বেসামরিক ব্যক্তিদের প্রাণহানি 'জীবনেরই বাস্তবতা': জেমস ম্যাটিস
https://parstoday.ir/bn/news/world-i38940-বেসামরিক_ব্যক্তিদের_প্রাণহানি_'জীবনেরই_বাস্তবতা'_জেমস_ম্যাটিস
ইরাক ও সিরিয়ায় তৎপর উগ্র তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল বা দায়েশের বিরুদ্ধে লড়াই চালাতে গিয়ে বেসামরিক ব্যক্তিদের নিহতের ঘটনা জীবনের একটি বাস্তবতা বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস। তিনি বলেন, দায়েশ বিষয়ে ওয়াশিংটন তার নীতিতে যে পরিবর্তন এনেছে তা হচ্ছে এ গোষ্ঠীটিকে ক্রমশ দুর্বল করে ফেলার চেয়ে একে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়া।
(last modified 2025-09-29T12:37:45+00:00 )
মে ২৯, ২০১৭ ১৭:১৯ Asia/Dhaka
  • মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস
    মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস

ইরাক ও সিরিয়ায় তৎপর উগ্র তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল বা দায়েশের বিরুদ্ধে লড়াই চালাতে গিয়ে বেসামরিক ব্যক্তিদের নিহতের ঘটনা জীবনের একটি বাস্তবতা বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিস। তিনি বলেন, দায়েশ বিষয়ে ওয়াশিংটন তার নীতিতে যে পরিবর্তন এনেছে তা হচ্ছে এ গোষ্ঠীটিকে ক্রমশ দুর্বল করে ফেলার চেয়ে একে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়া।

গতকাল (রোববার) সিবিসি সংবাদ মাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ম্যাটিস বলেন, ইরাক ও সিরিয়ায় যুদ্ধরত দায়েশের বিদেশী সন্ত্রাসীরা যাতে নিজ ভূমিতে ফিরে যেতে না পারে সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্যই ওয়াশিংটন প্রাথমিকভাবে তার নীতিতে পরিবর্তন এনেছে।

তিনি বলেন, দায়েশ বিষয়ে ওয়াশিংটন তার নীতিতে পরিবর্তন এনেছে। ইরাক ও সিরিয়ায় তৎপর এসব বিদেশী সন্ত্রাসীদেরকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পাকড়াও করে নিয়ে যাওয়ার পরিবর্তে এখন তাদেরকে ঘিরে ফেলে হত্যা করার নীতি গ্রহণ করেছে তার দেশ।

তিনি আরো বলেন, আমাদের লক্ষ্যে হচ্ছে এসব বিদেশী সন্ত্রাসীরা যাতে জীবিত নিজ দেশে ফিরে যেতে না পারে। জেমস ম্যাটিস এ প্রসঙ্গে বলেন, এই ধরনের পরিস্থিতিতে বেসামরিক ব্যক্তিরা যেভাবে হতাহত হচ্ছে তা জীবনেরই বাস্তবতা। অবশ্য যুদ্ধক্ষেত্রে এ নীতি গ্রহণ করার ফলে মার্কিন বাহিনী সফলতা পেয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

ইরাক ও সিরিয়ায় দায়েশের  অবস্থানে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর বিমান হামলায় গত কয়েক সপ্তাহে যখন বিপুল সংখ্যক বেসামরিক ব্যক্তির প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে তখন এসব কথা বলেন 'ম্যাড ডগ' খ্যাত এ  মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।# 

পার্সটুডে/বাবুল আখতার/২৯