শ্রোতাদের মতামত
'পশ্চিমা মিডিয়ার অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার রেডিও তেহরান'
শ্রোতাবন্ধুরা, আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক প্রীতি আর শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন। আজকের আসর উপস্থাপনায় রয়েছি আমরা তিনজন। আমি রেজোয়ান হোসেন, আমি আকতার জাহান এবং আমি আশরাফুর রহমান।
আশরাফুর রহমান: আজকের আসরের শুরুতেই বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর একটি হাদিস শোনাব। তিনি বলেছেন, 'তোমাদের মধ্যে যারা বিনয়ী, নম্র ও অমায়িক তারাই আমার নিকট সবচে প্রিয়।'
আকতার জাহান: রাসূলেখোদার প্রিয় হওয়ার জন্য আমরা সবাই অন্যের সঙ্গে আন্তরিকতাপূর্ণ ব্যবহার করার চেষ্টা করব- এ কামনায় নজর দিচ্ছি চিঠিপত্রের দিকে।
আসরের প্রথম চিঠিটি পাঠিয়েছেন আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব বাংলাদেশের সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী যুবরাজ।
তিনি লিখেছেন, "নিরপেক্ষ সংবাদের কারণেই আমি রেডিও তেহরান শুনে থাকি। মধ্যপ্রাচ্যসহ ইসলামী দুনিয়ার খবরের একমাত্র ভরসাস্থল রেডিও তেহরান। বর্তমানে ফিলিস্তিন-ইসরাইল সংঘাতের প্রেক্ষিতে পশ্চিমা মিডিয়ার অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার রেডিও তেহরান এবং এটির ওয়েব পেজ পার্সটুডে।" বিশ্ব সংবাদে ফিলিস্তিন প্রসঙ্গ নিয়ে একটি আলাদা পর্ব রাখার প্রস্তাব রেখে চিঠির সমাপ্তি টেনেছেন তিনি।
রেজোয়ান হোসেন: ভাই জাকারিয়া চৌধুরী যুবরাজ, আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে, ইসরাইলে 'আল-আকসা তুফান অভিযান' শুরুর পর আমাদের বিশ্বসংবাদে ফিলিস্তিন সংক্রান্ত খবরই বেশি গুরুত্ব দিয়ে প্রচার হচ্ছে। তাই আলাদা পর্ব প্রচারের প্রয়োজন আছে বলে মনে হচ্ছে না। ইমেইলের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ইহুদিবাদী ইসরাইলে ফিলিস্তিনিদের বীরোচিত অভিযান এবং গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের পাশবিক হামলা সম্পর্কে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ থেকে এস এম নাজিম উদ্দিন লিখেছেন, "ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা আকস্মিক অভিযান চালিয়ে ইসরাইলের ভারসাম্য নষ্ট দেওয়ায় তারা পাগলা কুকুরের মতো তারা গাজার নিরস্ত্র জনগণ ও আবাসিক ভবনগুলোর উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। কিন্তু জালিমের উপর মজলুমের বিজয় নিশ্চিত। কারবালায় তরবারির উপর যেভাবে রক্তের বিজয় নিশ্চিত হয়েছিল; মজলুম ফিলিস্তিনি জাতির আত্মত্যাগ ও রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠিত হবে- ইনশাআল্লাহ।"
আশরাফুর রহমান: একই বিষয়ে আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব রংপুর জেলা শাখার সভাপতি এ, টি, এম, আতাউর রহমান রঞ্জু লিখেছেন, "মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা হোক, ঘুচে যাক দূরত্ব। ইরান, সৌদি আরব, মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক কাম্য। ফিলিস্তিন ইস্যুতে ওআইসি'র ভূমিকা চাই। হামাসকে শক্তি দিয়ে, সাহস দিয়ে এগিয়ে নিলে বিজয় নিশ্চিত।"
আকতার জাহান: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর থেকে দেবাশীষ গোপ লিখেছেন, এটা ভাবতে ভালো লাগছে যে, ইজরাইলের দাম্ভিকতা ও আগ্রাসী মনোভাব আর সহজে দেখানোর হিম্মত করবে না। এভাবেই ফিলিস্তিনিরা তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করবে। অদূর ভবিষ্যতে তা গোটা বিশ্ব দেখবে।"
