূল্য নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই সুর চড়াচ্ছিল কংগ্রেস #

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/৪
 

ট্যাগ