কথাবার্তা
ভারতের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার দাবি, কিন্তু কেন পিছ পা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র!
শ্রোতা/পাঠকবন্ধুরা!কথাবার্তার প্রাত্যহিক আসরে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি আমি বাবুল আখতার।আজ ১ মে রোববারের কথাবার্তার আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি। তারপর দুটি খবরের বিশ্লেষণে যাব। বিশ্লেষণ করবেন সহকর্মী সিরাজুল ইসলাম।
ঢাকার কয়েকটি খবরের শিরোনাম
- ‘রুশ সেনারা ইউক্রেনের অস্ত্র সরবরাহের একটি উৎস’-যুগান্তর
- ইউক্রেনের ১৭ সামরিক স্থাপনায় হামলা, ২০০ সেনা নিহত: রাশিয়া –ইত্তেফাক
- ভারতের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার দাবি, কিন্তু কেন পিছ পা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র! -মানবজমিন
- সয়াবিন তেল গুদামে আছে, বাজারে নেই-প্রথম আলো
- মসজিদে নববির ঘটনায় ইমরান খানকে গ্রেফতার করা হবে:পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রতিদিন
- আওয়ামী লীগের বিদেশে বন্ধু আছে, কোনো প্রভু নেই: ওবায়দুল কাদের-কালের কণ্ঠ
কোলকাতার শিরোনাম:
- ভারতকে লাগাতার চাপ, অথচ রাশিয়ার থেকে বেশি তেল কিনল আমেরিকাই!-সংবাদ প্রতিদিন
- রাজ্যের ধর্মীয় স্থান থেকে প্রায় ৫৪ হাজার লাউডস্পিকার খুলে নিল যোগীর প্রশাসন! -আজকাল
- কৃষ্ণসাগরে নৌঘাঁটি পাহারায় ডলফিন! সমুদ্রের নীচেও শত্রুর হামলা ঠেকাতে তৈরি রাশিয়া-আনন্দবাজার পত্রিকা
- শ্রোতাবন্ধুরা! শিরোনামের পর এবারে বিশ্লেষণে যাচ্ছি।
বিশ্লেষণের বিষয়:
কথাবার্তার প্রশ্ন (১ মে)
১. আওয়ামী লীগ কোনো শক্তির কাছে জিম্মি নয়- বলেছেন ওবায়দুল কাদের। প্রায় সব পত্র-পত্রিকা এই শিরোনাম করেছে। কী বলবেন আপনি?
২. রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ অভিযোগ করেছেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতায় বাধা দিচ্ছে ন্যাটো। আপনার পর্যবেক্ষণ কী?
বিশ্লেষণের বাইরের কয়েকটি খবর:
‘রুশ সেনারা ইউক্রেনের অস্ত্র সরবরাহের একটি উৎস’-যুগান্তর
রাশিয়ান সৈন্যরা ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর অস্ত্র সরবরাহকারীদের মধ্যে একটি মাধ্যম বলে দাবি করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।বিবিসি রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেনে লড়াইরত রুশ সেনারা ‘বিভ্রান্ত’ এবং তারা ইউক্রেনের কাছ থেকে ‘প্রতিরোধ আশা করেনি’।রুশ সেনারা রণসরঞ্জাম রেখেই যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালিয়ে গেছে। রুশ সেনাদের ফেলে যাওয়া রণসরঞ্জাম স্মারক হিসেবে গ্রহণ করে ইউক্রেনকে রক্ষায় কাজে লাগানো হচ্ছে বলেও জানিয়ে জেলেনস্কি বলেন, রুশ সেনারাই আমাদের সেনাবাহিনীর অস্ত্র সরবরাহের একটি উৎস। দুঃস্বপ্নেও এমন ঘটনা তারা কল্পনাও করতে পারেনি। এদিকে, ইউক্রেনীয় বাহিনী রাশিয়ার এক হাজারের বেশি ট্যাংক ধ্বংস করেছে বলে দাবি করেছেন জেলেনস্কি। এছাড়া রুশ বাহিনীর দুইশ’ বিমান এবং আড়াই হাজার সাঁজোয়া যান ধ্বংস করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর থেকে রাশিয়া ইতোমধ্যেই ২৩,০০০ সৈন্য হারিয়েছে।
ইউক্রেনের ১৭ সামরিক স্থাপনায় হামলা, ২০০ সেনা নিহত: রাশিয়া –ইত্তেফাক
ইউক্রেনের ১৭ টি সামরিক স্থাপনায় উচ্চ নির্ভুল ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে। এতে ইউক্রেনের ২০০ এর বেশি সেনা নিহত হয়েছে। শনিবার (৩০ এপ্রিল) এই হামলা চালানো হয়েছে বলে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী দাবি করেছে।
হামলায় ইউক্রেনের একটি কমান্ড পোস্ট, রকেট এবং আর্টিলারি সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত একটি গুদামও ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে রাশিয়া। এক অনলাইন পোস্টে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, দিনভর বিমান হামলায় ইউক্রেনের ২০০ এর বেশি সেনা নিহত হয়েছে এবং ২৩ টি সাঁজোয়া যানও ধ্বংস হয়েছে। তবে এই পোস্টে ইউক্রেনের ওডেসা বিমানবন্দরে হামলার কথা উল্লেখ করেনি রাশিয়া। ইউক্রেনের স্থানীয় গভর্নর বলেছে, রাশিয়ান মিসাইল হামলা এই বিমানবন্দর অকেজো হয়ে পড়েছে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর আজ পর্যন্ত টানা ৬৭ দিনের মতো চলছে দেশ দুইটির সংঘাত। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে যুদ্ধ বন্ধে এখন পর্যন্ত কোনো লক্ষণ নেই।