রেজোয়ান হোসেন: গাজা যুদ্ধ নিয়ে সর্বশেষ মন্তব্যটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের শ্রোতাবন্ধু নিজামুদ্দিন শেখের।
তিনি লিখেছেন, “মানব জীবনের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা হচ্ছে যুদ্ধ। যাতে টিকে থাকতে হলে প্রয়োজন, হুসাইনি আদর্শের শিক্ষা, আল্লাহর প্রতি ঈমান ও নির্ভরশীলতা ও শাহাদাপিয়াসু মনোভাব। ফিলিস্তিনের বীর যোদ্ধারা এই মানসিক শক্তি অর্জন করে আল আকসা স্ট্রম অভিযানের মধ্যদিয়েই মানবতার দুশমন যায়নবাদী ইসরাইলের বিরুদ্ধে বিস্ময়কর সাফল্য লাভ করবে ইনশাআল্লাহ।“
আশরাফুর রহমান: ফিলিস্তিন ইস্যুতে সুন্দর সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য ভাই নাজিমউদ্দিন, আতাউর রহমান রঞ্জু, দেবাশীষ গোপ ও নিজামুদ্দিন সেখ আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আকতার জাহান: বাংলাদেশের চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট থানার ছোট জামবাড়িয়া থেকে মুহাম্মদ আবদুল হাকিম মিঞা পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।
তিনি লিখেছেন, "গত ২৭ সেপ্টেম্বর বুধবার রেডিও তেহরানের অনলাইন সংস্করণ পার্সটুডেতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেল যে, ফ্রান্সের ক্রীড়ামন্ত্রী আমেলি আউদিয়া ক্যাস্টেরা গত ২৪ সেপ্টেম্বর রোববার ফরাসি নারীদের ২০২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিক গেইমসে হিজাব পরা নিষিদ্ধ করেন। অলিম্পিক গেইমসে ফ্রান্সের নারীদের হিজাব নিষিদ্ধ করার ঘোষণায় ফরাসি সরকারকে তিরস্কার করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার অফিসের নারী মুখপাত্র মারতা হারদাতো। ২৬ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার জেনেভায় সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘একজন নারী কী পরবেন,আর কী পরবেন না সে সিদ্ধান্ত তার উপর চাপিয়ে দেওয়া কারোরই উচিত নয়।‘ ফ্রান্সের ক্রীড়ামন্ত্রীর বক্তব্যে ধর্মীয় বিদ্বেষ পোষণ করার মতো মানসিকতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।”
রেজোয়ান হোসেন: মুসলিম নারীদের শালীন পোশাক নিয়ে ফরাসি ক্রীড়ামন্ত্রীর ভূমিকা অবশ্যই নিন্দনীয়। বিষয়টি নিয়ে মতামত প্রকাশ করায় ভাই আব্দুল হাকিম মিঞাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসরের পরের মেইলটি এসেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া জেলার বলরামপুর গ্রাম থেকে। আর পাঠিয়েছেন মানভূম শ্রোতা সংঘের সভাপতি সুরজিৎ মাহান্তী।
তিনি লিখেছেন, "রেডিও তেহরানের বাংলা বিভাগ আমার কাছে খুব আকর্ষণীয় মনে হয়। প্রতিনিয়ত ডিজিটাল মাধ্যমে অনুষ্ঠান প্রচার করায় প্রচুর মানুষ খুব সহজেই অনুষ্ঠান শুনতে পারছেন। রেডিও তেহরানের প্রতিটি অনুষ্ঠানই খুব ভালো।"
আশরাফুর রহমান: রেডিও তেহরানের অনুষ্ঠান সম্পর্কে সুন্দর মতামতের জন্য ভাই সুরজিৎ মাহান্তী আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী থানার চরঝাকালিয়া থেকে মিয়া মোহাম্মদ ছিদ্দিক পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।
