সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৩ ১৬:২৮ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: রেডিও তেহরানের প্রাত্যহিক আয়োজন কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আজ ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবারের কথাবার্তার আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি।

বাংলাদেশের শিরোনাম:

  • এখন কী করবেন আওয়ামী লীগ–বিএনপির নেতারা? -প্রথম আলো
  • ছেলের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করলে করবে, তাতে কিছু আসে যায় না: প্রধানমন্ত্রী-ইত্তেফাক
  • মার্কিন ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু-যুগান্তর
  • যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বাস করে অবাধ, সুষ্টু নির্বাচনে ভিসা নীতি সাহায্য করবে-মানবজমিন
  • কিছু দিনের মধ্যেই সরকারের পতন হবে : নজরুল-কালের কণ্ঠ
  • ডিসি-ওসি ভোট চাইলে রাজনীতিকরা কী করবেন?-ডেইলি স্টার বাংলা
  • খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে হবে : আইনমন্ত্রী-নয়া দিগন্ত

কোলকাতার শিরোনাম:

  • দুর্নীতির অসত্য অভিযোগ’! কংগ্রেস সাংসদের বিরুদ্ধে ১০ কোটির মানহানি মামলা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রীর-আনন্দবাজার পত্রিকা
  • অপহরণই করা হয়েছিল বিশ্বভারতীর বিদেশী পড়ুয়াকে-গণশক্তি
  • ‘খলিস্তানি নেতা হত্যাকাণ্ডে জড়িত ভারতীয় এজেন্ট, দিল্লিকে জানানোও হয়েছিল,’ দাবি ট্রুডোর-আজকাল
  • অধিকৃত কাশ্মীর ছাড়ুক পাকিস্তান, রাষ্ট্রসংঘে হুঙ্কার ভারতের-সংবাদ প্রতিদিন

এবারে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত

মার্কিন ভিসা নীতি

দেশের বাইরে থেকে নির্বাচন বানচাল করা হলে জনগণও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে: নিউইয়র্কে প্রধানমন্ত্রী-প্রথম আলোর এ শিরোনামের খবরে লেখা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘যদি দেশের বাইরে থেকে নির্বাচন বানচাল করা হয়, তাহলে বাংলাদেশের জনগণও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে। আমরা দেখতে চাই, দেশের বাইরে থেকেও যেন নির্বাচন বানচালের কোনো চেষ্টা না হয়।’প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশে এখন অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের কোনো সুযোগ নেই এবং লঙ্ঘনকারীদের শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও সংবিধান লঙ্ঘন করে কেউ যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে তাকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। এটি ভুলে গেলে চলবে না।’দৈনিকটির অপর এক খবরে লেখা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি প্রয়োগ করে খুব ভালো করেছে।

প্রথম আলোর মতামত কলামের শিরোনাম-এখন কী করবেন আওয়ামী লীগ–বিএনপির নেতারা? বিস্তারিত মতামত কলামে বলা হয়েছে, এই মুহূর্তে দেশের অর্থনীতি কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে। রপ্তানি আয় বাড়ছে না। প্রবাসী আয় নিম্নমুখী। বিনিয়োগ স্থবির। কলকারখানায়ও গ্যাস-বিদ্যুৎ সরবরাহে ঘাটতি। সরকার নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিয়ে, আমদানি করেও পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছে না। মন্ত্রীরা বলছেন, সিন্ডিকেট বাজার অস্থিতিশীল করছে। কিন্তু সেই সিন্ডিকেটকে ধরতে পারছে না। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মাঝেমধ্যে চুনোপুঁটিদের ধরছে। কিন্তু রাঘববোয়ালেরা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে। এরই মধ্যে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে। খেলাপি ঋণের পরিমাণ অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। কিন্তু সরকার তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না বা নিচ্ছে না।

ডলার

সরকারের নীতিনির্ধারকেরা এত দিন স্বীকারই করতে চাননি দেশে কোনো সমস্যা আছে। যেকোনো বেসরকারি জরিপ ও গবেষণা প্রতিবেদন তঁারা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতেন। কিন্তু একটানা ১৫ বছর দেশ শাসনের পর সরকার বুঝতে পারছে অর্থনীতি ভালোভাবে চলছে না। এ জন্য তাঁরা অর্থনীতিবিদদের পরামর্শ নিচ্ছেন।

গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বসেছিলেন অর্থনীতিবিদ ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের সঙ্গে। তিনি বলেছেন, ‘টাকা ছাপিয়ে সরকার ও ব্যাংককে ঋণ দেওয়া যাবে না। বরং সরকারকে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়ানোর দিকেই নজর দিতে হবে।’