ভারতের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার দাবি, কিন্তু কেন পিছ পা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র! -মানবজমিন
ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমপক্ষে দুটি ইস্যুতে বিপরীত অবস্থান নিয়েছে ভারত। প্রথমত তারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনে হামলার জন্য জাতিসংঘে নিন্দা প্রস্তাবে ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকে। দ্বিতীয়ত: রাশিয়ার তেল, অস্ত্রের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা সত্তে¡ও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল ও অস্ত্র কেনা অব্যাহত রেখেছে ভারত। এ জন্য চাইলেই ভারতের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন আইন প্রণেতাদের তরফ থেকে এমন দাবিব জোরালো হয়েছে। কিন্তু ভারতের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র। বরং মার্কিন সরকারের প্রতিনিধিরা ঘন ঘন ভারত সফরে আসছেন এবং ভারতকে রাশিয়ার সঙ্গে স্বেচ্ছায় যোগাযোগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অনুৎসাহিত করছেন তারা। এমনটাই ভারতকে পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি বিøনকেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন। এ সপ্তাহে ওয়াশিংটনে বেশ কয়েকটি কংগ্রেশনাল শুনানিতে বিøনকেন বলেছেন, আমরা পারি বিভিন্ন দেশকে (রাশিয়ার সঙ্গে) যুক্ত থাকা অনুৎসাহিত করতে হবে। আমাদের কূটনীতি এ বিষয়টিতে জোর দিয়েছে
সয়াবিন তেল গুদামে আছে, বাজারে নেই-প্রথম আলো
কয়েক দিন ধরেই রাজধানীর অলিগলির দোকানে বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। বড় বাজারগুলোতে অল্পবিস্তর কিছু মিলছে। কারওয়ান বাজারের দু-একটি ছাড়া অন্য দোকানগুলোতে আজ রোববার সকালেও সয়াবিন তেল ছিল না। তবে দুপুর সাড়ে ১২টার পর পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়। তার কারণ, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান।
অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ফাহমিনা আক্তারের নেতৃত্বে বেলা ১১টার পর কারওয়ান বাজারের কিচেন মার্কেটে অভিযান শুরু হয়। মার্কেটের নিচতলার মুদিদোকানে তেলের সংকট দেখে তিনতলায় ডিলার ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের গুদামে যান এই কর্মকর্তা। একের পর এক গুদাম খুলতেই বেরিয়ে আসে কার্টনভরা সয়াবিন তেল। সেই তেল নিচতলার মুদিদোকানিদের কাছে বিক্রি করা হয়। আর সয়াবিন তেল মজুত করায় তিন ব্যবসায়ীকে ২ লাখ ১০ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
এই ব্যবসায়ীকে (সাদা পাঞ্জাবি) ২ লাখ টাকা জরিমানা করে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর
বিসমিল্লাহ জেনারেল স্টোর নামের তেলের এক ডিলারের গুদামে ৫ লিটারের ১০০ কার্টন বা ৪০০ বোতল (মোট ২ হাজার লিটার) সয়াবিন তেল পান অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। সেই প্রতিষ্ঠানকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তাৎক্ষণিকভাবে সেই অর্থ আদায়ও করা হয়। এ ছাড়া মজুত করা দুই হাজার লিটার সয়াবিন তেল মার্কেটের নিচতলার খুচরা ব্যবসায়ীদের সরবরাহ করার নির্দেশ দেন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।
গুদামে অভিযান শেষে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ফাহমিনা আক্তার সাংবাদিকদের বলেন, ডিলারদের গতকাল শনিবার খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে তেল সরবরাহ করার কথা ছিল। কিন্তু তাঁরা সেটি না দিয়ে আজ মে দিবসের ছুটিতে সুযোগ নিয়ে বাড়তি দামে বিক্রির চেষ্টা করছিলেন। তাই গোডাউনে অভিযান চালিয়ে সব তেল বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আজ থেকে তেল গোডাউনে নিতে পারবেন না ডিলার ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা। মার্কেটের নিচ থেকেই খুচরা ব্যবসায়ীদের সরবরাহ করতে হবে।
