সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২০ ১৬:০২ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: ৩০ সেপ্টেম্বর বুধবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।

বাংলাদেশের শিরোনাম :

  • রিফাত হত্যা মামলা-মিন্নিসহ ৬ জনের ফাঁসি-দৈনিক ইত্তেফাক
  • সঠিক বিচার পাইনি, উচ্চ আদালতে যাব: মিন্নির বাবা-দৈনিক যুগান্তর 
  • সিলেটে তরুণী ধর্ষণ: মাহফুজুরের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর–প্রথম আলো
  • কভিড সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজন সমন্বিত রোডম্যাপ জাতিসংঘে ছয় প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর -বাংলাদেশ প্রতিদিন
  • ভ্যাকসিন পাওয়ার পথে আরেক ধাপ এগিয়ে বিশ্ব, বাংলাদেশের প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা-দৈনিক মানবজমিন
  • বিএনপি লক্ষ্য নির্ধারণেই ব্যর্থ, আন্দোলন তো সুদূর পরাহত'-কাদের -কালের কণ্ঠ
  • করোনায় বাংলাদেশে আরও ৩২ জনের মৃত্যু-সমকাল

ভারতের শিরোনাম:

  • বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলায় আডবাণী-জোশীরা সবাই বেকসুর -আনন্দবাজার পত্রিকা
  • বাবরি মামলায় ‘অপবাদমুক্ত’ হয়ে খুশি আডবানী-যোশীরা, হাই কোর্টে যাবে মুসলিম ল’ বোর্ড!-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন
  • হাথরাস গণধর্ষণে অভিযুক্তদের কড়া শাস্তির ডাক মোদির:‌ যোগী আদিত্যনাথ-দৈনিক আজকাল

পাঠক/শ্রোতা! এবারে চলুন, বাছাইকৃত কয়েকটি খবরের বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

রিফাত হত্যা মামলা: মিন্নিসহ ৬ জনের ফাঁসি-৪ জনকে বেকসুর খালাস-দৈনিক ইত্তেফাক

রিফাত হত্যা মামলার রায়

বিস্তারিত খবরে লেখা হয়েছে, বহুল আলোচিত বরগুনার রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় নিহতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ৬ জনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। বাকি ৪ জনকে খালাস দেয়া হয়েছে। এছাড়া প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ মামলার রায় ঘোষণা করেন বরগুনার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান।এ রায়কে সামনে রেখে সকাল থেকেই বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রতিটি ফটক ও বাউন্ডারি ঢেলে সাজানো হয়েছে পুলিশের কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্য দিয়ে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৬ জুন বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে রিফাতের ওপর হামলা হয়। পরে হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। ঐ বছর ১ সেপ্টেম্বর ২৪ জনকে অভিযুক্ত করে প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্তবয়স্ক দুইভাগে বিভক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেয় পুলিশ। এর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ১০ জন এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। মোট ৭৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে এ মামলায়। আলোচিত এ হত্যা মামলার রায়ের দিকে নজর থাকবে আজ গোটা দেশবাসীর।

এদিকে দৈনিক যুগান্তরের খবরে লেখা হয়েছে,বরগুনার রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নির মৃত্যুদণ্ডের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় তার বাবা মোজাম্মেল হক কিশোর বলেছেন, আমার সঠিক বিচার পাইনি। উচ্চ আদালতে যাব।

এদিকে দৈনিক প্রথম আলোর একটি খবরে লেখা হয়েছে, সিলেটে তরুণী ধর্ষণ: মাহফুজুরের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।

সীমান্ত হত্যা, পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ দুই দেশের সম্পর্কে প্রভাব ফেলে: মোমেন-দৈনিক ইত্তেফাক

(জেসিসি’র বৈঠকে যৌথ নদী কমিশন কার্যকরের সিদ্ধান্ত **তিস্তা চুক্তিতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ভারতের)

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের ষষ্ঠ যৌথ পরামর্শক কমিশনের বৈঠক মঙ্গলবার ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রায় এক ঘণ্টার বৈঠকে সীমান্ত, ঝুলে থাকা তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন করোনা প্রতিরোধক ভ্যাকসিন, বিমান চলাচল, ভিসা, ভারতীয় ঋণে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প পর্যালোচনাসহ দ্বিপাক্ষিক সকল ইস্যু আলোচনা হয়।

বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এক ব্রিফিংয়ে বলেন, আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড় ও দৃঢ়। কিন্তু সীমান্ত হত্যা বা পেঁয়াজ আমদানি বন্ধের মতো কিছু বিষয় এই সম্পর্কের ওপর আঘাত করে। তিনি বলেন, আমরা দুই পক্ষ একমত হয়েছি যে সীমান্তে কেউ যাতে মারা না যায়। যেসব অঞ্চলে মারা যায় সেখানে যৌথভাবে মনিটরিং করবো। এটা আমাদের জন্য লজ্জার, ভারতেরও জন্য লজ্জার। আমাদের মধ্যে যে দৃঢ় সম্পর্ক, সেটি একজন মারা গেলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

