এপ্রিল ০১, ২০২০ ১৭:১৯ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা! আজ ১ এপ্রিল বুধবারের কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি বাবুল আখতার। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি। এরপর গুরুত্বপূর্ণ কিছু খবরের বিশ্লেষণে যাবো। বিশ্লেষণ করবেন জনাব সিরাজূল ইসলাম।

প্রথমে বাংলাদেশে:     

  • যত প্রয়োজন, তত সেনাসদস্য দেওয়া হবে: সেনাপ্রধান -দৈনিক প্রথম আলো
  • গার্মেন্টস বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: বাণিজ্যমন্ত্রী-বাংলাদেশ প্রতিদিন
  • বেশি ঘোরাফেরা করে অন্যদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলবেন না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী-দৈনিক কালেরকণ্ঠ
  • সারা বিশ্বে মাস্ক ভেন্টিলেটরের একচেটিয়া ব্যবসা করছে চীন-দৈনিক যুগান্তর
  • করোনার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ঘৃণার শিকার হচ্ছেন এশীয় বংশোদ্ভুতরা-দৈনিক মানবজমিন
  • করোনা: ‘খুবই বেদনাদায়ক’ সপ্তাহের জন্য মার্কিন নাগরিকদের প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান ট্রাম্পের-দৈনিক নয়াদিগন্ত

ভারতের খবর:

  • নিজামউদ্দিন: বিদেশিদের কেন আটকানো হয়নি? প্রশ্নের মুখে কেন্দ্র-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা
  • বাংলার মানুষের সাহায্যে নিজের দপ্তরের নম্বর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী, বিপদে ফোন করতে আহ্বান-দৈনিক আজকাল-
  • জোগান নেই দেশে! চিন থেকে ভেন্টিলেটর, মাস্ক কেনার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন

কথাবার্তার প্রশ্ন
১. করোনাভাইরাস মোকাবিলায় যত প্রয়োজন, তত সেনাসদস্য দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। এ বক্তব্যকে কীভাবে দেখছেন?
২. আবারো ইসরা ইল সিরিয়ার ওপর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে এবং তা ভূপাতিত করেছে সিরিয়ার সেনারা। কী বলবেন এই হামলা সম্পর্কে?

বিশ্লেষণের বাইরে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবর তুলে ধরছি:

শ্রোতাবন্ধুরা এবার বাছাইকৃত কয়েকটি খবরের বিস্তারিত জেনা নেয়া যাক প্রতিদিনের মতো আজকেও করোনাভাইরাস সংক্রান্ত খবরগুলোই দেশি ও বিদেশী সংবাদ মাধ্যমগুলোতে প্রধান প্রধান শিরোনাম হিসেবে স্থান করে নিয়েছে দৈনিক প্রথম আলোর শিরোনাম- ছুটি সীমিত আকারে বাড়বে, নববর্ষের সব অনুষ্ঠান বন্ধ: প্রধানমন্ত্রী  বিস্তারিত খবরে লেখা হয়েছে করোনাভাইরাস মোকাবিলায় যত প্রয়োজন, তত সেনাসদস্য দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ।

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ

আজ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সেনাপ্রধান এ কথা বলেন। সাংবাদিকেরা জানতে চেয়েছিলেন, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে মাঠপর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যসংখ্যা আরও বাড়ানো হবে কি না। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জেনারেল আজিজ আহমেদ বলেন, যত প্রয়োজন, তত সেনাবাহিনী সদস্য দেওয়া হবে। তবে অহেতুক আতঙ্ক সৃষ্টিরও প্রয়োজন নেই।সেনাবাহিনীপ্রধান বলেন, সেনাবাহিনী প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী এ করোনাভাইরাসকে যুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করেছেন। আমরা সৈনিক, আমরা সব সময় যুদ্ধ করতে প্রস্তুত। সবাইকে সহযোগিতা করব বলে আমরা প্রস্তুতি নিয়ে আছি।

গার্মেন্টস বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা নেই: বাণিজ্যমন্ত্রী-বাংলাদেশ প্রতিদিন

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, গার্মেন্টেস বন্ধের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো নির্দেশনা নেই। যারা চালাতে পারবেন তারা স্বাস্থ্য বিধি মেনে চালাতে পারবেন। গার্মেন্টস খাতকে দুই শতাংশ হারে অনুদান নয়, তাদের লোন দেয়া হয়েছে। বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি

বৈঠকের আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে, কী সুযোগ আছে সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এসব বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করে আমরা করণীয় ঠিক করবো।

বেশি ঘোরাফেরা করে অন্যদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলবেন না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী-দৈনিক কালেরকণ্ঠ

