মার্চ ১৬, ২০২৪ ১৭:২৫ Asia/Dhaka

সুপ্রিয় পাঠক/শ্রোতা: রেডিও তেহরানের প্রাত্যহিক আয়োজন কথাবার্তার আসরে স্বাগত জানাচ্ছি আমি গাজী আবদুর রশীদ। আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে ভালো আছেন। আজ ১৬ মার্চ শনিবারের কথাবার্তার আসরের শুরুতে ঢাকা ও কোলকাতার গুরুত্বপূর্ণ বাংলা দৈনিকগুলোর বিশেষ বিশেষ খবরের শিরোনাম তুলে ধরছি। পরে বিস্তারিত খবরে যাব।

বাংলাদেশের শিরোনাম: 

  • আত্মহত্যা প্রতিরোধের বার্তা দিয়ে নিজেই বেছে নিলেন সে পথ - প্রথম আলো
  • ভারত পাশে থাকায় নির্বাচনে বড় শক্তিও অশুভ খেলা খেলতে পারেনি’ - ইত্তেফাক
  • চলতি অর্থ বছরে রাজস্ব ঘাটতি ৮২ হাজার কোটি টাকা হতে পারে: সিপিডি – যুগান্তর
  • রাজধানীর ট্রাফিক সিগন্যাল ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ ব্যর্থ-অপচয় ৩০০ কোটি টাকা-যুগান্তর
  • বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায় সরকার: মঈন খান -মানবজমিন
  • অবন্তিকার 'আত্মহত্যা': বিচারের দাবিতে উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় -ডেইলি স্টার বাংলা

কোলকাতার শিরোনাম:

  • নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা শুরু, ভোটের ‌ভেরি বাজিয়ে দিল কমিশন -আনন্দবাজার পত্রিকা
  • বিরোধীরা মুখ লুকনোর জায়গা পাবে না-অমিত শাহ- সংবাদ প্রতিদিন
  • বিজেপির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করার দাবি কংগ্রেসের- গণশক্তি
  • নয়া দুই নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট-পুবের কলম

শিরোনামের পর এবার বাংলাদেশের জাতীয় দৈনিকগুলোর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খবরের বিস্তারিত তুলে 

চলতি অর্থ বছরে রাজস্ব ঘাটতি ৮২ হাজার কোটি টাকা হতে পারে: সিপিডি-প্রথম আলোর এ শিরোনামের অর্থনীতি বিষয়ক খবরে লেখা হয়েছে, দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বড় ধরনের চাপের মধ্যে আছে বলে মনে করে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। বিশেষ করে মূল্যস্ফীতির চাপে মানুষের জীবনযাত্রা সংকটে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করাই ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত বলে মনে করে সিপিডি। 

সিপিডি বলেছে, ১০ থেকে ১১ বছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাজস্ব আহরণে বড় ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরেও এই ঘাটতি থাকবে; বছর শেষে তা ৮২ হাজার কোটি টাকা হতে পারে। তারা আরও বলেছে, সরকারের বাজেট ঘাটতি কমেছে ঠিক, কিন্তু ঘাটতি নিরসনে বাণিজ্যিক ব্যাংকের ওপর সরকারের নির্ভরশীলতা বেড়েছে। বছরজুড়ে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে; এ ছাড়া রপ্তানি, রিজার্ভ, প্রবাসী আয়, বিদেশি বিনিয়োগসহ বহিস্থ খাতের প্রায় সবগুলো সূচকে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

সংবাদ সম্মেলনে সিপিডি বলেছে, অর্থনীতি এখন বিভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন, যেমন রাজস্ব আহরণ ও বাজেট বাস্তবায়নে শ্লথগতি, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ব্যাংকে তারল্যের সংকট, রপ্তানি, প্রবাসী আয় ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়া।

আত্মহত্যা প্রতিরোধের বার্তা দিয়ে নিজেই বেছে নিলেন সে পথ-প্রথম আলো

ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ক্যানসার আক্রান্ত শিক্ষার্থীকে সহায়তায় জন্য গত ২৮ ফেব্রুয়ারি সংগীত দল ‘চান্দের গাড়ি’ আয়োজিত কনসার্টে উপস্থাপনা করেছিলেন ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা। কনসার্টে উপস্থিত হাজারো শিক্ষার্থীকে আত্মহত্যা প্রতিরোধের বার্তা দেন তিনি। কিন্তু কয়েক দিনের মধ্যে নিজেই আত্মহননের পথ বেছে নিলেন।গতকাল শুক্রবার রাতে  কুমিল্লা শহরে বাড়িতে আত্মহত্যার আগে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন অবন্তিকা। তাতে সহপাঠীর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তোলেন। ওই পোস্টে সহকারী একজন প্রক্টরের বিরুদ্ধে ছেলেটির পক্ষ নিয়ে তাঁর সঙ্গে খারাপ আচরণের অভিযোগও করেছেন তিনি। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন অবন্তিকা।