তিনি বলেন, আমরা ভারত থেকে বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস আনি। যেমন পেঁয়াজ এবং সেটি হঠাৎ করে বন্ধ করে দিলে এর প্রভাব বাংলাদেশের বাজারের ওপর পড়ে। এই ভার্চুয়াল বৈঠকে নয়াদিল্লি থেকে সহ-সভাপতিত্ব করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

ভ্যাকসিন পাওয়ার পথে আরেক ধাপ এগিয়ে বিশ্ব, বাংলাদেশের প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা-দৈনিক মানবজমিন

বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশসহ অপেক্ষাকৃত দরিদ্র দেশগুলোর বেশিরভাগ মানুষের কাছে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন সেবা পৌঁছে দেয়ার জন্য ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি প্রস্তাবনা তৈরী করেছে। এই প্রস্তাবনাটি আগামী মাস অর্থাৎ অক্টোবরের প্রথম দিকে সংস্থাটির সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরামে (বোর্ড অফ এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরস) অনুমোদনের জন্য দাখিল করা হবে। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘোষণাটি দেন৷ এই জরুরি ভ্যাকসিন তহবিল থেকে দরিদ্র এবং মধ্যম আয়ের দেশগুলো অর্থ সাহায্য পাবে যাতে করে অর্থনৈতিক দুর্বলতার কারণে কোনো দেশ করোনা ভ্যাকসিন থেকে বঞ্চিত না হয়। সেই সাথে স্বাস্থ্যকর্মীসহ অন্য যে কোনো প্রয়োজনীয় জনগোষ্ঠী ভ্যাকসিনের আওতা থেকে বাইরে না থাকে।

বিএনপি লক্ষ্য নির্ধারণেই ব্যর্থ, আন্দোলন তো সুদূর পরাহত'-কাদের-দৈনিক কালের কণ্ঠ

আন্দোলন-সংগ্রামের লক্ষ্য নির্ধারণেই বিএনপি চরম ব্যর্থ, আর আন্দোলন তো সুদূর পরাহত। বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন ব্যর্থ দায়িত্বহীন এবং লক্ষ্যহীন দলের উদাহরণ একমাত্র বিএনপিই।'আজ বুধবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সংসদ ভবন এলাকায় তাঁর সরকারি বাসভবনে নিয়মিত ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন

করোনা:

ওয়ার্ল্ডওমিটারের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী বিশ্বব্যাপী করোনা মোট মৃত্যুর সংখ্যা সাড়ে ১০ লাখ  ১৩ হাজার ছাড়িয়েছে। ভারতে ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে ১১৮৯ জনের। বাংলাদেশে মারা গেছেন-৩২ জন।

 এবার ভারতের কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলায় আডবাণী-জোশীরা সবাই বেকসুর-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা

বাবরি মসজিদ ভাঙা মামলার রায়

রামমন্দির নির্মাণ শুরু হয়ে গিয়েছে। অযোধ্যার সেই বহুবিতর্কিত স্থলে, ২৮ বছর আগে বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় এ বার বেকসুর খালাস হয়ে গেলেন লালকৃষ্ণ আডবাণী, মুরলীমনোহর জোশী, উমা ভারতী-সহ সব অভিযুক্ত। লখনউ-এর বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারকের রায়, ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বরের ওই ঘটনার পিছনে কোনও ষড়যন্ত্র বা পূর্ব পরিকল্পনা ছিল না। গোটাটাই ‘হঠাৎ ঘটে যাওয়া’ স্বতঃস্ফূর্ত জনরোষের ফল। ঘটনায় মোট অভিযুক্তের সংখ্যা ছিল ৩৯। এর মধ্যে ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি ৩২ জনের সে দিনের ভূমিকায় কোনও অপরাধ খুঁজে পায়নি আদালত। উল্টে ভাঙচুরের ঘটনা এঁরা আটকানোর চেষ্টা করেছিলেন বলেও বলা হয়েছে রায়ে। ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর করসেবকরা মিলে মুঘল জমানার গোড়ার দিকে তৈরি বাবরি মসজিদ ধুলোয় মিশিয়ে দেয়। অভিযোগ ছিল, রীতিমতো পরিকল্পনা করেই এই ঘটনা ঘটানো হয়েছিল। দৈনিকটির অন্য একটি খবরে লেখা হয়েছে, বললেন আডবাণী অত্যন্ত খুশির খবর, আর জোশীর মন্তব্য এটি ‘ঐতিহাসিক।

আর সংবাদ প্রতিদিনের খবেরে লেখা হয়েছে, বাবরি মামলায় ‘অপবাদমুক্ত’ হয়ে খুশি আডবানী-যোশীরা, হাই কোর্টে যাবে মুসলিম ল’ বোর্ড!