তিনি লিখেছেন, “তেহরানের বাংলা বিভাগের অনুষ্ঠান শুনলে সব জানা যায়। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ শুনতে পারা যায় এবং জ্ঞান বৃদ্ধির প্রসার ঘটে। গত ১১ সেপ্টেম্বর প্রচারিত সোনালী সময় অনুষ্ঠানে আলোচনা করা হয় বিয়ে নিয়ে। এতে বলা হয়, বিয়ে উপযুক্ত সময় হল যৌবনকাল। বিয়ে মানুষকে দেয় সামাজিক মর্যাদা ও ব্যক্তিত্ব। বিয়ে নিয়ে হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেন, বিয়ে করা সুন্নত। বিয়ে সম্পর্কে সুন্দর, আকর্ষণীয় তথ্য জানতে পেরে সবাই উপকৃত হয়েছেন।”
একইদিনের কথাবার্তা অনুষ্ঠানে সিরাজুল ইসলামের সংবাদ বিশ্লেষণ এবং নারী: মানবফুল অনুষ্ঠানের প্রশংসা করেছেন তিনি।
আকতার জাহান: ভাই মিয়া মোহাম্মদ ছিদ্দিক, আমাদের কয়েকটি অনুষ্ঠান সম্পর্কে ভালোলাগার অনুভূতি প্রকাশ করায় আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মৃর্শিদাবাদ জেলার দৌলতাবাদ থানার কেওয়াতলা থেকে পল্লী রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ মান্নান আলী পাঠিয়েছেন দুটি মেইল।
একটিতে তিনি লিখেছেন, "কলেজজীবন থেকেই রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগের অনুষ্ঠান শোনা ও চিঠিপত্র লেখা শুরু হয়েছে এবং তা আজ পর্যন্ত চলছে। বর্তমানে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লাইভ অনুষ্ঠান বেশি শুনছি। বিশ্ব সংবাদ, পত্র-পত্রিকার পাতা, স্বাস্থ্যবিষয়ক অনুষ্ঠান স্বাস্থ্যকথা এবং চিঠিপত্রের আসর প্রিয়জন ভালো লাগছে। বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ খবর পরিবেশনায় রেডিও তেহরান আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।"
রেজোয়ান হোসেন: ভাই মোঃ মান্নান আলী, কলেজজীবন থেকে শুরু করে এখনও রেডিও তেহরান শুনে যাচ্ছেন জেনে আমাদের সত্যিই ভালো লাগছে।
বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ থানার পায়গয়ড়া থেকে মোঃ রুবেল ইসলাম হৃদয় পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি। তিনি আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব রংপুর বিভাগের সদস্য।
রেডিও তেহরানের সকল কলাকুশলী ও শ্রোতাবন্ধুদেরকে বৃষ্টিভেজা এক বাগান ফুটন্ত লাল গোলাপের শুভেচ্ছা ও হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা জানিয়ে তিনি লিখেছেন, "আমি আপনাদের নতুন বন্ধু। আমি আপনাদের নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে থাকি। আজই প্রথম ই-মেইল করছি। আশা করি উত্তর পাব।"
আশরাফুর রহমান: ভাই রুবেল ইসলাম হৃদয়, আপনার চিঠির উত্তর দেওয়া হলো। আশা করি এখান থেকে নিয়মিত লিখবেন।
শ্রোতাবন্ধুরা, অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আমরা সরাসরি মতামত জানব বাংলাদেশের এক বন্ধুর কাছ থেকে।
আশরাফুর রহমান: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর থানার নওপাড়া থেকে ফেমিলি রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি নিজামুদ্দিন শেখ পাঠিয়েছেন এবারের মেইলটি।
তিনি লিখেছেন, রেডিও তেহরানের বাংলা অনুষ্ঠানের আমি একজন নিয়মিত ও ভক্ত শ্রোতা। গত সেপ্টেম্বর মাসে আমি ২৪টি মেইল পাঠিয়েছি। যার মধ্যে বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্বন্ধে মতামত জানিয়ে মেইল ছিল ১৬টি, রিসেপশন রিপোর্ট ছিল ৫টি এবং letter writing contest ছিল ৩টি। অথচ আমার মাত্র ২টি মেইল পড়া হয়েছে। এতগুলো মেইল করার পরেও তার কোনো প্রাপ্তি স্বীকার করা হয়নি।
আকতার জাহান: নিজামুদ্দিন ভাইয়ের অভিযোগের বিষয়ে রেজওয়ান ভাই কিছু বলবেন কি?
