ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটেরাদের কাউকে ছাড় দেব না: দুদক
সুপ্রিয় পাঠক! আমাদের নিয়মিত অনুষ্ঠান কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি গাজী আবদুর রশীদ ও সোহেল আহমেদ। আজ ১৮ জুন শনিবারের কথাবার্তার আসরের শুরুতেই বাংলাদেশ ও ভারতের গুরুত্বপূর্ণ দৈনিকের বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম। এরপর বাছাইকৃত কিছু খবরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ঢাকার দৈনিকগুলোর গুরুত্বপূর্ণ শিরোনাম:
জামায়াত-বিএনপির ছাত্র সংগঠন গুপ্তহত্যায় জড়িত: কামরুল-প্রথম আলো
পাটের বস্তার ব্যবহার শতভাগ অর্জিত : পাটমন্ত্রী-কালের কন্ঠ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে তদন্তের ক্ষমতা চায় মানবাধিকার কমিশন- মানবজমিন
নগরীতে নিবন্ধনহীন যানবাহন নেই : সেতুমন্ত্রী-নয়া দিগন্ত
ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা লুটেরা কাউকে ছাড়ব না-ইকবাল মাহমুদ-বাংলাদেশ প্রতিদিন
ফতোয়া প্রকাশ: জঙ্গিবাদ হারাম-মানবকন্ঠ
ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বন্দিতে নিরাপত্তাঝুঁকি ৬৮ কারাগারে-যায় যায় দিন
যানজট নিরসনে সমন্বিতভাবে কাজ করছে সরকার- যুগান্তর
বন্দুকযুদ্ধে মাগুরায় ডাকাত নিহত-ইনকিলাব
কোলকাতার দৈনিকগুলোর গুরুত্বপূর্ণ শিরোনাম:
সাফল্য ধরে রাখতে হবে পঞ্চায়েতেও, কর্মীদের নির্দেশ মমতার-সংবাদ প্রতিদিন
রাজ্যে তিনটি বেসরকারি মেডিকেল গড়ার প্রস্তাব নাকচ করল কেন্দ্র-বর্তমান
ডঃ জয়েশ প্যাটেলের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ - আজকাল
দলকে স্বচ্ছ্ব করার ডাক মমতার!– আনন্দবাজার
পাঠক! শিরোনামের পর এবার বাংলাদেশ ও ভারতের সবচেয়ে আলোচিত কয়েকটি খবরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
যুগান্তরের শিরোনাম: রিমান্ডে থাকা ফাহিম ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
মাদারীপুরের সরকারি নাজিমউদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের শিক্ষক রিপন চক্রবর্তীকে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টার ঘটনায় হাতেনাতে আটক গোলাম ফায়জুল্লাহ ফাহিম ‘বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকালে মাদারীপুরের বাহাদুর এলাকার মিয়ারচরে ‘বন্দুকযুদ্ধে’তিনি নিহত হন বলে মাদারীপুরের পুলিশ সুপার সারওয়ার হোসেন জানিয়েছেন। শুক্রবার তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে পেয়েছিল পুলিশ।
মাদারীপুরের পুলিশ সুপার সারোয়ার হোসেন বলেন, ফাহিমকে জিজ্ঞাসাবাদে সে জানিয়েছিল, মিয়ারচরে তার সহযোগীরা আছে। তখন তাকে নিয়ে সেখানে অভিযানে যায় পুলিশ।
পুলিশ সুপার জানান, সকালে সেখানে যাওয়ার পর ফাহিমকে ছিনিয়ে নিতে হিযবুত সদস্যরা গুলি চালায়। পরে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। তখন গুলিবিদ্ধ হয়ে ফাহিম মারা যায়।
ফাহিমের ‘সহযোগীদের গুলিতে’পুলিশের গাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত এবং এক কনস্টেবলও আহত হন বলে পুলিশ সুপার জানিয়েছেন।
ঘটনা আড়াল করতেই ফাহিমের ‘বন্দুকযুদ্ধ : রিজভী-ইত্তেফাক/প্রথম আলো
মূল ঘটনা আড়াল করতেই ‘বন্দুকযুদ্ধে’ গোলাম ফয়জুল্লাহ ফাহিমকে (১৯) হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ শনিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে রুহুল কবির রিজভী এ কথা বলেন।
বিএনপি নেতা রিজভী বলেন, ফাহিম জঙ্গি কি না বা তাঁর সঙ্গে আরও কেউ আছে কি না, জিজ্ঞাসাবাদে তা বের হয়ে আসত। তার আগেই তাঁকে হত্যা করা হলো।‘জঙ্গিবাদ’ও ‘আওয়ামী লীগবাদ’যমজ ভাই বলে মন্তব্য করেন রিজভী। তিনি বলেন, এই দুই গোষ্ঠী বন্য, ধূর্ত, হিংস্র পশুর মতো নিষ্ঠুর । স্বভাবগতভাবে বেপরোয়া ও উদ্ধত।
রাষ্ট্র আইন হাতে তুলে নিচ্ছে: সুলতানা কামাল-প্রথম আলো
রাষ্ট্র কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করে আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) সভাপতি সুলতানা কামাল। তিনি বলেছেন, সুশাসনের অভাব থাকলে পদে পদে মানবাধিকারের লঙ্ঘন ঘটতে থাকে।
