তাইওয়ান ইস্যুতে বেইজিং এবং টোকিওর মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে
https://parstoday.ir/bn/news/world-i154088-তাইওয়ান_ইস্যুতে_বেইজিং_এবং_টোকিওর_মধ্যে_উত্তেজনা_বাড়ছে
পার্সটুডে - চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হূঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে যে জাপান যদি তাইওয়ান ইস্যুতে বলপ্রয়োগের মাধ্যমে হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করে তাহলে চীনা সেনাবাহিনীর কাছ থেকে তাদের 'চূর্ণবিচূর্ণ পরাজয়ের' মুখোমুখি হতে হবে।
(last modified 2025-11-28T10:09:50+00:00 )
নভেম্বর ১৬, ২০২৫ ১৫:৫২ Asia/Dhaka
  • জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানে তাকাইশির
    জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানে তাকাইশির

পার্সটুডে - চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হূঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে যে জাপান যদি তাইওয়ান ইস্যুতে বলপ্রয়োগের মাধ্যমে হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করে তাহলে চীনা সেনাবাহিনীর কাছ থেকে তাদের 'চূর্ণবিচূর্ণ পরাজয়ের' মুখোমুখি হতে হবে।

জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানে তাকাইশির দেশটির সংসদে দেওয়া মন্তব্য ঘিরে বেইজিংয়ের সঙ্গে কূটনৈতিক উত্তেজনা তৈরি করেছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন যে তাইওয়ানের উপর সম্ভাব্য চীনা আক্রমণকে "অস্তিত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ পরিস্থিতি" হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে এবং টোকিও থেকে সামরিক প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই মন্তব্যের প্রতিবাদ জানাতে বেইজিংয়ে জাপানি রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে।

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার জন্য নজিরবিহীন সতর্কবার্তার পর টোকিওর সরকার এবং ক্ষমতাসীন দলের কর্মকর্তারা শান্ত,বহু-স্তরের সংলাপ এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন। চীনের নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ এড়াতে নতুন সতর্কবার্তার কথা উল্লেখ করে জাপানের ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির নীতি প্রধান তাকায়ুকি কোবায়াশি বলেছেন যে সরকারের উচিত এই পদক্ষেপের "শান্তভাবে এবং চিন্তাভাবনা করে" প্রতিক্রিয়া জানানো।

এআই-সম্পর্কিত প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের জন্য চীনের বিশাল পরিকল্পনা

এআই-এর শেয়ারের দাম বৃদ্ধির সাথে সাথে, চীনা বিনিয়োগকারীরা প্রসেসর থেকে তহবিল সরিয়ে সস্তা বিদ্যুৎ খাত, শিল্প ধাতু এবং বিশাল ব্যাটারির প্রযুক্তির অংশগুলোতে স্থানান্তরিত করেছেন। গত মাসে চীনের জ্বালানি স্টক সূচক ১০ শতাংশ বেড়েছে, যার বেশিরভাগই এআই অবকাঠামোর সাথে সম্পর্কিত।

দক্ষিণ কোরিয়া-মার্কিন যৌথ নৌ মহড়া

দক্ষিণ কোরিয়ার নৌবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে দক্ষিণ কোরিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যৌথ নৌ মহড়া উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা জোরদার করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে চার দিনের এই মহড়ায় উভয় পক্ষের এক ডজনেরও বেশি যুদ্ধজাহাজ এবং সামুদ্রিক টহল বিমান অংশ নিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার নৌবাহিনী আরও ঘোষণা করেছে যে তাদের বাহিনী সাবমেরিন-বিরোধী যুদ্ধ এবং বিমান প্রতিরক্ষা, পাশাপাশি নৌ সরবরাহের ক্ষেত্রে নৌ মহড়ায় অংশগ্রহণ করেছে।#
 

পার্সটুডে/এমবিএ/১৬

বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।