এ সম্পর্কে মানবজমিনের খবরে লেখা হয়েছে, 

ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা: প্রতিবাদে সোচ্চার

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী ফাইরুজ অবন্তিকা। শুক্রবার রাত ১০টার দিকে প্রথমে ফেসবুকে পোস্ট দেন তিনি। এরপর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। পরে তাকে তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালের নেয়ার পর দায়িত্বরত চিকিৎসকরা জানান, তিনি মারা গেছেন। মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই রাতেই ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার এই পরিণতির পর তিনি যাদের দিকে আঙুল তুলেছেন, তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা। পরে এ ঘটনায় পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং আজ (শনিবার) এ ঘটনায় অভিযোগ ওঠা সহপাঠীকে সাময়িক বহিষ্কার ও দ্রুত গ্রেপ্তারের নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। শনিবার ভোর পাঁচটায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বহিষ্কারের তথ্যটি জানানো হয়েছে। সহপাঠী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টরকে দায়ী করে ফেইসবুকে পোস্ট লিখে আত্মহত্যা করেছেন ফাইরুজ অবন্তিকা। তার আগে লিখে যান, এটা সুইসাইড না এটা মার্ডার। টেকনিক্যালি মার্ডার।

এদিকে অবন্তিকার মৃত্যুর পর সহপাঠী আম্মান সিদ্দিক তার ফেসবুক আইডি নিষ্ক্রিয় করে দেন। অবন্তিকার আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামও। তিনি বলেন, এই ঘটনায় আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

ওবায়দুল কাদের

ভারত পাশে থাকায় নির্বাচনে বড় শক্তিও অশুভ খেলা খেলতে পারেনি’-ইত্তেফাকের এ শিরোনামের খবরে লেখা হয়েছে, ভারত পাশে ছিল বলে অনেক শক্তিধর দেশও আমাদের নির্বাচন নিয়ে অশুভ খেলা খেলতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, অন্য শক্তিধর দেশগুলোর মতো ভারত আমাদের নির্বাচন নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করেনি। তারা বলেছে, বাংলাদেশের নির্বাচন বাংলাদেশ করবে। কেন ভারতবিরোধী মনোভাব বাড়ানো হচ্ছে- এ প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ইন্ডিয়া আউট’ বলে ক্যাম্পেইন চালিয়ে বৈরিতা সৃষ্টি সমীচীন নয়। যারা আন্দোলন আর নির্বাচনে ব্যর্থরা আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে এধরনের তৎপরতা চালায়।

মানবজমিনের খবরে লেখা হয়েছে, সরকার দেশ থেকে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায় বলে অভিযোগ করেছেন  বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। শনিবার রাজধানীর ধানমণ্ডিতে সদ্য কারামুক্ত যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল করিম পলকে দেখতে তার বাসায় গিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ অভিযোগ করেন তিনি।

টিভিতে জিম্মিদের পরিবারের প্রতিক্রিয়া দেখে দস্যুরা আরও অনমনীয় হয়’-যুগান্তর

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশের টেলিভিশনে কী দেখাচ্ছে, কী হচ্ছে সেটি কিন্তু যারা (জলদস্যু) হাইজ্যাক (অপহরণ) করেছে তারা দেখে, স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বাংলাদেশের সব টেলিভিশন দেখার সুযোগ আছে। যখন এ বিষয়টিকে অতিগুরুত্ব দেওয়া হয়, জিম্মিদের পরিবারের প্রতিক্রিয়া যখন ওরা দেখে, তখন হাইজ্যাকারদের অবস্থান আরও অনমনীয় হয় এবং হচ্ছে। এটার নেগেটিভ ইমপ্যাক্ট (নেতিবাচক প্রভাব)  হচ্ছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিষয়টিকে সবারই সতর্কভাবে দেখা দরকার।  আমাদের মূল লক্ষ্য তো নাবিকদের এবং জাহাজটাকে মুক্ত করা।

এবারে কোলকাতার কয়েকটি খবরের বিস্তারিত

বিজেপিকে ৪ আসনে বেঁধে রাখার হুঁশিয়ারি তৃণমূল নেতা কুণালের-সংবাদ প্রতিদিন

নির্বাচনের আগে ফলাফল নিয়ে ভবিষ্যৎবাণী নতুন কিছু নয়। বিশেষত বিভিন্ন সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমের কাটাছেঁড়ায় ভোটের আগেই যেন ফল সহজেই অনুমেয় হয়ে যায়। চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনের আবহেও তা ঘটছে। ইতিমধ্যে নানা সংস্থা প্রাক ভোট সমীক্ষায় কে, কটি আসন পাবে, তা নিয়ে বিশ্লেষণ শুরু করেছে। তবে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ নিশ্চয়তার সঙ্গে বলে দিলেন, লোকসভা ভোটে বাংলায় বিয়াল্লিশের মধ্যে তৃণমূল কটি আসন পাবে আর বিজেপিকে কীভাবে রুখতে হবে।

শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে কুণাল ঘোষ বলেন, ”লোকসভা ভোটে তৃণমূল ৩০ থেকে ৩৫ আসন নিশ্চিতভাবে পাবে। বাম, কংগ্রেস শূন্য পাবে। কোথাও কোনও আসন পাবে না তারা। আর বিজেপিকে কীভাবে দুটি, তিনটি, চারটি আসনে বেঁধে রাখা যায়, তা দেখতে হবে। আমাদের টার্গেট বাংলায় বিয়াল্লিশটার মধ্যে বিয়াল্লিশটা আসন। তবে ৩০ থেকে ৩৫ আসন নিশ্চিত। এর পর তা কতটা এগোনো যায়, দেখতে হবে।” আর আনন্দবাজার পত্রিকার একটি খবরে লেখা হয়েছে, নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা শুরু, ভোটের ‌ভেরি বাজিয়ে দিল কমিশন, দফা ঘোষণার অপেক্ষায় বাংলাও। আর আজকাল পত্রিকার খবরে লেখা হয়েছে, বিজেপির সুবিধার্থেই একাধিক দফায় ভোট বললেন রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা।

নয়া দুই নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিল না সুপ্রিম কোর্ট-পুবের কলম পত্রিকা

নির্বাচন কমিশনার পদে প্রাক্তন আমলা সুখবীর সিং সান্ধু এবং জ্ঞানেশ কুমারকে নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিতে রাজি হল না সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার তাদেরকে নিয়োগ করা হয়েছে। তিন সদস্যের বেঞ্চ এ দিন জানায়, কোনও আইনকে সাধারণত আমরা রদ করে দিই না। তাই এ বিষয়ে কোনও স্থগিতাদেশ জারি করা হচ্ছে না। এ নিয়ে ফের শুনানি হবে আগামী সপ্তাহে। এর আগে গতকাল অধীর চৌধুরি বলেন, কোনওভাবেই স্বচ্ছ নির্বাচন হয়নি। কেন্দ্রের মনোনীত ব্যক্তিরাই পদে বসেছেন। যে দু’জনের নাম ফাইনাল হয়েছে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে, তারাও যে মোদি ও অমিত শাহের ভোটেই মনোনীত হয়েছে সেটা স্পষ্ট।

বিরোধীরা মুখ লুকনোর জায়গা পাবে না-অমিত শাহ-সংবাদ প্রতিদিন

‘ইলেক্টোরাল বন্ডের যাবতীয় তথ্য প্রকাশ হলে বিরোধীরা মুখ লুকনোর জায়গা পাবে না,’ বিরোধীদের সমস্ত অভিযোগ খণ্ডন করে এমনটাই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এ প্রসঙ্গে সংসদে নিজেদের ‘সংখ্যা’ তুলে ধরে সাফাই দিলেন তিনি। পাশাপাশি শাহের দাবি, ‘ইলেক্টোরাল বন্ড ভারতীয় রাজনীতি থেকে কালো ধন হটানোর লক্ষ্যে আনা হয়েছে।’ইলেক্টোরাল বন্ডকে হাতিয়ার করে দুর্নীতির অভিযোগ থাকা সংস্থাগুলির থেকে ‘তোলাবাজি’র অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। বন্ড থেকে রাজনৈতিক দলগুলি মোট যা আয় করেছে তার প্রায় ৪৭ শতাংশ গিয়েছে বিজেপির দখলে। টাকার অঙ্কটা প্রায় ৬ হাজার ৬০ কোটি টাকা।

বিজেপির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করার দাবি কংগ্রেসের-গণশক্তি পত্রিকার এ শিরোনামের খবরে লেখা হয়েছে, নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত এবং তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করার দাবি জানিয়েছে কংগ্রেস।

বিরোধী দলের অভিযোগ, ইলেক্টোরাল বন্ডের তথ্য বিজেপির ‘দুর্নীতিগ্রস্ত কৌশল’ যেমন ‘টাকার বিনিময়ে’, সংস্থাগুলিকে অনুদানের বদলে ‘সুরক্ষা’ প্রদান, ‘ঘুষ’ গ্রহণ এবং ভুও কোম্পানির মাধ্যমে অর্থ পাচারের মতো ‘দুর্নীতিগ্রস্ত কৌশল’ উন্মোচিত করেছে।#

পার্সটুডে/গাজী আবদুর রশীদ/ ১৬

ট্যাগ