ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে যেসব ইসরাইলি বন্দী রয়েছে তাদের মুক্তির দাবিতে আবারো তেল আবিবসহ বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। ইসরাইলের যুদ্ধবাজ প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজায় বিমান হামলা ভয়াবহ আকারে বাড়ানোর পর বন্দী মুক্তির দাবিতে এই বিক্ষোভ মিছিল হলো।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইহুদিবাদী ইসরাইলের বর্বর আগ্রাসন বন্ধের দাবি জানিয়েছে পারস্য উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদ বা পিজিসিসি। গতকাল (মঙ্গলবার) কাতারের রাজধানীর দোহায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান এবং সৌদি আরব বলেছে, ইহুদিবাদী ইসরাইলের অপরাধযজ্ঞ এবং বর্বরতা চালানোর জন্য আমেরিকার সবুজ সংকেত দখলদার সরকার ও তার সমর্থকদের জন্য জন্য ধ্বংসাত্মক অনিরাপত্তা ডেকে আনছে।
ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রতি সৌদি আরবের মাত্র ২ শতাংশ মানুষের সমর্থন রয়েছে বলে এক মতামত জরিপে দেখা গেছে। মার্কিন সরকার যখন তেল আবিবের সঙ্গে রিয়াদের সম্পর্ক স্থাপন করে দিতে উঠেপড়ে লেগেছে তখন এই জরিপের ফলাফল প্রকাশিত হলো।
সৌদি আরবের একটি ফৌজদারি আদালত সেদেশের হাইস্কুলের এক ছাত্রীকে ১৮ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। মানাল গাফিরি নামে ওই স্কুল ছাত্রী টুইটারে (এক্স) পোস্ট লেখার কারণে তাকে ওই কারাদণ্ড দেয় আদালত।
সৌদি আরবের জাতীয় দিবস উপলক্ষে দেশটির নেতৃবৃন্দকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি।সম্প্রতি রিয়াদ ও তেহরানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট রায়িসি এ শুভেচ্ছা জানালেন।
সৌদি যুবরাজ বলেছেন, আমরা ইয়েমেন ইস্যু নিয়ে সকল ক্ষেত্রে কাজ করে যাচ্ছি। ইয়েমেনে আমরা কোনো সমস্যা চাই না বলেও মন্তব্য করেন মুহাম্মাদ বিন সালমান।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান সম্প্রতি সৌদি আরব সফর করেছেন। সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফারহানের আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে তিনি রিয়াদ সফর করেন। ওই সফরে তিনি সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানসহ উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও কথা বলেছেন। কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন হবার ৭ বছর পর ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সৌদি সফর করলেন।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ সংকট নিরসনে সৌদি আরবের জেদ্দায় দু'দিনব্যাপী আলোচনা কোনো ফলাফল ছাড়াই শেষ হয়েছে।
তেলের উৎপাদন কমিয়ে দেয়ার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সৌদি আরবকে কঠিন পরিণতি বরণের হুমকি দেয়ার পর যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান আমেরিকার অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে দেয়ার পাল্টা হুমকি দিয়েছেন।