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ঢাকা থেকে যারা গ্রামে গেছেন তারাই বেশি ঘোরাফেরা করছেন। আপনার ঘোরাফেরা করবেন না। নিজেরা সচেতন হোন। অন্যদের জন্য ঝুঁকির কারণ হবেন না। করোনাভাইরাস সন্দেহ হলেই বেশি বেশি পরীক্ষা করুন, নিজেরা সুরক্ষিত থাকুন। আজ বুধবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) করোনাভাইরাস সংক্রান্ত অনলাইন ব্রিফিংয়ে যুক্ত হয়ে তিনি একথা বলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রান্ত সরঞ্জাম পিপিই, মাস্ক এর সংখ্যা বাড়িয়েছি।

এগুলো সঠিক ব্যবহার যেন হয়। আমরাদের সরকারি হাসপাতালে ভেন্টিলেটর স্থাপনার কার্যক্রম চলছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, করোনাভাইরাসের সংকটকে পুঁজি করে বিভেদের রাজনীতি করছে বিএনপি। বিএনপি নেতাদের বলব, এই দুঃসময়ে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার অপতৎপরতা থেকে বিরত থাকুন। জনগণের পাশে থেকে দেশের সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন। আজ বুধবার (০১ এপ্রিল) নিজের সরকারি বাসভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আহ্বান জানান।

সারা বিশ্বে মাস্ক ভেন্টিলেটরের একচেটিয়া ব্যবসা করছে চীন-দৈনিক যুগান্তর

করোনা মহামারীর কারণে সারা বিশ্বেই হুহু করে বাড়ছে জীবন রক্ষাকারী মেডিকেল সরঞ্জামের চাহিদা। এটাকেই ব্যবসার নতুন সুযোগ হিসেবে লুফে নিয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম উৎপাদক ও সরবরাহকারী দেশ চীন। দেশে দেশে লকডাউনের সুযোগে একচেটিয়া ব্যবসা করছে দেশটির কোম্পানিগুলো। নতুন নতুন কোম্পানি গড়ে উঠছে।

সরবরাহ নিশ্চিত করতে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা চলছে ফ্যাক্টরি। টাকা ছাপার মেশিনের মতো অবিরাম তৈরি হচ্ছে সার্জিক্যাল মাস্ক। উৎপাদন হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের জন্য ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী পারসোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই), করোনা টেস্টিং কিট ও কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস দেয়ার মেশিন ভেন্টিলেটর।

করোনার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ঘৃণার শিকার হচ্ছেন এশীয় বংশোদ্ভুতরা-দৈনিক মানবজমিন

মার্চ মাসের প্রথম দিকে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের একটি ক্লাবে এশীয় বংশোদ্ভুত এক মার্কিন পরিবারের ওপর হামলা হয়। তাদের ওপর ছুরি নিয়ে ঝাপিয়ে পরে ১৯ বছর বয়সি হামলাকারী জোসে গোমেজ। পরিবারের সাথে থাকা ২ বছরের শিশুকেও সে ছারেনি। একে বর্নবাদি হামলা হিসেবেই ধরছে কর্তৃপক্ষ এবং এ নিয়ে তারা উদ্বেগও জানিয়েছে। হামলাকারী নিজে স্বীকারোক্তি দিয়েছে যে, সে ওই পরিবারটিকে হত্যা করতেই হামলা চালিয়েছে। তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এফবিআই বিষয়টি তদন্ত করেছে। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলাকারীর ধারণা হয়েছিল ওই পরিবারটি চীনা এবং তারা মানুষকে করোনা ভাইরাস দিয়ে আক্রান্ত করতে চায়।

করোনা : ‘খুবই বেদনাদায়ক’ সপ্তাহের জন্য মার্কিন নাগরিকদের প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান ট্রাম্পের-দৈনিক নয়াদিগন্ত

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনালড ট্রাম্প নাগরিকদের উদ্দেশ্যে বলছেনে, আসন্ন 'খুবই বেদনাদায়ক' সপ্তাহের জন্য প্রস্তুত হতে। হোয়াইট হাউজে দেয়া বক্তব্যে করোনাভাইরাস মহামারিকে তিনি 'একটি প্লেগ' বলে বর্ণনা করেন। দেশটিতে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে। আসন্ন কয়েক সপ্তাহে দেশটিতে আড়াই লাখ মৃত্যু হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনালড ট্রাম্প

এমন সময় এসব কথা বলছিলেন মি. ট্রাম্প যখন যুক্তরাষ্ট্রে সব রেকর্ড ছাড়িয়ে চব্বিশ ঘন্টায় কোভিড-১৯ এ মারা গেলো ৮৬৫ জন। দেশটিতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা এখন ৩,৮৭০ জন, যা প্রাদুর্ভাবের প্রথম কেন্দ্র চীনে মারা যাওয়া মানুষের সংখ্যার চেয়ে বেশি। এরকম পরিস্থিতি ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন আর কোনো 'সুগার কোটেড' বা তিক্ত কথায় মিষ্টির প্রলেপ দিতে চাইছেন না বলে মনে করছেন বিবিসির বিশ্লেষকরা।