ফাহমিনা আক্তার আরও বলেন, ‘আমরা খুচরা ও পাইকারি বাজারের পাশাপাশি চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জে সয়াবিন তেল পরিশোধনকারী কোম্পানির মিলগেটেও তদারকি করছি। সেখান থেকে প্রতিদিন রেকর্ড পরিমাণ তেল সরবরাহ করা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, বোতলের গায়ে উল্লেখ করা দামের চেয়ে কেউ এক টাকা বেশি দামে বিক্রি করলে জরিমানা করা হবে। কোনো ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এক হাজারবার অভিযোগ এলে এক হাজারবারই জরিমানা করা হবে। তিনি ভোক্তাদের অধিদপ্তরের হটলাইনে (১৬১২১ নম্বরে) অভিযোগ করতে আহ্বান জানান।
কৃষ্ণসাগরে নৌঘাঁটি পাহারায় ডলফিন! সমুদ্রের নীচেও শত্রুর হামলা ঠেকাতে তৈরি রাশিয়া-আনন্দবাজার পত্রিকা
ইউক্রেনের হামলা থেকে কৃষ্ণসাগরে নিজেদের নৌসেনা ঘাঁটি বাঁচাতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডলফিনদের পাহারায় রেখেছে রাশিয়া। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি প্রতিবেদনে এমনই দাবি করা হয়েছে। উপগ্রহচিত্রেও সেই ছবি ধরা পড়েছে। কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নৌঘাঁটি হল সেভাসটোপোল। বেশ কয়কেটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান চালানোর পর থেকেই সেভাসটোপোল নৌঘাঁটিতে ডলফিনের দু’টি দলকে মোতায়েন করেছে রাশিয়া। নৌঘাঁটিতে থাকা রণতরীগুলিকে সমুদ্রের নীচ থেকে হামলার হাত থেকে বাঁচাতেই নাকি এই ডলফিনের দলকে মোতায়েন করা হয়েছে। সেভাসটোপোল বন্দরে ঢোকার কিছুটা আগে সর্ব ক্ষণ কড়া নজর রাখছে রুশ ডলফিন।
রাজ্যের ধর্মীয় স্থান থেকে প্রায় ৫৪ হাজার লাউডস্পিকার খুলে নিল যোগীর প্রশাসন! -আজকাল
মসজিদে লাউডস্পিকার বাজানো নিয়ে হই চই করেছিলেন মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনার প্রধান রাজ ঠাকরে। সেই বিতর্কের জল গড়াল উত্তরপ্রদেশে। রাজ্যের ধর্মীয় স্থানগুলো থেকে অবৈধ লাউডস্পিকার খুলে নেওয়া এবং কোথাও কোথাও শব্দমাত্রা কমানোর নির্দেশ দিয়েছিল যোগী প্রশাসন। রবিবার সকাল ৭টা পর্যন্ত প্রায় ৫৪ হাজার লাউডস্পিকার খুলে নিয়েছে যোগীর পুলিশ। ভল্যুম কমিয়েছে ৬০ হাজারের বেশির। উত্তরপ্রদেশের এডিজি (আইন-শৃঙ্খলা) প্রশান্ত কুমার এদিন বিবৃতি দিয়ে জানালেন, ‘এ পর্যন্ত বিভিন্ন ধর্মীয় স্থান থেকে ৫৩,৯৪২টি লাউডস্পিকার খুলে নেওয়া হয়েছে। বৈধ শব্দমাত্রায় কমিয়ে আনা হয়েছে ৬০,২৯৫টি লাউডস্পিকারকে।’ প্রসঙ্গত, ধর্মীয় স্থান থেকে অবৈধ লাউডস্পিকার সরানোর নির্দেশিকা জারি হয়েছিল ২৪ জুলাই। তারও আগে ওই লাউডস্পিকারের শব্দ কমানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন যোগী আদিত্যনাথ।
ভারতকে লাগাতার চাপ, অথচ রাশিয়ার থেকে বেশি তেল কিনল আমেরিকাই!-সংবাদ প্রতিদিন
ইউক্রেনের (Ukraine) উপর রুশ (Russia) সেনা অভিযান চালানো ইস্তক ওয়াশিংটনের বার্তা ছিল, রাশিয়ার সঙ্গে সমস্ত রকমের অসহযোগিতার করার। কিন্তু যুদ্ধের প্রায় আড়াই মাস পর দেখা যাচ্ছে এই সময়ের মধ্যে ভারত যে পরিমাণ তেল আমদানি করেছে রাশিয়া থেকে, তার চেয়ে অনেক এগিয়ে ইউরোপের দেশগুলি। এমনকী আমেরিকাও এই আমদানির তালিকায় অনেকটা উপরের দিকেই রয়েছে।
সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ার বা ‘ক্রেয়া’-র তরফে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর রাশিয়ার তেল রপ্তানি বেড়েছে। ভারত অবশ্য শুরু থেকেই যুদ্ধের বিরোধিতা করলেও তেল আমদানি নিয়ে অনড় ছিল। মার্কিন চাপ সত্ত্বেও নিজেদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি।
তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে, ইউক্রেনে যুদ্ধের জেরে রাশিয়ার উপর আর্থিক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলি। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে লাগাতার বাড়ছে অপরিশোধিত তেলের দাম। আর রাজকোষে বিশাল চাপ সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়েছে মোদি সরকার। এহেন পরিস্থিতিতে নয়াদিল্লিকে সস্তায় তেল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মস্কো।#
পার্সটুডে/এমবিএ/১
বিশ্বসংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।