হামলার জন্য ভয়ানক প্রতিশোধ নেয়া হবে: হামাস ও ইসলামিক জিহাদের হুঁশিয়ারি
https://parstoday.ir/bn/news/west_asia-i60352-হামলার_জন্য_ভয়ানক_প্রতিশোধ_নেয়া_হবে_হামাস_ও_ইসলামিক_জিহাদের_হুঁশিয়ারি
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইহুদিবাদী ইসরাইলি বাহিনীর সাম্প্রতিক বর্বরোচিত হামলার বিরুদ্ধে ভয়ানক প্রতিশোধ নেয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধকামী সংগঠনগুলো। হামলায় প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের তিন যোদ্ধা নিহত হয়েছে।
(last modified 2025-07-29T12:16:04+00:00 )
জুলাই ২৬, ২০১৮ ১৬:৫৩ Asia/Dhaka
  • হামলার জন্য ভয়ানক প্রতিশোধ নেয়া হবে: হামাস ও ইসলামিক জিহাদের হুঁশিয়ারি

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইহুদিবাদী ইসরাইলি বাহিনীর সাম্প্রতিক বর্বরোচিত হামলার বিরুদ্ধে ভয়ানক প্রতিশোধ নেয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধকামী সংগঠনগুলো। হামলায় প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের তিন যোদ্ধা নিহত হয়েছে।

আজ (বৃহস্পতিবার) হামাসের সামরিক বিভাগ ' ইজ্জাদ্দিন কাস্সাম ব্রিগেড' এক বিবৃতিতে বলেছে, তারা তাদের বিভাগের সব সদস্যদের সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকার নিদেশে দিয়েছে। সর্বশেষ অপরাধযজ্ঞের জন্য ইসরাইলকে চড়া মূল্য দিতে হবে বলেও বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে হামাসের এ সামরিক ইউনিট।

ইসরাইলের গোলন্দাজ সেনাদের হামলায় গাজার দক্ষিণ-পূর্ব অংশের বেইত লাহিয়া শহরে হামলায় হামাসের তিন যোদ্ধা শহীদ হওয়ার পাশাপাশি একজন মারাত্মকভাবে আহত হওয়ার পর সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ হুঁশিয়ারি এলো। ইসরাইল দাবি করেছে, গাজা উপত্যকা থেকে গুলি চালানোর পর তারা কামান ও মর্টারের গোলাবর্ষণ করে। এসব হামলায় বেশিরভাগই বেসামরিক লোকজন নিহত হন।

গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর হামলার দৃশ্য

অন্যদিকে, ইসলামি জিহাদ আন্দোলনের সামরিক বিভাগ 'আল কুদস ব্রিগেড' আলাদা বিবৃতিতে বলেছে, গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর সর্বশেষ হামলা বিনা জবাবে পার পাবে না। ইসরাইলের বর্বর হামলার কঠোর জবাব দিতে সব ধরনের পন্থাই বিবেচনা করা হচ্ছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

এদিকে, হামাসের মুখপাত্র ফাওজি বারহুম বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি বাহিনীর নৃশংসতা এবং দমন পীড়নের মুখে নিরব থাকা মোটেও উচিত হবে না। এক টুইটার বার্তায় দেয়া বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, গাজায় ফিলিস্তিনি জনগণকে রক্ষার পাশাপাশি ইসরাইলিদের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পাল্টা জবাব দিতে প্রতিরোধকামী শক্তিগুলো প্রয়োজনীয় সব কিছুই করবে।#

পার্সটুডে/বাবুল আখতার/২৬