কিন্তু রপ্তানি আয় ও প্রাবাসী আয় বাড়বে কীভাবে, যদি দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না থাকে। বাংলাদেশের রাজনীতি সব সময়ই অস্থির ও অনিশ্চিত। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সেই অনিশ্চয়তা আরও বাড়ছে। নির্বাচন নিয়ে সরকার ও বিরোধী দল অনড় অবস্থানে। সরকার বলছে, বর্তমান সংবিধানের অধীনেই নির্বাচন হবে। বিরোধী দলের দাবি, বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় রেখে কোনো নির্বাচন হবে না।

গতকাল শুক্রবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ঘোষণা দিয়েছে, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বাধাদানকারী ব্যক্তিদের ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপের পদক্ষেপ শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যরা রয়েছেন। এখন দেশের রাজনৈতিক নেতাদের কাছে প্রশ্ন, তাঁরা একসঙ্গে বসে সংকটের সমাধান করবেন, নাকি সংঘাতের পথ বেছে নেবেন?

এক বছর ধরেই দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি চলছে। দেশে এত সমস্যা, এ নিয়ে রাজনীতিকদের কোনো মাথাব্যথা নেই। তাঁরা ভাবেন ক্ষমতায় থাকতে বা আসতে পারলেই সব সমস্যার সমাধান হবে।

অন্যদিকে সরকারি দলের নেতারা বলেছেন, জনগণের শান্তি বিনষ্ট হয়, এমন কোনো কর্মসূচি নিলে সেটি শক্ত হাতে দমন করা হবে। সমস্যা হলো আমাদের দেশে ক্ষমতার পালাবদলের সঙ্গে সঙ্গে শান্তির সংজ্ঞাও বদলে যায়। আজ আওয়ামী লীগের কাছে হরতাল–অবরোধ শান্তি বিনষ্টকারী কর্মসূচি। অথচ বিরোধী দলে থাকতে তারা এই ধরনের কর্মসূচি হামেশা পালন করেছে।

ধারণা করি, বিএনপি ও এর সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো হরতাল–অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচি দিলে সরকারও বসে থাকবে না। নব্বই দশকের শেষ দিকে বিরোধী দলের হরতালের দিনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শান্তি মিছিল নিয়ে রাজপথ গরম রাখতেন। দুই দলের মধ্যে সংঘাত হতো।

বিএনপির লাগাতার কর্মসূচি দেখে মনে হয়, তারা আর বেশি সময় দিতে চাইছে না। অক্টোবরের মধ্যে চূড়ান্ত অবস্থায় যেতে চায়, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগেই। নির্বাচন কমিশন নভেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণার আভাস দিচ্ছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগও নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।

প্রশ্ন হলো নির্বাচনটি কেমন করে হবে? ২০১৪ ও ২০১৮–এর মডেলে? ২০১৪–এর মডেল হলো নিবন্ধিত অধিকাংশ দলকে রাইরে রেখে নির্বাচন। যদি সরকার সে রকম একতরফা নির্বাচন না চায়, তাহলে বিরোধী দলের সঙ্গে তাদের একটা বোঝাপড়ায় আসতেই হবে। সেটি হতে পারে সংবিধানের ভেতরে কিংবা সংবিধান সংশোধন করে। ১৯৯১ সালের নির্বাচন তো স্বৈরাচারী এরশাদের সংবিধানের অধীনে হয়েছিল।

হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অনশন: রানা দাশগুপ্তসহ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন-প্রথম আলো

দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে আওয়ামী লীগের দেওয়া নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দাবিতে অনশনরত বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁকে আন্দোলনস্থলে স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে। তিনি ছাড়াও অসুস্থ হয়ে পড়ায় ঐক্য পরিষদের আরও ছয় নেতা-কর্মীকে স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে।দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে দেওয়া আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দাবিতে ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গতকাল শুক্রবার সকাল ছয়টা থেকে গণ-অনশন ও গণসমাবেশ শুরু করেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতা-কর্মীরা।

শেখ হাসিনা (ফাইল ফটো)

যুগান্তরের অনলাইন ভার্সনের শিরোনাম-মার্কিন ভিসা নীতির প্রয়োগ শুর। বিস্তারিত খবরে লেখা হয়েছে, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় বাধার অভিযোগে মার্কিন ভিসা নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার আওতায় আছেন-আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য,ক্ষমতাসীন দল  ও রাজনৈতিক বিরোধী পক্ষ ও তাদের পরিবারের সদস্যরা।যাদের বিরুদ্ধে ভিসা নীতি প্রয়োগ করা হয়েছে তাদের ব্যক্তিগতভাবে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। এদিকে যুগান্তরের অপর এক খবরে লেখা হয়েছে, ছেলের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করলে করবে, তাতে কিছু আসে যায় না: প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, আমার ছেলেও এখানে আছে। সে ব্যবসা-বাণিজ্য করছে, বিয়ে করেছে, তার মেয়ে আছে, সম্পত্তি আছে, বাড়িঘর আছে। যদি বাতিল করে, করবে। তাতে কিছু আসে যায় না। আমাদের বাংলাদেশ তো আছেই। সরকারপ্রধান বলেন, কে নিষেধাজ্ঞা দিল আর কে দিল না, তাতে কিছু যায় আসে না। তিনি বলেন, যারা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, তাদের নির্বাচন নিয়েও প্রশ্ন আছে। ভিসানীতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে টার্গেট করলে কিছু বলার নেই। কারও শক্তিতে বিশ্বাস করে ক্ষমতায় আসিনি। জনগণের ওপর নির্ভর করে ক্ষমতায় এসেছি এবং আছি।