দৈনিক আনন্দবাজারের সম্পাদকীয়ের শিরোনাম এরকম-এত দিনে বাবরি ধ্বংসের রায়! অক্ষমের উল্লাস ছাড়া আর কী?

সম্পদকীয়তে লেখা হয়েছে, ঘটনা ঘটেছিল প্রায় তিন দশক আগে। ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। মসজিদ ধ্বংসের চক্রান্তকারী বা প্রত্যক্ষ মদতদাতা হিসেবে নাম জড়িয়েছিল বিজেপি এবং সঙ্ঘ পরিবারের তৎকালীন সামনের সারির নেতাদের— লালকৃষ্ণ আডবাণী, মুরলীমনোহর জোশী, গোবিন্দাচার্য, উমা ভারতী, অশোক সিঙ্ঘল, কল্যাণ সিংহ, সাধ্বী ঋতম্ভরা, বিনয় কাটিয়ার প্রমুখ। তাঁরা দোষী কি না, সে বিষয়ে লখনউ-এর বিশেষ সিবিআই আদালত রায় দিতে চলেছে ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে পৌঁছে!

সামগ্রিক পরিস্থিতি বিচার করে দেখা যাক। এটা আদৌ বিচার? নাকি বিচারের নামে প্রহসন? 

করোনার থাবা, দারিদ্রের গণ্ডিতে ঢুকে পড়তে পারেন নতুন ৩.৮ কোটি!-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা

অতিমারির আক্রমণে বিগত পাঁচ দশকের মধ্যে এ বছর সবচেয়ে কম আর্থিক বৃদ্ধির মুখ দেখতে পারে পূর্ব এশিয়া, চিন এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল। মঙ্গলবার বিশ্ব ব্যাঙ্কের এক রিপোর্টে এমন আশঙ্কার বার্তা দেওয়ার পাশাপাশি জানানো হয়েছে, নতুন করে দারিদ্রের গণ্ডিতে ঢুকে পড়তে পারেন প্রায় ৩.৮ কোটি মানুষ। সে ক্ষেত্রে গত ২০ বছরের মধ্যে প্রথম বার দরিদ্রের সংখ্যা বাড়বে এই অঞ্চলে। স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ৩.৩ কোটি মানুষের দারিদ্রসীমা থেকে বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা থাকলেও, তাঁদেরও থেকে যেতে হবে ওই সীমার মধ্যে।

হাথরাস গণধর্ষণে অভিযুক্তদের কড়া শাস্তির ডাক মোদির:‌ যোগী আদিত্যনাথ-দৈনিক আজকালের এ খবরে লেখা হয়েছে, যোগী–রাজ্যে একের পর এক ধর্ষণ। আর প্রত্যেকটি মামলায় পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ। স্বাভাবিকভাবেই ক্ষুব্ধ গোটা দেশ। উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকারের দিকে আঙুল তুলেছেন সাধারণ মানুষ থেকে বিরোধীরা। এবার তাই নড়েচড়ে বসল রাজ্যের বিজেপি সরকার। 

মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ জানালেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি অভিযুক্তদের কড়া শাস্তির ডাক দিয়েছেন। অপরাধের তদন্তের জন্য তিন সদস্যের প্যানেল তৈরি হয়েছে। তদন্তকারী বিশেষ দলের নেতৃত্বে থাকবেন পুলিশের ডিআইজি চন্দ্রপ্রকাশ, আইপিএস অফিসার পুনম এবং গৃহসচিব ভগবান স্বরূপ। সাত দিনের মধ্যে সেই প্যানেল রিপোর্ট জমা দেবে। ফাস্ট ট্র‌্যাক কোর্টে দ্রুত মামলার নিষ্পত্তির নির্দেশও দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী। 

১৪ সেপ্টেম্বর মা, ভাইয়ের সঙ্গে হাথরাসের ক্ষেতে কাজ করতে গেছিলেন ২০ বছরের দলিত তরুণী। গলায় ওড়না বেঁধে বাজরার ক্ষেতে টেনে নিয়ে যায় চার যুবক। সকলেই উচ্চবিত্ত। সেখানে গণধর্ষণ করে। মেরে হাড় গুঁড়িয়ে দেয়। জিভ কেটে নেয়। পঙ্গু হয়ে আইসিইউ–তে শুয়ে ১৫ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করেছেন তিনি। মঙ্গলবার লড়াই শেষ হয় তাঁর। দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে মারা যান। 

মঙ্গলবার রাত আড়াইটায় পরিবারের সদস্যদের বাড়িতে বন্ধ করে তরুণীর শেষকৃত্য করে দেয় পুলিশ। জোরজবরদস্তি। সেই নিয়ে পুলিশের দিকে আঙুল তুলেছেন পরিবারের সদস্যরা। ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিশিষ্ট থেকে সাধারণ মানুষ। পুলিশ নিষ্ক্রিয়তার অভিযোন মানেনি। জানিয়েছে, অভিযুক্ত চার জনকে দ্রুত জেলে পাঠানো হয়েছে।#

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/‌৩০

ট্যাগ