বায়তুল মোকাররমে ঈদের জামাতের সময়সূচি নির্ধারণ, ঢাকা ছাড়ছে ঘরমুখো মানুষ
https://parstoday.ir/bn/news/bangladesh-i110190-বায়তুল_মোকাররমে_ঈদের_জামাতের_সময়সূচি_নির্ধারণ_ঢাকা_ছাড়ছে_ঘরমুখো_মানুষ
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে বায়তুল মোকাররমে জাতীয় মসজিদে পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। বায়তুল মোকাররমে ঈদের দিন (১০ জুলাই) প্রথম জামাত সকাল ৭টা, দ্বিতীয় জামাত ৮টা, তৃতীয় জামাত ৯টা, চতুর্থ জামাত ১০টা এবং পঞ্চম জামাত ১০টা ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে।
(last modified 2025-09-11T14:06:22+00:00 )
জুলাই ০৬, ২০২২ ১৫:০১ Asia/Dhaka
  • বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ
    বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে বায়তুল মোকাররমে জাতীয় মসজিদে পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। বায়তুল মোকাররমে ঈদের দিন (১০ জুলাই) প্রথম জামাত সকাল ৭টা, দ্বিতীয় জামাত ৮টা, তৃতীয় জামাত ৯টা, চতুর্থ জামাত ১০টা এবং পঞ্চম জামাত ১০টা ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে।

আজ (বুধবার) ইসলামিক ফাউন্ডেশন  গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে । 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রথম জামাতে ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মিজানুর রহমান এবং মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম মসজিদের হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

দ্বিতীয় জামাতে ইমাম থাকবেন বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মুহিবুল্লাহিল বাকি নদভী এবং মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররমের সাবেক মুয়াজ্জিন হাফেজ মো. আব্দুল হাদী।

তৃতীয় জামাতের ইমাম থাকবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের হাফেজ মাওলানা এহসানুল হক এবং মুকাব্বির থাকবেন হাফেজ মো. শহীদ উল্লাহ।

চতুর্থ জামাতে ইমাম থাকবেন বায়তুল মোকাররমের ড. মাওলানা আবু সালেহ পাটোয়ারী এবং মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জহিরুল ইসলাম।

সর্বশেষ জামাতে ইমাম থাকবেন বায়তুল মোকারমের পেশ ইমাম মাওলানা মুহিউদ্দিন কাসেম এবং মুকাব্বির হবেন খাদেম মো. রুহুল আমিন।

কমলপুর রেল স্টেশনে টিকিটের জন্য ঘরমুখো মানুষের ভিড়

এদিকে, প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে এরই মধ্যে রাজধানী ছাড়তে শুরু করেছেন ঘরমুখো মানুষ। ফলে দক্ষিণাঞ্চলের প্রবেশদ্বার দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে চাপ বাড়ছে ঘরমুখো মানুষের। তবে ভোগান্তি ছাড়াই ফেরি বা লঞ্চে পদ্মা পাড়ি দিয়ে ঘাটে আসছেন তারা।

আজ (বুধবার) সকাল থেকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাট হয়ে দৌলতদিয়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা প্রতিটি ফেরি ও লঞ্চে ঘরমুখো মানুষকে দেখা যায়। ফেরিতে যাত্রীবাহী যানবাহনের পাশাপাশি অধিক সংখ্যক মোটরসাইকেলও আসছে। ভোগান্তি না থাকায় সবার মুখেই হাসি দেখা গেছে। দৌলতদিয়া থেকেও ভোগান্তি ছাড়া নির্দিষ্ট গন্তব্যে যাচ্ছেন যাত্রীরা।

অপরদিকে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে ৫ কিলোমিটার জুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে ভোগান্তিতে পড়েছেন ঈদে ঘরমুখো যাত্রীরা। তবে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন শিশু এবং বৃদ্ধরা। অনেক কর্মজীবী মানুষকে হেঁটে গন্তব্যস্থলে যেতে দেখা গেছে।

বুধবার দুপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বন্দরের মদনপুর থেকে সোনারগাঁয়ের মোঘরাপাড়া পর্যন্ত এ তীব্র যানজট দেখা যায়। এছাড়া মোঘরাপাড়া থেকে মেঘনাঘাট পর্যন্ত গাড়িগুলো ধীরে ধীরে চলছে বলে খবর পাওয়া গেছে। #

পার্সটুডে/আবদুর রহমান খান/আশরাফুর রহমান/৫