 এবারে কোলকাতার কয়েকটি খবরের বিস্তারিত:

ভারত

অধিকৃত কাশ্মীর ছাড়ুক পাকিস্তান, রাষ্ট্রসংঘে হুঙ্কার ভারতের-সংবাদ প্রতিদিন পত্রিকার এ শিরোনামের খবরে লেখা হয়েছে, অধিকৃত কাশ্মীর ছাড়ুক পাকিস্তান। রাষ্ট্রসংঘে এমনটাই হুঙ্কার দিল ভারত। শুধু তাই নয়, পড়শি দেশে সংখ্যালঘুদের উপর চলা অকথ্য নির্যাতনের ভয়াবহ ছবিও তুলে ধরা হয় বিশ্বমঞ্চে। শুক্রবার রাষ্ট্রসংঘে ভারতের ফার্স্ট সেক্রেটারি পেটাল গেহলট সাফ বলেন, “আমরা আবারও পরিষ্কার করে দিতে চাই যে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এটা একেবারেই ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। অধিকৃত কাশ্মীর ছাড়ুক পাকিস্তান।

ছন্দে ফিরছে মণিপুর, ১০০ দিন পর চালু ইন্টারনেট পরিষেবা-সংবাদ প্রতিদিন

গত পাঁচ মাস ধরে জাতি দাঙ্গায় জ্বলছে মণিপুর। প্রায় প্রতিদিনই সেরাজ্য থেকে সংঘর্ষের খবর মিলছে। ঝরছে রক্ত। এবার অশান্তির মাঝেই ১০০ দিন পর ইন্টারনেট পরিষেবা সচল করার নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী এন বিরেন সিং (N Biren Singh)। 

মনিপুর

শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে মণিপুরের (Manipur) মুখ্যমন্ত্রী জানান, “সকল মণিপুরবাসীকে জানানো হচ্ছে, রাজ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছিল। আজ থেকে সকলের জন্য নেট পরিষেবা পুনরায় সচল করা হল।” গত ৩ মে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে মেতেই-কুকি জাতি সংঘর্ষ শুরু হয়। তার পর থেকেই ভুয়ো খবর ছড়ানো ও হিংসায় উসকানি রুখতে বন্ধ রাখা হয় ইন্টারনেট। 

দুর্নীতির অসত্য অভিযোগ’! কংগ্রেস সাংসদের বিরুদ্ধে ১০ কোটির মানহানি মামলা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রীর-আনন্দবাজার পত্রিকা

হিমন্ত বিশ্বশর্মার স্ত্রী রিণিকি ভুইয়াঁ শর্মা

কংগ্রেস সাংসদ গৌরব গগৈয়ের বিরুদ্ধে ১০ কোটি টাকার মানহানির মামলা করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার স্ত্রী রিণিকি ভুইয়াঁ শর্মা। অভিযোগ, রাজ্য সরকারের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ প্রকল্পে দুর্নীতির ‘ভুয়ো’ অভিযোগ তুলেছেন গগৈ। রিণিকির আইনজীবী দেবজিৎ সাইকিয়া জানান, শুক্রবার কামরূপের নগর দায়রা আদালতে গগৈয়ের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করা হয়েছে। এক্স হ্যান্ডলে একাধিক পোস্টের জন্য গগৈয়ের বিরুদ্ধে এই মামলা করা হয়েছে।

‘খলিস্তানি নেতা হত্যাকাণ্ডে জড়িত ভারতীয় এজেন্ট, দিল্লিকে জানানোও হয়েছিল,’ দাবি ট্রুডোর-আজকাল

মোদি-ট্রুডো

ভারত–কানাডা কূটনৈতিক লড়াই থামছে না।কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ফের দাবি করলেন খলিস্তানপন্থী নেতা হরদীপ সিং নিজ্জর খুনের ঘটনায় ভারতীয় এজেন্টদের ‘হাত রয়েছে’।

শুক্রবার ট্রুডো বলেন, ‘ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশে খলিস্তানি জঙ্গির হত্যাকাণ্ডে ভারত সরকারের এজেন্টরা জড়িত। এ কথা কয়েক সপ্তাহ আগে দিল্লিকে জানিয়েছে কানাডা।’ প্রসঙ্গত, এই হত্যাকাণ্ডকে ঘিরে ভারত–কানাডা সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে।# 

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/ ২৩

ট্যাগ