ইরানের ইসলামি বিপ্লবের বার্ষিকী: আলোকোজ্জ্বল ১০ প্রভাতের কর্মসূচি শুরু
https://parstoday.ir/bn/news/iran-i77109-ইরানের_ইসলামি_বিপ্লবের_বার্ষিকী_আলোকোজ্জ্বল_১০_প্রভাতের_কর্মসূচি_শুরু
ইরানের ইসলামি বিপ্লব সফল হওয়ার বার্ষিকী উপলক্ষে আজ (শনিবার) থেকে আলোকোজ্জ্বল ১০ প্রভাতের কর্মসূচি শুরু হয়েছে। এ উপলক্ষে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী সকালে ইসলামি বিপ্লবের স্থপতি মরহুম ইমাম খোমেনীর মাজার জিয়ারত করেন এবং সেখানে নফল নামাজ আদায় করেন।
(last modified 2025-10-12T12:48:31+00:00 )
ফেব্রুয়ারি ০১, ২০২০ ১৫:২০ Asia/Dhaka
  • ইমাম খোমেনীর মাজার জিয়ারত ও সেখানে নামায আদায় করেন সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী
    ইমাম খোমেনীর মাজার জিয়ারত ও সেখানে নামায আদায় করেন সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী

ইরানের ইসলামি বিপ্লব সফল হওয়ার বার্ষিকী উপলক্ষে আজ (শনিবার) থেকে আলোকোজ্জ্বল ১০ প্রভাতের কর্মসূচি শুরু হয়েছে। এ উপলক্ষে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী সকালে ইসলামি বিপ্লবের স্থপতি মরহুম ইমাম খোমেনীর মাজার জিয়ারত করেন এবং সেখানে নফল নামাজ আদায় করেন।

ইসলামি বিপ্লবের উত্তাল দিনগুলোতে ১৯৭৯ সালের পহেলা ফেব্রুয়ারি ইমাম খোমেনী ফ্রান্স থেকে ইরান এয়ারের একটি বিমানে করে তেহরান ফিরে আসেন। তার এ ফিরে আসার মধ্যদিয়ে রাজতান্ত্রিক পাহলভী শাসনের অবসান হয়।

ফ্রান্স থেকে ফিরে আসেন ইমাম খোমেনী

মরহুম ইমাম খোমেনীর মাজার জিয়ারত শেষে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা পার্শ্ববর্তী বেহেশতি জাহেরা পরিদর্শন করেন। ইসলামি বিপ্লবের পর থেকে এ পর্যন্ত যে সমস্ত ইরানি নাগরিক শহীদ হয়েছেন তাদের অনেককে সেখানে দাফন করা হয়েছে; এসব শহীদের প্রতি তিনি শ্রদ্ধা জানান। ১৯৭৯ সালে দেশে ফিরে ইমাম খোমেনী এই বেহেশতি জাহরায় ৫০ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে প্রথম ভাষণ দিয়েছিলেন।

ইরানজুড়ে আজ সকাল ৯টা ৩৩ মিনিটে আলোকোজ্জ্বল ১০ প্রভাতের কর্মসূচি শুরু হয়। ১৯৭৯ সালের পহেলা ফেব্রুয়ারি ইমাম খোমেনী এই সময়ে ইরানের রাজধানী তেহরানে অবতরণ করেন। এর আগে ইমাম খোমেনী ইরাক এবং ফ্রান্সে ১৫ বছর নির্বাসিত জীবনযাপন করেন।#

পার্সটুডে/এসআইবি/১