এবার ভারতের বিস্তারিত খবর তুলে ধরছি

নিজামউদ্দিন: বিদেশিদের কেন আটকানো হয়নি? প্রশ্নের মুখে কেন্দ্র-দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা

মার্চের প্রথম দিন থেকে দিল্লির নিজামুদ্দিনে তবলিঘি জামাতের সমাবেশে ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া থেকে ধর্মপ্রচারকরা এসে জড়ো হয়েছিলেন। ওই সব দেশে তত দিনে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়ে গিয়েছে। কেন তাঁদের এ দেশে আসা আটকানো হল না, সেই প্রশ্ন উঠছে এখন।

তবলিঘি জামাতের ভবন বা মরকজ থেকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা সামনে আসায় সামগ্রিক ভাবেই প্রশ্নের মুখে সরকার। আরও আগেই সরকারি তৎপরতা শুরু হয়নি কেন, সে প্রশ্নই তুলছেন বিরোধীরা। কংগ্রেস নেতাদের যুক্তি, তাঁরা এ নিয়ে রাজনীতি করতে চান না। কিন্তু রাহুল গাঁধী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকেই করোনা নিয়ে সরকারকে সাবধান করেছিলেন। কিন্তু কেন্দ্র কোনও তৎপরতা দেখায়নি।

বাংলার মানুষের সাহায্যে নিজের দপ্তরের নম্বর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী, বিপদে ফোন করতে আহ্বান-দৈনিক আজকাল

রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। সঙ্গে বাড়ছে আশঙ্কাও। এই পরিস্থিতিতে সাহায্যের হাত ফের বাড়িয়ে দিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। নিজে রাস্তায় নেমেছেন, বাজারে গিয়েছেন, মানুষের মুখে খাবার তুলে দিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে টাকাও দিয়েছেন। আর এবার বাংলার মানুষ বিপদে পড়লে কোন নম্বরে ফোন করে সাহায্য চাইবেন তা দিয়ে দিলেন তিনি। আর তাতেই মানুষ খানিকটা স্বস্তি পেলেন।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি

সরাসরি নিজের দপ্তরের ফোন নম্বর দিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কোনও বিপদে পড়লে সরাসরি সেখানে ফোন করা যাবে বলেও জানালেন তিনি। তৃণমূলের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে সেই ফোন নম্বর দিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলেন তিনি। সেখানে দেওয়া নম্বরটি হল—৯৪৩৩০০২৩৯১। এই নম্বরটি সৌম্য হালদারের। যিনি মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের সঙ্গে রয়েছেন।

জোগান নেই দেশে! চিন থেকে ভেন্টিলেটর, মাস্ক কেনার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের-দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন

করোনা রুখতে উপযুক্ত সামগ্রীর জোগান নেই। খানিকটা ঢালহীন নিধিরাম সর্দারের মতো মারক রোগের বিরুদ্ধে লড়তে হচ্ছে চিকিৎসক-নার্সদের। সেই সমস্যা মেটাতে শেষমেশ চিনেরই দ্বারস্থ হতে হচ্ছে ভারতকে। কেন্দ্রের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, করোনা রুখতে চিন থেকে মাস্ক এবং ভেন্টিলেটর কিনবে সরকার।

ইনভেস্ট ইন্ডিয়া (Invest India agency) নামের একটি সংস্থা সম্প্রতি করোনা রুখতে দেশের পরিকাঠামো খতিয়ে দেখেছে। তাঁদের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, করোনা রুখতে প্রয়োজনীয় পরিকাঠামোর মাত্র ২৫ শতাংশ মজুত আছে ভারতে। তাঁরা বলছে চিকিৎসার জন্য মাস্ক, ভেন্টিলেটর এবং PPE তৈরির জন্য মোট ৭৩০টি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। এর মধ্যে মাত্র ৩১৯টি সংস্থা ইতিবাচক জবাব দিয়েছে। দেশে করোনা পরীক্ষার কিটের অপ্রতুলতা নিয়ে আগেই প্রশ্ন উঠেছে। সেই ঘাটতি মেটাতে দেশে মাস্ক এবং চিকিৎসকদের জন্য Personal protective equipment তৈরি করার চেষ্টা চলছে। সেই প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ। আপাতত জোগানের যাতে ঘাটতি না হয়, তা নিশ্চিত করার জন্য এবার চিন এবং দক্ষিণ কোরিয়া থেকেও মাস্ক এবং ভেন্টিলেটর কেনা হবে বলে সুত্রের খবর।#

পার্সটুডে/এমবিএ/১

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।

 

 

 

ট্যাগ