আজ শনিবার ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম, বাংলাদেশ’ নামের একটি উদ্যোগের আত্মপ্রকাশ নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে সুলতানা কামাল এসব কথা বলেন। রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি হয়।
সুলতানা কামাল বলেন, ‘মানুষ আমাদের বলছে, ক্রসফায়ার হওয়ার পরে আপনারা কথা বলছেন কেন? যাদের ক্রসফায়ারে দেওয়া হচ্ছে, তারা অন্যের মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। অতএব তাদের মানবাধিকার নেই। এই যে একটা বোধ সমাজে চলে আসে, যেনতেনভাবে নিজের অস্তিত্ব রক্ষা করতে হবে—এটা কোনো আধুনিক, গণতান্ত্রিক, সুশাসনসম্পন্ন রাষ্ট্রের লক্ষ্য নয়।’
প্রথম আলোর শিরোনাম-এক লাখ আলেমের ফতোয়া-জঙ্গিবাদীরা বেহেশতের গন্ধও পাবে না
সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে দেশের এক লাখ আলেম, মুফতি ও ইমামের সই করা ৩২ পৃষ্ঠার ফতোয়া প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামা নামের একটি সংগঠন।
সংগঠনটির দাবি, পবিত্র কোরআন ও হাদিসের আলোকে প্রকাশ করা হয়েছে ওই ফতোয়া। ফতোয়ার সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, যারা ইসলামের নামে জঙ্গিবাদের পক্ষে দাঁড়িয়েছে, তারা বেহেশত তো দূরে থাক, বেহেশতের গন্ধও পাবে না। কারণ, ইসলামে কোনো বৃদ্ধ, নারী, শিশু, ধর্মীয় গুরু এবং অমুসলিম, অর্থাৎ, যারা যুদ্ধের আওতায় নয়, তাদের হত্যা নিষিদ্ধ। ইসলামে আত্মঘাতী হামলা বৈধ নয়। কারণ, আত্মঘাতীর জানাজা পড়াও ইসলামে বৈধ নয়।স্বাক্ষর অভিযান সংগ্রহে নামতে গিয়ে তিন শ্রেণি থেকে বাধাগ্রস্ত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন ফরীদ উদ্দীন মাসউদ। বাধাদানকারীরা হচ্ছে জামায়াত-শিবির ও জঙ্গিবাদী গোষ্ঠী, জঙ্গি হামলার শিকার হওয়ার আতঙ্কে দস্তখত না করা এক শ্রেণি ও আরেকটি হচ্ছে হিংসুক শ্রেণি।ফরীদ উদ্দীন মাসউদ বলেন, ‘জঙ্গিবাদীদের মনোবৈকল্য দূর করা ফতোয়া প্রকাশের উদ্দেশ্য। সন্ত্রাস ও জিহাদ যে এক জিনিস নয়, তা পবিত্র কোরআন, হাদিসের আলোকে যুক্তি দিয়ে তুলে ধরার উদ্দেশ্য ফতোয়া দেওয়া হয়েছে।
গুপ্তহত্যার মূল পরিকল্পনাকারী বিএনপি-জামায়াত: খাদ্যমন্ত্রী: ইত্তেফাক/-প্রথম আলো
গুপ্তহত্যা নিয়ে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছেন, এসব ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী ও অর্থ জোগানদাতা বিএনপি-জামায়াত। আর জামায়াত ও বিএনপির ছাত্র সংগঠন এর সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। এসব ঘটনায় যারাই গ্রেপ্তার হচ্ছে, দেখা যাচ্ছে, তারা একসময় জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর ১৪ দলের সমন্বয় কমিটির সভায় কামরুল এসব কথা বলেন। আগামীকাল রোববার বেলা তিনটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ঢাকাসহ সারা দেশে গুপ্তহত্যার প্রতিবাদে ১৪ দল আহূত মানববন্ধন কর্মসূচি সফল করতে এই সভা করা হয়।
কামরুল ইসলাম বলেন, কারা কারা এর পেছনে প্রত্যক্ষ মদদদাতা, কোন কোন নেতা অর্থের জোগানদাতা—এই তথ্য গোয়েন্দা সংস্থার কাছে আছে। শিগগিরই তা উদ্ঘাটন হবে।
জঙ্গিবাদের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র আছে: মওদুদ-প্রথম আলো
দেশে সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ড ও জঙ্গিবাদ উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র আছে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ। তবে তিনি বলেছেন, জঙ্গি দমনে সরকারের সততার অভাব আছে।
মওদুদ আহমদ বলেন, দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র কাজ করছে, তা অবিশ্বাস করার উপায় নেই।
যুগান্তরের শিরোনাম: সংসদে আ'লীগ এমপি-রানা দাশ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উস্কানি দিচ্ছেন
সংখ্যালঘুদের রক্ষায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়ে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ নেতা রানা দাশগুপ্ত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উস্কানি দিচ্ছেন বলে জাতীয় সংসদে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আব্দুল মজিদ খান।