রেজোয়ান হোসেন: হ্যাঁ, কিছু কথা তো বলতেই হবে। প্রথম কথা হচ্ছে, সেপ্টেম্বর মাসে আসা সব চিঠি এখনও প্রিয়জনে প্রচার হয়নি। তাই হতাশ হওয়ার কিছু নেই। তাছাড়া, সেপ্টেম্বর মাসে লেখা নিজাম ভাইয়ের পাঁচটি চিঠি পার্সটুডেতে প্রকাশিত হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ চিঠিগুলো পরবর্তীতে প্রকাশ করা হবে আশা করি।
আশরাফুর রহমান: এখানে আরেকটি কথা বলা দরকার। সেপ্টেম্বর মাসে রেডিও তেহরানে লেখা চিঠিগুলোর মধ্যে নিজাম ভাইয়ের একটি চিঠি কিন্তু শ্রেষ্ঠ চিঠির মর্যাদা পেয়েছে।
আকতার জাহান: হ্যাঁ, সেজন্য নিজাম ভাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আশা করি ব্যস্ততা সত্ত্বেও মাঝেমধ্যে লিখবেন।
আজকের আসরের শেষ মেইলটি এসেছে রংপুরের পূর্ব শালবন থেকে। আর পাঠিয়েছেন শায়লা ফারজানা।
তিনি লিখেছেন, "২৪ সেপ্টেম্বর তারিখে প্রচারিত 'নারী: মানব ফুল' অনুষ্ঠানের ৩৬তম পর্বে নারী ও পুরুষের সমান অধিকারের কথা নিয়ে আলোচনা করা হয়। আমরা নারীরা যে কোনো কাজে পিছিয়ে নেই অনুষ্ঠানটির মাধ্যমে জানতে পেয়ে অনেক খুশি হয়েছি।"
রেজোয়ান হোসেন: বোন শায়লা ফারজানা, নারী: মানবফুল অনুষ্ঠান সম্পর্কে আপনার অনুভূতি জেনে ভালো লাগল। আশা করি আবারো লিখবেন।
শ্রোতাবন্ধুরা, অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আপনাদের পাঠানো কয়েকটি মেইলের প্রাপ্তিস্বীকার করছি।
- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুপী থেকে মহ. হাফিজুর রহমান
- দক্ষিণ দিনাজপুরের কুশমন্ডি থেকে দেবাশীষ গোপ
- বাংলাদেশের কুষ্টিয়ার খাদিমপুর বাজার থেকে মোখলেছুর রহমান
- কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল কলেজ থেকে মোঃ শাহাদত হোসেন
- ঝিনাইদহের মহেশপুর থেকে নজরুল ইসলাম
- কুড়িগ্রামের উলিপুর থানার জোনাইডাঙ্গা থেকে ফারুক আহমেদ
- এবং টাঙ্গাইলের ঘাটাইল থানার সাগরদীঘি থেকে মোবারক হোসেন ফনি।
আশরাফুর রহমান: ইমেইল পাঠানোর জন্য আপনাদের সবাই অনেক অনেক ধন্যবাদ। তো শ্রোতাবন্ধুরা, আজকের অনুষ্ঠান থেকে বিদায় নেব যুদ্ধবিরোধী একটি গান শুনিয়ে। গানের কথা, সুর ও কণ্ঠশিল্পী আমিরুল মোমেনীন মানিক।
আকতার জাহান: বন্ধুরা, আপনারা গানটি শুনতে থাকুন আর আমরা বিদায় নিই প্রিয়জনের আজকের আসর থেকে। #
পার্সটুডে/আশরাফুর রহমান/২৩