এর মাধ্যমে রানা দাশ পাকিস্তানপন্থিদের মতো কথা বলেছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ: ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা লুটেরা কাউকে ছাড়ব না- এটি বাংলাদেশ প্রতিদিনের শিরোনাম
দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, সরকারি ব্যাংক থেকে যারা হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে সেই লুটেরাদের কাউকে আমরা ছাড়ব না। বেসিক ব্যাংকের বিরুদ্ধে আরও মামলা হবে। যারা বেসিক ব্যাংকে দুর্নীতি করে টাকা নিয়েছেন, তারা কেউ বাড়িতে নেই। বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে দুদক চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ৪০টি আলোচিত মামলার পুনর্তদন্ত হচ্ছে। মামলাগুলোর প্রতিটি বিষয় আমরা খতিয়ে দেখব। নেপথ্যে কারা, তাদেরও বের করা হবে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে তদন্তের ক্ষমতা চায় মানবাধিকার কমিশন-মানবজমিন
পুলিশ ও র্যাবের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তদন্তের ক্ষমতা চায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (জামাকন)। কমিশনের বিদ্যমান আইনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার ভুক্তভোগীর যে কোনো অভিযোগ দেখভাল, অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রতিবেদন গ্রহণ ও এর প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করতে পারে জামাকন। কিন্তু পুলিশ বা র্যাব বাহিনীর কোনো সদস্য মানবাধিকার লঙ্ঘন করলে বা তাদের বিরুদ্ধে কমিশনে কোনো অভিযোগ এলে তা তদন্ত করতে পারে না। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধ তদন্তের অনুমতি চায় সংবিধিবদ্ধ এ প্রতিষ্ঠানটি।
যায় যায় দিনের শিরোনাম: ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বন্দিতে নিরাপত্তাঝুঁকি ৬৮ কারাগারে
জঙ্গিবিরোধী চলমান সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেপ্তারকৃত সাড়ে ১১ হাজার নতুন বন্দিকে জেলখানার সেলের বাইরে বিভিন্ন গোডাউন, বারান্দা ও রান্নাঘরে গাদাগাদি করে ঠাঁই করে দেয়ায় দেশের ৬৮টি কারাগারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঝুঁকিতে পড়েছে। ছোট কারাগারগুলোতে বন্দিদের জায়গা সংকুলান না হওয়ায় দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীদের পাশাপাশি রাজনৈতিক অস্ত্রবাজ ক্যাডারদের ঠাসাঠাসি করে রাখতে হচ্ছে। এক কারাগার থেকে আরেক কারাগারে বন্দি অদল-বদল করে নিরাপত্তা ভারসাম্য রক্ষা করার চেষ্টা চলছে। তবে ধারণক্ষমতার আড়াই থেকে তিনগুণ অতিরিক্ত বন্দি অনুযায়ী কারারক্ষীসহ অন্যান্য জনবল না বাড়ায় খোদ কারা কর্তৃপক্ষই এখন চরম উৎকণ্ঠায় রয়েছে। কেননা এরই মধ্যে কয়েকটি কারাগারে ছোটখাটো বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেছে।
পাঠক! বাংলাদেশের পর এবার ভারতের বাংলা দৈনিকগুলোর গুরুত্বপূর্ণ খবরের চুম্বক অংশ তুলে ধরছি।
কোলকাতার বর্তমানের শিরোনাম-গলা কেটে খুন দুই বোনকে, আটক গৃহশিক্ষক, বাড়ছে রহস্য
মহম্মদবাজারে জনবহুল এলাকায় একটি বাড়িতে রহস্যজনকভাবে গলা কেটে দুই বোনকে খুন করা হয়। মৃতদের নাম সুস্মিতা সাধু(১৫) ও পুষ্পিতা ওরফে সমাপ্তি সাধু(১৩)। সম্পত্তিগত বিবাদ, নাকি অবৈধ কোনও সম্পর্কের জেরে এই জোড়া খুন তা নিয়ে ধন্দে পড়েছে পুলিশ। নিহত দুই কিশোরীর গৃহশিক্ষক এবং ঠাকুমা, কাকা, কাকিমা সহ ছ’জনকে আটক করে টানা জিজ্ঞাসাবাদ করলেও শুক্রবার রাত পর্যন্ত ঘটনার কিনারা করতে পারেনি পুলিশ।
নারদের নেপথ্যে কী, তদন্তের নির্দেশ মমতার-সংবাদ প্রতিদিন
নারদ স্টিং কাণ্ডের নেপথ্যে কী? তা খুঁজতে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ কলকাতা পুলিশের নগরপাল রাজীব কুমারকে এই দায়িত্ব দিলেন তিনি৷ শুক্রবার নবান্নে এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এই ঘটনায় বাংলাকে অপমানের চেষ্টা হয়েছে৷ জনমানসে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে৷ পিছনে কোনও চক্রান্ত আছে কি না তা খুঁজে বের করা দরকার৷ আমি চাই আসল সত্য উদঘাটিত হোক৷” মমতা একইসঙ্গে বুঝিয়ে দিয়েছেন, তদন্তে কেউ দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে৷
পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/১৮